মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

খাদ্য আমদানিতে বিশ্বে তৃতীয় অবস্থানে বাংলাদেশ, রপ্তানিতে পিছিয়ে

খাদ্য আমদানিতে বিশ্বে তৃতীয় অবস্থানে বাংলাদেশ। ছবি: সংগৃহীত

বিশ্ববাজার থেকে প্রায় সোয়া কোটি টন খাদ্যপণ্য আমদানি করেছে বাংলাদেশ। এতে খাদ্য আমাদানিতে বিশ্বে বাংলাদেশ তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। তবে খাদ্যপণ্য রপ্তানিতে পিছিয়ে আছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান একেবারে নিচের দিকে। এফএওর প্রতিবেদন অনুযায়ী আমদানির ক্ষেত্রে শীর্ষ দেশ হচ্ছে চীন। দ্বিতীয় স্থানে আছে ফিলিপাইন।

বিশ্ব খাদ্য ও কৃষিবিষয়ক বার্ষিক পরিসংখ্যান পুস্তিকা-২০২৩–এ এসব তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও)। পুস্তিকাটি সম্প্রতি প্রকাশ করা হয়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) হিসাবে, ২০২১ সালে বাংলাদেশ ৯ কোটি ৩৩ লাখ টনের মতো কৃষিপণ্য উৎপাদন করেছে। একই বছর বিশ্ববাজার থেকে প্রায় সোয়া কোটি টন খাদ্যপণ্য আমদানি করেছে।

বাংলাদেশের খাদ্য আমদানি ব্যয়ের সবচেয়ে বড় অংশ দখল করে আছে গম, ভোজ্যতেল ও গুঁড়া দুধ। বাংলাদেশে আমদানিনির্ভর খাদ্যপণ্যগুলোর দাম বেশি উল্লেখ করে এফএও বলছে, ভোজ্যতেল, মাংস ও দুধের মতো পুষ্টিকর খাদ্যগুলোর মাথাপিছু ভোগ সবচেয়ে কম। অবশ্য দেশে উৎপাদিত খাদ্যপণ্য যেমন চাল, সবজি, মাছ ও ফলের মাথাপিছু ভোগের দিক থেকে দেশের মানুষ ভালো অবস্থানে আছে।

খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী, খাদ্যপণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান নিচের দিকে। আর বিশ্বের খাদ্য আমদানিকারক দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। আমদানির দিক থেকে শীর্ষ স্থানে রয়েছে চীন। দ্বিতীয় স্থানে ফিলিপাইন। আর খাদ্য রপ্তানির দিক থেকে বিশ্বের শীর্ষ পাঁচ দেশ হচ্ছে যথাক্রমে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, চীন ও ফ্রান্স। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান একেবারে শেষের দিকে রয়েছে।

তবে বিশ্বের প্রধান ছয়টি খাদ্যপণ্যের মধ্যে বাংলাদেশ শুধু চাল উৎপাদনে তৃতীয় অবস্থানে আছে। বাকি প্রধান কৃষিপণ্যগুলোর মধ্যে গম, ভুট্টা, চিনি, ভোজ্যতেল ও আলু উৎপাদনে বাংলাদেশের নাম শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে নেই। বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশ প্রথম চারটি পণ্য আমদানি করত। আলু আমদানির প্রয়োজন হতো না। বরং বাংলাদেশ আলু রপ্তানি করত। চলতি বছর আলুর দাম হঠাৎ বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের নাম আলু আমদানিকারক দেশের তালিকায় ঢুকেছে।

বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) মহাপরিচালক বিনায়ক সেন বলেন, আমাদের আখ ও পেঁয়াজের মতো কৃষিপণ্যগুলোর উৎপাদন বাড়ানোর সুযোগ আছে। এ ক্ষেত্রে ভারত বেশ সফল হয়েছে। তাদের কাছ থেকে এ ব্যাপারে সহযোগিতা নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, গমের মতো প্রয়োজনীয় খাদ্যশস্য আমদানিতে বাংলাদেশ ভারতের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু সম্প্রতি ভারত গম, পেঁয়াজসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে। আবার কিছু দেশে কোটার ভিত্তিতে সেগুলো রপ্তানি করছে।

এফএওর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বিশ্ববাজার থেকে খাদ্য আমদানির ওপরে নির্ভরশীলতা বাড়ছে। ২০১০ সালে যেখানে বাংলাদেশের মোট খাদ্য চাহিদার ৯ দশমিক ৩ শতাংশ আমদানি করেছে, ২০২২ সালে বেড়ে ১১ দশমিক ২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এই সময়ের মধ্যে ধারাবাহিকভাবে চাল, গম ও ভোজ্যতেলের আমদানি বাড়ছে।

তবে ডলার-সংকটের কারণে গত বছরের তুলনায় এ বছর চাল আমদানি হয়নি বললেই চলে। গমের আমদানিও স্বাভাবিকের তুলনায় প্রায় ৩০ শতাংশ কমেছে। প্রতিবেদনটিতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব দেশের মাথাপিছু খাদ্যশক্তি গ্রহণের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। বিশ্বে গড়ে প্রত্যেক মানুষ দিনে ২ হাজার ৯৭৮ ক্যালরি বা খাদ্যশক্তি গ্রহণ করে। এশিয়ায় তা গড়ে ২ হাজার ৯৩১ ক্যালরি। বাংলাদেশের মাথাপিছু খাদ্যশক্তি গ্রহণের পরিমাণ ২ হাজার ৬১৪ ক্যালরি।

বাংলাদেশের মোট খাদ্যশক্তির মধ্যে ১ হাজার ২৮৮ ক্যালরি আসে চাল ও গম বা দানাদার খাদ্য থেকে। এরপর রয়েছে যথাক্রমে ভোজ্যতেল ২০৩, চিনি ৮৩, ফল ৯৪ ও আলু থেকে ১৭৫ ক্যালরি আসে। মাত্র ২০ ক্যালরি মাংস, ৫৫ ক্যালরি দুধ ও ডিম থেকে, কোমল পানীয় থেকে ৪০ ক্যালরি এবং মাছ থেকে ৫২ ক্যালরি খাদ্যশক্তি নেয় বাংলাদেশের মানুষ।

এফএওর হিসাবে বাংলাদেশ ২২টি কৃষিপণ্য উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ ১০ দেশের তালিকায় স্থান পেয়েছে। এর মধ্যে চাল, মসুর ডাল, আলু, পেঁয়াজ, চায়ের মতো পণ্য যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ফল। গত এক দশকে কুমড়া, ফুলকপি ও সমজাতীয় সবজির মতো কিছু পণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশ শীর্ষ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ভারতে বাড়ছে করোনা শনাক্ত, পুরোনো আতঙ্কে শঙ্কায় চিকিৎসকরা

ছবি: সংগৃহীত

করোনাভাইরাস আবারও ভয় ধরাচ্ছে ভারতসহ এশিয়ার একাধিক দেশে। সম্প্রতি হংকং ও সিঙ্গাপুরে করোনা সংক্রমণের নতুন ঢেউ দেখা দিয়েছে, যার প্রভাব এবার ভারতেও স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে। পাকিস্তানের সঙ্গে উত্তেজনা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই ভারতজুড়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এই মুহূর্তে দেশজুড়ে সক্রিয় কোভিড কেসের সংখ্যা ২৫৭ জনে দাঁড়িয়েছে।

স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ১২ মে থেকে ভারতে নতুন করে ১৬৪ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শনাক্ত হয়েছে কেরালা, মহারাষ্ট্র ও তামিলনাড়ু রাজ্যে। কেরালায় গত সপ্তাহে নতুন করে ৬৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। মহারাষ্ট্রে ৪৪ জন এবং তামিলনাড়ুতে ৩৪ জন।

মহারাষ্ট্রের করোনা পরিস্থিতি আরও উদ্বেগজনক। বর্তমানে সেখানে মোট ৫৬ জন কোভিড পজিটিভ রয়েছেন। সম্প্রতি মুম্বাইয়ের কিং এডওয়ার্ড মেমোরিয়াল হাসপাতালে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে। মৃতদের মধ্যে একজন ৫৯ বছর বয়সী ক্যানসার আক্রান্ত নারী এবং অন্যজন ১৪ বছর বয়সী কিডনি রোগে আক্রান্ত কিশোরী। যদিও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাদের মৃত্যু সরাসরি করোনার কারণে হয়নি, তবে তারা দুজনই কোভিড পজিটিভ ছিলেন।

এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, তাদের মৃত্যুসনদে কেন কোভিড সংক্রান্ত কোনো উল্লেখ নেই। বিশেষ করে ৫৯ বছরের ওই নারীর মৃতদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর না করে মুম্বাইয়ের ভোইওয়াডা শ্মশানে সরকারি প্রোটোকল মেনে দাহ করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন মাত্র দুইজন পরিবারের সদস্য। এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় সাবেক কর্পোরেটর অনিল কোকিল।

করোনার নতুন এই উত্থান ফের মানুষকে মনে করিয়ে দিচ্ছে ২০২০ থেকে ২০২২ সালের ভয়াবহ দিনগুলোর কথা। যখন কোভিড-১৯ মহামারিতে ভারতের স্বাস্থ্যব্যবস্থা মুখ থুবড়ে পড়েছিল, অর্থনীতি ছিল চরম চাপে, এবং সাধারণ মানুষ ছিল চরম আতঙ্কে। সেই অভিজ্ঞতার আলোকে প্রশ্ন উঠছে — আবার কি সেই ভয়াবহ সময় ফিরে আসছে?

সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ে বর্তমানে দৈনিক সংক্রমণ বাড়ছে। প্রশাসন দুই জায়গায়ই সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। ভারতের সঙ্গে এই দুই অঞ্চলের যোগাযোগ থাকায় নয়াদিল্লিতেও বেড়েছে উদ্বেগ।

তবে এখনো পর্যন্ত কেন্দ্রীয় কিংবা কোনো রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে নতুন কোনো স্বাস্থ্য নির্দেশিকা জারি করা হয়নি। চিকিৎসক মহলও এ নিয়ে দ্বিধায় রয়েছেন। কেউ কেউ সাবধানতার পরামর্শ দিচ্ছেন, আবার কেউ মনে করছেন আতঙ্ক না ছড়িয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করাই শ্রেয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনা এখনো পুরোপুরি বিদায় নেয়নি। তাই সচেতনতা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এখনো জরুরি। পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

তথ্যসূত্র: এবিপি নিউজ, হিন্দুস্তান টাইমস

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গা আদালতে প্রথমবার ভার্চুয়ালি সাক্ষ্য গ্রহণ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গা আদালতে প্রথমবার ভার্চুয়ালি সাক্ষ্য গ্রহণ চুয়াডাঙ্গায় প্রথমবারের মতো ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত।

আজ সোমবার (১৯ মে) দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শিমুল কুমার বিশ্বাস ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে দুটি মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, টি.আর ২২২/২০২২ ও টি.আর ০১/২০২৪ মামলায় সাক্ষ্য দেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. সাদিয়া মা-আরিজ। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে কর্মরত থাকাকালীন পোস্টমর্টেম ও চিকিৎসা সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের সরকারি পাবলিক প্রসিকিউটরের (পিপি) আবেদনের পর আদালত ভার্চুয়াল সাক্ষ্য গ্রহণের অনুমতি দেন। পরে ডাক্তার সাদিয়া মা-আরিজকে ভিডিও মাধ্যমে যুক্ত করা হয়।

সাক্ষ্য গ্রহণের সময় মামলার আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন এডভোকেট মাসুদ পারভেজ রাসেল, আর আসামিপক্ষে জেরা করেন অ্যাডভোকেট মো. আফজালুল হক ও অ্যাডভোকেট মো. আত্তাব আলী।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের ভার্চুয়াল সাক্ষ্য গ্রহণের নির্দেশনা অনুসারে বিচারকাজ পরিচালিত হয়। চুয়াডাঙ্গার জেলা আদালতে এই প্রথম ভার্চুয়াল সাক্ষ্য গ্রহণের নজির স্থাপিত হলো, যা আইনি ব্যবস্থার ডিজিটাল রূপান্তরে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না: আমীর খসরু

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

দেশে নিরপেক্ষ ও দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও অস্বচ্ছতা দেশের বিনিয়োগ পরিবেশকে স্থবির করে দিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতায় দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আস্থা হারাচ্ছেন।

সোমবার রাজধানীর গুলশানে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম আয়োজিত ‘নীতি সংস্কার ও আগামীর জাতীয় বাজেট’ শীর্ষক সংলাপে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলনের উদাহরণ টেনে আমীর খসরু বলেন, “গত ১০ মাসেও সরকার দেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে পারেনি। আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীদের সবারই এক প্রশ্ন—নির্বাচন কবে হবে? নির্বাচন না হলে কেউ বিনিয়োগ করবে না।”

তিনি আরও বলেন, “অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তার মধ্যে কোনো অর্থনীতি টেকসই হতে পারে না। এই বাস্তবতা সরকার অনুধাবন করতে পারছে না।”

বিএনপি নেতা বলেন, “বর্তমান সরকার দেশের সামনে কোনো নির্বাচনী রোডম্যাপ দিচ্ছে না। বরং নানা ইস্যু তৈরি করে সময়ক্ষেপণ করছে। অথচ নির্বাচনই এখন দেশের স্থিতিশীলতা ও অগ্রগতির প্রধান চাবিকাঠি।”

তিনি মনে করেন, “অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত দ্রুত নির্বাচন আয়োজন করে দেশকে একটি সুস্পষ্ট রাজনৈতিক পথে ফিরিয়ে আনা।”

সরকারের বাজেট প্রক্রিয়া নিয়েও প্রশ্ন তোলেন আমীর খসরু।

তিনি বলেন, “আওয়ামী লীগ সরকার অর্থনীতির প্রতিটি খাতে ভুল তথ্য-উপাত্ত দিয়ে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে পরিস্থিতি তুলে ধরেছে। অন্তর্বর্তী সরকারও সেই ভুল তথ্যের ভিত্তিতে বাজেট প্রণয়ন করতে যাচ্ছে। এতে জনগণের স্বার্থ উপেক্ষিত হবে।”

মিয়ানমারকে ‘মানবিক করিডর’ দেওয়ার প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, “এটি একটি স্পর্শকাতর ও কূটনৈতিক বিষয়। এই সরকার এমন একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার রাখে না। এসব রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমেই হওয়া উচিত।”

বক্তব্যের শেষ দিকে তিনি বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকার স্বল্প সময়ের জন্য গঠিত। তাদের জনগণের ম্যান্ডেট নেই। জনগণের পালস বোঝার ক্ষমতাও তাদের নেই।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতে বাড়ছে করোনা শনাক্ত, পুরোনো আতঙ্কে শঙ্কায় চিকিৎসকরা
চুয়াডাঙ্গা আদালতে প্রথমবার ভার্চুয়ালি সাক্ষ্য গ্রহণ
নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না: আমীর খসরু
ইশরাক-তাবিথদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ছাত্রনেতাদের বাসা ভাড়া দিয়েছি: নুরুল হক
হঠাৎ জাপান ছাড়ার হিড়িক, জাপান সফর বাতিল করেছেন অনেকেই
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি, ক্ষমা চাইলেন ইশরাক হোসেন
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা নেতানিয়াহুর, ব্যাপক স্থল হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ক্ষমা চাইতে হাসনাতকে এক সপ্তাহের আলটিমেটাম কুমিল্লা জেলা বিএনপির
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
দাবি আদায় করবো, না-হয় মাটির নিচে শায়িত হবো: ইশরাক
১ লাখ ৩০ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছে সরকার: প্রেস সচিব
বিরামপুরে বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত
যমুনায় শুরু হয়েছে তীব্র ভাঙন, আতঙ্কে নদীপাড়ের মানুষ!
একযোগে ১৭ পুলিশ সুপারকে বদলি, ১০ জন পেলেন অতিরিক্ত ডিআইজির দায়িত্ব
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা এনসিপির প্রধান কর্তব্য: নাহিদ ইসলাম
আদমদীঘিতে চলন্ত ট্রেনের দরজা দিয়ে বাবাকে ফেলে দেয়ার অভিযোগ ছেলের (ভিডিও)
ভারতের আম নিল না আমেরিকা, বিমানবন্দরে পচছে কোটি কোটি টাকার আম!
বদলে গেলো নাম, ধানমন্ডি ২৭ এখন 'শহীদ ফারহান ফাইয়াজ' সড়ক
ফার্স্ট সিকিউরিটি থেকে ১১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ, এস আলমসহ ৪৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা
নির্বাচনের দাবিতে ফের মাঠে নামার হুঁশিয়ারি ১২ দলীয় জোটের