বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ হল থেকে আগুনে পোড়া কোরআন উদ্ধার, বিক্ষোভ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ হল থেকে আগুনে পোড়া কোরআন উদ্ধার।ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) একাধিক হলে থেকে আগুনে পোড়া পবিত্র কোরআন শরিফ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার (১২ জানুয়ারি) ভোর থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে সংশ্লিষ্ট হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা অর্ধপোড়ানো কোরআন উদ্ধার করেন।

একই সঙ্গে শহীদ জিয়াউর রহমান হলের দেয়ালে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) লোগো পদ্ম ফুলের ছবিও আঁকা দেখা যায়। সৈয়দ আমীর আলী হল, শহীদ হবিবুর রহমান হল, মতিহার হল, মাদার বখ্শ হল ও শহীদ জিয়াউর রহমান হল থেকে এসব কোরআন উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় জড়িতদের এখনো শনাক্ত করতে পারেনি প্রশাসন। এর মধ্যে ঘটনা তদন্তে ৯ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খানকে আহ্বায়ক করে ৯ সদস্যবিশিষ্ট এই কমিটিকে তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রাথমিক প্রতিবেদন ও সাত কার্যদিবসের মধ্যে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। কমিটি গঠনের আগে উপাচার্য শৃঙ্খলা উপকমিটির সঙ্গে এক জরুরি সভায় ঘটনা সম্পর্কে আলোচনা করেন।

তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

 

এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রাবি উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

হল প্রশাসন ও আবাসিক শিক্ষার্থী সূত্রে জানা গেছে, আজ ফজরের নামাজের সময় পবিত্র কোরআন শরিফ পড়তে গেলে শহীদ জিয়াউর রহমান হলের শিক্ষার্থীরা দেখতে পান গ্রন্থটির প্রথম দিকের কিছু অংশ পোড়ানো। পরে সকাল ১০টার দিকে সৈয়দ আমীর আলী হলের মুক্তমঞ্চে অর্ধপোড়ানো অবস্থায় পবিত্র কোরআন শরিফ দেখতে পান এক শিক্ষার্থী। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে হল প্রাধ্যক্ষ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরকে জানান শিক্ষার্থীরা।

এ ছাড়া বেলা ১১টার দিকে শহীদ হবিবুর রহমান হলের মসজিদে খোঁজ নিয়ে পবিত্র কোরআনের কয়েকটি পাতা পোড়ানো দেখতে পায় হল প্রশাসন। অন্যদিকে দুপুর ১২টার দিকে মতিহার হলের ছাদে অর্ধপোড়ানো এবং ছিন্নভিন্ন অবস্থায় গ্রন্থটি উদ্ধার করে শিক্ষার্থীরা।

আমীর আলী হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক হারুনর রশীদ বলেন, ‘আজ সকালে হল সুপার আমাকে ফোন করে বলে ছাত্ররা হলে কোরআন পোড়ানো অবস্থায় পেয়েছে। আমি তৎক্ষণাৎ হলে এসে দেখি বিষয়টি সত্য। মূলত ধর্মীয় ইস্যুতে কেউ অশান্তি সৃষ্টি করার জন্য পাঁয়তারা করছে। ঘটনাটি আমরা তদন্ত করব। এ বিষয়ে উপাচার্যের সাথে কথা বলেছি।’

শহীদ হবিবুর রহমান হল প্রাধ্যক্ষ বাইতুল মোকাদ্দেছুর রহমান বলেন, ‘হলগুলোতে এমন ঘটনার খবর পেয়ে আমি আমার হল মসজিদের মুয়াজ্জিনকে খোঁজ নিতে বলি। খোঁজ নিতে গিয়ে তিনি দেখতে পান মসজিদে সংরক্ষিত একটি কোরআন শরিফের কয়েকটি পাতা পোড়ানো। পরে আমি বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জানাই।’

ঘটনা জানার পর তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব। পরে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য বলেন, ‘বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর। বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে পূর্বপরিকল্পিত। সম্ভবত একই সময়ে একটি গোষ্ঠী রাতের আঁধারে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। এখানে তাদের উদ্দেশ্য স্পষ্ট। আমি আমার শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি যারা ঘৃণ্য উদ্দেশ্যে এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে, তাদের উদ্দেশ্য আমরা সফল হতে দিতে পারি না।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের বলা হয়েছে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে সিসিটিভি ফুটেজ গুলোকে সামনে রেখে পুলিশ, গোয়েন্দাসহ সংশ্লিষ্ট সব সরকারি বাহিনীর সহযোগিতা নিয়ে দোষীদের বের করতে। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দোষীদের যত শক্ত শাস্তি দেওয়া যায় আমরা সেই ব্যবস্থা করব। দোষী যদি বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের কেউ হয়ে থাকেন তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাকে সর্বোচ্চ শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে।’

এদিকে ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আজ বেলা ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে এ বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা।

সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ বলেন, ‘একধরনের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা এবং ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করতে নতুন পাঁয়তারা করছে একটি কুচক্রী মহল। তারা ভেবেছিল তাদের পরিকল্পনামাফিক শিক্ষার্থীরা একটা সাম্প্রদায়িক পাল্টা হামলা করবে। যাতে ক্যাম্পাসে একটা অরাজকতা সৃষ্টি হয়। কিন্তু আমাদের শিক্ষার্থীরা তাদের এই ফাঁদে পা দেয়নি। শিক্ষার্থীরা ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধতার পরিচয় দিয়েছে।’

বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মুজাহিদ ফয়সাল বলেন, ‘আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আলটিমেটাম দিয়ে বলতে চাই, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খুঁজে বের করে ছাত্রত্ব বাতিলসহ বাংলাদেশের আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’

সমাবেশটি সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলাম শিক্ষা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী কাওসার আল হাবিব। এ সময় বিভিন্ন বিভাগের পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

 

Header Ad
Header Ad

সীমান্তে আইইডি বিস্ফোরণে ২ ভারতীয় সেনা নিহত   

ছবিঃ সংগৃহীত

জম্মু ও কাশ্মীরের আখনুর সেক্টরে ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) বিস্ফোরণে ভারতীয় দুই সেনা নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

এক প্রতিবেদনে এনডিটিভি জানায়, মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে ভারতের সেনাবাহিনী। এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হোয়াইট নাইট কর্পস হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া পোস্টে সেনাবাহিনী জানায়, হোয়াইট নাইট কর্পস স্যালুট এবং দুই বীর সেনার সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।

এনডিটিভির প্রতিবেদন বলা হয়, সৈন্যরা লাইন অব কন্ট্রোল (এলওসি) বরাবর ‘সীমান্ত টহল’ দেয়ার সময় আইইডি ‘হামলা’ হয়।  

ভারতের সেনাবাহিনী বলেছে, আমাদের সৈন্যরা এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করছে এবং অনুসন্ধান অভিযান চলছে।  

 

Header Ad
Header Ad

  এ সরকার দায়িত্বহীন, আমিই বিকল্প সরকার করবো: কাফি  

ছবিঃ সংগৃহীত

তরুণ প্রজন্মের আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর নুরুজ্জমান কাফির বাড়িতে আগুন দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। ক্ষোভে সকাল ১১টায় সংবাদ সম্মেলনের ডাক দিয়েছে এই আলোচিত-সমালোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর।

মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকালে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে এক স্ট্যাটাসে কাফি জানায়, আমি এই দায়িত্বহীন সরকারকে বিগ মেসেজ দিবো। মেসেজ সম্পূর্ণভাবে মানবে নতুবা আমিই নিজেই বিকল্প হবো - আমিই বিপ্লবী সরকার হবো।

তার আগের মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি) রাতে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে আরেকটি স্ট্যাটাসে তার গ্রামের বাড়ীতে আগুন লাগার অভিযোগ করেন কাফি।

স্ট্যাটাসে তিনি বলেন, ‘মধ্য রাতে আমার বাড়ির রান্নাঘর সম্পূর্ণ পুড়িয়ে দিয়েছে। কোন দেশের জন্য কাদের জন্য কথা বলেছিলাম! যুদ্ধ করেছিলাম এবং করছি। নিরাপত্তা পাইনি।’

জানা গেছে, কাফির বাড়ি পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলায়। তিনি ২০১৯ সাল থেকে ভিডিও কনটেন্ট তৈরির কাজ শুরু করেন। কাফি মূলত বরিশালের আঞ্চলিক ভাষায় ভিডিও তৈরি করে থাকেন। ভিডিওগুলোতে হাস্যরসের মধ্যে দেশের সংকটময় পরিস্থিতিসহ নানা অসংহতি, দুর্নীতি, অনিয়মের প্রতিবাদ থাকে।

মেলায় নিয়মিত থাকছেন জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণ করা জনপ্রিয় এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর। তবে মেলার প্রথম দিকে নানা আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দেন তিনি। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) এসব বিষয়ে এক ভিডিওতে দুঃখ প্রকাশ করেছেন তিনি।

নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত ভিডিওতে তিনি বলেন, ‘আমার সঙ্গে অন্যায় করা হচ্ছে। যে যেখান থেকে যা পাচ্ছেন তা নিয়ে সমালোচনা করতেছেন। এই যে আলিঙ্গনের যে ছবিটা (অন্য একটা মোবাইলে একটা মেয়েকে আলিঙ্গনের ছবি দেখিয়ে) মানুষকে গিলাচ্ছেন। বলা হচ্ছে, কাফি জড়াজড়ি করছে। আরে ভাই, এটা ভ্যালেন্টাইন্স ডে উপলক্ষে একটা নাটকের ক্লিপ। সেখান থেকে স্ক্রিনশট নিয়ে মানুষকে ভুল বুঝাচ্ছেন।’

তিনি বলেন, ‘বইমেলায় এক বান্ধবীর হাত ধরেছি। সেটা নিয়ে এতদূর আসার কথা না। তবুও আমি আমার জায়গা থেকে সরি বলেছি। এখনো বলছি। বইমেলার মতো একটা জায়গায় হাত ধরা ঠিক হয়নি।’

Header Ad
Header Ad

মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত বিএনপির ৪ নেতা কারামুক্ত

ছবি: সংগৃহীত

পাবনার ঈশ্বরদী রেলস্টেশনে শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে গুলি ও বোমা হামলার মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপির ৪ নেতা কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তারা মুক্তি পান।

মুক্তিপ্রাপ্ত নেতারা হলেন- বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও ঈশ্বরদী পৌরসভার সাবেক মেয়র মোখলেসুর রহমান ওরফে বাবলু, পাবনা জেলা বিএনপির সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক কেএম আখতারুজ্জামান, ঈশ্বরদী পৌর বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক আজিজুর রহমান ওরফে শাহীন এবং বিএনপির স্থানীয় নেতা শামসুল আলম।

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্র জানায়, গত ৫ ফেব্রুয়ারি বিচারিক আদালতের রায়ে এ মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ৯ জনসহ ৪৭ আসামির সবাইকে হাইকোর্ট খালাস দেন। ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৪ জন কনডেম সেলে বন্দি ছিলেন। হাইকোর্টের রায় কারাগারে পৌঁছানোর পর মঙ্গলবার তাদের মুক্তি দেওয়া হয়।

এদিকে, মুক্তির খবর পেয়ে সকাল থেকেই ঈশ্বরদী থেকে গাড়িবহর নিয়ে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে অবস্থান নেন। মুক্তির পর নেতাদের ফুলের মালা পরিয়ে বরণ করা হয় এবং স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে চারপাশ।

উল্লেখ্য, ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে পাবনার ঈশ্বরদী রেলস্টেশনে গুলি ও বোমা হামলার অভিযোগ ওঠে। মামলার দীর্ঘ তদন্ত ও বিচারপ্রক্রিয়ার পর ২০১৯ সালের ৩ জুলাই পাবনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত ৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ২৫ জনকে যাবজ্জীবন ও ১৩ জনকে ১০ বছর কারাদণ্ড দেন। পরে গত ৫ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের রায়ে ৪৭ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সীমান্তে আইইডি বিস্ফোরণে ২ ভারতীয় সেনা নিহত   
  এ সরকার দায়িত্বহীন, আমিই বিকল্প সরকার করবো: কাফি  
মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত বিএনপির ৪ নেতা কারামুক্ত
‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার আরও ৬০৭
অপারেশন ডেভিল হান্টের অভিযানে চুয়াডাঙ্গায় গ্রেফতার ৯
নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্ববধায়কের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দিলেন শিক্ষার্থীরা
বিরামপুরে স্কাউটস সমাবেশ এর উদ্বোধন
আওয়ামী লীগ নামে রাজনীতি করার অধিকার রাখে না: ইশরাক হোসেন
ফিক্সিংয়ে জড়িত বাংলাদেশি স্পিনার সোহেলি আক্তার ৫ বছর নিষিদ্ধ
তালিকা থেকে প্রায় ১৬ লাখ মৃত ভোটার বাদ পড়ছে: ইসি আনোয়ারুল
মাহফিলকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
কুড়িগ্রাম সীমান্তে লাগানো সিসি ক্যামেরা খুলে নিতে রাজি হলো বিএসএফ
আমাদের এখানে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান আছে, থাকবে: মমতা
টেকনাফে নৌকাসহ ৪ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ'র ওপর নম্বর কমালো কুবি প্রশাসন
চাঁদাবাজির অভিযোগে কোম্পানীগঞ্জ থানার ১৩ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
আমির খানের লুকে পলক, নেট দুনিয়ায় ট্রল
৭ বছর পর চুরির মামলায় কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের দুই সাংবাদিক আসামি
আদানিকে চুক্তির ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের পুরোটাই দিতে বলেছে বাংলাদেশ
সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ ৬ ডিসেম্বর