শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

স্যামসাং বদলে দিল যেভাবে

বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত ও দামী স্মার্টফোনগুলোর একটি দক্ষিণ কোরিয়ান ব্র্যান্ড ‘স্যামসাং’। বদলে দিয়েছে মোবাইলের ইতিহাস, প্রযুক্তিতে যাপন। আগামীর বিশ্বকে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে নিয়ে আসতে নিত্যনতুন উদ্ভাবনও করে যাচ্ছে। স্যামসাংয়ের সেরা ১০ আবিষ্কার নিয়ে লিখেছেন আসিফুল হক চৌধুরী।

১. অ্যামোলেড ডিসপ্লে: স্মার্টফোনের বড় স্ক্রিনের ডিসপ্লে ব্যবহারের সুযোগ সবার জন্য সহজলভ্য করেছে অ্যামোলেড ডিসপ্লে। স্মার্টফোন ব্র্যান্ড হিসেবে স্যামসাং-ই প্রথম স্মার্ট ডিভাইসে ডিসপ্লেটি ব্যবহার করেছে। ডিসপ্লেকে আরো আধুনিক করতে কাজ করে যাচ্ছে মোবাইল কম্পানিটি।

২. এস পেন: ২০১১ সালে আবার প্রথম স্যামসাং গ্যালাক্সি নোটের সঙ্গে উদ্ভাবনী প্রযুক্তির কলম ‘এস পেন’ এসেছে। তাতে স্মার্ট ফোনটি ব্যবহারকারীদের যারা ডিজিটাল ডিভাইসেও অ্যানালগের ছোঁয়াকে ধরে রাখতে চান, তাদের এই সেটে ব্যাগে নোটবুক-কলম নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে গেল। শুরু হলো কলমে ফোনস্ক্রিনে মনের কথা ও চিন্তার লিখিত প্রকাশ।

৩. স্যামসাং নক্স : আমাদের প্রতি মুহূর্তের সঙ্গী মোবাইলটিতে ব্যক্তিগত, পেশাগতসহ গুরুত্বপূর্ণ অনেক তথ্য সংরক্ষণ করি। নিরাপত্তাও হতে হয় স্বস্তিময়। ফলে স্যামসাং নিয়ে এসেছে স্মার্টফোনের জন্য অফিশিয়াল নিরাপত্তা বলয় ‘স্যামসাং নক্স’। মোবাইল থেকে অনাকাংখিত উপায়ে যেকোনো তথ্য পাচার বা ভাইরাসের আক্রমণ সরানো গেল।

৪. আইপি ৬৮ : যেকোনো ব্র্যান্ডের যেকোনো স্মার্টফোন, তা সে যতোই দামীই হোক, হাত ফস্কে বা অন্য কোনো অসাবধানতায় একবার পানিতে পড়ালেই নিশ্চিতভাবে আয়ু ফুরায়। ২০১৭ সালে আবার প্রথম ‘স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ৭’ মোবাইলে সর্বোচ্চ মাত্রার ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট প্রুফ প্রযুক্তি ‘আইপি ৬৮’ ব্যবহার করলো। ফলে মোবাইলটিতে পানি ও ধূলোবালু নিয়ে আর কোনো সমস্যা হয় না।

৫. স্যামসাং পে: অনেকেই নগদ অর্থ ও কার্ডের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে জীবনকে সহজ ও নিরাপদ করতে চান। টাকা সঙ্গে, সঙ্গে অনলাইনে লেনদেনের জন্য ২০১৫ সালে স্যামসাং স্মার্টফোনে নিয়ে এলো ‘স্যামসাং পে’। ফলে মোবাইলেই এলো টাকা।

৬. প্রথম ডুয়েল পিক্সেল সেন্সর: স্যামসাং সবসময় দামী ক্রেতাদের সর্বাধুনিক ক্যামেরা সুবিধা দিতে কাজ করে চলেছে। স্মার্টফোনে বিশ্বের ‘প্রথম ডুয়েল পিক্সেল সেন্সর’ও তাদের তৈরি। ডিএসএলআর ক্যামেরার সুবিধা আছে।

৭. ওয়ান ইউ আই : ব্যবহারকারীদের অনন্য অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে ‘ইউজার ইন্টারফেস’ হিসেবে ২০১৮ সালে এনেছে ‘স্যামসাং ওয়ান ইউআই’। অন্যদের চেয়ে সহজ, স্বাচ্ছন্দ্যময়, নিরাপদ ও ব্যবহারবান্ধব।

৮. ফোল্ডেবল স্মার্টফোন : স্মাটফোনকে আবার আগের যুগেও ফিরিয়ে নিয়েছে স্যামসাং স্মার্টলি। ২০১৯ সালে ‘স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড’ আনলেন তারা। বিশ্বে ফোল্ডেবল স্মার্টফোন যুগের সূচনা হলো। স্যামসাংয়ের সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি স্মার্টফোনটিতে স্বাচ্ছন্দ্য আরো নিশ্চিত করতে ‘মাল্টি-অ্যাকটিভ উইন্ডো’ আছে।

৯. এআই পাওয়ার্ড ইরেজার : ২০২১ সালে স্যামসাং উদ্ভাবনী এই প্রযুক্তিটি প্রথম নিয়ে এলো। যেকোনো ছবির অনাকাংখিত বস্তু ও অংশ মুছে দেওয়া যায়। এজন্য স্যামসাং রেখেছে ‘আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)’। আরো অনন্যতা হলো-এআই পাওয়ার্ড ইরেজার কন্ঠস্বর ব্যবহার করেও করা যায়।

১০. রিসাইকেল ব্র্যান্ড : টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্যও বিশ্বে কাজ করে চলেছে স্যামসাং। তাদের স্মার্টফোনগুলোর উপাদানগুলো রিসাইকেল করার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। প্লাস্টিক ও কাগজের ব্যবহার কমিয়ে আনতেও কাজ করে চলেছেন তারা।

ওএফএস।

 

Header Ad

আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ছবি: সংগৃহীত

কোটা আন্দোলনে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টায় তাঁর গ্রামের বাড়িতে গিয়ে বাবা-মায়ের হাতে সাড়ে ৭ লাখ টাকার চেক তুলে দেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি দল।

এ সময় নিহত আবু সাঈদের বৃদ্ধ বাবা মকবুল হোসেন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এর আগে আরেকদিন আমাদের সঙ্গে দেখা করতে আসে। সেই সময় ভিসি স্যার আমার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেছেন। আমাদের খোঁজখবর নিয়েছেন। আমাদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আমি স্যারকে বলেছিলাম আমাদের পরিবারের একজনকে যেন বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি দেওয়া হয়। ভিসি স্যার আশ্বস্ত করেছেন। প্রতিদিনই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কেউ না কেউ খোঁজ রেখেছেন।

এ ছাড়া পরিচিত-অপরিচিত অনেকেই সহায়তা করছেন বলেও জানায় আবু সাঈদের পরিবার।

মকবুল হোসেন আরও বলেন, আমার কলিজার টুকরা ছিল আবু সাঈদ। তার প্রাইভেট পড়ানোর (টিউশনের) জমানো টাকায় আমার সংসার চলতো। সন্তান হারিয়েছি, এ শোকের কোনো সান্ত্বনা নেই। বাবা হয়ে সবচেয়ে ভারী কাজ হলো সন্তানের লাশ কাঁধে নেওয়া।

এখন শুধু সবার কাছে সন্তানের জন্য দোয়া চান বৃদ্ধ এ বাবা।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষে আর্থিক সহায়তা প্রদানের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. তুহিন ওয়াদুদ, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মন্ডল আসাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শরিফুল ইসলাম বলেন, ভিসি মহোদয়ের নির্দেশে আবু সাঈদের বাবা-মায়ের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সব সময় যোগাযোগ রাখছে। ভিসি স্যার নিজেও সাঈদের পরিবারের খোঁজ রাখছেন, পরিবারের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এরই অংশ হিসেবে আজকে সাড়ে সাত লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। এ সহযোগিতার ধারা অব্যাহত থাকবে।

উল্লেখ্য, গত ১৬ জুলাই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন পার্ক মোড়ে কোটা সংস্কারে দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে মিছিলের সম্মুখে থেকে বুক পেতে দেওয়া আবু সাঈদ নিহত হন। এ ঘটনার পর আন্দোলনের উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ে গোটা জেলাজুড়ে। নিহত আবু সাঈদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন।

সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে ঢাকাসহ সারা দেশে সরকারি স্থাপনায় ভাঙচুর, সহিংসতা ও নাশকতার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে ২০৯টি। নাশকতা ও সহিংসতার ঘটনায় জড়িত অভিযোগে এসব মামলায় এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৩৫৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) কে এন রায় নিয়তি এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, সহিংসতা নাশকতার ঘটনায় গোয়েন্দা তথ্য ও সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত ২০৯টি মামলায় ২৩৫৭ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

সারাদেশে সহিংসতার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে চলছে সাঁড়াশি অভিযান। অভিযানে ঢাকায় ৬৩ ও ঢাকার বাইরে ২০৩ জনসহ মোট ২৬৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

এদিকে আজ নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ড ও ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত অনেকবার গণতান্ত্রিক সরকারকে অবৈধভাবে ক্ষমতাচ্যুত করা বা দেশকে অকার্যকর করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু পুলিশের কারণে তারা বারবার ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্য তারা এবার পুলিশকেই টার্গেট করেছে।

যারা পুলিশকে হত্যা করেছে, সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছে, স্বপ্নের মেট্রোরেলসহ সরকারি স্থাপনায় নাশকতা চালিয়েছে। যারা এসবের নেতৃত্ব দিয়েছে, অর্থ আদান-প্রদান করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। তারা যেখানেই থাকুক না কেন তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।

‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’

বক্তব্য রাখছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজ্জাম্মেল হক। ছবি: সংগৃহীত

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজ্জাম্মেল হক বলেছেন, সরকার মুক্তিযোদ্ধা কোটা শতকরা পাঁচ ভাগ রেখেছে। এটি মুক্তিযোদ্ধারা মেনে নিয়েছেন। কিন্তু পরিষ্কার হওয়া দরকার, বাকি পদে কাদের নেওয়া হবে। আমরা বাকি ৯৫ শতাংশ কোটা নিয়ে আদালতের সঙ্গে আইনি প্রক্রিয়ায় বোঝাপড়া করব।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) দুপুরে নরসিংদীর পাঁচদোনায় সম্প্রতি দুর্বৃত্তদের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন পরিদর্শন ও মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে আলোচনাসভায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে এই পাঁচদোনা মোড়ে বীর মুক্তিযোদ্ধারা ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। স্মৃতিধন্য এই স্থানে নির্মাণ করা হয় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স। দুঃখের বিষয়, সেই মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সেই হামলা চালানো হয়েছে। একাত্তরের পরাজিত শক্তি জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসী ও বিএনপির ক্যাডাররা মুক্তিযুদ্ধকে মেনে নিতে পারেনি। তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করতে চায়। মুক্তিযুদ্ধের সেই গর্বের ধন আজ পরাজিত শক্তির কাছে আক্রান্ত হচ্ছে।

এসময় তিনি রাজাকারদের তালিকা প্রস্তুত করার আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, কোটার বিষয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মতামত গ্রহণের জন্যও আদালতকে অনুরোধ জানানো হবে। পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের হৃদয়ে যে রক্তক্ষরণ হচ্ছে সেটিও আইনি প্রক্রিয়ায় সমাধান করা হবে।

তিনি বলেন, যারা দেশে তাণ্ডব চালিয়েছে, তারা কখনো ছাত্র হতে পারে না। বিএনপি, জামায়াত ও রাজাকারের দল এ নৈরাজ্য সৃষ্টি করে দেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিল। তাদের কার্যকলাপে আমাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে যারা আঘাত করেছে, তারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তি বিএনপি, জামায়াত, শিবির ও ছাত্রদলের ক্যাডার।

নরসিংদী জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলমের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সদস্য শাহজাহান খান, নরসিংদী সদর আসনের সংসদ সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম হিরো, পুলিশ সুপার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের সাবেক চেয়ারম্যান হেলাল মোর্শেদ প্রমুখ।

সর্বশেষ সংবাদ

আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে
অলিম্পিক উদ্বোধনের আগেই প্যারিসে উচ্চগতির রেল নেটওয়ার্কে ভয়াবহ হামলা
তারেক রহমানের নির্দেশেই রাষ্ট্রের ওপর হামলা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পাকিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি
শিক্ষার্থীদের হত্যা করে সরকারের ওপর দায় চাপানো হয়েছে: ওবায়দুল কাদের
‘বাংলাদেশে ছাত্র-ছাত্রীদের রক্ত ঝরছে’, মমতাকে কড়া বার্তা দিল্লির
বাজারে সরবরাহ বাড়লেও সবজির দামে এখনো অস্বস্তি