বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫ | ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক গল্প: পর্ব- ২

অস্ফুট ভালোবাসা

স্টেশনে তখনো অনেক মানুষ। এরা সবাই ভাসমান। তবে ঢাকার চেয়ে কম। স্টেশনের এক পাশে একটা চায়ের দোকানে তখনো অনেক লোকের আনাগোনা। পুলিশ স্টেশনের গার্ড আর ভাসমানদের কয়েক জন। আমরা এগিয়ে গেলাম চা খেতে। সবাই আমাদের দিকে ফিরে তাকাচ্ছে। একজন জানতে চাইল কোথায় যাবেন? আমি বললাম যাব না কোথাও এখানেই এসেছি। কি বেড়াতে? অনেকটা তাই। লোকটার নাম কাশেম। চা খেতে খেতে পরিচয় হলো। তার বাড়ি কুমিল্লা। বাড়িতে দলাদলি তাই চট্টগ্রাম চলে এসেছে। দিনে ফুটপাতে বসে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা করেন। আমি তার কাছে জানতে চাইলাম ঢাকায় গেলেন না কেন? সবাইতো কাজের খোঁজে ঢাকায় ছুটে। লোকটা সাবলীল গলায় বলে দিল ঢাকায় এত মাইনসের ভিড়! যাইতে ইচ্ছা করে না। আর সবাই যদি ঢাকায় যাইতে চায় তয় অন্য এলাকায় থাকব কে?  আমি ভাই বেশি টাকা পয়সা চাই না। কোনো রকম ডাইল ভাত খাইয়া দিন পার করতে পারলেই অয়। স্টেশনের পাশেই কাশেমের বাসা। সারা দিন কাজ শেষে অনেক রাত পর্যন্ত এখানে বসে থাকে গল্প সল্প করে।
 
রাত গভীর হচ্ছে। স্টেশনে লোকজনও কমে আসছে। ঘণ্টাখানেক পর আমরা আবার স্টেশনের ভিতর ঢুকলাম। তখনও মেয়েটা ওই চেয়ারেই বসে আছে। আমরা চেয়ারে বসার কিছুক্ষণ পরে মেয়েটি মিজানকে ডাকল। মিজানও উঠে গেল। মিজানের ওপর আমার খুব রাগ হচ্ছিল। যে মেয়ে রাত বিরাতে একা স্টেশনে কাটায় সে বিপদের কথা জেনেই কাটায়। তারপরও নেহাত কৌতুহল থেকেই তার কাছে জানতে গিয়েছিলাম। স্টেশনে রাত কাটানোর উদ্দেশ্য কী? আর সে কিনা উল্টো ঝারি মারে।
প্রায় পাঁচ সাত মিনিট পর মেয়েটি আর মিজান আমার দিকে এগিয়ে এলো। মিজানই আমাকে মেয়েটির সাথে পরিচয় করিয়ে দিল। ওর নাম স্মিতা। গুলশান বাসা। বাবার
সঙ্গে রাগ করে এখানে চলে এসেছে। মেয়েটি আমার দিকে চুইংগাম এগিয়ে দিয়ে বলল আমার ব্যবহারের জন্য আমি দুঃখিত। কিছু মনে করবেন না। আসলে আমি স্টেশনে আসার পর থেকে একেক বার একেক জন এসে যেচে কথা বলতে চাইছে। এ কারণে আপনাদের সঙ্গে এভাবে কথা বলেছি। তবে এখন একটু ভয় হচ্ছে। একটা অপরিচিত জায়গায় আমার এভাবে আসা উচিত হয়নি। আমি বললাম বুঝতে যখন পেরেছেন তখন এক জায়গায় চুপ করে বসে থাকুন। আমরা সারা রাত এখানে আছি। কিছু প্রয়োজন হলে বলবেন।

স্মিতা বলল। আমার ওপর থেকে এখনো নিশ্চয়ই রাগ সরছে না। ঠিক আছে আপনি আগে রাগ কমান তবেই আমি আপনার সঙ্গে কথা বলব। এ বলে স্মিতা আবার তার জায়গায় গিয়ে বসে পড়ল।

শীতের রাত স্টেশনের ভিতরে তেমন বোঝা যায় না। তবে বাইরে বেশ ঠান্ডা। আমি মিজানকে বললাম তুই ভেতরে থাক। আমি বাইরে ঘুরে আসি। মিজান বলল না চল আমিও যাই একা বসে থাকতে ভালো লাগবে না। ভালো লাগবে বন্ধু ভালো লাগার পথ্য এখানে আছে। তা ছাড়া শীতে কষ্ট আমি একাই করি যেহেতু কাজটা আমার।

চট্টগ্রাম স্টেশনের প্লাটফর্মটি বেশ বড়। এটা আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম। নতুন স্টেশনের সঙ্গে পুরাতন স্টেশনের সংযোগ করে এ প্লাটফম তৈরি করা হয়েছে। আমি প্লাটফর্ম ধরে হাটছিলাম। রাত প্রায় দেড়টা। এখনো চায়ের দোকানগুলোতে লোকের ভিড় আছে। পুরাতন স্টেশনে গিয়ে বিডিআরের একটা টিম পেলাম। তারা স্টেশনের পাশে রান্নার আয়োজন করছে। এক জন সদস্যের কাছে কথা হলো। রাঙামাটিতে একটা ট্রেনিং শেষে সকালের ট্রেনে ঢাকা যাবে। আমার পরিচয় পেয়ে আমার সঙ্গে বেশ আলাপ জমালো। আমাকে তাদের রান্না করা খাবার খেতে অফার করল। আমি না করলেও তারা আমাকে ছাড়তে চাচ্ছিল না। পরে অনেক বলে কয়ে তাদের হাত থেকে ছুটলাম। আসলে প্রায় ঘণ্টা দেড় তাদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে আলাপ হয়েছিল। তাই তাদের সঙ্গে একটা সাময়িক বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল।

ডিসেম্বর মাসের শীত। সবকিছু যেন জমিয়ে ফেলে। একটা চায়ের দোকানে গিয়ে চা চাইলাম। পাশের বেঞ্চিতে একটা লোক বসে আছে। মনে হলো স্টেশনের আশপাশের লোক। চা খেতে থেতে সামনে থেমে থাকা ট্রেনের দিকে চোখ পড়ল। সাধারনত প্লাট ফর্মে রাতে ট্রেন দাড়িয়ে থাকার নিয়ম নেই। কিন্তু নিয়ম ভাঙাই যেন আমাদের কাজ। কেউই নিয়ম মাফিক চলতে চায়না। ওই দিকটা একটু অন্ধকারও। এমন সময় চোখে পড়ল দুইজন তরুণী ট্রেনে উঠছে। আমার কৌতুহল জাগল। পাশের লোকটিকে জিজ্ঞেস করলাম থেমে থাকা ট্রেনে কারা থাকে। লোকটি আমার দিকে তাকিয়ে মুখ ফিরায় ট্রেনটির দিকে। বলে, ‘ওহানে হেতিরা হেগো বেডাগো লগে হুইত্তা থাকে’। আমি অবশ্য ভেবে ছিলাম শীত থেকে বাঁচাতে এ ব্যবস্থা। কিন্তু এখন দেখি তা না। আসলে এরা একটু বেশি ভাসমান। রাতে কোথায় কাত হতে হবে তা নিয়ে ভাবতে হয় না।

প্লাটফর্ম ছেড়ে স্টেশনের ভেতরে ঢুকে দেখি মিজান স্মিতার সঙ্গে বেশ আলাপ জমিয়ে ফেলেছে। আমাকে দেখে স্মিতা উঠে আবার তার আগের চেয়ারটায় গিয়ে বসল। আমিও মিজানকে জেঁকে ধরলাম।

-ভালোইতো মেয়েটাকে একা পেয়ে আলাপ জমিয়ে ফেলেছ।
-না। পারলাম কৈ? আসলে তার কাছ থেকে জানতে চাচ্ছিলাম কোথায় যাবে। এই আরকি।
-তো কি বলল। ওতো বলে আমরা যে কদিন এখানে থাকব এ কদিন সে আমাদের
সঙ্গে ঘুরবে। তারপর ঢাকায় ফিরে যাবে।
-তো তুই কি রাজি হয়েছিস।
-না। আমি তোর কথা বললাম। তুই রাজি থাকলে আমার কোন আপত্তি নেই। আর মেয়েটা আবেগের বশে এত দূর চলে এসেছে। তাকে সেল্টার দেওয়াতো আমাদের দায়িত্ব তাই না।
-দায়িত্ব। তবে সঙ্গে নিয়ে ঘুরানা। মেয়েটি সারারাত এখানে থাকবে আমরা দূর থেকে পাহারা দেব। কোনো সমস্যা হলে এগিয়ে আসব। আমি গার্ডকে বলে দিয়েছি যেন খেয়াল রাখে।
-সে না হয় বুঝলাম। সঙ্গে রাখলে সমস্যা কোথায়?
-দেখ মিজান। মেয়েটাকে আমরা চিনি না। সে যে আমাদের সঙ্গে সত্য কথা বলছে তার কি নিশ্চয়তা আছে?
-ওর নাকি ক্ষুধা পেয়েছে কিছু খেতে চাচ্ছে। সঙ্গে নাকি কোনো টাকা পয়সা নেই ।
-ওরে বাবা। তুই দেখি সিনেমা বানিয়ে ফেলেছিস। নায়িকার এখন ক্ষুধা লেগেছে। খাওয়া শেষে গায়ের ওপর কাত হয়ে ঘুমিয়ে পড়বে। সকাল হলে বাড়ি নিয়ে যাবি। তার পর পতেঙ্গা সি-বিচে হাবুডুবু। মিজান রীতিমত আমাকে মেরেই ফেলে। ঠিক আছে চল কিছু খাবারের ব্যবস্থা করি। আমারও ক্ষিদে পেয়েছে।
গার্ডকে বলে আমরা বাইরে বেরোলাম। স্টেশনের উল্টোপাশের হোটেল থেকে খেয়ে স্মিতার জন্য শুকনা কিছু খাবার নিয়ে এলাম। মিজানকে এগিয়ে দিলাম খাবার দিতে। স্মিতা মিজানের উপর ভালই আস্থা অর্জন করল। আর এ কারণে বাড়ি থেকে পালানোর কারণটা মিজানকে জানাল।

স্মিতার মা নেই। মা মারা যাবার পর তার বাবা আবার বিয়ে করেছে। ইন্টারমিডিয়েট সেকেন্ড ইয়ারের পড়ে। তার বাবা তার অমতে এক ব্যবসায়ির ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিতে চায়। পছন্দটা তার সৎ মায়ের। কিন্তু সে বিয়েতে রাজিনা। তাই বাসার কাউকে না বলে এখানে চলে এসেছে। সে আর ফিরে যেতে চায় না। যদি কোথাও একটা কাজের ব্যবস্থা করতে পারে তবে এখানেই থেকে যাবে। এখানকার আড়ং এ নাকি তার পরিচিত কে আছে। সকালে তার কাছে যাবে।

প্লাটফর্মে হাঁটতে হাঁটতে মিজান আমাকে কথাগুলো জানালো। মিজান তার কথায় কিছুটা বিগলিত হয়ে পড়েছে। আমি মিজানকে লক্ষ্য করলাম। মিজান চাচ্ছে স্মিতা আমাদের সঙ্গে থাকুক। সকালে ওর ব্যবস্থা করে দিয়ে পরে আমাদের কাজ করি। আমি মিজানকে বুঝাতে চেষ্টা করলাম আমার জন্য এই অ্যাসাইনমেন্টটা অনেক বড়। এখন মেয়েটিকে সেল্টার দিতে গিয়ে কাজের অবহেলা করা যাবে না। তবে মেয়েটার দিকে লক্ষ্য রাখব। সে যেন কোনো সমস্যায় না পড়ে।

ইতোমধ্যে সকাল হয়ে গেল। স্টেশন কর্মচাঞ্চল্য হয়ে উঠলো। আমিও আরও ব্যস্ত হয়ে পড়লাম। ফলে স্টেশনের ভেতর ঢুকতে প্রায় সাতটা বেজে গেল। গিয়ে দেখি স্মিতা নেই আমরা দুজনই পুরো স্টেশন খুঁজলাম। কোথাও নেই। ইতোমধ্যে গার্ড পরিবর্তন হয়ে গেছে। ফলে কার কাছে জিজ্ঞেস করব বুঝতে পারছিলাম না। হঠাৎ মিজান রাতের গার্ডকে দেখে তার কাছে ছুটে গেল। আমিও গেলাম। গার্ড আমাদের জানাল আমরা যখন প্লাটফর্মে ছিলাম তখন অনেকক্ষণ প্লাটফর্মের দিকে তাকিয়ে একা একা কাঁদছিল। পরে ম্যানেজার সাহেব দেখে তার কামরায় নিয়ে যেতে দেখেছে। এরপর কই গেছে আমি জানি না। ও ম্যানেজারের কাছে আপনাদের কথা বলছে। যে সারারাত দুই সাংবাদিক আমারে পাহাড়া দিছে।

আমরা ম্যানেজারের কামরায় গিয়ে তাকে পাইনি। শুনলাম তিনি বাসায় গেছেন। পরে আসবে। মেয়েটির বিষয়ে টিকেট কাউন্টার থেকে জানাল ম্যানেজার সাহেব মেয়েটাকে বাসায় নিয়ে গেছে। ওর বাসায় খবর দেওয়া হয়েছে। ওর বাবা আসছেন তাকে নিতে। খবরটা শুনে আমরা আশ্বস্ত হলাম যে মেয়েটি বাড়ি ফিরে যাচ্ছে। আমরা আবার আমাদের কাজে ফিরে গেলাম। সন্ধ্যার দিকে মিজান আমাকে বলল অনিন্দ চল স্মিতা বাড়ি ফিরল কি না খোঁজ নিয়ে আসি। আমরা স্টেশনে গিয়ে ম্যানেজার সাহেবকে পেলাম। আমাদের পরিচয় দিতেই ম্যানেজার সাহেব বলে উঠল ও তাহলে আপনারাই কাল সারা রাত ঐ মেয়েটাকে পাহাড়ায় রেখে ছিলেন। ওর বাবা আপনাদের ধন্যবাদ জানাতে এতক্ষণ বসে ছিল। ঘণ্টা খানেক আগে ঢাকায় ফিরে গেছে। ম্যনেজারের কাছ থেকে স্মিতার বাড়ি ফেরার খবরটা আমাদের আনন্দ দিলেও একট বিষয়ে আমরা দু জনই বেশ নাখোশ হলাম। তা হলো মেয়েটি আমাদের কাছে তার লুকিয়েছে। ম্যানেজারকে সে বলেছে আসলে ওর নাম ফারাহ।

ঢাকায় ফিরে অফিসে ফারাহর গল্প করেছিলাম। সবাই বেশ মজা পেয়ে ছিল। কিছু দিন পর একদিন অফিসে ঢুকতেই রিসিপশন থেকে আমাকে বলল একটা মেয়ে বেশ কয়েকবার ফোন করেছে। আপনার বাসার নম্বর দিয়ে দিয়েছি। বলেছে রাতে বাসায় ফোন করবে। আমি বুঝতে পারলাম ফোনটা ফারাহ করেছে। কারণ চট্টগ্রাম স্টেশনের উপর রিপোর্টটা গতকাল ছাপা হয়েছে। যেখানে ফারাহর কথাও আছে।

রাতে ফারাহ বাসায় ফোন করল। আমাকে লেখাটার জন্য ধন্যবাদ জানাল। এরপর মাঝে মধ্যে কথা হতো। কথা বলতে বলতে এক সময় ওর প্রতি আমার দুর্বলতা জাগে। ব্যাস শুরু প্রেম।

 

(চলবে..)

 

আরও পড়ুন:

ধারাবাহিক গল্প: পর্ব- ১

 

Header Ad
Header Ad

মুফতি স্বামীর বিরুদ্ধে হ্যাপির মামলা, ৯ বিয়ে ও নির্যাতনের অভিযোগ

স্বামী মুফতি তালহা ইসলামের সঙ্গে সাবেক মডেল ও অভিনেত্রী নাজনীন আক্তার হ্যাপি। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় দলের ক্রিকেটার রুবেল হোসেনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তুলে আলোচনায় আসা সাবেক মডেল ও অভিনেত্রী নাজনীন আক্তার হ্যাপি আবারও শিরোনামে। তবে এবার কারণ ভিন্ন—স্বামী মুফতি তালহা ইসলামের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেছেন তিনি।

সোমবার (১৩ মে) রাজধানীর একটি থানায় মামলা দায়েরের পর বুধবার (১৫ মে) এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি জানান হ্যাপির আইনজীবী অ্যাডভোকেট জান্নাতুল ফেরদৌস।

সংবাদ সম্মেলনে আবেগঘন কণ্ঠে হ্যাপি বলেন, “এতদিন চুপ ছিলাম শুধু সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে। কিন্তু দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে, তাই আজ মুখ খুলতে বাধ্য হয়েছি।” তিনি আরও জানান, “আমার স্বামী তালহা ইসলাম আমার ওপর দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালিয়ে আসছেন। কথায় কথায় মারধর করতেন। এমনকি সন্তানকেও ছাড়েননি।”

 নাজনীন আক্তার হ্যাপি। ছবি: সংগৃহীত

হ্যাপির আইনজীবী জানান, সাত বছর আগে নড়াইল-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিশিষ্ট আলেম মুফতি শহিদুল ইসলামের ছেলে তালহা ইসলামের সঙ্গে হ্যাপির বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই স্বামীর আচরণে অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করেন হ্যাপি। তিনি বলেন, “তালহা ইসলামের নারীদের প্রতি আগ্রহ সীমাহীন। সম্পর্কের একপর্যায়ে তিনি একাধিক নারীর সঙ্গে স্বল্পমেয়াদী বিয়েতে জড়িয়েছেন। এখন পর্যন্ত তার ৯টি বিয়ের প্রমাণ রয়েছে।”

এছাড়া, যৌতুকের দাবিতে হ্যাপিকে প্রায়ই শারীরিক নির্যাতনের মুখে পড়তে হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে হ্যাপি অভিযোগ করে বলেন, “তালাক চাইলে আমাকে বলা হয়, এক কোটি টাকা দিয়ে যেতে হবে কিংবা সন্তানকে আজীবনের জন্য দিয়ে যেতে হবে। এতটাই নির্মম মানসিক চাপ ছিল যে বারবার নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে।”

মামলা করার পর থেকেই হ্যাপি ও তার সন্তানের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। তিনি জানান, “মামলার পরপরই তালহা লোকজন নিয়ে আমার বাসায় এসে ব্যবসার ৫০-৬০ লাখ টাকার মালামাল নিয়ে গেছেন। এখন মামলা তুলে নিতে নানা হুমকি দিচ্ছেন।”

তালহা ইসলামের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। একটি সূত্র জানিয়েছে, তিনি বর্তমানে দুবাইয়ে অবস্থান করছেন।

২০১৩ সালে ‘কিছু আশা কিছু ভালোবাসা’ চলচ্চিত্র দিয়ে শোবিজে পা রাখেন হ্যাপি। তবে ২০১৪ সালে জাতীয় ক্রিকেটার রুবেল হোসেনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে তুমুল আলোচনায় আসেন তিনি।

রুবেল সেই সময় দাবি করেন, তিনি ব্ল্যাকমেলের শিকার হয়েছেন। পরে আদালতেও অভিযোগের প্রমাণ মেলেনি। বিশ্বকাপের আগে জামিনে মুক্তি পেয়ে খেলেন রুবেল। পরে হ্যাপি নিজেই অভিযোগ তুলে নেন এবং ক্ষমা করে দেন। এরপর হ্যাপি পর্দার জগৎ ছেড়ে ইসলামি অনুশাসন অনুযায়ী জীবন শুরু করেন। তিনি নিজের ফেসবুক থেকেও শোবিজের সব ছবি ও কনটেন্ট সরিয়ে নেন।

Header Ad
Header Ad

সাম্য হত্যার পেছনে রাজনৈতিক কারণ আছে: রিজভী

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার সঙ্গে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘এর পেছনে রাজনৈতিক কারণ রয়েছে।’

বৃহস্পতিবার (১৫ মে) ঢাকার উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম আয়োজিত বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) হল ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধনে এসব কথা বলেন তিনি।

এ সময় রিজভী বলেন, ‘সাম্যকে হত্যার পেছনে কী কারণ ছিল, কী অন্যায় করেছিল সাম্য? পুলিশ গ্রেপ্তার করেছেন তিনজনকে, তারা ভবঘুরে। আমার তো মনে হয় এর মধ্যে রাজনৈতিক কারণ আছে। রাজনৈতিক কারণ না থাকলে সাম্যর মতো একজনকে কে হত্যা করবে? ভবঘুরেরা তাকে কেন হত্যা করবে?’

রিজভী বলেন, জাতীয় সংগীতের বিরোধী যারা তাদের বিপক্ষে সাম্যের অবস্থান ছিল তাই কী তাকে হত্যা করা হলো? শিক্ষাঙ্গনে কেন রক্ত ঝরবে৷ ক্যাম্পাসে কেন রক্ত ঝরবে? একাধিক প্রশ্ন রাখেন তিনি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়ে রিজভী বলেন, ঢাবি ভিসির কাছে সাম্য হত্যার বিচার চাইতে গিয়েছিলেন শিক্ষার্থীরা। কিন্তু তিনি তুইতাকারি করেছেন, বিরক্ত হয়েছেন তাদের কথা শুনে। জাতীয়তাবাদের দর্শনে যারা রাজনীতি করেন তাদের পছন্দ করেন না ভিসি। ঢাবি ভিসি ও প্রক্টর একটি রাজনৈতিক দলের আদর্শে বিশ্বাসী। আপনাদের মাথায় যে দর্শন তা প্রতিষ্ঠিত করতে কাজ করছেন ভিসি বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনা নিয়ে রিজভী বলেন, ‘আমি পুলিশ বিভাগকে বলব, ভালো করে খোঁজ নিয়ে দেখুন। মানুষ কিন্তু সব বিষয় সহজভাবে নেয় না।’

Header Ad
Header Ad

মেট্রোরেলে ২৪ পদে ১২০ জনের চাকরির সুযোগ

ছবি: সংগৃহীত

জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। প্রতিষ্ঠানটি ২৪ পদে ১২০ কর্মী নিয়োগে ২৯ এপ্রিল প্রকাশ করেছে এ বিজ্ঞপ্তি। আবেদন ৪ মে সকাল ১১টা থেকে শুরু হয়েছে। যা চলবে আগামী ৪ জুন বিকেল ৫টা পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।

১. পদের নাম: সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন)।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ৫০,৬০০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদনের যোগ্যতা: যে কোনো বিষয়ে সম্মানসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।

২. পদের নাম: সহকারী ব্যবস্থাপক (মানবসম্পদ)।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ৫০,৬০০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদনের যোগ্যতা: যে কোনো বিষয়ে সম্মানসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।

৩. পদের নাম: সহকারী ব্যবস্থাপক (এস্টেট/লিগ্যাল)।

পদসংখ্যা: ২টি।
মূল বেতন: ৫০,৬০০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদনের যোগ্যতা: সম্মানসহ এলএলবি অথবা এলএলএম ডিগ্রি থাকতে হবে।

৪. পদের নাম: সহকারী ব্যবস্থাপক (নিরাপত্তা)।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ৫০,৬০০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদনের যোগ্যতা: যে কোনো বিষয়ে সম্মানসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।

৫. পদের নাম: নিরাপত্তা কর্মকর্তা।

পদসংখ্যা: ৩টি।
মূল বেতন: ৩৬,৮০০ টাকা (গ্রেড-১০)।
আবেদনের যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে।

৬. পদের নাম: অর্থ কর্মকর্তা।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ৩৬,৮০০ টাকা (গ্রেড-১০)।
আবেদনের যোগ্যতা: বিবিএ ডিগ্রি থাকতে হবে।

৭. পদের নাম: জুনিয়র রাজস্ব কর্মকর্তা।

পদসংখ্যা: ২টি।
মূল বেতন: ২৫,৯৯০ টাকা (গ্রেড-১২)।
আবেদনের যোগ্যতা: বিবিএ ডিগ্রি থাকতে হবে।

৮. পদের নাম: অর্থ সহকারী।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ২১,৩৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)।
আবেদনের যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

৯. পদের নাম: সেকশন ইঞ্জিনিয়ার (ইলেকট্রিক্যাল)।

পদসংখ্যা: ৫টি।
মূল বেতন: ৩৬,৮০০ টাকা (গ্রেড-১০)।
আবেদনের যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল অথবা ইলেকট্রনিকস টেকনোলজিতে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।

১০. পদের নাম: সেকশন ইঞ্জিনিয়ার (সিগন্যালিং অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন)।

পদসংখ্যা: ৬টি।
মূল বেতন: ৬,৮০০ টাকা (গ্রেড-১০)।
আবেদনের যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল/ইলেকট্রনিকস/টেলিকমিউনিকেশন টেকনোলজি/ডাটা কমিউনিকেশন অ্যান্ড নেটওয়ার্কিং টেকনোলজি অথবা কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।

১১. পদের নাম: সেকশন ইঞ্জিনিয়ার (আরএস প্ল্যানিং/ট্রেনিং/বাজেট)।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ৩৬,৮০০ টাকা (গ্রেড-১০)।
আবেদনের যোগ্যতা: মেকানিক্যাল/ইলেকট্রিক্যাল/ইলেকট্রনিকস/রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিং/পাওয়ার টেকনোলজিতে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।

১২. পদের নাম: সেকশন ইঞ্জিনিয়ার (আরএস স্পেশাল)।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ৩৬,৮০০ টাকা (গ্রেড-১০)।
আবেদনের যোগ্যতা: মেকানিক্যাল/ইলেকট্রিক্যাল/ইলেকট্রনিকস/রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিং/পাওয়ার টেকনোলজিতে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।

১৩. পদের নাম: সেকশন ইঞ্জিনিয়ার (আরএস এয়ারকন)।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ৩৬,৮০০ টাকা (গ্রেড-১০)।
আবেদনের যোগ্যতা: মেকানিক্যাল/ইলেকট্রিক্যাল/ইলেকট্রনিকস/রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিং/পাওয়ার টেকনোলজিতে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।

১৪. পদের নাম: সেকশন ইঞ্জিনিয়ার (আরএস ডোর)।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ৩৬,৮০০ টাকা (গ্রেড-১০)।
আবেদনের যোগ্যতা: মেকানিক্যাল/ইলেকট্রিক্যাল/ইলেকট্রনিকস/রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিং/পাওয়ার টেকনোলজিতে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।

১৫. পদের নাম: সেকশন ইঞ্জিনিয়ার (আরএস বগি)।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ৩৬,৮০০ টাকা (গ্রেড-১০)।
আবেদনের যোগ্যতা: মেকানিক্যাল/ইলেকট্রিক্যাল/ইলেকট্রনিকস/রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিং/পাওয়ার টেকনোলজিতে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।

১৬. পদের নাম: সেকশন ইঞ্জিনিয়ার (আরএস নিউম্যাটিকস)।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ৩৬,৮০০ টাকা (গ্রেড-১০)।
আবেদনের যোগ্যতা: মেকানিক্যাল/ইলেকট্রিক্যাল/ইলেকট্রনিকস/রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিং/পাওয়ার টেকনোলজিতে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।

১৭. পদের নাম: সেকশন ইঞ্জিনিয়ার (পি-ওয়ে)।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ৩৬,৮০০ টাকা (গ্রেড-১০)।
আবেদনের যোগ্যতা: মেকানিক্যাল/ইলেকট্রিক্যাল/ইলেকট্রনিকস/রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিং/পাওয়ার টেকনোলজিতে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।

১৮. পদের নাম: সেকশন ইঞ্জিনিয়ার (প্রকিউরমেন্ট)।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ৩৬,৮০০ টাকা (গ্রেড-১০)।
আবেদনের যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি অথবা মেকানিক্যাল টেকনোলজি অথবা সিভিল টেকনোলজিতে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।

১৯. পদের নাম: জুনিয়র মার্কেটিং অফিসার।

পদসংখ্যা: ২টি।
মূল বেতন: ২৫,৯৯০ টাকা (গ্রেড-১২)।
আবেদনের যোগ্যতা: বিবিএ ডিগ্রি থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা বিভাগ গ্রহণযোগ্য নয়।

২০. পদের নাম: পেশ ইমাম।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ২৩,৪৬০ টাকা (গ্রেড-১৪)।
আবেদনের যোগ্যতা: কামিল ডিগ্রি/দাওরায়ে হাদিস পাস হতে হবে।

২১. পদের নাম: মুয়াজ্জিন।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ২১,৩৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)।
আবেদনের যোগ্যতা: আলিম অথবা সমমানের কওমী শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন হতে হবে।

২২. পদের নাম: সেমি স্কিলড মেইনটেইনার।

পদসংখ্যা: ৮০টি।
মূল বেতন: ২১,৩৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)।
আবেদনের যোগ্যতা: এইচএসসি (ভোকেশনাল) ইন মেশিন টুলস অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স/ জেনারেল ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কস/ ইলেকট্রিক্যালওয়ার্কস অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স/রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ারকন্ডিশনিং/ইলেকট্রনিকস কন্ট্রোল অ্যান্ড কমিউনিকেশন/অটোমোটিভ/অটোমোবাইল/ডাটা টেলিকমিউনিকেশন অ্যান্ড নেটওয়ার্কিং টেকনোলজি/বিল্ডিং মেইনটেন্যান্স অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন/ওয়েল্ডিং ও ফেবরিকেশন অথবা এইচএসসি (বিজ্ঞান)।

২৩. পদের নাম: সেমি স্কিলড মেশিন অপারেটর (রোলিং স্টক)।

পদসংখ্যা: ৪টি।
মূল বেতন: ২১,৩৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)।
আবেদনের যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এসএসসি (ভোকেশনাল) ডিগ্রি থাকতে হবে।

২৪. পদের নাম: সেমি স্কিলড ড্রাইভার (সিএমভি)।

পদসংখ্যা: ১টি।
মূল বেতন: ২১,৩৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)।
আবেদনের যোগ্যতা: এসএসসি (ভোকেশনাল) ইন অটোমোবাইল/ মেকানিক্যাল/ ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কস অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স অথবা এসএসসি (বিজ্ঞান) ডিগ্রি থাকতে হবে।

প্রার্থীর বয়স (সব পদের ক্ষেত্রে): ১৮-৩২ বছর (১ মে ২০২৫ তারিখে)। এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদপত্রের জন্ম তারিখ অনুযায়ী প্রার্থীর বয়স গণনা করা হবে। ক্রমিক নম্বর ২১-এ বর্ণিত পেশ ইমাম পদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদন ফি: টেলিটক প্রিপেইড নম্বর থেকে সার্ভিস চার্জসহ আবেদন ফি বাবদ ১-৬ এবং ৯-১৮ নম্বর পদের জন্য ২২৩ টাকা, ৭ ও ১৯ নম্বর পদের জন্য ১৬৮ টাকা, ৮ ও ২০-২৪ নম্বর পদের জন্য ১১২ টাকা অনলাইনে ফরম পূরণের অনধিক ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এসএমএসের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।

আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৪ জুন ২০২৫, বিকেল ৫টা পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনপদ্ধতিসহ অন্যান্য বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মুফতি স্বামীর বিরুদ্ধে হ্যাপির মামলা, ৯ বিয়ে ও নির্যাতনের অভিযোগ
সাম্য হত্যার পেছনে রাজনৈতিক কারণ আছে: রিজভী
মেট্রোরেলে ২৪ পদে ১২০ জনের চাকরির সুযোগ
৫ হাজারেরও বেশি পাকিস্তানি ভিক্ষুককে ফেরত পাঠালো সৌদি আরব
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের শতাধিক অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো ডিএসসিসি
চুরির টাকায় ফ্রিজ-আলমারি কিনে ধরা খেল কেয়ারটেকার
সাকিবকে ২ কোটি ২৬ লাখ টাকা জরিমানা করল বিএসইসি
কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন সাবেক বিডিআরের ২৭ জওয়ান
বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি, স্বাভাবিক আমদানি-রপ্তানি
ইন্টারনেট সেবায় বিভ্রাট, গ্রামীণফোনের কাছে ব্যাখ্যা চাইল বিটিআরসি
পূর্ণদিবস ধর্মঘট ঘোষণা, ঢাবির একাডেমিক-প্রশাসনিক ভবনে তালা
সান্ডা কী? এটি খাওয়া কি হারাম না হালাল, কী বলে ইসলাম
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির আভাস, হতে পারে শিলাবৃষ্টিও
সাম্যকে নিয়ে একটি গুপ্ত সংগঠন বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে : ছাত্রদল সভাপতি
টিকটকে লাইভ করার সময় তরুণীকে গুলি করে হত্যা
জুলাই থেকে ২০ শতাংশ কমছে ইন্টারনেটের দাম: ফয়েজ আহমদ
চুয়াডাঙ্গায় চলতি মৌসুমের আম সংগ্রহ উৎসবের উদ্বোধন
ময়মনসিংহ-১১ আসনের সাবেক এমপি কাজিম উদ্দিন গ্রেপ্তার
কোনও অবস্থাতেই মোদীকে বিশ্বাস করা যাবে না: ইমরান খান
এসি মিলানকে কাঁদিয়ে ৫১ বছর পর শিরোপা জিতল বোলোগনা