মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫ | ৩০ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ফিলিপাইনে সামরিক ঘাঁটি বাড়াবে যুক্তরাষ্ট্র

ফিলিপাইনে আরও চারটি সামরিক ঘাঁটি বাড়াবে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়িড অস্টিনের সফরকালে এই অনুমতি প্রদান করেছে দেশটির রাজধানী ম্যানিলা। যুক্তরাষ্ট্রকে পুরো ফিলিপাইনজুড়ে সামরিক ঘাঁটি বাড়ানোর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) দেশ দুটি বলেছে, চীনের অহংবোধে দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক উন্নতি ঘটানো ও স্বশাসিত তাইওয়ানে উত্তেজনা বাড়ানোর প্রেক্ষিতে উদ্বিগ্ন হয়ে তারা এই চুক্তি করেছে।

দুই দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় তাদের বিবৃতিতে যৌথভাবে ঘোষণা করেছে, ওয়াশিংটনকে ২০১৪ সালের একটি এনহান্সড ডিফেন্স কো-অপারেশন এগ্রিমেন্ট (ইডিসিএ) বা একটি উন্নত প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সমঝোতার অধীনে আরও চারটি নিরাপত্তা স্থান দেওয়া হবে।

ইডিসিএ’র অধীনে অবকাঠামোগত বিনিয়োগে বর্তমানে পাঁচটি স্থানে ৮২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বরাদ্দ প্রদান করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ইডিসিএ ফিলিপাইনে মার্কিনীদের পাঁচটি নিরাপত্তা ঘাঁটিতে যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, সরঞ্জাম স্থাপন, বিমানের রানওয়ে তৈরি, তেলের গুদাম স্থাপন ও সামরিক আবাসন করতে সুবিধাগুলো প্রদান করেছে। তবে এই চুক্তি অনুসারে দেশটি সেখানে স্থায়ীভাবে থাকতে পারবে না।

গেল বছরের অক্টোবরে আরও পাঁচটি অতিরিক্ত সামরিক ঘাঁটি গেড়ে সেগুলোতে বিপুল মাত্রায় তার সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্রবেশ ও অস্ত্র স্থাপন করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

তবে আজকের বিবৃতিতে কোন অতিরিক্ত ঘাঁটিগুলো মার্কিনীদের ব্যবহারের জন্য প্রদান করা হতে পারে তা নির্দিষ্ট করা হয়নি। ফিলিপাইনের সাবেক সেনাবাহিনী প্রধান লেফট্যানেন্ট জেনারেল বার্তোলোমে বাকাররো এর আগে বলেছেন, ‘মাকিন যুক্তরাষ্ট্র তার দেশের উত্তরের খন্ড লুজনে ব্যাপকভাবে, তাইওয়ানের সঙ্গে দেশের সবচেয়ে কাছাকাছি অংশ, পালাওয়ান দ্বীপের ঘাঁটিগুলো এবং দক্ষিণ চীন সাগরে তাদের ছোট, ছোট বিতর্কিত দ্বীপগুলোতে প্রবেশ সেগুলোও ব্যবহারের অনুমতির জন্য অনুরোধ করেছে।’

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মি. অস্টিন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্টের প্রাসাদে তার সমকক্ষ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কারলিতো গ্যালভেজের সঙ্গে বৈঠকের আগেই দেশের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়রের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

তিনি মঙ্গলবার দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ফিলিপাইনে এসেছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কোরিয়ান উপদ্বীপে তার দক্ষিণ কোরিয়ান মিত্রের সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার পারমানবিক হুমকিতে সাড়া দিতে অগ্রসর অস্ত্রগুলোর মাধ্যমে নিজের স্থাপনাগুলো বাড়াতে পারে। সেগুলোর মধ্যে থাকবে ফাইটার জেট ও বোম্বারগুলো। এগুলো দিয়ে তারা দক্ষিণ কোরিয়ার সশস্ত্র বাহিনীগুলোর সঙ্গে যৌথ প্রশিক্ষণ ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করবেন।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী লয়িড অস্টিন ফিলিপাইনের শহর জামবুয়াঙ্গা সফর করেছেন। দক্ষিণের এই শহরে তিনি ফিলিপাইনের সেনা বাহিনীর জেনারেলদের সঙ্গে দেখা করেছেন। তিনি তাদের সন্ত্রাসে সাড়া দেওয়া ছোট একটি মিলিটারি কন্টিনজেন্টে গিয়েছেন। সেটি আছে স্থানীয়দের সামরিক ঘাঁটিতে বলেছেন ফিলিপাইনের আঞ্চলিক সামরিক কামান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল রায় গালইদো। কয়েক বছর ধরে ১শর বেশি মার্কিন বাছাই সামরিক ব্যক্তিত্ব ও সেনা অফিসার কৌশলগত ও গোয়েন্দা এবং যৌথ পরামর্শগুলো প্রদান করছেন ফিলিপাইনের সেনা অফিসারদের, যাতে তারা দশকের পর দশক স্থায়ী স্থানীয় মুসলমানদের বিদ্রোহ ও সামরিক সন্ত্রাসকে আরো ভালোভাবে এবং কার্যকর উপায়ে মোকাবেলা করতে পারেন। ফিলিপাইন এই সশস্ত্র বিদ্রোহীদের স্বস্তিপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে আসতে পারলেও এখনো তারা একটি মৌলিক হুমকি হিসেবে রয়ে গিয়েছেন।

সর্বসম্প্রতি মার্কিন সেনা সদস্যরা তীব্র ও প্রসারিত যৌথ প্রশিক্ষণের আয়োজন করেছেন। তারা যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির দিকে জোর দিয়েছেন ও বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মার্কিন কায়দায় প্রশিক্ষণ প্রদান করেছেন। ফিলিপাইনের সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে তাদের যৌথ মহড়ার আয়োজন করা হয়েছে দেশটির পশ্চিমের উপকূলভাগে। এই অংশটি চীনের দক্ষিণ সাগরের মুখোমুখি। এছাড়াও উত্তরের লুজন অঞ্চলে সাগরের ভেতর দিয়ে, যেটি তাইওয়ান প্রণালীর কাছে।

২০২১ সালের নভেম্বরে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের ফিলিপাইন সফর অনুসরণ করে এসেছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। কমলা হ্যারিস সামরিক স্থাপনা পালাওয়ানে থেমেছিলেন।

ফিলিপাইন ও তাদের আসিয়ানের সদস্যভুক্ত দেশ ব্রুনাই, মালায়শিয়া ও ভিয়েতনাম তাইওয়ানের সঙ্গে দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে চীনের সঙ্গে আঞ্চলিক উত্তেজনার মোকাবেলা করছে। সাগরের অধিকার নিয়ে চীনের সঙ্গে ফিলিপাইনের যুদ্ধ বেঁধে গেলে তাদের সামরিক সদস্যদের সাহায্য করতে দেশটিতে এসেছেন মার্কিন সামরিক সদস্যরা। সেজন্য তাদের বিমান ও জাহাজগুলো এখানে রয়েছে।

এই আমেরিকারদের দেশের বাইরে সবচেয়ে বড় সামরিক অতিথি দেশ এখন ফিলিপাইন। তবে ৯০’র দশকের শুরুর দিকে ফিলিপাইনের সিনেট মার্কিন বিস্তার করতে অস্বীকার করে বিল পাশ করলে মার্কিনীরা তাদের এই সামরিক ঘাঁটিগুলো বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছেন। তবে ১৯৯৯ সালের ভিজিটিং ফোর্স এগ্রিমেন্টের অধীনে মার্কিন সশস্ত্র বাহিনী ফিলিপাইনের সামরিক সদস্যদের সঙ্গে বড় আকারের যুদ্ধকালীন মহড়া শুরু করতে ফিরে এসেছে ফিলিপাইনে। তবে ফিলিপাইনের সংবিধান বিদেশী সেনা সদস্যদের স্থায়ী ঘাঁটি তৈরি এবং স্থানীয় যুদ্ধে তাদের জড়িত হতে নিষিদ্ধ করেছে।

ওএফএস/এএস

Header Ad
Header Ad

রাবিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকার অভিযোগে অরিত্র নামের এক শিক্ষার্থীকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে ছাত্রদল ও যুবদলের স্থানীয় নেতাকর্মীরা। সোমবার (১২ মে) রাত ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এই ঘটনা ঘটে।

নগরীর মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মালেক জানান, “ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার সন্দেহে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রকে থানায় হস্তান্তর করেছে ছাত্রদল-যুবদলের নেতাকর্মীরা। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, তার ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা ছিল। তবে এখনো লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, রাত ১০টার দিকে মোটরসাইকেলযোগে দুই শিক্ষার্থী প্রধান ফটক দিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশের সময় কয়েকজন ব্যক্তি তাদের ওপর হামলা চালায় এবং এক শিক্ষার্থীকে জোরপূর্বক নিয়ে যায়। পরে জানা যায়, তাকে মতিহার থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

অপহৃত শিক্ষার্থীর নাম অরিত্র এবং তিনি উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, “ঘটনার বিষয়ে অভিযোগ পাওয়ার পর আমরা সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করি। ফুটেজে দেখা গেছে, কয়েকজন মিলে একজন শিক্ষার্থীকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায়। পরে পুলিশ নিশ্চিত করে জানায়, তাকে থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।”

তিনি আরও বলেন, “স্থানীয় ছাত্রদল ও যুবদলের নেতাকর্মীরা দাবি করছেন, অরিত্র ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বিষয়টি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সতর্কভাবে পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং দ্রুত সমাধানে কাজ করছে।”

তবে এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের ঘোষণা দেওয়া হয়নি।

Header Ad
Header Ad

কেন থামাল ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধ, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

ছবি: সংগৃহীত

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সাম্প্রতিক উত্তেজনা ও সংঘর্ষ থামানোর নেপথ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত চাপই মূল ভূমিকা রেখেছে বলে দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

সোমবার (১২ মে) রাতে হোয়াইট হাউসে দেওয়া এক বক্তৃতায় ট্রাম্প বলেন, তিনি দুই দেশের নেতাদের সরাসরি বার্তা দিয়ে জানান, যদি তারা যুদ্ধ বন্ধ না করে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থগিত করবে। তার এই সতর্কবার্তার পরপরই ভারত ও পাকিস্তান উভয় দেশই সংঘর্ষবিরতিতে সম্মত হয়।

ট্রাম্প বলেন, “আমরা স্পষ্ট করে দিয়েছিলাম—সংঘর্ষ চলতে থাকলে তাদের সঙ্গে আর কোনো বাণিজ্য হবে না। আমরা তাদের বলেছি, 'আপনারা এটা বন্ধ করুন, তাহলে আমরা বাণিজ্য করবো। যদি না করেন, তাহলে আমরা পিছিয়ে যাবো।’ আমি এই বার্তাটি সরাসরি দিয়েছি।”

ট্রাম্প আরও দাবি করেন, তার দেওয়া কড়া বার্তার ফলেই দুই দেশের মধ্যে ভয়াবহ একটি যুদ্ধ এড়ানো সম্ভব হয়েছে।

“ভারত ও পাকিস্তান—দুই দেশেই পরমাণু অস্ত্র রয়েছে। পরিস্থিতি এমন হয়ে উঠেছিল যে কেউই থামতে চাইছিল না। কিন্তু আমরা মধ্যস্থতায় নেমে যুদ্ধ থামিয়েছি,” বলেন তিনি।

বক্তৃতার একপর্যায়ে ট্রাম্প আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলেন, “আমি বাণিজ্যিক কৌশলকে যেভাবে ব্যবহার করি, অন্য কেউ তা পারে না। এই ঘটনাটিও তারই প্রমাণ।”

এই বক্তব্য দেন ঠিক তখনই, যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ট্রাম্পের দাবি নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে।

বিশ্লেষকদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের এই ধরনের কৌশলগত হস্তক্ষেপ একদিকে দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে উত্তেজনা প্রশমনে ভূমিকা রাখতে পারে, অন্যদিকে এটি আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে ওয়াশিংটনের প্রভাবও তুলে ধরে।

তবে ভারত বা পাকিস্তানের পক্ষ থেকে এ নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া এখনো আসেনি।

Header Ad
Header Ad

মধ্যরাতে এনবিআর ভেঙে ‘রাজস্ব নীতি’ ও ‘রাজস্ব ব্যবস্থাপনা’ বিভাগ চালু

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করে নতুন করে ‘রাজস্ব নীতি’ ও ‘রাজস্ব ব্যবস্থাপনা’ নামে দুটি পৃথক বিভাগ গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। সোমবার (১২ মে) দিবাগত মধ্যরাতে কঠোর গোপনীয়তার সঙ্গে জারি করা হয় বহুল আলোচিত ‘রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ’।

অধ্যাদেশ অনুযায়ী, এনবিআর আর আগের কাঠামোয় থাকবে না। এর পরিবর্তে কর সংক্রান্ত নীতি নির্ধারণ, তদারকি ও পর্যবেক্ষণের দায়িত্বে থাকবে রাজস্ব নীতি বিভাগ, আর রাজস্ব সংগ্রহ ও বাস্তবায়ন কার্যক্রম পরিচালনা করবে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ।

বলা হয়েছে, রাজস্ব নীতি বিভাগ কর আইন প্রয়োগ এবং আদায় পরিস্থিতি পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন করবে। অপরদিকে, রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধীনে থাকবে মাঠপর্যায়ে কর আদায় এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমের মূল দায়িত্ব।

এই অধ্যাদেশ জারিতে বিসিএস (আয়কর) ও (কাস্টমস) ক্যাডার কর্মকর্তাদের সুপারিশ ও মতামত উপেক্ষা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। যদিও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রশাসনিক কাঠামোতে প্রশাসন ক্যাডারের পাশাপাশি আয়কর ও কাস্টমস ক্যাডারদের কিছু পদ অন্তর্ভুক্ত রাখা হয়েছে।

এ সিদ্ধান্তকে ঘিরে প্রশাসন ও রাজস্ব ক্যাডার কর্মকর্তাদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। কেউ কেউ বলছেন, এটি দীর্ঘদিনের কাঙ্ক্ষিত সংস্কার, আবার অনেকেই একে হঠকারী ও অপরিকল্পিত পদক্ষেপ বলেও অভিহিত করছেন।

বিশ্লেষকদের মতে, এমন একটি মৌলিক ও প্রভাবশালী পরিবর্তন রাতারাতি ও গোপনীয়ভাবে কার্যকর করাটা নীতিগত স্বচ্ছতার অভাবকেই তুলে ধরে। রাজস্ব আদায়ে কী ধরনের ইতিবাচক বা নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, তা সময়ই বলে দেবে।

সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে বিস্তারিত কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাবিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
কেন থামাল ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধ, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
মধ্যরাতে এনবিআর ভেঙে ‘রাজস্ব নীতি’ ও ‘রাজস্ব ব্যবস্থাপনা’ বিভাগ চালু
চোখের চিকিৎসায় ব্যাংকক গেলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল
কাতারের বিমান উপহার প্রস্তাব ‘ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ’: ডোনাল্ড ট্রাম্প
মিয়ানমারে স্কুলে জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত, আহত ২০
রাজধানীতে গ্রেপ্তার সাবেক এমপি ও সংগীতশিল্পী মমতাজ বেগম
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়, নিয়েছেন শপথ
জাতির উদ্দেশে মোদির ২২ মিনিটের ভাষণ: কী বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী?
রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে ঢাবিতে প্রথম ‘পলিটিক্যাল সায়েন্স কনফারেন্স’ ২২ জুন
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: নির্বাচন কমিশন
রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে ব্রাজিলের হেড কোচ হচ্ছেন কার্লো আনচেলত্তি
৮৪ বছর পর নাৎসি ইতিহাসের গোপন দলিল মিলল আর্জেন্টিনায়
যমজ সন্তানের মা হয়েছেন অ্যাম্বার হার্ড, বাবার পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা
শাহবাগ-যমুনার সামনে বসে যা তা বলা যাবে না: এ্যানি চৌধুরী
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‍্যাব পুনর্গঠনে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন
চুয়াডাঙ্গায় কিশোর রিশাদকে কুপিয়ে হত্যা, ঘাতক পলাতক
কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ ভারতই করেছে, পাকিস্তান করেনি’
টাঙ্গাইলে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত