শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

পর্যটক শূন্য কক্সবাজার সৈকত, ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ডাকা ৪৮ ঘন্টার অবরোধ কক্সবাজারে প্রভাব পড়েছে । কিন্তু সড়কে অবরোধের কোন ছাপ পড়েনি। দূর পাল্লার বাস বন্ধ থাকলেও স্বাভাবিক রয়েছে যান চলাচল। তবে অবরোধের প্রভাব পড়েছে পর্যটনে।

এ ছাড়াও বিএনপি নেতা জাগির হোসেন নিহতের প্রতিবাদে বুধবার (৮ নভেম্বর) সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডেকেছে কক্সবাজার জেলা বিএনপি। মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) জেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক শামীম আরা স্বপ্না এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

রাজনৈতিক অস্থিরতায় গেল হরতাল ও অবরোধে পর্যটন খাতে প্রায় পাঁচশ’ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে অভিমত ব্যবসায়ীদের। নতুন করে আবারও অবরোধ শুরু হওয়ায় মাথায় হাত পড়েছে হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিকদের। শনিবার থেকে কক্সবাজার ত্যাগ করেছে অধিকাংশ পর্যটক। অনেকেই বাতিল করেছে অগ্রিম রুম বুকিং। এতে বিপাকে পড়েছে হোটেল ব্যবসায়ীরা।

আজ রবিবার বেলা ৩টায় কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে গিয়ে দেখা যায়, সুনসান নিরবতা। খালি পড়ে আছে কিটকট চেয়ারগুলো। অলস সময় পার করছে ফটোগ্রাফার, জেডিস্কি ও ঘোড়া চালকেরা। ক্রেতা নেই চটপটি, ফুসকা ও অভিজাত রেস্টুরেন্টগুলোতে।

লাবণী পয়েন্টের ফুসকা বিক্রেতা আমান বলেন, ‘সকাল থেকে বসে আছি, বেচাবিক্রি নেই। গুটিকয়েক স্থানীয় মানুষই এখন প্রধান ক্রেতা।’

ঘোড়া চালক শাহীন জানান, ‘মালিককে দৈনিক ১ হাজার টাকা ভাড়া দিতে হয়। কিন্তু এখব পর্যন্ত দুইশ’ টাকাও রোজগার হয়নি। বেলা শেষে কিভাবে মালিককে টাকা দিব সেই চিন্তায় আছি।’

সী সেইফ লাইফ গার্ডের সদস্য ওসমান বলেন, ‘সৈকতের ১০-১২ পয়েন্টে লাইফ গার্ডের সদস্যরা দায়িত্ব পালন করে। কিন্তু পর্যটক না থাকায় দায়িত্ব কমে এসেছে। অনেকেই ফুটবল খেলে সময় পার করছে।’

হোটেল গ্র্যান্ড সেন্ডির চেয়ারম্যান আবদুর রহমান বলেন, ‘হরতাল-অবরোধে কক্সবাজার বিমূখ হয় পর্যটকেরা। এতে সবচেয়ে আমরা ক্ষতির শিকার হয়। আমার হোটেলে ৪৮ টি ফ্ল্যাট রয়েছে। সবকটি বর্তমানে খালি রয়েছে।’

কক্সবাজার রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম ডালিম বলেন, ‘এখানকার প্রায় রেস্তোরাঁ পর্যটক ঘিরে জমজমাট থাকে। কিন্তু অবরোধে আবারও পর্যটক খরায় ভুগছেন ব্যবসায়ীরা। আমরা চাই কক্সবাজার হরতাল-অবরোধ মুক্ত থাকুক। না হয় ব্যবসায়ীদের প্রতিষ্ঠান গুটিয়ে নিয়ে বিকল্প পথ বেছে নিতে হবে।’

কক্সবাজার হোটেল মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব আবুল কাশেম সিকদার বলেন, ‘কক্সবাজারের পর্যটন খাত অর্থনীতির ভিত মজবুত করে। করোনাকালী অনেক ব্যবসায়ী পথে বসেছে। দুয়েক বছরে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে। কিন্তু হরতাল ও অবরোধ ঘিরে পর্যটনে ফের অশনি সংকেত বিরাজ করছে। বিষয়টি নিয়ে সবাইকে ভাবা উচিত। ‘

কক্সবাজারে শ্যামলী পরিবহনের জিএম শামীমুল ইসলাম বলেন, ‘দিনের বেলায় বাস চলাচলের শিডিউল নেই। যাত্রীরা আসলেও গাড়ি না পেয়ে চলে গেছে। তবে রাতে কয়েকটি বাস ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হবে।’

অবরোধ ঘিরে ভোর থেকে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও মোড়ে অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। পুলিশের পাশাপাশি শহরজুড়ে বিজিবি ও র‌্যাবের একাধিক টিম টহল দিচ্ছে।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মানুষের জানমাল রক্ষায় সতর্ক রয়েছে পুলিশ। সড়কে বিশৃঙ্খলা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’

Header Ad
Header Ad

নিষিদ্ধ হচ্ছে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগ

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি জানান, সপ্তাহখানেক আগে এ প্রক্রিয়া শুরু হয়। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে বিষয়টি এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে এ তথ্য জানান আসিফ মাহমুদ।

এর আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ বিভিন্ন সংগঠনের দাবির মুখে গত বছর ২৩ অক্টোবর আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ও সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

জুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সম্মুখসারির অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এখন অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন। তিনি গত রাতে ফেসবুকে লিখেছেন, ‘নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ। সপ্তাহখানেক আগে থেকেই প্রসেস করে সব ফর্মালিটি শেষ করে এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে। গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ এবং তার সহযোগী সংগঠনগুলোর নিষিদ্ধ এবং রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্নকরণ নিশ্চিত করাই জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অঙ্গীকার।’

 

আওয়ামী লীগের বিচার ও দলটির রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিষয়ে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ (পথনকশা) ঘোষণার দাবিতে গতকাল রাত ১০টার পর থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। সেখানে হাসনাতের সঙ্গে এনসিপি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা যোগ দেন। অবস্থান কর্মসূচিতে ‘ব্যান করো ব্যান করো, আওয়ামী লীগ ব্যান করো’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘গোলামি না আজাদি, আজাদি আজাদি’ প্রভৃতি বলে সেøাগান দেওয়া হচ্ছে। এ কর্মসূচির কারণে যমুনার সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

এ কর্মসূচি চলার মধ্যেই রাত সাড়ে ১০টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক স্ট্যাটাসে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম লিখেছেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি, ফ্যাসিস্ট ও খুনি আওয়ামী লীগের বিচার নিয়ে টালবাহানা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল ও নিষিদ্ধের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে না। আসামিদের জামিন দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অবৈধ ফ্যাসিস্ট সরকারের রাষ্ট্রপতিকে চোখের সামনে পালিয়ে যেতে দেওয়া হয়েছে। বিচার প্রশ্নে সরকারের প্রতি আমাদের অনাস্থার জায়গা তৈরি হয়েছে।’

নাহিদ ইসলাম ফেসবুক স্ট্যাটাসে আরও লিখেছেন, ‘জুলাইয়ে আমাদের প্রতিশ্রুতি ছিল খুনিদের বিচার এবং মুজিববাদীরা বাংলার মাটিতে আর কখনো রাজনীতি করতে পারবে না। আজ রাতেই ফয়সালা হবে আওয়ামী লীগের বিষয়ে। আওয়ামী লীগের বিচার, নিবন্ধন বাতিল ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ না আসা পর্যন্ত আমরা রাজপথ থেকে উঠব না।’

 

জুলাইয়ের সব শক্তি, শহীদ পরিবারের সদস্যদের ও আহতদের রাজপথে নেমে আসার আহ্বান জানান নাহিদ ইসলাম। তিনি লিখেছেন, ‘বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সংগ্রাম চলবে।’

Header Ad
Header Ad

অবশেষে গ্রেফতার আইভী

ছবি: সংগৃহীত

ব্যাপক নাটকীয়তা ও কর্মী-সমর্থকদের রাতভর প্রতিরোধের পর অবশেষে গ্রেপ্তার হয়েছেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী।

শুক্রবার (৯ মে) ভোর পৌনে ৬টার দিকে শহরের দেওভোগ এলাকার নিজ বাসভবন ‘চুনকা কুটির’ থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাত ১১টার দিকে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশের একটি দল আইভীর দেওভোগের বাড়িতে প্রবেশ করে। সাবেক মেয়রকে গ্রেপ্তারের খবর ছড়িয়ে পড়লে মুহূর্তেই স্থানীয় বাসিন্দা ও তার দীর্ঘদিনের কর্মী-সমর্থকরা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। তারা আইভীর বাসভবনের দিকে যাওয়া চারটি রাস্তায় বাঁশ, ঠেলাগাড়ি ও ভ্যানগাড়ি ফেলে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। আশপাশের এলাকার মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে সবাইকে আইভীর বাড়ির সামনে জড়ো হওয়ার আহ্বান জানানো হয়। দেওভোগ ছাড়াও পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকেও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও আইভীর সমর্থকরা এসে তার বাড়ি ঘিরে রাতভর অবস্থান নেন।

এসময় বাড়ির ভেতর থেকে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ডা.সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেন, ‘তাদের (পুলিশ) বলবা আমি দিনের বেলা ছাড়া যাবো না। আমাকে আটক করতে হলে দিনের বেলা আসতে হবে। দিনের বেলা আমাকে নিতে হবে।’

এদিকে, বাড়ির বাইরের রাস্তায় অবরোধ ও বিপুল সংখ্যক মানুষের উপস্থিতির কারণে ভেতরে ঢোকা পুলিশের দলটি এক প্রকার অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। রাত ১২টার দিকে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হলেও কর্মী-সমর্থকদের বাধার মুখে তারা আইভীর বাড়ির কাছে পৌঁছাতে পারেননি। রাতভর পুলিশ আইভীর কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। ভোরের দিকে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আইভীর বাড়িতে প্রবেশ করেন এবং পরে ভোর পৌনে ৬টার দিকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন জানান, সাবেক মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভীর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা থাকায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার জেরে পিএসএলের বিদেশি ক্রিকেটারদের দেশত্যাগ শুরু

নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল)-এর ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলছে। সাম্প্রতিক রাওয়ালপিন্ডি ড্রোন হামলার কারণে পেশোয়ার জালমি ও করাচি কিংসের আজকের ম্যাচটি স্থগিত করেছে কর্তৃপক্ষ। নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে বিদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে, অনেকে ইতোমধ্যে পাকিস্তান ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

বাংলাদেশের নাহিদ রানা (পেশোয়ার জালমি) ও রিশাদ হোসেন (লাহোর কালান্দার্স) এখনও পাকিস্তানে অবস্থান করছেন। তাদের নিরাপদে ফেরাতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে। একটি বিসিবি সূত্র জানিয়েছে, চার্টার্ড ফ্লাইটের মাধ্যমে প্রথমে তাদের দুবাইয়ে আনা হবে। এ ফ্লাইটে অন্যান্য বিদেশি খেলোয়াড়েরাও থাকতে পারেন।

পিএসএলের মোট ৮টি ম্যাচ বাকি থাকলেও এই উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে পুরো আসরই অনিশ্চয়তায় পড়ে গেছে। বিদেশি ক্রিকেটাররা যদি নিরাপত্তাজনিত কারণে পাকিস্তান ছাড়েন, তাহলে ঘরোয়া খেলোয়াড়দের নিয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করার কথা ভাবছে আয়োজকরা, অথবা এটি অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হতে পারে। এমনকি আসরটি সরিয়ে দুবাইয়ে নিয়ে যাওয়ার কথাও উঠেছে।

এদিকে, এই উত্তেজনার প্রভাব পড়েছে ভারতের আইপিএলেও। পাকিস্তান সীমান্ত ঘেঁষা হিমাচল প্রদেশের ধর্মশালায় আগামী ১১ মে পাঞ্জাব কিংস ও মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের ম্যাচটি হওয়ার কথা থাকলেও তা সরিয়ে নেওয়া হয়েছে আহমেদাবাদে। আজ পাঞ্জাব ও দিল্লি ক্যাপিটালসের ম্যাচটি ধর্মশালায় অনুষ্ঠিত হলেও এটিই সেখানে শেষ ম্যাচ বলে জানানো হয়েছে।

পিএসএল এবং আইপিএল—দুই বড় লিগই বর্তমানে এই ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার মারাত্মক প্রভাবের মুখে। নিরাপত্তাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিষিদ্ধ হচ্ছে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগ
অবশেষে গ্রেফতার আইভী
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার জেরে পিএসএলের বিদেশি ক্রিকেটারদের দেশত্যাগ শুরু
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল দুই মাস
মাহফুজ-আসিফ আ’লীগ নিষিদ্ধ চায়, কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে কারা: হাসনাত
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও পদ ছাড়লেন স্নিগ্ধ
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
টাঙ্গাইলে ট্রাক-পিকআপের সংঘর্ষে ৩ জন নিহত
ভারতীয় অর্ধশত সৈন্যকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
নওগাঁর পতিসরে বিশ্বকবির কাছারি বাড়িতে জন্মবার্ষিকী ঘিরে উৎসবের আমেজ
অভিমানে ঘর ছাড়লেন শামীমের স্ত্রী
পাকিস্তানের পাল্টা হামলার ভয়ে ভারতের ব্ল্যাকআউট ঘোষণা
গরমকালে আম টাটকা রাখার উপায়
দুবাইয়ে বেনজীরের মেয়ে তাহসিনের ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ
ভোলায় বেড়াতে এসে বন্ধুর বোনকে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভারতের ১৫ শহরে পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা (ভিডিও)
‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে বলিউডে সিনেমা বানানোর হিড়িক
সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোনো কারণ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত বেড়ে ৫
পেট্রোল ঢেলে স্ত্রীসহ নিজের গায়ে আগুন