শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

নওগাঁর পতিসরে হবে রবীন্দ্রজয়ন্তীর মূল অনুষ্ঠান

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২তম জন্মবার্ষিকীর মূল অনুষ্ঠান এ বছর নওগাঁর পতিসর অনুষ্ঠিত হবে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং নওগাঁ জেলা প্রশাসনের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

রবীন্দ্রজয়ন্তীর উৎসবমুখর অনুষ্ঠানকে ঘিরে পতিসরের আশপাশের গ্রামগুলোতে উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়েছে। নওগাঁর রাণীনগর, আত্রাই, নাটোরের সদর উপজেলা এবং বগুড়ার আদমদীঘি ও নন্দীগ্রাম উপজেলার গ্রামগুলোতে এই উৎসব ছড়িয়ে পড়েছে। উৎসব ঘিরে দূর-দূরান্ত থেকে আসছে আত্মীয়রা। প্রত্যেক বাড়িতে চলছে নানান রকমের খাবারের আয়োজন।

এদিকে নওগাঁ জেলা প্রশাসন রবীন্দ্রজয়ন্তীর তিনদিনের অনুষ্ঠানমালা বাস্তবায়নের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।

অনুষ্ঠানমালার প্রথম দিন ৮ মে (২৫শে বৈশাখ) উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ২টা ৩০ মিনিটে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। এ অনুষ্ঠানে স্মারক বক্তা হিসেবে থাকবেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল ইসলাম।

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সভাপতিত্বে আয়োজিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সংসদ সদস্য শহীদুজ্জামান সরকার, সংসদ সদস্য সলিমুদ্দিন তরফদার, সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার নিজামুদ্দিন জলিল জন, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. শাহ আজম, নওগাঁর জেলা প্রশাসক খালিদ মেহেদী হাসান এবং পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাশিদুল হক। অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিশিষ্ট রবীন্দ্র গবেষক ও রাজশাহী কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ডক্টর মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর ঢাকার বিশিষ্ট কলাকুশলী এবং নওগাঁর কলাকুশলীর সমন্বয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হবে।

দ্বিতীয় দিন ৯ মে অনুষ্ঠান শুরু হবে বিকাল ৩টা ৩০ মিনিটে। এদিন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আত্রাই-রানীনগর আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন হেলাল। আত্রাই উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইকতেখারুল ইসলামের সভাপতিত্বে আয়োজিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন নওগাঁ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট এ কে এম ফজলে রাব্বি, আত্রাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এবাদুর রহমান এবং রানীনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রউফ। এ দিন স্মারক বক্তা হিসেবে বিশিষ্ট রবীন্দ্র গবেষক আবুল মোমেন ও আলোচক হিসেবে থাকবেন অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. শরিফুল ইসলাম খান।

দ্বিতীয় দিন আত্রাই ও রানীনগর উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করবেন।

আয়োজনের তৃতীয় দিন ১০ মে যথারীতি অনুষ্ঠান শুরু হবে বিকাল সাড়ে ৩টায়। এ দিন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। জেলা প্রশাসক খালিদ মেহেদী হাসানের সভাপতিত্বে আয়োজিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন রাজশাহী বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার জি এস এম জাফরউল্লাহ এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহা-পরিচালক লিয়াকত আলী লাকি। এ দিন স্মারক বক্তা হিসেবে আলোচনা করবেন রবীন্দ্র গবেষক ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক জুলফিকার মতিন।

সমাপনী অনুষ্ঠানে ঢাকা, নওগাঁ, রানীনগর ও আত্রাইয়ের বাছাইকৃত শিল্পীদের সমন্বয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হবে।

এসজি

Header Ad
Header Ad

কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সংস্কার দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজকের মতো আগামীকাল রবিবার (২৯ জুন) দিনভর ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ এবং ‘মার্চ টু এনবিআর’ কর্মসূচিও চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ। শনিবার দুপুরে আন্দোলনরত সংগঠনটির নেতারা এই ঘোষণা দেন।

দিনভর রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআরের প্রধান কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন কাস্টমস, ভ্যাট ও আয়কর বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’ পালিত হয়। সকাল থেকে এনবিআরের ঢাকাস্থ কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত কর্মকর্তারাও অংশ নেন।

উল্লেখ্য, গত ২৬ জুন এনবিআরের প্রধান কার্যালয়ে প্রবেশ গেট বন্ধ করে আন্দোলনকারীদের বাধা দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। তার পরদিন অর্থ উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কর্মসূচি প্রত্যাহারের বার্তা দেওয়া হয়। কিন্তু এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ সেই বিবৃতিকে প্রত্যাখ্যান করে জানায়— ঐক্য পরিষদকে কোনো আলোচনায় আমন্ত্রণ জানানো হয়নি এবং সংশ্লিষ্ট বৈঠকে তাদের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না।

পরিস্থিতি বিবেচনায় এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ ২৮ জুন থেকে লাগাতার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। এই কর্মসূচির আওতায় দেশের সব ট্যাক্স, কাস্টমস ও ভ্যাট দফতরে রাজস্ব আদায়ের যাবতীয় কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সব দফতর থেকে ‘শান্তিপূর্ণ মার্চ টু এনবিআর’ কর্মসূচিও পালিত হচ্ছে।

তবে আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা এই শাটডাউন কর্মসূচির আওতাভুক্ত নয়। সাধারণ যাত্রীসেবা এবং আন্তর্জাতিক চলাচল বিঘ্নিত হবে না।

প্রসঙ্গত, সরকার গত ১২ মে এনবিআরকে দুই ভাগ করে নতুন কাঠামোর একটি অধ্যাদেশ জারি করে। এর পর থেকেই এনবিআরের আওতাধীন কর্মকর্তাদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয়। এর প্রতিবাদে ২১ জুন এক সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনের ঘোষণা দেওয়া হয় এবং ২৩ জুন থেকে অবস্থান কর্মসূচি ও কলম বিরতি শুরু করেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

এর আগে, গত মে মাসেও একই দাবিতে ২৬ মে পর্যন্ত লাগাতার কর্মসূচি পালন করেন কাস্টমস, ভ্যাট ও আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা। তারা মনে করছেন, এনবিআরকে বিভক্ত করার উদ্যোগ প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা তৈরি করবে এবং রাজস্ব খাতে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

ঐক্য পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সরকার যদি আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে না আসে, তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। শান্তিপূর্ণ উপায়ে দাবি আদায়ের লক্ষ্যে এই কর্মসূচি চলছে এবং আগামীতেও চলবে বলে জানানো হয়।

Header Ad
Header Ad

‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কিছু কর্মকর্তার চলমান প্রশাসনিক দাবি ও আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি অভিযোগ করেন, সরকার নিজেদের প্রশাসনিক ব্যর্থতা ঢাকতে এ আন্দোলনের পেছনে বিএনপির সংশ্লিষ্টতার মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে।

রবিবার এক বিবৃতিতে রিজভী বলেন, “সরকারের ব্যর্থতা ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলা থেকে জনদৃষ্টি সরাতে প্রতিনিয়ত বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এনবিআরের কিছু কর্মকর্তা প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত ও নীতিমালায় অসন্তুষ্ট হওয়ায় তারা কর্মসূচি পালন করছেন। এটি সম্পূর্ণভাবে তাদের প্রশাসনিক ইস্যু—এর সঙ্গে বিএনপির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।”

তিনি আরও বলেন, “এই ধরনের প্রশাসনিক বিষয়কে রাজনৈতিক রঙ দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো অত্যন্ত দুঃখজনক এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। সরকার চায়—মূল সমস্যা চাপা পড়ে যাক এবং মানুষ বিভ্রান্ত হোক।”

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে এনবিআরের কিছু কর্মকর্তা নানাবিধ প্রশাসনিক দাবি তুলে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছেন। এসব দাবির মধ্যে রয়েছে নিয়োগ, পদায়ন ও প্রশাসনিক সংস্কার সংক্রান্ত নানা বিষয়। আন্দোলনকারীদের ভাষ্যমতে, তাদের দাবিগুলো আত্মরক্ষামূলক এবং স্বতঃস্ফূর্ত, এতে রাজনৈতিক প্ররোচনার কোনো স্থান নেই।

এদিকে সরকারি পর্যায় থেকে একাধিকবার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, এই আন্দোলনের পেছনে রাজনৈতিক মদদ থাকতে পারে। সেই প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, “সরকার প্রশাসনের অভ্যন্তরীণ সংকট ও অসন্তোষের দায় বিরোধী দলের ঘাড়ে চাপাতে চাচ্ছে—এটি সত্যের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।”

বিএনপির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, এই অস্থিরতা সরকারের প্রশাসনিক ব্যর্থতারই বহিঃপ্রকাশ। চলমান সংকট নিরসনে দমনমূলক পদক্ষেপ না নিয়ে, সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান খোঁজা উচিত।

রিজভী তাঁর বক্তব্যে শেষবারের মতো স্পষ্ট করে বলেন, “এটি কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি নয়। বিএনপি এই আন্দোলনের সঙ্গে কোনোভাবে যুক্ত নয়। সরকার শুধুমাত্র ভুল বার্তা ছড়িয়ে জনগণের দৃষ্টি ঘোরাতে চাচ্ছে, অথচ বাস্তব সংকট থেকেই যাচ্ছে অনসুলভ।”

এই অবস্থায় বিএনপির পক্ষ থেকে সরকারকে দায়িত্বশীল ভূমিকা গ্রহণ এবং প্রশাসনিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়।

Header Ad
Header Ad

সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

ছবি: সংগৃহীত

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক বৈঠককে ঘিরে ওঠা গুঞ্জনের জবাব দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম।

শনিবার (২৮ জুন) খুলনায় সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন,“সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার কোনো গোপন বৈঠক হয়নি। এটি ছিল শুধুমাত্র একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ। যদি গোপন কিছু হতো, তাহলে তো প্রেস রিলিজ দিতাম না। আমরা তা নিজেই জানিয়েছি।”

আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে শফিকুল আলম বলেন,“শুধু আসন্ন নির্বাচন নয়, ভবিষ্যতের সব নির্বাচনই উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে। জনগণ যেন স্বাচ্ছন্দ্যে ভোট দিতে পারে, সে লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ করে যাচ্ছে।”

তিনি আরও জানান, নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে ইতোমধ্যেই সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছে, যাতে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করা যায়।

সাংবাদিকদের উদ্দেশে প্রেস সচিব বলেন,“আপনারা মন্ত্রণালয়ভিত্তিক প্রতিটি দপ্তরের কর্মপরিধি পর্যবেক্ষণ করুন এবং কোথায় সংস্কার প্রয়োজন তা তুলে ধরুন। সাংবাদিকদের সহযোগিতা ছাড়া প্রশাসনিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা কঠিন।”

খুলনার ক্রীড়াঙ্গনের অবদান তুলে ধরে শফিকুল আলম বলেন,“খুলনাকে বাদ দিয়ে দেশের ক্রীড়াঙ্গন এগিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। স্টেডিয়ামের উন্নয়নের মাধ্যমে খুলনায় আবার আন্তর্জাতিক মানের খেলাধুলা আয়োজনের পরিকল্পনা করছে সরকার।”

 

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, ভবিষ্যতে খুলনায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ইভেন্ট আয়োজনের সুযোগ আরও বাড়বে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’
সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
নওগাঁয় ছাত্রদলের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নব গঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু,  শনাক্ত ৭
এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান
পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
ছায়ানটের সভাপতি হলেন ডা. সারওয়ার আলী, কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন মুখ
জুলাই যোদ্ধাদের যথাযথ মর্যাদা দিতে চাই: রিজভী
৮ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
সিন্ধু পানি চুক্তি নিয়ে হেগে পাকিস্তানের আইনি জয়, রায় প্রত্যাখ্যান করল ভারত
আগস্টে ঢাকার ৩ এলাকায় চালু হবে ই-রিকশা