সোমবার, ১৯ মে ২০২৫ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। লন্ডন-ভিত্তিক আইনি সংস্থা ‘থ্রি বোল্ট কোর্ট চেম্বার্স’ থেকে ব্যারিস্টার মো. আশরাফুল আরেফিন এই মামলাটি দায়ের করেছেন। তিনি অভিযোগ এনেছেন, চলতি বছরের জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে।

মামলায় বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক মন্ত্রিপরিষদের সদস্য ও প্রভাবশালী সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ এনে একটি স্বাধীন তদন্তের আহ্বান জানানো হয়েছে। শুক্রবার (১ নভেম্বর) লন্ডন-বাংলা প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মামলার বাদী ব্যারিস্টার আশরাফুল আরেফিন জানান, তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) রোম স্ট্যাটিউটের ১৫ অনুচ্ছেদের অধীনে মামলাটি দাখিল করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার সারাহ ফোরে ও ব্যারিস্টার এমিল লিক্সান্দ্রু।

ব্যারিস্টার আরেফিন সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেন, ২০২৪ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশে এক নজিরবিহীন ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়। এটি "বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন" নামে পরিচিতি লাভ করে। আন্দোলনকারীরা সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটার পুনর্বহাল ও নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর জন্য ৫৬ শতাংশ পদ সংরক্ষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে রাস্তায় নামে। আন্দোলনটি মূলত কোটা সংস্কারের দাবি নিয়ে শুরু হলেও পুলিশের গুলিতে এক ছাত্রের মৃত্যুর পর দ্রুত একটি বৃহত্তর গণআন্দোলনে রূপ নেয়। এর পর শিক্ষার্থীরা কেবল কোটা সংস্কার নয়, বরং প্রশাসনিক দুর্নীতি, অর্থনৈতিক সংকট এবং গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবিতে সরব হন।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ছাত্রদের এই শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কঠোরভাবে দমন করতে সরকার পুলিশ, র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) এবং আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগকে মোতায়েন করে। ছাত্রদের ওপর নির্বিচারে গুলি, রাবার বুলেট, সাউন্ড গ্রেনেড, এবং প্রাণঘাতী অস্ত্র-যেমন বার্ডশট প্লেট এবং তাজা গুলি-ব্যবহার করে তাদের দমন করা হয়। এই বর্বরতার ফলে ১৪০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হন এবং হাজার হাজার মানুষ আহত হন, যাদের মধ্যে অনেকে স্থায়ীভাবে পঙ্গুত্ব বরণ করেন।

মামলায় উল্লেখ করা হয়, এই সহিংস দমন এবং মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন আন্তর্জাতিক মানবিক আইন লঙ্ঘনের উদাহরণ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে বিবেচিত। বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা নিরপেক্ষ তদন্ত করতে সক্ষম কি না, সে বিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে। কারণ, বেশিরভাগ কর্মকর্তাই পূর্ববর্তী সরকার আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত এবং রাজনৈতিক স্বার্থ এই ধরনের তদন্তকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।

আইসিসিতে এই মামলা দায়েরের মাধ্যমে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার মন্ত্রিপরিষদ এবং অন্যান্য প্রভাবশালী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে স্বাধীন তদন্তের আহ্বান জানানো হয়েছে। মামলার অভিযোগে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড, গোপন বন্দিশালায় নির্যাতন, চলাচল ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর নিষেধাজ্ঞা, এবং গণহত্যার মতো গুরুতর অপরাধ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। যদি এই মামলায় আন্তর্জাতিক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়, তবে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে অভিযুক্তদের বিচারের আওতায় আনা যেতে পারে।

মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে নিয়মিত জানানো হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়।

Header Ad
Header Ad

ভারতে বাড়ছে করোনা শনাক্ত, পুরোনো আতঙ্কে শঙ্কায় চিকিৎসকরা

ছবি: সংগৃহীত

করোনাভাইরাস আবারও ভয় ধরাচ্ছে ভারতসহ এশিয়ার একাধিক দেশে। সম্প্রতি হংকং ও সিঙ্গাপুরে করোনা সংক্রমণের নতুন ঢেউ দেখা দিয়েছে, যার প্রভাব এবার ভারতেও স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে। পাকিস্তানের সঙ্গে উত্তেজনা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই ভারতজুড়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এই মুহূর্তে দেশজুড়ে সক্রিয় কোভিড কেসের সংখ্যা ২৫৭ জনে দাঁড়িয়েছে।

স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ১২ মে থেকে ভারতে নতুন করে ১৬৪ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শনাক্ত হয়েছে কেরালা, মহারাষ্ট্র ও তামিলনাড়ু রাজ্যে। কেরালায় গত সপ্তাহে নতুন করে ৬৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। মহারাষ্ট্রে ৪৪ জন এবং তামিলনাড়ুতে ৩৪ জন।

মহারাষ্ট্রের করোনা পরিস্থিতি আরও উদ্বেগজনক। বর্তমানে সেখানে মোট ৫৬ জন কোভিড পজিটিভ রয়েছেন। সম্প্রতি মুম্বাইয়ের কিং এডওয়ার্ড মেমোরিয়াল হাসপাতালে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে। মৃতদের মধ্যে একজন ৫৯ বছর বয়সী ক্যানসার আক্রান্ত নারী এবং অন্যজন ১৪ বছর বয়সী কিডনি রোগে আক্রান্ত কিশোরী। যদিও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাদের মৃত্যু সরাসরি করোনার কারণে হয়নি, তবে তারা দুজনই কোভিড পজিটিভ ছিলেন।

এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, তাদের মৃত্যুসনদে কেন কোভিড সংক্রান্ত কোনো উল্লেখ নেই। বিশেষ করে ৫৯ বছরের ওই নারীর মৃতদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর না করে মুম্বাইয়ের ভোইওয়াডা শ্মশানে সরকারি প্রোটোকল মেনে দাহ করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন মাত্র দুইজন পরিবারের সদস্য। এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় সাবেক কর্পোরেটর অনিল কোকিল।

করোনার নতুন এই উত্থান ফের মানুষকে মনে করিয়ে দিচ্ছে ২০২০ থেকে ২০২২ সালের ভয়াবহ দিনগুলোর কথা। যখন কোভিড-১৯ মহামারিতে ভারতের স্বাস্থ্যব্যবস্থা মুখ থুবড়ে পড়েছিল, অর্থনীতি ছিল চরম চাপে, এবং সাধারণ মানুষ ছিল চরম আতঙ্কে। সেই অভিজ্ঞতার আলোকে প্রশ্ন উঠছে — আবার কি সেই ভয়াবহ সময় ফিরে আসছে?

সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ে বর্তমানে দৈনিক সংক্রমণ বাড়ছে। প্রশাসন দুই জায়গায়ই সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। ভারতের সঙ্গে এই দুই অঞ্চলের যোগাযোগ থাকায় নয়াদিল্লিতেও বেড়েছে উদ্বেগ।

তবে এখনো পর্যন্ত কেন্দ্রীয় কিংবা কোনো রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে নতুন কোনো স্বাস্থ্য নির্দেশিকা জারি করা হয়নি। চিকিৎসক মহলও এ নিয়ে দ্বিধায় রয়েছেন। কেউ কেউ সাবধানতার পরামর্শ দিচ্ছেন, আবার কেউ মনে করছেন আতঙ্ক না ছড়িয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করাই শ্রেয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনা এখনো পুরোপুরি বিদায় নেয়নি। তাই সচেতনতা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এখনো জরুরি। পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

তথ্যসূত্র: এবিপি নিউজ, হিন্দুস্তান টাইমস

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গা আদালতে প্রথমবার ভার্চুয়ালি সাক্ষ্য গ্রহণ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গা আদালতে প্রথমবার ভার্চুয়ালি সাক্ষ্য গ্রহণ চুয়াডাঙ্গায় প্রথমবারের মতো ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত।

আজ সোমবার (১৯ মে) দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শিমুল কুমার বিশ্বাস ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে দুটি মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, টি.আর ২২২/২০২২ ও টি.আর ০১/২০২৪ মামলায় সাক্ষ্য দেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. সাদিয়া মা-আরিজ। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে কর্মরত থাকাকালীন পোস্টমর্টেম ও চিকিৎসা সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের সরকারি পাবলিক প্রসিকিউটরের (পিপি) আবেদনের পর আদালত ভার্চুয়াল সাক্ষ্য গ্রহণের অনুমতি দেন। পরে ডাক্তার সাদিয়া মা-আরিজকে ভিডিও মাধ্যমে যুক্ত করা হয়।

সাক্ষ্য গ্রহণের সময় মামলার আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন এডভোকেট মাসুদ পারভেজ রাসেল, আর আসামিপক্ষে জেরা করেন অ্যাডভোকেট মো. আফজালুল হক ও অ্যাডভোকেট মো. আত্তাব আলী।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের ভার্চুয়াল সাক্ষ্য গ্রহণের নির্দেশনা অনুসারে বিচারকাজ পরিচালিত হয়। চুয়াডাঙ্গার জেলা আদালতে এই প্রথম ভার্চুয়াল সাক্ষ্য গ্রহণের নজির স্থাপিত হলো, যা আইনি ব্যবস্থার ডিজিটাল রূপান্তরে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না: আমীর খসরু

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

দেশে নিরপেক্ষ ও দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও অস্বচ্ছতা দেশের বিনিয়োগ পরিবেশকে স্থবির করে দিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতায় দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আস্থা হারাচ্ছেন।

সোমবার রাজধানীর গুলশানে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম আয়োজিত ‘নীতি সংস্কার ও আগামীর জাতীয় বাজেট’ শীর্ষক সংলাপে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলনের উদাহরণ টেনে আমীর খসরু বলেন, “গত ১০ মাসেও সরকার দেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে পারেনি। আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীদের সবারই এক প্রশ্ন—নির্বাচন কবে হবে? নির্বাচন না হলে কেউ বিনিয়োগ করবে না।”

তিনি আরও বলেন, “অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তার মধ্যে কোনো অর্থনীতি টেকসই হতে পারে না। এই বাস্তবতা সরকার অনুধাবন করতে পারছে না।”

বিএনপি নেতা বলেন, “বর্তমান সরকার দেশের সামনে কোনো নির্বাচনী রোডম্যাপ দিচ্ছে না। বরং নানা ইস্যু তৈরি করে সময়ক্ষেপণ করছে। অথচ নির্বাচনই এখন দেশের স্থিতিশীলতা ও অগ্রগতির প্রধান চাবিকাঠি।”

তিনি মনে করেন, “অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত দ্রুত নির্বাচন আয়োজন করে দেশকে একটি সুস্পষ্ট রাজনৈতিক পথে ফিরিয়ে আনা।”

সরকারের বাজেট প্রক্রিয়া নিয়েও প্রশ্ন তোলেন আমীর খসরু।

তিনি বলেন, “আওয়ামী লীগ সরকার অর্থনীতির প্রতিটি খাতে ভুল তথ্য-উপাত্ত দিয়ে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে পরিস্থিতি তুলে ধরেছে। অন্তর্বর্তী সরকারও সেই ভুল তথ্যের ভিত্তিতে বাজেট প্রণয়ন করতে যাচ্ছে। এতে জনগণের স্বার্থ উপেক্ষিত হবে।”

মিয়ানমারকে ‘মানবিক করিডর’ দেওয়ার প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, “এটি একটি স্পর্শকাতর ও কূটনৈতিক বিষয়। এই সরকার এমন একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার রাখে না। এসব রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমেই হওয়া উচিত।”

বক্তব্যের শেষ দিকে তিনি বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকার স্বল্প সময়ের জন্য গঠিত। তাদের জনগণের ম্যান্ডেট নেই। জনগণের পালস বোঝার ক্ষমতাও তাদের নেই।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতে বাড়ছে করোনা শনাক্ত, পুরোনো আতঙ্কে শঙ্কায় চিকিৎসকরা
চুয়াডাঙ্গা আদালতে প্রথমবার ভার্চুয়ালি সাক্ষ্য গ্রহণ
নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না: আমীর খসরু
ইশরাক-তাবিথদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ছাত্রনেতাদের বাসা ভাড়া দিয়েছি: নুরুল হক
হঠাৎ জাপান ছাড়ার হিড়িক, জাপান সফর বাতিল করেছেন অনেকেই
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি, ক্ষমা চাইলেন ইশরাক হোসেন
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা নেতানিয়াহুর, ব্যাপক স্থল হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ক্ষমা চাইতে হাসনাতকে এক সপ্তাহের আলটিমেটাম কুমিল্লা জেলা বিএনপির
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
দাবি আদায় করবো, না-হয় মাটির নিচে শায়িত হবো: ইশরাক
১ লাখ ৩০ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছে সরকার: প্রেস সচিব
বিরামপুরে বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত
যমুনায় শুরু হয়েছে তীব্র ভাঙন, আতঙ্কে নদীপাড়ের মানুষ!
একযোগে ১৭ পুলিশ সুপারকে বদলি, ১০ জন পেলেন অতিরিক্ত ডিআইজির দায়িত্ব
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা এনসিপির প্রধান কর্তব্য: নাহিদ ইসলাম
আদমদীঘিতে চলন্ত ট্রেনের দরজা দিয়ে বাবাকে ফেলে দেয়ার অভিযোগ ছেলের (ভিডিও)
ভারতের আম নিল না আমেরিকা, বিমানবন্দরে পচছে কোটি কোটি টাকার আম!
বদলে গেলো নাম, ধানমন্ডি ২৭ এখন 'শহীদ ফারহান ফাইয়াজ' সড়ক
ফার্স্ট সিকিউরিটি থেকে ১১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ, এস আলমসহ ৪৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা
নির্বাচনের দাবিতে ফের মাঠে নামার হুঁশিয়ারি ১২ দলীয় জোটের