মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪ | ২৪ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাংলাদেশের পঞ্চাশ বছরের উন্নয়ন বিস্ময়কর

আমরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকী যেমন উদযাপন করছি একইসাথে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছি। আমি খুব সহজভাবে যদি বলি, বাংলাদেশের পঞ্চাশ বছরের উন্নয়ন বিস্ময়কর। বাহাত্তর সালে অর্থনীতির আকার ছিল আট বিলিয়ন ডলার সেটি এসে দাঁড়িয়েছে চারশ ষোল বিলিয়ন ডলার। খুব স্বাভাবিক হিসেবে যদি ধরি, অর্থনীতি ব্যাপকভাবে প্রসারিত হয়েছে। একইসাথে বাহাত্তর সালে আমাদের দারিদ্রের হার ছিল আশি শতাংশের বেশি। সেটি এখন কোভিডের আগে দিয়ে বিশ শতাংশে নেমে এসেছে। কোভিডের কারণে এটি হয়তো সামান্য বেড়েছে, কিন্তু আমি মনে করি সেটি সাময়িকভাবে বেড়েছে। বিশের কাছাকাছিও যদি থাকে, তবুও আমি মনে করি দারিদ্রের বিচারেও কিন্তু আমাদের সফলতা কম না। বাহাত্তর সালে বিদ্যুৎ মাত্র আট দশমাংশ মানুষের ঘরে গিয়েছিল, এখন প্রায় শতভাগ মানুষের কাছে বিদ্যুৎ যাচ্ছে এই পঞ্চাশ বছরে। বাহাত্তর সালে আমাদের গড় আয়ু ছিল সাতচল্লিশ। সেটি এখন তিয়াত্তর বছর। খাদ্যে আমরা মাথাপিছু চাল উৎপাদন করতাম একশ চল্লিশ কিলোগ্রাম। এখন আমরা সেটি উৎপাদন করি প্রায় আড়াইশ কিলোগ্রাম। আমরা মাত্র ছয়টি ডিম উৎপাদন করতাম মাথাপিছু, এখন আমরা একশ'র উপরে মাথাপিছু ডিম উৎপাদন করছি। কাজেই একথা নিশ্চয় বলতে পারি যে, অংকের বিচারেও বাংলাদেশের অর্থনীতির ব্যপক প্রসার ঘটেছে। দারিদ্র নিরসনেও বাংলাদেশের সাফল্য মোটেও কম না।

এতকিছুর পরেও চ্যালেঞ্জিং বিষয় যেটি, যে চ্যালেঞ্জটি রয়ে গেছে সেটি হল, বৈষম্য। অর্থাৎ অর্থনৈতিক বৈষম্য বেশ বেড়েছে। বেড়ে যাবার একটি বড় কারণ হল, কতিপয় ধনি তারা অনেকবেশি ধনী হয়ে গেছে। সেই কারণে সম্পদের একটি বড় হিস্যা তারা পাচ্ছে। তারমানে এটিও নয় যে, যারা পিরামিডের নীচের দিকে আছে তারা না খেয়ে আছে। সেটিও ঠিক না। তাদেরও চাপ আছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে তাদের উপর যথেষ্ট চাপ আছে। জিনিসপত্রের দাম তাদের জন্য ধরা ছোয়ার বাইরে চলে গেছে। তা স্বত্তেও আমি বলব, পশ্চিমবঙ্গের সাথেও যদি মিলিয়ে দেখি, যারা একেবারেই গরীব মানুষ, থাকার মতো ঘর নাই, একখণ্ড জমি নাই, এরকম মানুষ পশ্চিমবাংলায় অনেক আছেন, কিন্তু সেই তুলনায় আমাদের এখানে কম। পায়ে একজোড়া জুতো নেই, এরকম মানুষ পশ্চিম বাংলায় আছে কিন্তু আমাদের এখানে অনেক কম। তারা হয়তো খুব ভাল নেই, কিন্তু তারা দুই বেলা খেয়ে পরে বেচে আছে। স্বাধীনতার পরে আমরা দেখেছি মানুষ না খেয়ে মারা গেছে, বলব না যে তারা না খেয়ে মারা গেছেন, অনেক রকম সামাজিক অপ্রাপ্তি ছিল, সেটি অনেকটাই কেটে গেছে। কিন্তু শাসন ব্যবস্থায় বিশেষ করে দুর্নীতি কারসাজি ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয়ে, বঙ্গবন্ধু আসলে যেভাবে দেখতে চেয়েছিলেন, সেটি আমরা এখনও অর্জন করতে পারিনি। দুর্নীতি এখনও ব্যাপক আছে। কতিপয় মানুষের কাছে এখনও সেবা পৌঁছায়নি। যদিও সাম্প্রতিককালে ডিজিটাল সুবিধার কারণে কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছে। কিন্তু এখনও অনেকটা পথ আমাদের হাটতে হবে সেই স্বস্তিময় শাসন ব্যবস্থার দিকে।

এক্ষেত্রে যে বিষয়টি না বললেই নয়, তা হল, নারীর ক্ষমতায়ন। আগে মেয়েরা ঘরের বাইরে যেতো না, এখন চল্লিশ শতাংশ মেয়েরা আনুষ্ঠানিক কাজের সাথে যুক্ত। উন্নয়নের ধারার মধ্যে একটি ধারা হল, ম্যনুফেকচারিং খাত অর্থাৎ শিল্পখাত। বিশেষ করে গার্মেন্টস, চামড়াসহ অনেকগুলি অবকাঠামোগত খাতের উন্নয়ন হয়েছে। রপ্তানি খাতে নারীর অংশগ্রহণ উল্লেখ করার মত। ৩৮ থেকে ৪০ শতাংশ নারী এখন আনুষ্ঠানিক কাজে যুক্ত। এর প্রভাব কিন্তু সারা বাংলাদেশেই পড়েছে। নারীর এই অর্থনৈতিক সক্ষমতা বাড়ার কারণে সমাজের ভিতরেও কিন্তু এর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।


আরেকটি খাত যেটি পঞ্চাশবছরে অনেক বেড়েছে তা হল প্রবাসী আয়। প্রবাসী আয় বাহাত্তর তিয়াত্তর সালে ছিলই না, গতবছর আমরা পচিশ বিলিয়ন ডলার পেয়েছি। এবছরও সম্ভবত বাইশ বিলিয়ন বা তার বেশিই পাব। এই যে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিদেশ থেকে আসছে, সেটি কিন্তু সাধারণ ঘরের ছেলেমেয়রা আনছে। গ্রামে গঞ্জে তার প্রভাব পড়ছে। গ্রাম বাংলা বদলে গেছে। গ্রামে আগের মত খোরপোষের কৃষি নাই। মডার্ন কৃষি, ডাইভারসিফাইড কৃষি, কৃষির পাশাপাশি অকৃষি খাত। গ্রামে এখন নানা ধরণের কর্মকাণ্ড হচ্ছে। গ্রামেও এখন কমিউনিটি হাউজ হচ্ছে। কফিশপ হচ্ছে। গ্রাম বাংলাও বদলে যাচ্ছে। শহরের অনেক সেবা গ্রামেও যাচ্ছে। মায়েদের সেবা, শিশু সেবা, প্রসুতি সেবাসহ নারীর উন্নয়নে ব্যাপক পরিবর্তন হচ্ছে। প্রাথমিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে তার সুফল কিন্তু গ্রাম বাংলাও পাচ্ছে। এমন কিছু অসুখ বিসুখ আছে যেগুলি সামাল দেওয়া গরিব মানুষের পক্ষে সম্ভব না। এছাড়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যে ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষনীয়। শিক্ষার প্রসার ঘটেছে। গরিব মানুষের সন্তানেরাও পড়ালেখা শিখছে। হয়তো গুণগত মানে এখনও আরও উন্নয়ন দরকার। তবে চেষ্টা তো হচ্ছে। শিশু বৃত্তি, মায়েদের আর্থিক সাহায্য প্রদানসহ অনেক কর্মসূচি গৃহীত হয়েছে।

রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, প্রাথমিক শিক্ষা হচ্ছে গ্রামের মেঠোপথ। সেই মেঠোপথের বেশ উন্নয়ন হয়েছে। সেই মেঠোপথ ধরেই আমরা সড়ক মহাসড়কে যাই। এখন সেই মহাসড়কে শহরের অনেক স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটির ছেলেমেয়রা আসছে। আশা করি খুব ভাল সাড়া পাওয়া যাবে।

 

লেখক: সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

 

Header Ad

৩ দিনেই স্টার সিনেপ্লেক্স থেকে নামিয়ে দেওয়া হল 'ডেডবডি'

'ডেডবডি’ সিনেমার পোস্টার। ছবি: সংগৃহীত

পরিকল্পনা ছিল পবিত্র ঈদুল ফিতরে মুক্তি দেওয়ার। ‘ডেডবডি’ সিনেমার পরিচালক মোহাম্মদ ইকবাল প্রচারণাও চালাচ্ছিলেন সেভাবে। এর মধ্যে তিনি জানতে পারেন, ঈদে মুক্তি পেতে যাচ্ছে ১১টি সিনেমা। সিদ্ধান্ত বদলে ফেললেন এ নির্মাতা। মুক্তি দিলেন না ঈদে। কিন্তু শেষমেশ তা পিছিয়ে মুক্তি পায় গেল ৩ মে (শুক্রবার)।

তবে সিনেমাটি দর্শক টানতে পারেনি। দর্শক টানতে ব্যর্থ হওয়ার সিঙ্গেল স্ক্রিনের পাশাপাশি দেশের সর্ববৃহৎ সিনেমা চেইন স্টার সিনেপ্লেক্স থেকেও নামিয়ে ফেলা হয়েছে ‘ডেডবডি’।

শুক্রবার মুক্তি পেলেও দর্শক খরায় স্টার সিনেপ্লেক্স থেকে সিনেমাটির রবিবারের পর আর কোনো শো রাখা হয়নি। যদিও সিনেমাটি নিয়ে আশাবাদী ছিলেন পরিচালক ও প্রযোজক এমডি ইকবাল। মুক্তির আগে প্রচারণায় তাকে বলতে শোনা গেছে, ‘ডেডবডি’ দর্শক না দেখে এবং খারাপ বলে তবে তিনি আর সিনেমা বানাবেন না!

'ডেডবডি’ সিনেমার পোস্টার। ছবি: সংগৃহীত

স্টার সিনেপ্লক্স থেকে নামিয়ে দেওয়ার বিষয় নিশ্চিত করে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা সনি স্কয়ারে দুটি শো রেখেছিলাম। কিন্তু কোনোভাবেই দর্শক ছবিটিকে গ্রহণ করেনি। তাই আমরা তিন দিন পর সিনেমাটি নামিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছি।

হরর-অ্যাকশন ধাঁচের 'ডেডবডি' ছবিটিতে অভিনয় করেছেন ওমর সানী, জিয়াউল রোশান, শ্যামল মাওলা ও ভারতীয় মডেল অন্বেষা রায় প্রমুখ।

গরমে আনারস খাওয়ার উপকারিতা

ছবি: সংগৃহীত

গরমে আনারস খেয়েই আপনি পেতে পারেন কয়েক রকম পুষ্টিগুণ। প্রতিদিন যদি ১ কাপ আনারস খান তাহলেই দূরে করা যাবে গরম-ঠান্ডার জ্বর, জ্বর-জ্বর ভাবসহ নানা সমস্যা। জেনে নেয়া যাক- আনারসের কিছু গুণাগুণ।

পুষ্টিগুণ: থিয়ামিন, রাইব্ফ্লোাভিন, ভিটামিন বি-৬, ফোলেট, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও বিটা ক্যারোটিনের মতো পলিফেনল থাকায় আনারস খুবই পুষ্টিকর।

ভিটামিন সি: সাধারণ ভাবে আমরা মনে করি ভিটামিন সি-র সবচেয়ে বড় উৎস কমলালেবু। কিন্তু সেই কাজ অনায়াসে করে ফেলতে পারে আনারস।

বয়সজনিত সমস্যা: প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকার দরুণ আনারস বয়সজনিত সমস্যা দূরে রাখতে সাহায্য করে।

বদহজম: বদহজমের সমস্যা থাকলে রোজ আনারস খেলে রেহাই পেতে পারেন। এর মধ্যে থাকা ব্রোমেলিন উৎেসচক প্রোটিন ভেঙে বদহজম রুখতে ও প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

অ্যাস্থমা: আনারসে থাকা বিটা ক্যারোটিন অ্যাস্থমার সমস্যা দূরে রাখতে সাহায্য করে।

প্রজনন ক্ষমতা: যদি সন্তান ধারণের পরিকল্পনা থাকে তাহেল ডায়েটে রাখুন আনারস। এর মধ্যে থাকা ভিটামিন সি, বিটা ক্যারোটিন, জিঙ্ক, কপার, ফোলেট পুরুষ ও মহিলা উভয়েরই প্রজনন ক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: আনারসে থাকা ব্রোমেলিন উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। অ্যাসপিরিনের বিকল্প হিসেবেও কাজ করে আনারস।

ত্বক: আনারসের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও ভিটামিন সি রক্তের ফ্রি র‌্যাডিক্যালস কমিয়ে ত্বকের ক্ষয় রুখতে সাহায্য করে। তেমনই ভিটামিন সি ত্বকে কোলাজেন তৈরি করে ইলাসটিসিটি বজায় রাখে।

প্রদাহ: অষ্টদশ শতকে আঘাত ও অস্ত্রপচারের ক্ষত সারাতে আনারস ব্যবহার করা হত। শরীরের প্রদাহ কমানোর গুণ থাকার কারণে আঘাত, মচকে যাওয়া কমাতে সাহায্য করে আনারস।

ওজন: আনারসের মধ্যে থাকা ব্রোমেলিনে প্রচুর পরিমাণ ডায়েটারি ফাইবার থাকে। যা হজমে সাহায্য করে। ওজন কমাতে চাইলে আনরসের স্মুদি বা ফ্রুট স্যালাড, ব্রেকফাস্ট বা ডেজার্ট হিসেবে খেতে পারেন।

দেশে যানবাহনের নতুন স্পিড লিমিট, মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতি ৬০ কিলোমিটার

ছবি: সংগৃহীত

দেশে যানবাহনের নতুন স্পিড লিমিট প্রকাশ করেছে সরকার। এতে মোটরসাইকেলের গতি এক্সপ্রেসওয়েতে ৬০ কিলোমিটার ও মহাসড়কে সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটার গতিসীমা বেধেঁ দেয়া হয়েছে। আর সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা এলাকায় মোটরসাইকেল চলতে পারবে সর্বোচ্চ ৩০ কিলোমিটারে।

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় মোটরযাানের গতিসীমা নির্দেশিকা ২০১৪ -নামে বিভিন্ন যানবাহনের সর্বোচ্চ স্পিড লিমিট নতুন করে প্রকাশ করেছে।

নির্দেশিকা অনুযায়ী, দেশের এক্সপ্রেসওয়ে সড়কে মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতিসীমা আগের ৮০ কিালোমিটার থেকে নামিয়ে ৬০ নির্ধারণ করা হয়েছে। জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে মোটরসাইকেল এখন থেকে সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারবে। মিনি ট্রাক, কাভার্ডভ্যান ও মালবাহী গাড়ির গতিসীমা সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটারে নামিয়ে দেয়া হয়েছে। আর বাস-মিনিবাস, মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কার সর্বোচ্চ ৮০ কিালোমিটার গতিতে চলতে পারবে।

গত ৫ মে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো জহিরুল ইসলাম সাক্ষরিত এই ‘মোটরযান গতিসীমা নির্দেশিকা ২০১৪’ প্রকাশ করা হয়।

সর্বশেষ সংবাদ

৩ দিনেই স্টার সিনেপ্লেক্স থেকে নামিয়ে দেওয়া হল 'ডেডবডি'
গরমে আনারস খাওয়ার উপকারিতা
দেশে যানবাহনের নতুন স্পিড লিমিট, মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতি ৬০ কিলোমিটার
১৪১ উপজেলায় বুধবার সাধারণ ছুটি
খাবারের প্যাকেটে সাংবাদিকদের টাকা দিল ন্যাশনাল ব্যাংক
ঢাকায় বিএনপির সমাবেশ ১০ মে
নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার বড় সমস্যা না : সিইসি
যেভাবে জানা যাবে এসএসসি ও সমমানের ফল
বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে কভার্ডভ্যান-ট্রাক সংঘর্ষে একজন নিহত, যান চলাচল স্বাভাবিক
স্বাভাবিক রুটিনে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু
উপজেলা নির্বাচনে ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
৮০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা, দুই নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
হজ ভিসায় সৌদি আরবের নতুন নিয়ম
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ভয়ংকর ত্রুটির খোঁজ, নিরাপত্তাঝুঁকিতে শতকোটি ব্যবহারকারী
গাজায় যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত হামাস
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এবারও বিএনপিকে দাওয়াত করা হবে: ওবায়দুল কাদের
গোবিন্দগঞ্জে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন বিসিক উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ সমাপনী
দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে আরও ৩ জনকে বহিষ্কার করল বিএনপি
আপাতত চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেই: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
ঝিনাইদহ-১ উপনির্বাচন স্থগিত