সোমবার, ১৯ মে ২০২৫ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

৬০ ভাগ তরুণ-তরুণী ভুগছেন ‘টেক্সট নেক’-এ, জানুন কারণ ও করণীয়

ছবি: সংগৃহীত

অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা, কাজের চাপ সব কিছুর প্রভাবে বাড়ছে নানা স্বাস্থ্যঝুঁকি। বিশেষ করে তরুণরা নানা সমস্যায় ভুগছেন। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে দেখা দেছে প্রায় ৬০ শতাংশ তরুণ-তরুণী ভুগছেন ‘টেক্সট নেক’ সমস্যায়। এটি একটি ঘাড়ের সমস্যা।

টেক্সট নেক সিনড্রোম কী? এই সমস্যা হলে কী হয়? কেনই বা হয় টেক্সট নেক সমস্যা? কাদের ঝুঁকি বেশি?— সব প্রশ্নের উত্তর জানুন এই প্রতিবেদনে। 

 

টেক্সট নেক সিনড্রোম কী:


স্মার্টফোনের দীর্ঘক্ষণ ব্যবহারের ফলে সৃষ্ট একটি সমস্যা হলো টেক্সট নেক সিনড্রোম। দীর্ঘক্ষণ ধরে খারাপ ভঙ্গিতে ঘাড় বাঁকিয়ে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা, টানা রিলস বা সিনেমা দেখার অভ্যাসে দেখা দিতে পারে ঘাড় ব্যথা। এমনকি ঘাড় শক্তও হয়ে যেতে পারে।
কিছুক্ষেত্রে এই সমস্যাটি খুব বেশি অস্বস্তির কারণ হতে পারে। যার কারণের দৈনন্দিন কাজকর্ম করা কঠিন হয়ে পড়তে পারে।

 

টেক্সট নেকের সমস্যা কতটা বিপজ্জনক হতে পারে:


১৫-২০ বছর বয়সীদের মধ্যে টেক্সট নেকের সমস্যার ঝুঁকি বাড়ছে। ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ হেলথ সায়েন্সেস অ্যান্ড রিসার্চ এর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৫-২০ বছর বয়সী ব্যক্তিরা এই ধরণের ঘাড়ের সমস্যার জন্য সবচেয়ে বেশি সংবেদনশীল। পশ্চিম আফ্রিকার বেনিনে ১৮৩৫ জন শিক্ষার্থীর ওপর একটি গবেষণা করা হয়। এতে দেখা গেছে ৭৪.৫৫ শতাংশ শিক্ষার্থী মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ঘন ঘন মেসেজিং করার কথা জানিয়েছেন।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে, তাদের মধ্যে ১,০০০ জনেরও বেশি ঘাড়ে ব্যথার অভিযোগ করেছেন। যারা এক ঘণ্টায় চার থেকে পাঁচবার স্মার্টফোন ব্যবহার করেছেন তাদের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি আরও বেশি ছিল।

 

টেক্সট নেকের কারণ:


স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, আধুনিক যুগে টেক্সট নেক একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা। এই ঝুঁকি ঘাড় ও মেরুদণ্ড বাঁকানো এবং দীর্ঘক্ষণ স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার কারণে দেখা দিতে পারে। এতে পেশী ও হাড়ের উপর চাপ বেড়ে যায়। মাথা বাঁকালে ঘাড়ের বাঁকানো অংশের ওপর চাপ বাড়ে।

সাধারণত মাথার ওজন প্রায় ৪.৫-৫.৫ কেজি হয়। কিন্তু যখন মাথা ৬০ ডিগ্রি হেলে থাকে, তখন ঘাড় বাঁকানোর সময় এটি ২৫ কেজি পর্যন্ত ওজনের হতে পারে। এইভাবে, এটি ঘাড়ের ব্যথা এবং পেশীর সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে।

 

টেক্সট নেকের লক্ষণ:


যেহেতু আমরা সবাই নিয়মিত মোবাইল ফোন ব্যবহার করি এবং তরুণদের মধ্যে টেক্সট নেকের সমস্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাই সবারই এর লক্ষণগুলো সম্পর্কে জেনে রাখা জরুরি। টেক্সট নেকের কিছু লক্ষণ হলো-

>ঘাড়ে ব্যথা
>ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া
>কাঁধ এবং পিঠের ওপরের অংশে টান অনুভব করা
>ক্রমাগত মাথাব্যথা
>মনোযোগে অসুবিধা
>হাতে ঝিঁঝিঁ ধরা বা কখনও কখনও অসাড়তা

 

টেক্সট নেক হওয়ার ঝুঁকি কাদের বেশি:


যারা অতিরিক্ত মোবাইল এবং ট্যাবলেট ব্যবহার করেন তাদের মধ্যে এই সমস্যাটি বেশি দেখা যায়।

২০২০ সালের এক গবেষণা অনুযায়ী, ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী তরুণ-তরুণীরা যারা দিনে গড়ে ৩-৫ ঘণ্টা সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন, তাদের টেক্সট নেক-এর সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা বেশি।

 

অফিস কর্মীরা যারা ক্রমাগত ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের ওপর ঝুঁকে কাজ করেন, তারাও এই সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। মাথা যত বেশি হেলে থাকবে, ঘাড়ের ওপর তত বেশি চাপ পড়বে।

টেক্সট নেকের সমস্যা এড়াতে করণীয়:


১. এই ধরনের সমস্যা এড়াতে, মোবাইল বা ল্যাপটপের স্ক্রিন চোখের সমান্তরালে রাখার অভ্যাস করুন।

২. অফিসে কাজ করলে ২০ মিনিট অন্তর বিরতি নিন এবং স্ট্রেচিং করুন।

৩. পেশী শক্ত হওয়া রোধ করতে ঘাড় ও কাঁধের ব্যায়াম করুন।

যদি আপনি দীর্ঘদিন এই সমস্যায় ভোগেন তাহলে দ্রুত একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

Header Ad
Header Ad

১ লাখ ৩০ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছে সরকার: প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

সরকার এখন পর্যন্ত মোট ১ লাখ ৩০ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

সোমবার (১৯ মে) রাজধানীর বেইলি রোডে অবস্থিত ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।

প্রেস সচিব বলেন, “বর্তমানে সরকারের জব্দ করা সম্পদের পরিমাণ ১ লাখ ৩০ হাজার ৭৫৮.৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে রয়েছে বিদেশি অর্থ ১৬৪ মিলিয়ন ডলার, অস্থাবর সম্পত্তি ৪২ হাজার ৬১৪.২৭ কোটি টাকা এবং অভ্যন্তরীণ অর্থ ২০.৭ মিলিয়ন ডলার।”

তিনি আরও জানান, “এই অর্থ বাজেটে নয়, বরং দরিদ্র মানুষের কল্যাণে ব্যয় করা হবে। প্রধান উপদেষ্টা একটি বিশেষ তহবিল গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন, যেখানে এই অর্থ সংরক্ষণ করে জনগণের কল্যাণে ব্যবহার করা হবে।”

সংবাদ ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, “দেশের ব্যাংক খাত থেকে লুটপাট ও দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার করা হয়েছে। ইতোমধ্যে তাদের দেশের ভেতরের অনেক সম্পদ জব্দ করা হয়েছে।”

গভর্নর আরও জানান, “এই জব্দকৃত সম্পদের ব্যবস্থাপনায় একটি ম্যানেজমেন্ট বোর্ড গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ব্যাংক সংশ্লিষ্ট জব্দ অর্থ বিক্রি করে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যাংকগুলোকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। আর দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থ ব্যয় হবে জনকল্যাণমূলক কাজে।”

তিনি বলেন, “এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ আইনি কাঠামোর আওতায় পরিচালিত হবে এবং প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট আইন সংশোধন করা হবে।”

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান এএফএম শাহীনুল ইসলাম।

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত

বিরামপুরে বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রস্তুত ও সংগঠিত করার লক্ষ্যে দিনাজপুরের বিরামপুরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) একটি কর্মী সভার আয়োজন করেছে।

সোমবার (১৯ মে) সকাল ১০টায় বিরামপুর পৌর শহরের শালবাগান কে এম কমিউনিটি সেন্টারে উপজেলা ও পৌর বিএনপির যৌথ উদ্যোগে এই কর্মী সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য প্রফেসর ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

সভায় সভাপতিত্ব করেন বিরামপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মিঞা শফিকুল ইসলাম মামুন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর ইলাহী চৌধুরী রুবেল এবং পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজু।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিরামপুর পৌর বিএনপির সভাপতি হুমায়ুন কবির, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি দবিরুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি মোজাম্মেল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক নুর ইসলামসহ উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সম্পাদক এবং বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, “আমাদের সামনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি জাতীয় নির্বাচন রয়েছে। এই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়, সে লক্ষ্যে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বিএনপির প্রতীক ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হলে প্রতিটি নেতাকর্মীকে নিষ্ঠা ও দায়িত্বের সঙ্গে কাজ করতে হবে। জনগণের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ গড়ে তুলতে হবে, যাতে তারা আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারে।”

তিনি আরও বলেন, “এই নির্বাচন হবে দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াই। তাই এখন থেকেই দলের প্রতিটি ইউনিটকে সক্রিয় ও প্রস্তুত হতে হবে।”

সভার শেষে দলীয় কার্যক্রম আরও জোরদার ও মাঠপর্যায়ে সংগঠনের ভিত্তি মজবুত করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

Header Ad
Header Ad

যমুনায় শুরু হয়েছে তীব্র ভাঙন, আতঙ্কে নদীপাড়ের মানুষ!

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীতে পানি বাড়ছে। সেইসঙ্গে অসময়ে শুরু হয়েছে নদীর পাড় ভাঙন। গত বছর নদী ভাঙনের পর যেটুক ভূমি ছিল সেটুকুও এবার ভাঙনের আশঙ্কায় চরম হতাশার দিন পার করছেন নদীপাড়ের শতশত ভাঙন কবলিত মানুষ। ইতোমধ্যে কিছু কিছু এলাকায় ভাঙন শুরু হয়ে গেছে।

সরেজমিনে উপজেলার জিগাতলা এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, জিগাতলা গ্রামের প্রায় ১ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ফসলি জমি নদী গর্ভে বিলীন হওয়ার পথে। সেখানে এবার স্থানীয়রা ভুট্টা, তিল, বাদাম, বোরো ধান ও পাটসহ অন্যান্য ফসল চাষাবাদ করেছিল। এছাড়াও রামপুর, গোপিনাথপুর, বাসুদেবকোল এলাকাতেও একই চিত্র দেখা যায়।

গত বছরের মতো এবারও উপজেলার চিতুলিয়াপাড়া, ভালকুটিয়া, কষ্টাপাড়া ও মাটিকাটা, পাটিতাপাড়া, কোনাবাড়ীসহ কয়েকটি এলাকায় ভাঙনের শঙ্কা রয়েছে। এতে দিশেহারা হয়ে পড়ছেন নদীপাড়ের মানুষ। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ড বার বার আশ্বাস দিলেও বাঁধের কাজ শুরু হচ্ছে না।

এদিকে, প্রতি বছর বন্যায় ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ফেলা বাঁধের জিওব্যাগ আনলোড ড্রেজারগুলোর কারণে মাটি ধসে যাচ্ছে। যার ফলে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত পাকা ও আধপাকা সড়ক, গাইড বাঁধ, বসত-বাড়ি, মসজিদ-মন্দির, ছোট-বড় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ নানা স্থাপনা ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে।

জিগাতলা গ্রামের ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্তরা জানান, এখান থেকে প্রতি বছর অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হতো। সেসময় কোনো ব্যক্তি প্রতিবাদ করতে পারত না, প্রতিবাদ করলে তাদের হুমকি দিত। সাবেক এমপি ছোট মনির খোকার মাধ্যমে ঘাটটি পরিচালনা করতেন। এখন তার খেসারত দিচ্ছে এলাকাবাসী।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ভুক্তভোগীরা আরও জানান, যমুনা নদীতে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে পানি বাড়ছে। পানি বৃদ্ধির ফলে ভাঙনও দেখা দিয়েছে। কিন্তু ভাঙনরোধে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। তাদের দাবি যতদ্রুত সম্ভবত ভাঙনরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া। তা না হলে ফসলি জমির সঙ্গে তাদের ঘরবাড়িও নদীগর্ভে বিলীন হতে পারে।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু আবদুল্লাহ খানকে একাধিবার মোবাইলে কল করলে তিনি রিসিভ করেনি।

টাঙ্গাইল জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী শামীম মিয়া জানান, ‘ভূঞাপুরের ইউএনও, এসিল্যান্ডের সঙ্গে তিনি ভাঙন কবলিত জিগাতলা এলাকা পরিদর্শন করেছেন। নদী ভাঙনের স্থান থেকে প্রায় পাঁচ-ছয়’শ মিটার কাছে ঘরবাড়ি রয়েছে। সুতরাং এলাকাটি মনিটরিং করে পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব’।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

১ লাখ ৩০ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছে সরকার: প্রেস সচিব
বিরামপুরে বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত
যমুনায় শুরু হয়েছে তীব্র ভাঙন, আতঙ্কে নদীপাড়ের মানুষ!
একযোগে ১৭ পুলিশ সুপারকে বদলি, ১০ জন পেলেন অতিরিক্ত ডিআইজির দায়িত্ব
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা এনসিপির প্রধান কর্তব্য: নাহিদ ইসলাম
আদমদীঘিতে চলন্ত ট্রেনের দরজা দিয়ে বাবাকে ফেলে দেয়ার অভিযোগ ছেলের (ভিডিও)
ভারতের আম নিল না আমেরিকা, বিমানবন্দরে পচছে কোটি কোটি টাকার আম!
বদলে গেলো নাম, ধানমন্ডি ২৭ এখন 'শহীদ ফারহান ফাইয়াজ' সড়ক
ফার্স্ট সিকিউরিটি থেকে ১১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ, এস আলমসহ ৪৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা
নির্বাচনের দাবিতে ফের মাঠে নামার হুঁশিয়ারি ১২ দলীয় জোটের
পলাতকদের অর্থ জব্দ, লুটের টাকা গরিবের কল্যাণে ব্যবহার হবে: গভর্নর
৬০ ভাগ তরুণ-তরুণী ভুগছেন ‘টেক্সট নেক’-এ, জানুন কারণ ও করণীয়
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দখলমুক্ত হলো কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যায়ামাগার
ইশরাকের শপথ নিয়ে অনেক জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন শাকিল, গড়লেন বিশ্ব রেকর্ড
ভারতে যাওয়ার সময় কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা জামিল বেনাপোলে গ্রেফতার
আ.লীগের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই: ইসি মাছউদ
পিএসএল খেলতে পাকিস্তান যাচ্ছেন মিরাজ, মিলল বোর্ডের অনুমতি
বিজি ৪৩৬ ফ্লাইটের ক্যাপ্টেন, ফার্স্ট অফিসার ও কেবিন ক্রুকে সম্মাননা
দেশে এক বছরে বেকার বেড়েছে সোয়া ৩ লাখ