সোমবার, ১৯ মে ২০২৫ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বদলে গেলো নাম, ধানমন্ডি ২৭ এখন 'শহীদ ফারহান ফাইয়াজ' সড়ক

শহিদ ফারহান ফাইয়াজের নামে সড়কের ফলক উন্মোচন। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার ধানমন্ডির পুরাতন ও পরিচিত ২৭ নম্বর সড়কটি এখন থেকে ‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ সড়ক’ নামে পরিচিত হবে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ হওয়া ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ ফারহানুল ইসলাম ভূঁইয়ার স্মরণে এই নামকরণ করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি)।

সম্প্রতি নামফলক উন্মোচনের মাধ্যমে সড়কের নতুন নামের ঘোষণা দেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে লিখেন,
“ধানমন্ডির পুরাতন ২৭ নম্বর সড়ককে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে’ শহীদ ফারহান ফাইয়াজের নামে নামকরণ করে সড়কের ফলক উন্মোচন করেছে ডিএসসিসি।”

২০২৪ সালের ১৮ জুলাই, ধানমন্ডির এই রাস্তায় রাপা প্লাজা ও জেনেটিক প্লাজার মাঝামাঝি এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারান একাদশ শ্রেণির ছাত্র ফারহান ফাইয়াজ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সামনের সারিতে থেকে পুলিশের গুলি ও ছাত্রলীগের হামলার শিকার হয়ে তিনি শহীদ হন।

নামফলক উন্মোচনের সময় উপস্থিত ছিলেন শহীদ ফারহান ফাইয়াজের বাবা আলহাজ্ব শহীদুল ইসলাম ভূঁইয়া, ফাইয়াজের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষকবৃন্দ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মো. জিল্লুর রহমান ও অন্যান্য কর্মকর্তারা।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শাহজাহান মিয়া বলেন, “জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে যারা জীবন দিয়েছেন, তাদের স্মরণ করাই আমাদের দায়িত্ব। ফারহান ফাইয়াজ ছিলেন সেই আন্দোলনের সাহসী মুখ। তার আত্মত্যাগের স্মারক হিসেবে এই সড়কের নতুন নামকরণ।”

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ফারহান ফাইয়াজের বাবা বলেন, “আমার ছেলের প্রাণ গেছে বৈষম্যের বিরুদ্ধে কথা বলায়। এটি আমার জীবনের অপূরণীয় ক্ষতি। তবে আজকের এই নামকরণ কিছুটা হলেও গর্বের অনুভূতি এনে দিয়েছে। আমি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।”

অনুষ্ঠানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ ও আহতদের জন্য মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।

প্রসঙ্গত, ফারহান ফাইয়াজ ছিলেন ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছড়িয়ে পড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেতা। রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের মুখেও সাহসিকতার সঙ্গে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন। তার মৃত্যু সেই সময় গোটা দেশে তীব্র প্রতিবাদ ও ছাত্র আন্দোলনের ঢেউ তোলে।

Header Ad
Header Ad

ক্ষমা চাইতে হাসনাত আব্দুল্লাহকে এক সপ্তাহের আলটিমেটাম বিএনপির

কুমিল্লা প্রেসক্লাবে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ও মহানগর বিএনপির সংবাদ সম্মেলন। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখপাত্র হাসনাত আব্দুল্লাহর একটি বক্তব্যকে কেন্দ্র করে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) কুমিল্লা বিভাগ। বিএনপির পক্ষ থেকে তাকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার জন্য এক সপ্তাহের আলটিমেটাম দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (১৯ মে) কুমিল্লা প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভুঁইয়া বলেন, "হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন বিএনপির নেতারা আওয়ামী লীগের টাকায় রাজনীতি করেন- এ ধরনের মন্তব্য শিশুসুলভ ও অপরিপক্ব। আমরা মনে করি, তার মানসিক চিকিৎসা প্রয়োজন।"

তিনি আরও বলেন, "এই বক্তব্যে কুমিল্লার বিএনপি নেতাকর্মীরা চরমভাবে ক্ষুব্ধ। যদি তিনি প্রকাশ্যে ক্ষমা না চান ও তার বক্তব্য প্রত্যাহার না করেন, তাহলে তাকে কুমিল্লায় কোনো রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে অংশ নিতে দেওয়া হবে না। এমনকি কুমিল্লার মাটিতে পা রাখতেও দেওয়া হবে না।"

সংবাদ সম্মেলনে সেলিম ভুঁইয়া অভিযোগ করেন, সরকার পরিকল্পিতভাবে এমন ‘ছেলেমানুষি’ নেতাদের মাঠে নামিয়ে রাজনীতিকে বিতর্কিত করছে। তিনি বলেন, "সরকার যদি নির্বাচন বিলম্বিত করে, তবে জনগণের আস্থা আরও হারাবে।"

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিন, কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তাক মিয়া, জাকারিয়া তাহের সুমন, আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, উৎবাতুল বারী আবু প্রমুখ।

উল্লেখ্য, গত ১৬ মে কুমিল্লা শিল্পকলা একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানে এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, "বিএনপির রাজনীতিও এখন আওয়ামী লীগের টাকায় চলে।" তার এই বক্তব্য ঘিরেই শুরু হয় বিতর্ক ও বিএনপির তীব্র প্রতিক্রিয়া।

Header Ad
Header Ad

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

ছবি: সংগৃহীত

২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময়কালে দায়ের হওয়া সারা দেশের ১০ হাজার ৫০৬টি রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইন মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে গঠিত জেলা ও মন্ত্রণালয় পর্যায়ের কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হচ্ছে।

সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নাশকতা, অস্থিরতা এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অভিযোগ এনে বিএনপি-জামায়াতসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া হাজারো মামলাকে হয়রানিমূলক ও 'গায়েবি মামলা' আখ্যা দিয়ে এসব মামলা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শুরু করেছে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইন-১ শাখার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে এ পর্যন্ত ১০ হাজার ৫০৬টি মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের কাছে চিঠি পাঠিয়ে মামলার নম্বরসহ জেলা পাবলিক প্রসিকিউটরদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে বলা হয়েছে।

এই প্রক্রিয়ার আওতায় গঠিত হয়েছে দুটি কমিটি—একটি জেলা পর্যায়ে, অন্যটি মন্ত্রণালয় পর্যায়ে। জেলা কমিটির সভাপতি জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, সদস্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ সুপার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর। এ কমিটি মামলার নথিপত্র যাচাই করে যদি মনে করে মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে করা হয়েছে, তবে তা প্রত্যাহারের সুপারিশ করে মন্ত্রণালয়ে পাঠাবে।

এই কমিটির সভাপতি আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল এবং সদস্যসচিব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইন-১ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব। এছাড়াও রয়েছেন সংশ্লিষ্ট সচিব, অতিরিক্ত সচিব ও যুগ্ম সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তারা।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সল হাসান জানান, নিরপরাধ রাজনৈতিক কর্মীদের হয়রানি থেকে মুক্তি দিতে এবং আইনের সঠিক প্রয়োগ নিশ্চিত করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং তা অব্যাহত থাকবে।

যেকোনো ব্যক্তি, যিনি এই সময়ে দায়ের হওয়া মামলার শিকার হয়েছেন, তিনি নিজে কিংবা তার পক্ষে আইনজীবী মামলা প্রত্যাহারের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদনপত্রের সঙ্গে এজাহার ও অভিযোগপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি দাখিল করতে হবে।

দুর্নীতি দমন কমিশন আইনের আওতাধীন মামলাগুলো সাধারণ নিয়মে প্রত্যাহারযোগ্য নয়। এসব ক্ষেত্রে কমিশনের লিখিত অনুমোদন ছাড়া মামলা প্রত্যাহার সম্ভব নয়।

এই সিদ্ধান্তের ফলে রাজনৈতিকভাবে হয়রানির শিকার হওয়া হাজারো মানুষ স্বস্তি পাবেন বলে সংশ্লিষ্ট মহল মনে করছে।

Header Ad
Header Ad

দাবি আদায় করবো, না-হয় মাটির নিচে শায়িত হবো: ইশরাক

বিএনপি নেতা ও নবনির্বাচিত মেয়র ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে গেজেট প্রকাশ হলেও এখনও শপথ না পড়ানোয় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। সোমবার (১৯ মে) নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এই বিষয়ে স্পষ্ট বক্তব্য দেন।

স্ট্যাটাসে ইশরাক লিখেন, "মেয়র ফেওর কিছু না। অন্তর্বর্তী সরকারের কতিপয় ব্যক্তির অন্তরে ক্ষমতার লোভ এবং এটি চিরস্থায়ী করার কুৎসিত সত্যটা উন্মোচন করাই ছিল মূল লক্ষ্য।" তিনি দাবি করেন, "অনেক গালি-গালাজ, অপমান সহ্য করেছি। কারণ, গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার রক্ষায় এদের মুখোশ টেনে খুলে দিতে চেয়েছি।"

ইশরাক অভিযোগ করে বলেন, “এরা শুধু নিরপেক্ষতা বিসর্জন দেয়নি, বরং একটি রাজনৈতিক দলের হয়ে কাজ করেছে। বিচারকদের হুমকি দিয়েছে, নির্বাচন কমিশনকে চ্যালেঞ্জ করেছে, উচ্চ আদালতে হস্তক্ষেপ করেছে এবং আমলাতন্ত্রের একটি অংশকে সঙ্গে নিয়ে চক্রান্ত করেছে।”

তিনি আরও বলেন, “একদিন এদের সকলের নাম-পরিচয় সামনে আসবে।”

স্ট্যাটাসের শেষাংশে তিনি আরও স্পষ্ট বার্তা দেন: “হাসিনারেও বলছিলাম, কবরটা ঠিক করাই আছে—আল্লাহর হুকুম থাকলে সেখানেই হবে ইনশাআল্লাহ। লড়াই শেষ হয় নাই। হয় দাবি আদায় করবো, না হয় আল্লাহর নির্ধারিত স্থানে মাটির নিচে শায়িত হব। গণতন্ত্রের সাথে, জনগণের ভোটাধিকার নিয়ে এক চুলও ছাড় নয়।”

 

২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করে ইসি। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে ২০২৫ সালের ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল শেখ তাপসের বিজয় বাতিল করে ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র হিসেবে ঘোষণা দেন।

পরবর্তীতে ২৭ এপ্রিল নির্বাচন কমিশন গেজেট প্রকাশ করে ইশরাককে ডিএসসিসির নতুন মেয়র হিসেবে ঘোষণা করে। কিন্তু গেজেট প্রকাশের পরেও তাকে শপথ না পড়ানোয় বিএনপি এবং ইশরাকপন্থী নেতাকর্মীরা রাজধানীতে লাগাতার প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ক্ষমা চাইতে হাসনাত আব্দুল্লাহকে এক সপ্তাহের আলটিমেটাম বিএনপির
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
দাবি আদায় করবো, না-হয় মাটির নিচে শায়িত হবো: ইশরাক
১ লাখ ৩০ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছে সরকার: প্রেস সচিব
বিরামপুরে বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত
যমুনায় শুরু হয়েছে তীব্র ভাঙন, আতঙ্কে নদীপাড়ের মানুষ!
একযোগে ১৭ পুলিশ সুপারকে বদলি, ১০ জন পেলেন অতিরিক্ত ডিআইজির দায়িত্ব
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা এনসিপির প্রধান কর্তব্য: নাহিদ ইসলাম
আদমদীঘিতে চলন্ত ট্রেনের দরজা দিয়ে বাবাকে ফেলে দেয়ার অভিযোগ ছেলের (ভিডিও)
ভারতের আম নিল না আমেরিকা, বিমানবন্দরে পচছে কোটি কোটি টাকার আম!
বদলে গেলো নাম, ধানমন্ডি ২৭ এখন 'শহীদ ফারহান ফাইয়াজ' সড়ক
ফার্স্ট সিকিউরিটি থেকে ১১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ, এস আলমসহ ৪৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা
নির্বাচনের দাবিতে ফের মাঠে নামার হুঁশিয়ারি ১২ দলীয় জোটের
পলাতকদের অর্থ জব্দ, লুটের টাকা গরিবের কল্যাণে ব্যবহার হবে: গভর্নর
৬০ ভাগ তরুণ-তরুণী ভুগছেন ‘টেক্সট নেক’-এ, জানুন কারণ ও করণীয়
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দখলমুক্ত হলো কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যায়ামাগার
ইশরাকের শপথ নিয়ে অনেক জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন শাকিল, গড়লেন বিশ্ব রেকর্ড
ভারতে যাওয়ার সময় কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা জামিল বেনাপোলে গ্রেফতার
আ.লীগের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই: ইসি মাছউদ