মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪ | ৬ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অগ্নিঝরা একাত্তরের দিনগুলি

১৯৭১ সাল। মাসটা ছিল মার্চ। তখন অষ্টম শ্রেনীর ছাত্র। সারা দেশে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। যে কোন সময় যুদ্ধ বেঁধে যেতে পারে। মানুষের মনে আতংক । পাকিস্তান সৈন্য এনে মানুষের বিপক্ষে অবস্থান নিচ্ছে। কাজ কর্ম থেকে মানুষ বিরত থেকে নিরাপত্তার জন্য বাড়ীতে আশ্রয় নিয়েছে।

কি যেন এক জরুরী কাজে আমি সেদিন গিয়েছিলাম আলমডাঙ্গাতে। কাজ হয়নি। ষ্টেশনে ফিরে আসি। ষ্টেশন ফাঁকা। কি যেন এক আতংক বিরাজ করছে। দোকান পাট সব ব্ন্ধ। ট্রেন এসে থামলো আলমডাঙ্গা ষ্টেশনে। বেলা ১১/১২ টার সময়। তারিখটা ছিল সম্ভবত ৮ই মার্চ। ট্রেন যখন চুয়াডাঙ্গা ষ্টেশনে এসে থামে তখন মানুষের মধ্যে ছুটাছুটি করার যেন প্রতিযোগিতা বেড়ে যায়। কি ব্যাপার জিজ্ঞাসা করতেই একজন বলে বাঁচতে যদি চাও পালাও। বড় বাজারে পাকিস্তানের সৈন্য এসে গেছে। যাকে পাচ্ছে তাকে গুলি করছে।

মনটা খারাপ হয়ে যায়। কি করে বাড়ি যাবো। অন্য দশ জনের মত আমিও ছুটতে থাকি। ছুটে ছুটে ক্লান্ত হয়ে যায়। এ গলি ও গলি দিয়ে হাটতে হাটতে এক সময় বাড়িতে পৌছে যায়। বাড়ির সকলে আমার জন্য পথ চেয়ে আছে। সৈন্য আসেনি। দেশে আগুন ধরেছে । ব্ঙ্গবন্ধুুর ভাষণ প্রচারিত হচ্ছে। মানুষ রেডিও ঘিরে ভাষণ শুনছে। -----------আর যদি একটা গুলি চলে আমার মানুষকে হ্ত্যা করা হয়। "

ভাষণ শেষ হতেই সবাই যেন ঘাম মুছতে থাকে। তাহলে দেশে কিছু একটা হচ্ছে। পাকিস্তানের নির্যাতন ও শোষণের হাত থেকে এবার বাঙালিরা মুক্তি পাবে। ২৩ বছরের আন্দোলন ও লড়াইয়ের ফসল এবার অর্জিত হবে। ঘরে ঘরে বীর বাঙালিরা জেগেছে। তখন আমি লেখালেখি না করলেও মনের আবেগে একটি গণমুখী ছড়া লিখেছিলাম "বাঙালিরা জাগলো এবার
শকুনেরা বুঝবে,
দিশেহারা হয়ে ওরা
পালাবার পথ খুঁজবে। "

এরপর যা হবার তা তো হল। নির্বিচারে ও বিনা উস্কাানিতে পাকিস্তানের জঙ্গী বাহিনীরা ২৭মার্চ কালো রাতে রাজার বাগ ঘুমন্ত পুলিশের উপর গুলিবর্ষণ করে। বহু পুলিশ সেদিন শহিদ ও আহত হয়। বাঙালিরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিল তারা আর চুপ থাকতে পারে না। তারা মুক্তিযোদ্ধায় নাম লেখায় এবং প্রশিক্ষণের জন্য ভারতে আশ্রয় নেয়।
তৎকালীন চুয়াডাঙ্গা মহকুমার আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২রা এপ্রিল চুয়াডাঙ্গাকে বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাজধানী ঘোষণা করা হয়। মতিবাবুর পরিত্যাক্ত ভবনে সচিবালয় গঠন করা হয়। সচিবালয়ের যাবতীয় কার্যাদী পরিচালনার জন্য দক্ষিন পশ্চিম রনাঙ্গনের মনোগ্রামযুক্ত সিল প্রয়োজন হলে বাবু এন এন সাহা প্রনয়ন করেন। পরবর্তীতে সামান্য পরি- বর্তন করে বাবু এন এন সাহা রা্ষ্ট্রীয় মনোগ্রামও প্রনয়ন করেন। যা আজও রাষ্ট্রীয় কার্য্যে ব্যবহৃত হচ্ছে।

৩ রা এপ্রিল দুপুরে পাকিস্তানি বিমান চুয়াডা্ঙ্গার উপর অবিরাম বোমা বর্ষণ করে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মুক্তিসেনারা অস্ত্র ধরে। শুরু হয় যুদ্ধ । সাধারণ মানুষ প্রানের ভয়ে ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হয়। যুদ্ধের এ সময়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ শহীদ হয়, আহত হয় এবং মা বোনেরা সম্ভ্রমহানি হয়।

শুধু কি তাই ঘর বাড়ি অফিস আদালত দোকান পাট সব আগুন দিয়ে জালিয়ে ধবংস করে পাক বাহিনীরা । ঐ সময় ভারতে অবস্থান কালে আমরা অমানষিক কষ্টের মধ্য দিয়ে দিন অতিবাহিত করি। তবু দেশের প্রতি ভালবাসা তিল মাত্র কম ছিল না। মা চরম অসুখে পরে। অপর দিকে বাবা দেশে ফেরার জন্য ব্যস্ত হয়ে পরে। অবশেষে দেশে ফিরে আসি। এসে যা দেখলাম তা বিভৎস দৃশ্য। মা বাবা কাঁন্নায় ভেঙে পরে। বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালামাল লুঠ করে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। কিছুই পাইনি। যারা দেখেছে তারা দুঃখ প্রকাশ করেছে। একাত্তরের সেই দুর্বিসহ দিনগুলো আজও ভুলিনি। প্রতিটি মুহুর্ত্ত কুরে কুরে খায় আমাদের বিদগ্ধ হৃদয়টাকে। দুঃখটাকে বুঝাবার কোন হৃদয়বান ব্যক্তিকে পাইনি।
স্বাধীনতা কিংবা বিজয় দিবস
যখনই দেশে আসে,
সেদিনের সেই যন্ত্রণাটা
চোখের পাতায় ভাসে।

সেই থেকে আজও দুখটাকে বহন করে বেড়াচ্ছি। বুকের ভেতরে আজও ভয়াবহ ভাবে রক্ত ক্ষরণ হচ্ছে। মা
বাবা কেহ আজ বেঁচে নেই। না ফেরার দেশে চলে গেছে। সেখান থেকে হয়তো বাবা মা আশির্বাদ করছে। সমস্ত দুঃখ কষ্টকে ভুলে আসুন সবাই কন্ঠ মিলায়-
আসুন সবাই এদেশটাকে
আমরা গড়ে তুলি,
হিংসা বিদ্বেষ হানাহানি
সব কিছু আজ ভুলি।

 

ডিএসএস/ 

Header Ad

হাফ ভাড়া না নেওয়ায় ৩০ বাস আটকেছে ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীরা

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা কলেজের এক শিক্ষার্থীকে ভিআইপি পরিবহনের বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়ার অভিযোগে শিক্ষার্থীরা ৩০টি বাস আটক করেছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে এই ঘটনা ঘটে। আহত শিক্ষার্থী সাবিত, যিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০২৩-২৪ সেশনের ছাত্র, অভিযোগ করেছেন যে তিনি বাসে উঠার পর হাফ ভাড়া নিয়ে বাসের হেল্পারের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। বাস থেকে নামার সময় হেল্পার তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়, ফলে তার দুই পা কেটে যায়। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে চিকিৎসা নিতে হয়।

আহত সাবিত জানান, "আমি আজিমপুর থেকে কলেজে আসার জন্য ভিআইপি বাসে উঠি। নামার সময় হাফ ভাড়া দিতে চাওয়ায় তারা আমার সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। এরপর আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়, যার ফলে আমি পা ও হাতে আঘাতপ্রাপ্ত হই।"

অপরদিকে, আটক বাস চালকরা জানিয়েছেন, পূর্ববর্তী কোনো ঘটনার কারণে এসব বাস আটক করা হয়েছে। লিটন নামের এক চালক বলেন, "কোন বাসের সঙ্গে ঘটনা ঘটেছে সেটা আমি জানি না। তবে, শুনেছি কলেজের এক ছাত্রকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছে হেল্পার। তাই আমাদের বাসগুলো আটক করেছে।"

ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস এই বিষয়ে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, "আমরা বিষয়টি জেনেছি এবং নিউমার্কেট থানাকে জানিয়েছি। থানার কর্তৃপক্ষ এ বিষয়টি দেখছে। তবে শিক্ষার্থীদের নিজেদের হাতে বিচার তুলে নেওয়া উচিত নয়।"

বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে স্থানীয় নিউমার্কেট থানার পুলিশ ও কলেজ প্রশাসনের মধ্যস্থতায় আটক বাসগুলো নিয়ে যায় মালিকপক্ষ। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা পুনরাবৃত্তি না ঘটানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তারা।

Header Ad

ভারত-চীন সীমান্ত বিরোধের অবসান ঘটেছে, ঘোষণা দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘকাল ধরে চলমান ভারত ও চীনের সীমান্ত সমস্যা অবশেষে মিটে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষও ঘটেছে, কিন্তু বর্তমানে পরিস্থিতি উন্নতির পথে রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) ভারতের গণমাধ্যম দ্য হিন্দু এবং আন্তর্জাতিক বার্তাসংস্থা এএফপির রিপোর্টে এ তথ্য প্রকাশিত হয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলএসি) সংক্রান্ত এলাকায় 'টহল বন্দোবস্ত' এবং সেনা মোতায়েনের বিষয়ে যে অচলাবস্থা ছিল, তা সমাধান করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে রাশিয়ায় অবস্থান করছেন। তাঁর এই সফরের প্রেক্ষিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিসরি বলেন, "গত কয়েক সপ্তাহে ভারত ও চীনের কূটনীতিক এবং সামরিক মধ্যস্থতাকারীরা বিভিন্ন ফোরামে আলোচনা করেছেন। এই আলোচনার ফলস্বরূপ, সীমান্তে বিরোধের বিষয়গুলো সমাধান হয়েছে।"

তিনি আরও জানান, দুই দেশ এখন 'পরবর্তী উদ্যোগ' নিতে শুরু করবে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও এই চুক্তির গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, "২০২০ সালের আগে সীমান্তে যে ধরনের টহল কার্যক্রম পরিচালনা করা হত, তা আবারও শুরু হবে।"

যদিও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই চুক্তির বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেনি, তবে জয়শঙ্কর বলেছেন, "২০২০ সালের পরিস্থিতিতে ফিরে গেছি, যার মাধ্যমে আমি বলতে পারি যে চীনের সঙ্গে সীমান্তে বিরোধের অবসান ঘটেছে।"

অতীতে, ভারত সরকার জানিয়েছিল যে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় স্বাভাবিক পরিস্থিতি তখনই ফিরে আসবে, যখন চীন তাদের সেনা সরিয়ে নেবে। চীনের সেনা মোতায়েনের জবাবে ভারতও ওই এলাকায় সেনা মোতায়েন করে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্রিকস সম্মেলন শুরুর এক দিন আগে এই ঘোষণায় মোদি ও শি জিনপিংয়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে মোদি ও শি'র দেখা হয়েছে ১৪ বার, কিন্তু ২০২২ সালে গালওয়ান উপত্যকায় সংঘাতের পর মাত্র দুইবার তারা সাক্ষাৎ করেছেন।

এ বিষয়ে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লি জিয়ান জানিয়েছেন, "ভারত-চীন সীমান্তের বিরোধিতাপূর্ণ বিষয়গুলো সমাধানে দুই দেশ একমত হয়েছে।"

Header Ad

টাকা না পেয়ে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের গেটে তালা দিল গ্রাহকরা

ছবি: সংগৃহীত

টাকা না পাওয়ায় চাঁদপুরের সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল) শাখায় তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে ক্ষুব্ধ গ্রাহকরা। মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) সকাল থেকে শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার ফয়সাল শপিং কমপ্লেক্সে অবস্থিত ব্যাংকটিতে টাকা উত্তোলনের জন্য গ্রাহকরা জড়ো হন। তবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ লেনদেন বন্ধ রাখলে উত্তেজিত গ্রাহকরা প্রবেশদ্বারে তালা লাগিয়ে দেন।

পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়। চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বাহার মিয়া উপস্থিত হয়ে গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

চাঁদপুর জেলা শাখায় সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রায় ২২ হাজার গ্রাহক রয়েছে, কিন্তু বর্তমানে ১০০ জন গ্রাহকেরও টাকা দিতে পারছে না ব্যাংক। জেলার অন্যান্য শাখাগুলোর পরিস্থিতিও একই রকম। ব্যাংকের টাকা সংকটের কারণে গ্রাহকরা চাহিদা অনুযায়ী সেবা পাচ্ছেন না, যা তাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে।

সরকার পতনের পর থেকেই ব্যাংকটির লেনদেনে জটিলতা শুরু হয় এবং তা এখনও স্বাভাবিক হয়নি। বর্তমানে ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা দেওয়া হচ্ছে। তবে টাকার সংকটের কারণে প্রতিষ্ঠানটি ঠিকমতো সেবা দিতে পারছে না।

অনেক গ্রাহক জানান, দুই সপ্তাহ ধরে টাকা তোলার জন্য ব্যাংকে এসে ব্যর্থ হচ্ছেন। প্রতিবারই ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তাদের পরবর্তী সপ্তাহে আসার পরামর্শ দেন, কিন্তু টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা হয় না। আজকের দিনেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হওয়ায় গ্রাহকরা ক্ষুব্ধ হয়ে ব্যাংকের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেন।

ব্যাংকের ম্যানেজার মো. মাহবুব আলম জানান, রোববার ও সোমবার সীমিত আকারে লেনদেন চলছিল, তবে গ্রাহকদের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হয়নি। আজ সম্পূর্ণ লেনদেন বন্ধ থাকায় গ্রাহকরা তালা মেরেছেন। তিনি আরও জানান, প্রধান কার্যালয় থেকে ২০ লাখ টাকা দেওয়ার আশ্বাস পাওয়া গেছে, যা দিয়ে আপাতত গ্রাহকদের ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া সম্ভব হবে।

ওসি মো. বাহার মিয়া বলেন, "ব্যাংকে ভিড় জমেছে এবং গ্রাহকরা তাদের টাকা পাচ্ছেন না, এমন খবর পেয়ে আমরা টহল পার্টি পাঠাই। পরে পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে আমি নিজে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করি এবং ব্যাংকের সঙ্গে কথা বলে কিছু টাকার ব্যবস্থা করি। আশা করছি, আপাতত গ্রাহকদের শান্ত করা যাবে।"

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাফ ভাড়া না নেওয়ায় ৩০ বাস আটকেছে ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীরা
ভারত-চীন সীমান্ত বিরোধের অবসান ঘটেছে, ঘোষণা দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
টাকা না পেয়ে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের গেটে তালা দিল গ্রাহকরা
২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাষ্ট্রপতিকে পদত্যাগের আল্টিমেটাম
আন্দোলনে মাথায় গুলিবিদ্ধ শিশু মুসা উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হলো
বিরামপুরে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইনের এ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত
১৭ প্রতিষ্ঠানসহ সালমান পরিবারের নথি তলবে ৭০ সংস্থায় চিঠি
আন্ডারপাসের দাবিতে ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ, যানবাহনের দীর্ঘলাইন
নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আইনি লড়াইয়ের পথ খুলল
এসআই অব্যাহতির পেছনে কোনো রাজনৈতিক কারণ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ক্ষমা চেয়ে আদালতে ব্যারিস্টার সুমন বললেন, ‘আমি খুব সরি স্যার’
ফেসবুক লাইভে মিথ্যা আতঙ্ক ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান
পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন ১৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড
১৬ বছরে ২৪ হাজার কোটি টাকার চাঁদাবাজি করেছেন শাজাহান খান
নারায়ণগঞ্জে আসামির ছুরিকাঘাতে পুলিশ সদস্য আহত
ব্যারিস্টার সুমন ৫ দিনের রিমান্ডে
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ১৫৭ বাংলাদেশি
সারদায় পুলিশের ২৫০ ক্যাডেট এসআইকে অব্যাহতি
ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ও রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে গনজমায়েতের ডাক
৩৬৯ দিন পর অবশেষে মাঠে ফিরলেন নেইমার