শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

এমসি কলেজে হামলার প্রতিবাদে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ, দায় চাপানোর প্রতিবাদ ছাত্রশিবিরের

ছবি: সংগৃহীত

সিলেটের এমসি কলেজের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান রিয়াদের (৩০) ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল। অপরদিকে, এমসি কলেজে বুধবার রাতে ঘটনার সঙ্গে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে সংগঠনটি।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ঢাবির টিএসসি থেকে শুরু হয়ে ভিসি চত্বর ঘুরে আবার টিএসসি এসে মিছিলটি শেষ হয়। এ সময় ছাত্রদল নেতাকর্মীরা "রগকাটার রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না", "শিবিরের সন্ত্রাস রুখে দাও ছাত্রসমাজ", "সিলেটে রগ কাটে, প্রশাসন কী করে"- এমন নানা স্লোগান দেন।

আরও পড়ুন: ছাত্রলীগের কাছে তথ্য পাচারের অভিযোগে এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে সংঘর্ষ, আহত ২

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সভাপতি গণেশচন্দ্র রায় সাহস বলেন, "ফ্যাসিস্ট হাসিনার সময়ে ছাত্রলীগ গেস্টরুম-গণরুম করে মিছিল করতে বাধ্য করতো, এখন আর কেউ সেই সুযোগ পাবে না।" তিনি অভিযোগ করেন, সিলেটে এমসি কলেজের এক শিক্ষার্থী গণতান্ত্রিক পরিবেশের পক্ষে স্ট্যাটাস দেওয়ার কারণে ছাত্রশিবির তাকে মারধর করেছে।

তিনি আরও বলেন, "তারা যৌক্তিক সমালোচনাকে গ্রহণ না করে বরং রগ কাটার মতো অপরাধ করছে। যখনই এই গুপ্ত সংগঠন অবাধে চলাচলের সুযোগ পায়, তখন সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করে ট্রমার মধ্যে রাখে।"

ছাত্রদল শিবিরকে উদ্দেশ করে বলেন, "আপনাদের উচিৎ ছিল ৫ আগস্টের ঘটনার পর জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে প্রকাশ্যে রাজনীতি করা। কিন্তু আপনারা আধিপত্য বিস্তারের জন্য সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করছেন। সাধারণ শিক্ষার্থীরা আপনাদের প্রত্যাখ্যান করবে।"

ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন বলেন, "একটি গণতান্ত্রিক ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠার জন্য ছাত্রদলের বহু নেতা জীবন দিয়েছেন, অনেকে গুম হয়েছেন। কিন্তু এখন একটি গুপ্ত সংগঠন সেই চেতনাকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে।"

ছাত্রদল নেতারা আরও বলেন, "মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে ইসলামি ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা সাধারণ শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারের আড়ালে কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত ও আহত করে।"

এদিকে, সিলেটের মুরারিচাঁদ (এমসি) কলেজে বুধবার রাতে সংঘটিত একটি ঘটনার সঙ্গে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে সংগঠনটি।

এক যৌথ বিবৃতিতে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল নুরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেন, "এমসি কলেজে তিন দিনব্যাপী বইমেলা চলছিল, যেখানে ২৪-এর ছাত্র-জনতা অভ্যুত্থানে শহিদ রুদ্র সেনের নামে ছাত্রশিবিরের একটি প্রকাশনা স্টল ছিল। সংগঠনের নেতাকর্মীরা সারাদিন এবং মধ্যরাত পর্যন্ত এ আয়োজন নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন। কিন্তু কলেজে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনায় ছাত্রশিবিরের নাম জড়িয়ে বিভ্রান্তিকর প্রচার চালানো হচ্ছে।"

ছাত্রশিবির নেতারা জানান, "ঘটনাস্থলে উপস্থিত শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মী এবং বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়া কর্মীদের মধ্যে বিরোধ থেকে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। কিন্তু কোনো পক্ষই ছাত্রশিবিরের সম্পৃক্ততার বিষয়ে অভিযোগ করেনি। তবু ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।"

তারা আরও বলেন, "যে ব্যক্তি আহত হয়ে ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন, তিনি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন এবং কলেজ হোস্টেলে থাকা শিক্ষার্থীদের অভিযোগ ছিল যে তিনি ছাত্রলীগকে বিভিন্ন তথ্য সরবরাহ করতেন। কয়েকজন শিক্ষার্থী তার সঙ্গে কথা বলতে গেলে বাকবিতণ্ডা থেকে সংঘর্ষ হয় এবং দুজন আহত হন।"

ছাত্রশিবিরের নেতারা অভিযোগ করেন, "ছাত্রশিবিরের গঠনমূলক কর্মসূচি নিয়ে কিছু মহল আগে থেকেই বিরোধিতা করে আসছে। এখন রাজনৈতিক স্বার্থে প্রকৃত ঘটনা আড়াল করে আমাদের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা চলছে। এমনকি সিলেটের একটি পীরতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, যারা আগে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সহযোগী ছিল, তারাও ছাত্রশিবিরকে দোষী দেখিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।"

নেতৃবৃন্দ প্রশাসনের নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত দোষীদের শাস্তির দাবি জানান এবং যেসব গণমাধ্যম তথ্য-প্রমাণ ছাড়াই বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার করেছে, তাদের প্রকৃত সত্য তুলে ধরার আহ্বান জানান।

 

উল্লেখ্য, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি মন্তব্যকে কেন্দ্র করে বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে এমসি কলেজে মিজানুর রহমান রিয়াদের ওপর হামলা হয়। এই ঘটনার জেরে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন থেকে প্রতিবাদ ও প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করা হচ্ছে।

 

Header Ad
Header Ad

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

যদিও সাক্ষাৎটি ‘সৌজন্য’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তবে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এই বৈঠককে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। এর আগে, ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।

ওই বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, যদি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়, তাহলে ২০২৬ সালের পবিত্র রমজানের আগের সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। তবে সে লক্ষ্যে বিচার ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এদিকে, আগাম নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে স্থানীয় সরকার, বিশেষ করে সিটি করপোরেশনগুলোর নির্বাচন চায় কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এই প্রেক্ষাপটেই সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকে নির্বাচন ঘিরে সম্ভাব্য আলোচনার সূচনা হিসেবেও বিবেচনা করা হচ্ছে।

যদিও বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি, তবুও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আগাম ভোটের সম্ভাবনা ঘিরে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।

Header Ad
Header Ad

খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার

এসআই সুকান্ত কুমার দাস। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনার বাড়ি ভাংচুরসহ ৪টি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি ও নানা অভিযোগে অভিযুক্ত  পুলিশের আলোচিত উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত কুমার দাসকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকালে সদর উপজেলা আমলি আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতের বিচারক জ্যেষ্ঠ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন নাহার তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। 

গ্রেপ্তার সুকান্ত কুমার দাস খুলনার ডুমুরিয়া থানার কালিকাপুর গ্রামের শত্রুঘ্ন দাসের ছেলে এবং চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার তিওরবিলা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ ছিলেন। ছুটিতে তার নিজ বাড়িতে খুলনায় অবস্থানকালে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা গত মঙ্গলবার (২৪ জুন) তাকে ধরে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। চিকিৎসা শেষে পুলিশ তাকে ছেড়ে দিলে খুলনায় তাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আন্দোলন চলে।

চুয়াডাঙ্গা আদালত পরিদর্শক নাসির উদ্দিন জানান, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর খুলনা সদর থানায় দায়ের করা একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি সুকান্ত। তিনি স্বেচ্ছায় চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় হাজির হলে  ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে তাকে সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘বিশেষ সুবিধা’ চালু হচ্ছে আগামী ১ জুলাই থেকে। অন্তর্বর্তী সরকার ঘোষিত এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মূল বেতনের একটি নির্দিষ্ট হারে অতিরিক্ত অর্থ দেওয়া হবে।

প্রাথমিকভাবে এ ভাতা ১ হাজার ও ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও, পরে তা বাড়িয়ে চাকরিতে থাকা কর্মচারীদের জন্য ন্যূনতম ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং পেনশনভোগীদের জন্য ন্যূনতম ৭৫০ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সম্প্রতি সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ও অর্থসচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার এই সিদ্ধান্তের বিস্তারিত জানান। তারা বলেন, কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা ১ থেকে ৯ গ্রেডে আছেন, তারা মূল বেতনের ১০ শতাংশ হারে ‘বিশেষ সুবিধা’ পাবেন। আর ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে থাকা কর্মচারীরা পাবেন ১৫ শতাংশ হারে।

এই বিশেষ সুবিধা পিআরএলে (অবসর-উত্তর ছুটি) থাকা কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। তাদের বেতন বিবেচনায় নেওয়া হবে পিআরএলে যাওয়ার আগের মূল বেতন অনুযায়ী।

একজন ৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তা যার মূল বেতন ৭১ হাজার ২০০ টাকা, তিনি নতুন নিয়ম অনুযায়ী পাবেন ৭ হাজার ১২০ টাকা, যা পূর্বে ছিল ৩ হাজার ৫৬০ টাকা। অর্থাৎ তার ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। অন্যদিকে একজন ১১ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারী, যাঁর মূল বেতন ১৭ হাজার ৫২০ টাকা, তিনি পাবেন প্রায় ২ হাজার ৬২৮ টাকা। এ ক্ষেত্রে পূর্বের নির্ধারিত ১ হাজার টাকার তুলনায় ভাতাটি ১ হাজার ৬২৮ টাকা বাড়ছে।

এছাড়া নিয়মিত পেনশনভোগীরাও এই সুবিধা পাবেন। তাদের পেনশনের ওপর গ্রেড অনুযায়ী একই হারে বিশেষ ভাতা হিসাব করা হবে। তবে যারা গ্রস পেনশনের শতভাগ তুলে নিয়েছেন এবং এখনো পুনঃস্থাপনের আওতায় আসেননি, তাদের ক্ষেত্রে এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্তরা তাদের পূর্ববর্তী মূল বেতনের ভিত্তিতে এই সুবিধা পেতে পারেন, তবে এক্ষেত্রে পেনশন ও চুক্তিভিত্তিক বেতনের মধ্যে যেটা বেশি, সেটি বিবেচনায় নেওয়া হবে। সাময়িক বরখাস্ত কর্মচারীরা বরখাস্তের আগে প্রাপ্ত মূল বেতনের ৫০ শতাংশের ওপর এই সুবিধা পাবেন। তবে যারা বিনা বেতনে ছুটিতে আছেন, তারা এই ভাতার আওতায় আসবেন না।

স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও বীমা কোম্পানির কর্মচারীরা, যারা জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত, তারাও এই বিশেষ সুবিধা পাবেন। তবে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ভার সরকার বহন করবে না, বরং নিজেদের বাজেট থেকেই এ ব্যয় মেটাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে (ভিডিও)
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি