রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব ১৫

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা

বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে ফুলগাছটির দিকে তাকিয়ে থাকে অঞ্জন। এই সময়টুকু ওর কাছে বড় ধরনের বিনোদন। ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে জারুলগাছটি। বেগুনি রঙের চমৎকার ফুলের দিকে তাকিয়ে থাকা ওর কাছে এক মনোরম দৃশ্য। নিজেকে বলে, নিজেকে আনন্দে ভরিয়ে রাখার জন্য এমন দৃশ্য নিজেই তৈরি করে ও। কারো দিকে তাকিয়ে থাকে না সুন্দর দৃশ্যের জন্য।

প্রথম দিকে মা ওর দাঁড়িয়ে থাকা দেখে বলতেন, কী হয়েছে রে? এখানে দাঁড়িয়ে আছিস কেন অঞ্জন?

-মাগো এই ফুলের দৃশ্য নিয়ে কলেজে যাব।

-এতক্ষণ দাঁড়িয়ে দেখতে হয়?

-প্রাণ ভরানোর জন্য তো দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।

-পাগলামি করার আর জায়গা পাস না।

-এটা আমার পাগলামি না মা।

-তুই এত মনোযোগ দিয়ে পড়ালেখা করিস যে, তা দেখে আমার মন ভরে যায়, কিন্তু এমন করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে আমার মন খারাপ হলো।

-না, মা মন খারাপ করবেন না। মন খারাপ হলেও ঘরে থাকবেন, আমাকে বলবেন না। আমি ঠিকমতো পড়ালেখা করব।

-আয়, ঘরে আয়।

-না, আমি যাব না।

-কলেজে যাবি না?

-এখান থেকেই চলে যাব। এই যে আমার কলেজের ব্যাগ রেখেছি এখানে।
খালিদা খাতুন কথা না বলে ঘরে চলে যায়। ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করলে ঠাস করে শব্দ আসে অঞ্জনের কানে। ও বুঝতে পারে মা খুব রাগ করেছে। নইলে এত জোরে দরজা বন্ধ করত না। ও গাছের কান্ডে জড়িয়ে ধরে দাঁড়ালে বুকের ভেতর বাবা-মায়ের স্মৃতি ভেসে ওঠে। ও এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজে ফাইনাল ইয়ারে পড়ে। স্কুল থেকেই খুব নিষ্ঠার সঙ্গে পড়াশোনা করত। পড়ায় ফাঁকি দিয়ে সময় নষ্ট করত না।
বাবা-মা জানত তাদের ছেলেটি মেধাবী ছেলে না। ক্লাসে ফার্স্ট হতো না। কিন্তু খুব খারাপ রেজাল্ট করত না। ঠিকমতো পড়ে পরীক্ষা দিত। বাবা-মা ওর ওপর খুব খুশি ছিল। ক্লাসে দশজনের মধ্যে থাকত। খালিদা খাতুন প্রায়ই বলত, ছেলেটি বড় হয়ে বড় জায়গায় উঠবে।

মায়ের এমন আশাবাদী চিন্তা অঞ্জন বুকে ধারণ করত।

বলত, মা আমি বড় হয়ে ডাক্তার হতে চাই।

-বাবারে, তুই যা হতে চাইবি আমি আর তোর বাবা তা করব তোর জন্য। তুই এগিয়ে যা। তোর কোনো পিছুটান থাকবে না। তুই বড় হয়ে দাঁড়ালে তা আমাদের গৌরব হবে। অঞ্জন সঙ্গে সঙ্গে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে বলে, আমার জন্য দোয়া করো মাগো।

-এটা কি তোর বলতে হবে রে সোনার ছেলে। দোয়া তো সব সময় করি। তোর বাবাও করে। তোর বাবা তো তোকে ছাড়া আর কিছু ভাবে না। যা কিছু চিন্তা তা সব তোর জন্য।

-মাগো, এইসব আমি বুঝি। আপনাদের দিকে তাকালে বুঝতে পারি আপনাদের দৃষ্টি আমার শরীর ছুঁয়ে বুকের ভেতর ঢুকে যায়। আমি তখন বাইরে গিয়ে আনন্দে লাফালাফি করি।

খালিদা খাতুন গভীর আনন্দে ছেলের মাথা বুকে জড়িয়ে ধরে। বেঁচে থাকার সুন্দর ছবিগুলো হৃদয়জুড়ে ধারণ করে রাখলে মহোৎসব অনুষ্ঠিত হয় অবসরের বিনোদনে। দু’জনেই একই ভাবনায় আলোড়িত হয়। ভাবে আজকে সময়ের হিসেব দরকার নেই। জড়িয়ে ধরে রাখাই বড় সময়। যতক্ষণ জড়িয়ে ধরে রাখা যায়, ধরে রাখা হোক। মা-ছেলের নিঃশ্বাস ভাসে বাতাসে। দু’জনের কেউ কাউকে ছাড়ে না। তখন তোজাম্মেল বাসায় ঢোকে।

মা-ছেলের সামনে দাঁড়িয়ে বলে, তোদের দেখে মনে হচ্ছে আনন্দের খবর আছে। অঞ্জন আনন্দের খবর কী রে?

-বাবা, আপনাকে জড়িয়ে ধরা আমার আনন্দের খবর।

-বলিস কী রে? শুভ খবরটা বল আমাকে।

-মা বলবেন। আমি বাইরে গেলাম। কলেজে যাচ্ছি।

অঞ্জন চলে গেলে, বাবা-মা দু’জনে ওর যাওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকে। ওকে আর দেখা না গেলে তোজাম্মেল চোখ ফেরায় খালিদার দিকে। মৃদুস্বরে বলে, অঞ্জনের পরে আমাদের দুটো ছেলেমেয়ে হয়ে মরে গেল। আমাদের ভাগ্য খারাপ। আরও দুটো ছেলেমেয়ে থাকলে ঘর এমন শূন্য থাকত না। চলো আমরা দু’জনে বিছানায় যাই। আমি আরও বাচ্চা চাই। তুমি না করতে পারবে না।

-বাচ্চা হলে তো এতদিনে হয়ে যেত। হলো না তো। বিছানায় তুমি তো আমাকে ছেড়ে দাওনি। আমিও চেয়েছি বাচ্চা হোক। হলো না। নতুন করে আর ভাবতে হবে না।

-না, আমি ভাবব। চেষ্টা করে যাব। আমি বাচ্চা চাই।

-আমাকে দিয়ে না হলে তুমি কি আবার বিয়ে করবে?

-বাজে কথা বলছ কেন?

-বাজে কথা না। তোমাকে যাচাই করছি।

-খবরদার! বাড়াবাড়ি করবে না।

-তুমি আমাকে শাসাচ্ছ কেন?

-মোটেই শাসাচ্ছি না। আমি তোমাকে ভালোবাসি।

-এটা কি ভালোবাসার কথা হলো?

-তুমি গ্রহণ না করলে আমি স্যরি খালিদা। এসো, দরজা বন্ধ করো। তোমার ভালোবাসা আমাকে মুগ্ধ করে রাখে। আমি মনে করি তোমাকে আমার জীবনে পেয়ে আমি ধন্য।

(চলবে)

কেএফ/

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১৪

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১৩

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১২

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১১

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১০

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৯

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৮

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৭

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৬

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৫

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৪

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৩

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ২

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১

 

Header Ad

প্রবাসীর স্বর্ণ ছিনতাইকালে আটক পুলিশের এসআই

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে এক প্রবাসীর স্বর্ণ ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় আমিনুল ইসলাম নামে পুলিশের এক সাব-ইন্সপেক্টরকে (এসআই) ধাওয়া দিয়ে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয় জনতা। একই সময়ে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাথে থাকা এক পুলিশের সোর্স শহীদুল ইসলাম জাহেদকেও আটক করেছে পুলিশ।

রোববার (১৮ মে) বিকেলে আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভার থেকে তাদের আটক করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী চট্টগ্রামের লোহাগড়া উপজেলার বাসিন্দা আবদুল খালেক জানান, তার ছোট ভাইয়ের পাঠানো ১৬ ভরি ওজনের ৮টি বালা নিয়ে চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দর থেকে নিয়ে ফিরছিলেন তিনি। দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে নগরীর টাইগারপাস এলাকায় তাকে পুলিশ পরিচয়ে বাস থেকে নামায় দুই যুবক। পরে তাকে সিএনজিতে উঠিয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়কে ঘুরিয়ে আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভারে উঠে স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নিয়ে নামিয়ে দেয়া হয়। এসময় চিৎকার শুরু করেন ভুক্তভোগী। ওই রাস্তা দিয়ে যাওয়া সাধারণ মানুষেরা দুই ছিনতাইকারীকে ধাওয়া দিয়ে আটক করে।

এসময় পাশ দিয়ে যাচ্ছিল পাঁচলাইশ থানা পুলিশের একটি টহল দল। টহল দল দুই ছিনতাইকারীর মধ্যে একজন খুলশী থানার এস আই আমিনুল ইসলাম বলে নিশ্চিত হয়। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানা গেছে।

নওগাঁয় পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ শিশুর

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১৯ মে) দুপুরে জেলার পোরশা ও মহাদেবপুর উপজেলায় পৃথক সময়ে এ দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতরা হলো- পোরশা উপজেলার নিতপুর মনোহরপুর গ্রামের রুবেল ইসলামের ছেলে লালচাঁন ইসলাম (৭) এবং মহাদেবপুর উপজেলার চেরাগপুর ইউনিয়নের বুজরুক বড়াইল গ্রামের ইউনুস আলীর ছেলে সিফাত হোসেন (১২)।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়- রোববার দুপুরে রুবেল ইসলাম তার ছেলে লালচাঁনকে সাথে নিয়ে পোরশা উপজেলার কপালী মোড় পোশাকসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার জন্যে আসেন। এসময় রাস্তা পারাপারের সময় মাসুদ বিড়ি বহনকারি একটি অটোরিশার লালচাঁনকে ধাক্কা দেয়। এতে লালচাঁন গুরুত্বর আহত হয়ে রাস্তার ওপর ছিটকে পড়ে যায়। ঘটনাটি দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পোরশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

পোরশা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আতিয়ার রহমান জানান, সংবাদ পেয়ে অটোরিকশার চালক আবুল কালামকে আটকসহ অটোরিকশাটি জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
অপরদিকে, রোববার বিকেল ৫টার দিকে মহাদেবপুর উপজেলার নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কের রানীপুকুর মাদ্রাসার অদূরে বাস চাপায় সিফাত হোসেন নামে শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ফয়সাল হোসেন নামের আরেক শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। নিহত সিফাত হোসেন মহাদেবপুর উপজেলার চেরাগপুর ইউনিয়নের বুজরুক বড়াইল গ্রামের ইউনুস আলীর ছেলে এবং রানিপুকুর ক্বেরাতুল কুরআন ক্বওমী মাদ্রাসার কিতাব বিভাগের ছাত্র।

মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রুহুল আমিন দূর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিএনপি নেতা ইশরাককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ‘ভুয়া উপদেষ্টাকাণ্ডে’র মামলায় বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেনের জামিন আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছে আদালত।

রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এই আদেশ দেন।

ইশরাকের আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ বলেন, এ মামলায় ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন পেয়েছিলেন ইশরাক। সেই সময় শেষ হতে চলায় গত ২৩ এপ্রিল তিনি জজ আদালতে জামিন আবেদন করেন।

ইশরাক হোসেন পল্টন থানাসহ ১২টি মামলায় স্থায়ী জামিন আবেদন করেন। আদালত ১১ মামলায় জামিন মঞ্জুর করেন। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ভুয়া উপদেষ্টাকাণ্ডের ঘটনায় পল্টন থানার মামলায় তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

আদেশের প্রতিক্রিয়ায় ইশরাক বলেন, হাই কোর্টথেকে জামিনে থাকলে মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও বেশিরভাগ মামলাতেই আদালত জামিন দিয়ে দেন। কিন্তু একটায় আটকানো হল আমাকে। এটা উদ্দেশ্যমূলক। সরকার তো গোটা দেশটাকেই কারাগার বানিয়ে ফেলেছে।

গত ২৯ অক্টোবর মহিউদ্দিন শিকদার নামে এক ব্যক্তি বাদী হয়ে রাজধানীর পল্টন থানায় এ মামলা করেন। মামলায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের ‘উপদেষ্টা’ পরিচয় দিয়ে বিএনপি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করা মিঞা জাহিদুল ইসলাম আরেফীর পাশাপাশি অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী এবং বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে আসামি করা হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির পূর্বঘোষিত মহাসমাবেশ উপলক্ষে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সারাদেশ থেকে নেতাকর্মীরা জড়ো হতে শুরু করেন। ওইদিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিএনপি নেতাকর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এক পর্যায়ে কাকরাইল মোড় থেকে আরামবাগ মোড় পর্যন্ত সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।

সে সময় বিচারপতির সরকারি বাসভবনসহ সরকারি স্থাপনা ও গাড়িসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করে বিএনপিকর্মীরা। তাতে পুলিশের ৪১ সদস্য আহত ও এক সদস্য নিহত হন। এক পর্যায়ে বিকাল ৩টার দিকে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা মহাসমাবেশ স্থগিত ঘোষণা করেন।

এজাহারে বলা হয়, বিএনপির ওই কর্মকাণ্ডের পর সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৭টার মধ্যে আসামি জাহিদুল ইসলাম আরেফী, চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী এবং বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের নেতৃত্বে ২০ জন নেতাকর্মী কিছুসংবাদমাধ্যমের সামনে উপস্থিত হন। মে সময় আরেফী নিজেকে বাইডেনের উপদেষ্টা পরিচয় দেন। বাংলাদেশ পুলিশ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আইন ও বিচার বিভাগের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে তার সরকারের কাছে সুপারিশকরেছেন বলে তিনি বক্তব্য দেন।

এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, মামলার ২ নম্বর আসামি হাসান সারওয়ার্দী এবং ৩ নম্বর আসামি ইশরাক হোসেন আরেফীকে ‘মিথ্যা বক্তব্য দিতে সহযোগিতা’ করেন এবং তার বক্তব্য সমর্থন করে বিএনপি নেতাকর্মীদের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতিতে ‘উসকানি’ দেন।

সর্বশেষ সংবাদ

প্রবাসীর স্বর্ণ ছিনতাইকালে আটক পুলিশের এসআই
নওগাঁয় পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ শিশুর
বিএনপি নেতা ইশরাককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ঘুষের দর-কষাকষির অডিও ভাইরাল, ফেঁসে যাচ্ছেন এএসআই
দুর্ঘটনার কবলে ইরানের প্রেসিডেন্ট রইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার
১৭ মন্ত্রী-এমপির স্বজন চেয়ারম্যান প্রার্থী: টিআইবি
দ্বিতীয় ধাপে টাঙ্গাইলে ৩ উপজেলায় নির্বাচন, আইন-শৃংখলা রক্ষায় জেলা পুলিশের ব্রিফিং
মিশা-ডিপজল দুজনেই মূর্খ: নিপুণ
পুকুর খননের মাটির ভেতর থেকে মিলল কষ্টি পাথরের লক্ষ্মী-নারায়ন মূর্তি
ভারতে গিয়ে নিখোঁজ ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য
কালশীতে পুলিশ বক্সে আগুন দিল অটোরিকশাচালকরা
‘পৃথিবী থেকে বিদায়,ভালো থাকো সবাই, সব শেষ আমার’ লিখে ফেসবুকে পোষ্ট দিয়ে যুবকের আত্নহত্যা
মেট্রোরেলের উত্তরা-টঙ্গী রুটে হবে পাঁচ স্টেশন
টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে প্রাণ হারালো রাজমিস্ত্রী
পৃথিবীতে ধেয়ে আসতে পারে আরও ভয়ানক সৌরঝড়
পাকিস্তানে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ১৪ জন নিহত
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
ঈদের আগেই মসলার বাজার গরম, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির অযুহাত ব্যবসায়ীদের
বান্দরবানে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত
বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা কংগ্রেসের ভোটব্যাংক : অমিত শাহ