বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪ | ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন: নতুন সভাপতির খোঁজে নিপুণ

অভিনেত্রী নিপুণ আক্তার। ছবি: সংগৃহীত

আগামী ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন। এদিন এফডিসিতে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এরই মধ্যে প্যানেল গোছানোর কাজ নিয়ে শিল্পীরা তোড়জোড় শুরু করেছেন।

জনপ্রিয় অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল অনেক আগেই ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন যে, আসন্ন নির্বাচনে তিনি সভাপতি পদে নির্বাচন করবেন। এরই মধ্যে তার প্যানেল চূড়ান্ত। শিগগিরই আসবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।

অভিনেত্রী নিপুণ আক্তার

 

জানা গেছে, সমিতির বর্তমান সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না। নিপুণ আক্তারকে একা রেখে সরে দাঁড়াচ্ছেন তিনি। এতে বিপাকে পড়েছেন নিপুণ। গত নির্বাচনে তারা একই প্যানেল থেকে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন।

এবারও সাধারণ সম্পাদক পদে লড়বেন নিপুণ। তাই সভাপতি পদের জন্য খুঁজছেন প্রার্থী। সম্প্রতি তিনি সদ্য নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদকে সভাপতি পদে নির্বাচনের ইঙ্গিত দিয়ে নিজের ভাবনার কথা জানিয়েছিলেন। কিন্তু তার ভাবনা ‘ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে’ দেন নায়ক-নেতা ফেরদৌস। তিনি শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অংশ নেবেন না। এতে করে চরম বিপাকে এ অভিনেত্রী।

এদিকে, জনপ্রিয় অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল অনেক আগেই ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন যে, আসন্ন নির্বাচনে তিনি সভাপতি পদে নির্বাচন করবেন। এরই মধ্যে তার প্যানেল চূড়ান্ত। শিগগিরই আসবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।

Header Ad

চীন সফরে পুতিন, তীক্ষ্ণ দৃষ্টি পশ্চিমা বিশ্বের

ছবি: সংগৃহীত

দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে চীনে পৌঁছেছেন দীর্ঘদিনের পুরনো বন্ধু রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে পৌঁছান তিনি। পঞ্চম দফায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পর এটাই পুতিনের প্রথম বিদেশ সফর।

সফরকালে পুতিন আজ চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে সামনাসামনি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বসবেন। দুই দেশের সম্পর্কের ৭৫তম বার্ষিকী উদ্‌যাপন করবেন তারা। ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা রাশিয়াকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন শি জিনপিং। এ পরিস্থিতিতে চীন-রাশিয়ার দুই নেতার বৈঠকের দিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখছে পশ্চিমা বিশ্ব।

চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং আজ দিনের পরের ভাগে পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন। আগামীকাল শুক্রবার চীনের ঐতিহাসিক শহর হারবিনে দুটি দ্বিপক্ষীয় ব্যবসায়িক সম্মেলনে অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে পুতিনের। সেই সঙ্গে সেখানে একটি বরফ উৎসবেও যোগ দেবেন তিনি। এছাড়া ১৯৪৬ সালে হারবিনের স্বাধীনতার সময় প্রাণ হারানো সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের সেনাদের স্মরণে নির্মিত একটি স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন পুতিন।


উল্লেখ্য, ইউক্রেনের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য খারকিভে বড় ধরনের হামলা চালানোর কয়েকদিন পরই রুশ প্রেসিডেন্ট চীন সফরে গেলেন। দাবি করা হচ্ছে রুশ বাহিনী কিয়েভের ১ হাজার কিলোমিটার ফ্রন্ট লাইনের মধ্যে ঢুকে পড়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রর কাছ থেকে ইউক্রেনের অস্ত্র সরবরাহ পেতে দেরি হওয়ায় এর সুবিধা নিচ্ছে রুশ বাহিনী। সূত্র : আল-জাজিরা ও রয়টার্স।

ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু দুই দিনের সফর শেষে ঢাকা ছেড়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) ভোর পৌনে ৪টায় তাকে বহনকারী বিমানটি শাহজালাল বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

এই সফরে তিনি সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন পর্যায়ের কয়েকটি বৈঠক এবং মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।

ডোনাল্ড লু ঢাকা সফরকালে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের দেওয়া এক নৈশভোজে যোগ দেন। তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী ও পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। ডোনাল্ড লু নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও মতবিনিময় করেন।

বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ টি টোয়েন্টি জাতীয় নারী ক্রিকেট দলের সঙ্গে ক্রিকেট প্রীতি ম্যাচে অংশ নেন ডোনাল্ড লু।

মঙ্গলবার ঢাকা পৌঁছে তিনি নাগরিক সমাজ, সাংবাদিক ও পরিবেশকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। রাতে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের বাসভবনে বৈঠক করেন। সেখানেই ছিল নৈশভোজের আয়োজন।

বুধবার তিনি পররাষ্ট্র সচিব, পরিবেশমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গেও বৈঠক করেন। যৌথ ব্রিফিংয়ে ডোনাল্ড লু বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন চায় যুক্তরাষ্ট্র।

উল্লেখ্য, গত ১৪ মে তিন দিনের সফরে ঢাকায় আসেন ডোনাল্ড লু। ঢাকায় আসার আগে তিনি ভারত ও শ্রীলঙ্কা সফর করেন। চলতি বছর ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পর ডোনাল্ড লুর এটাই ছিল প্রথম ঢাকা সফর।

ভারত-পাকিস্তানের পাশাপাশি দুবাইয়ে ৩৯৪ বাংলাদেশির ৬২১ বাড়ি রয়েছে

ছবি: সংগৃহীত

গতকাল ফাঁস হয়ে যায় মধ্যপ্রাচ্যের দেশ আরব আমিরাতে হাজার হাজার বিদেশী ধনীদের সম্পদের গোপন তথ্য। তথ্যে জানা যায় ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের ধর্নীরা দুবাইয়ে ব্যবসা করছেন। তাদের সবার রয়েছে সেখানে বাড়ি-গাড়ি। শত শত কোটি টাকার সম্পতি রয়েছে একেক জনের নামে। এই তথ্য ফাঁসের পর ভারত-পাকিস্তানে তোলপাড় চলছে। পরে জানা গেল বাংলাদেশী ২৯৪ জনের নাম। যদিওবা তাদের নাম-ঠিকানা এখনো প্রকাশ করা হয়নি।

জানা যায়, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ের আবাসন খাতে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ধনাঢ্য ব্যক্তিরা। তাদের তালিকায় রয়েছেন বাংলাদেশি নাগরিকও। ৩৯৪ বাংলাদেশির ২ হাজার ৬৩৬ কোটি টাকা মূল্যের ৬৪১টি সম্পত্তি রয়েছে দুবাইয়ে। সম্পত্তির মালিকের এ তালিকায় আরও রয়েছেন বিভিন্ন দেশের বড় ব্যবসায়ী ও প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। এমনকি বৈশ্বিক নিষেধাজ্ঞায় থাকা ব্যক্তি, অর্থ পাচারকারী ও অপরাধীরাও সেখানে বিপুল সম্পদের মালিক।

তথ্যসূত্রের জানা যায়, একটি বৈশ্বিক অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা প্রকল্প মঙ্গলবার এ তালিকা প্রকাশ করেছে। এতে ভারতের ধনকুবের মুকেশ আম্বানির পাশাপাশি রয়েছেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারির পরিবারের সদস্যরা। তালিকায় দেখা গেছে, দুবাইয়ে সবচেয়ে বেশি সম্পদ রয়েছে ভারতীয়দের। সেখানে ৩৫ হাজার প্রপার্টির মালিক ২৯ হাজার ৭০০ ভারতীয়। এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন পাকিস্তানিরা। দেশটির ১৭ হাজার নাগরিকের দুবাইয়ে ২৩ হাজার প্রপার্টি রয়েছে। এর মূল্য ১ হাজার ২৫০ কোটি ডলার।

আর জানা যায়, বাংলাদেশি নাগরিকদের নাম-পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। তবে সংবাদে যে মানচিত্র প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে বাংলাদেশিদের সংখ্যা, সম্পদের পরিমাণ এবং দাম রয়েছে। তাদের নিয়ে পৃথক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করতে পারে একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম।

‘দুবাই আনলকড’ শীর্ষক এ অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা প্রকল্পের সমন্বয় করেছে অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড করাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্ট (ওসিসিআরপি) ও নরওয়ের সংবাদমাধ্যম ই-টোয়েন্টিফোর। এ প্রকল্পে অংশ নিয়েছে ৫৮টি দেশের ৭৪টি সংবাদমাধ্যম। প্রতিবেদনটি ওসিসিআরপির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

দুবাইয়ের ভূমি দপ্তরসহ কয়েকটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের ফাঁস হওয়া তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে এ অনুসন্ধান চালানো হয়েছে। এতে বিশেষ করে ২০২০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত বিদেশিদের সম্পদের মালিকানার বিস্তারিত চিত্র উঠে আসে।

এসব তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করেছে ওয়াশিংটনভিত্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড ডিফেন্স স্টাডিজ। প্রতিষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ও সংঘাত নিয়ে গবেষণা করে থাকে। পরে এসব তথ্য-উপাত্ত ই-টোয়েন্টিফোর এবং ওসিসিআরপির সঙ্গে ভাগাভাগি করে প্রতিষ্ঠানটি।

এই অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় অংশ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সাময়িকী ফোর্বসও। সব মিলিয়ে ফোর্বস ২২ ধনকুবের ও তাদের পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন ৬০ কোটি ডলারের বেশি মূল্যের ৭৬টি সম্পত্তির খোঁজ পেয়েছে। বিশ্বের চারটি মহাদেশের ১০টি দেশ থেকে এসেছেন তারা।

ফোর্বসের প্রতিবেদনে শুরুতেই রয়েছে ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানির নাম। দুবাইয়ের পাম জুমেইরাহ কৃত্রিম দ্বীপে তাঁর আনুমানিক ২৪ কোটি ডলারের সম্পদ রয়েছে। দেশটির আরেক নাগরিক এম এ ইউসুফ আলি ও তাঁর পরিবারের পাম জুমেইরাহ, দুবাই মেরিনা ও ইন্টারন্যাশনাল সিটিতে ৭ কোটি ডলার মূল্যের সম্পদ রয়েছে।

যুক্তরাজ্য, মিসর, সাইপ্রাসের নাগরিকদেরও সম্পদ রয়েছে দুবাইয়ে। দুবাইয়ে গোপনে সম্পদ গড়া ব্যক্তিদের এ তালিকায় রয়েছে দারিদ্র্যপীড়িত ও যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তানের অন্তত সাত নাগরিকের নামও। তাদের মধ্যে ছয়জন রাজনৈতিক ও একজন নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা ব্যক্তি।

পাকিস্তানের দৈনিক ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফাঁস হওয়া নথি অনুযায়ী, দুবাইয়ে ১৭ হাজার পাকিস্তানি সম্পদের মালিক। তবে তথ্য-উপাত্ত ও অতিরিক্ত সূত্র ব্যবহার করে এ সংখ্যা ২২ হাজারের মতো বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।

এ তালিকায় নাম রয়েছে প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারির ছেলে বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি, বাখতাওয়ার ভুট্টো জারদারি ও আসিফা ভুট্টো জারদারি; স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহসিন নাকভির স্ত্রী মিসেস আশরাফ, সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের ছেলে হুসাইন নওয়াজ এবং আলোচিত সাবেক সেনাপ্রধান কামার জাভেদ বাজওয়ার ছেলে সাদ সিদ্দিক বাজওয়ারের।

দেশটির সাবেক সেনাশাসক পারভেজ মোশাররফসহ বহু সাবেক জেনারেলের সম্পদ থাকার তথ্য তুলে ধরেছে ডন।

এ ছাড়া তালিকায় চীন, রাশিয়া ও ইউক্রেনের পাশাপাশি ইয়েমেন, নাইজেরিয়া ও কেনিয়ার মতো দেশের নাগরিকরাও রয়েছেন। আরও রয়েছেন নিষেধাজ্ঞার অধীনে থাকা মিয়ানমারের একজন অস্ত্র ব্যবসায়ী।

এদিকে গত বছরের সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত এক তালিকায় দেখা গেছে, আমিরাতে বাংলাদেশিদের মালিকানাধীন নিবন্ধিত কোম্পানির সংখ্যা বাড়ছে। ওই বছরের কেবল প্রথমার্ধেই (জানুয়ারি থেকে জুন) দুবাই চেম্বার অব কমার্সে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের সদস্যপদ নেওয়ার হার ৪৭ শতাংশ বেড়েছে।

ছয় মাসে বাংলাদেশিদের মালিকানাধীন ১ হাজার ৪৪টি কোম্পানি দুবাই চেম্বারের সদস্যপদ নিয়েছে। তাতে দুবাই চেম্বারের সদস্যপদ পাওয়া বাংলাদেশিদের মালিকানাধীন কোম্পানির মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৯৭৫টি। দুবাইয়ে বহু বাংলাদেশির অবৈধ সম্পদ রয়েছে বলে মনে করা হয়।

সর্বশেষ সংবাদ

চীন সফরে পুতিন, তীক্ষ্ণ দৃষ্টি পশ্চিমা বিশ্বের
ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
ভারত-পাকিস্তানের পাশাপাশি দুবাইয়ে ৩৯৪ বাংলাদেশির ৬২১ বাড়ি রয়েছে
সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজারের বেশি হজযাত্রী
নিপুণের এত দিন পরে মনে হলো নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি : জায়েদ খান
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার নিয়ে ডোনাল্ড লু’র সঙ্গে কথা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা জুলাইয়ে হতে পারে
রাফায় হামলা বন্ধ না করলে সম্পর্কের অবনতি হবে : ইসরায়েলকে ইইউ
২১ জন শিক্ষকের অধীনে ২১ জন শিক্ষার্থী ফেল
ওয়ানপ্লাসের ‘গ্রিন লাইন’ সমস্যা ফ্রি রিপেয়ার করা হবে দেশের ৩৫‌ জায়গায়
বাংলাদেশকে বিশ্বকাপের জন্য শুভকামনা জানালেন ডোনাল্ড লু
বিএনপির আরও ৫২ নেতাকে বহিষ্কার
তলে তলে আওয়ামী লীগ ডোনাল্ড লু'র হাত-পা ধরছে: রিজভী
প্রাথমিকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
এমভি আব্দুল্লাহর প্রধান প্রকৌশলী নওগাঁর সাইদুজ্জামানের পরিবারে বইছে স্বস্থির হাওয়া
ইতালিতে ১০৯ মাফিয়া সদস্য গ্রেপ্তার
তুরস্ক হামাসকে সমর্থন দেওয়া অব্যাহত রাখবে : এরদোয়ান
গাইবান্ধায় পৃথক বজ্রপাতে দুইজনের মৃত্যু
১০৪ জনকে নিয়োগ দেবে কর কমিশনারের কার্যালয়
সরকার ও নাগরিকের মধ্যে অংশীদারিত্ব তৈরি হলে সমস্যা সমাধান সহজ হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী