শুক্রবার রাজধানীর যেসব এলাকার দোকানপাট-মার্কেট বন্ধ

১০ মার্চ ২০২৩, ১১:২৮ এএম | আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:১৮ এএম


শুক্রবার রাজধানীর যেসব এলাকার দোকানপাট-মার্কেট বন্ধ

বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের মার্কেটে বা দোকানে যেতে হয়। সপ্তাহের ভিন্ন ভিন্ন দিন রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ থাকে। তাই বের হওয়ার আগে জেনে নেন শুক্রবার (১০ মার্চ) রাজধানীর কোন কোন এলাকার মার্কেট ও দোকনপাট বন্ধ।

যেসব এলাকার দোকানপাট বন্ধ
বাংলাবাজার, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, শ্যামবাজার, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজীরবাগ, দোলাইপাড়, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেণ্ডারিয়া, দয়াগঞ্জ, স্বামীবাগ, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, ওয়ারী, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, বংশাল, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, শাঁখারী বাজার, চাঁনখারপুল, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ।

যেসব মার্কেট বন্ধ
আজিমপুর সুপার মার্কেট, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠ বাজার, চকবাজার, বাবুবাজার, নয়াবাজার, কাপ্তানবাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি করপোরেশন মার্কেট, ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ছোট কাঁটারা, বড় কাঁটারা হোলসেল মার্কেট, শারিফ ম্যানসন, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট।

এসআইএইচ

 


১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ

০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:০৭ পিএম | আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:২৬ পিএম


১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ
ফাইল ছবি

আগামী ১০ ডিসেম্বর (রোববার) রাজধানীতে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেটে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এ সমাবেশ করবে।

শনিবার (২ ডিসেম্বর) রাতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ১০ ডিসেম্বর বিকাল ৩টায় মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস ও পেট্রোল বোমা হামলায় নিহত ও আহত ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার দ্রুত বিচারের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে।

সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।


ঢাকায় রিজভীর নেতৃত্বে বিএনপির মশাল মিছিল

০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:৫২ পিএম | আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:২৭ পিএম


ঢাকায় রিজভীর নেতৃত্বে বিএনপির মশাল মিছিল
ছবি: সংগৃহীত

সরকার পতনের দাবিতে চলমান এক দফা আন্দোলনের অংশ হিসেবে আগামীকাল রোববার সারাদেশে সর্বাত্মক ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ সফল করতে রাজধানীতে মশাল মিছিল করেছে বিএনপি।

শনিবার আগারগাঁওয়ে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে এ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সহসভাপতি ড. খন্দকার বাবলু, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জুয়েল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য নাদিয়া পাঠান পাপন, রামপুরা থানা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিন নিলু, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহসভাপতি তারেকুর জামান তারেক, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহসভাপতি রাফিজুল হাই রাফিজ, এ বি এম মাহমুদ সর্দার, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ডা. আউয়াল প্রমুখ।


যেভাবে ভাগ হলো অমিতাভ বচ্চনের সম্পদ

০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:৩৪ পিএম | আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:২৬ পিএম


যেভাবে ভাগ হলো অমিতাভ বচ্চনের সম্পদ
ছবি: সংগৃহীত

গত কয়েক মাস ধরেই ক্রমাগত আলোচনায় রয়েছে বচ্চন পরিবার। তাদের অন্দরমহলের সমীকরণ নিয়ে নানা মুনির নানা মত। ‘বচ্চন বহু’ ঐশ্বরিয়া রাইয়ের সঙ্গে নাকি সম্পর্কে চিঁড় ধরেছে বচ্চন পরিবারের। বিগত কয়েক মাস ধরেই নাকি শ্বশুরবাড়ির থেকে ছাড়াছাড়া ঐশ্বরিয়া রায়। এর মাঝেই মেয়ে শ্বেতা বচ্চনের নামে নিজের প্রথম বাংলো ‘প্রতীক্ষা’ লিখে দিয়েছেন অমিতাভ। এ বার সম্পত্তির ভাগ নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেতা। প্রায় ২৮০০ কোটি রুপীর সম্পত্তির ভাগ কী ভাবে হবে জানালেন অমিতাভ বচ্চন।

 

ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে তারকা জানান তার সম্পত্তি দুই সন্তানের মধ্যে সমান ভাগ করে দিয়েছেন। প্রথম থেকে ছেলে-মেয়ের মধ্যে কোনও তফাত করেননি অমিতাভ। তাই সম্পত্তির ক্ষেত্রেও দুই সন্তান সমান ভাগ পেয়েছেন। সদ্য দীপাবলির উপহার হিসাবে অমিতাভ ‘প্রতীক্ষা’ বাংলোটি মেয়ের নামে লিখে দেন। যার বাজার মূল্য আনুমানিক ৫০ কোটি।

মুম্বাইয়ের জুহুতে অমিতাভ বচ্চনের পাঁচটি বাংলো রয়েছে। প্রতীক্ষা, জনক, জলসা, বৎসা এবং জলসার পেছনে থাকা আরেকটি বাংলো।

 

ছবি: সংগৃহীত

অমিতাভের সম্পত্তি ছাড়া এই মুহূর্তে অভিষেক বচ্চনের সম্পত্তির পরিমাণ ২৮০ কোটি। এর সাথে যদি বাবার অংশ যোগ হয় তাহলে মোট সম্পত্তির পরিমাণ হবে ১৮৬০ কোটি রুপি। অর্থাৎ বাবার সম্পত্তির ভাগ পেলে অভিষেকের সম্পত্তি বেড়ে যাবে প্রায় ৫৬৪ শতাংশ।

শ্বেতা বচ্চন ১১০ কোটি রুপির মালিক। ১৬০০ কোটি রুপি পেলে তার সম্পত্তি বেড়ে হবে ১৬৯০ কোটি রুপি। অর্থাৎ মোট সম্পত্তি বাড়বে ১৪৩৬ শতাংশ। সাথে আছে ‘প্রতীক্ষা’ বাংলো।

অন্যদিকে কারও সম্পত্তি না পেয়েই এই মুহূর্তে প্রায় ৭৭৬ কোটি রুপির মালিক ঐশ্বরিয়া। ঐশ্বরিয়ার চেয়ে অভিষেকের সম্পত্তি অনেক কম। তবে বাবার সম্পত্তির ভাগ পেলে সম্পত্তির দিক থেকে ঐশ্বরিয়ার চেয়ে এগিয়ে থাকবেন তিনি।

অনুসরণ করুন