রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে কভার্ডভ্যান-ট্রাক সংঘর্ষে একজন নিহত, যান চলাচল স্বাভাবিক

কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে দুমরে মুচরে যাওয়া ট্রাক। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের কা‌লিহাতী‌তে কাভার্ডভ‌্যান ও ট্রা‌কের মু‌খোমু‌খি সংঘ‌র্ষে সুজন (৩০) নামে একজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও তিনজন।

মঙ্গলবার (৭ মে) ভোর সাড়ে ৫টার দি‌কে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধ‌ু সেতু মহাসড়‌কের উপ‌জেলার গোহালিয়াবাড়ী ইউনিয়নের সরা‌তৈল নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘ‌টে।

নিহত সুজন কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার কল্যাণপু্র গ্রামের মো. মজিবুরের ছেলে। তিনি ট্রাক চালক ছিলেন।

আহতরা হলেন- মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার পীরতলা গ্রামের একলাজুর রহমানের ছেলে ইবরাহীম (৩৫), নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার এনায়েতপুর গ্রামের মৃত আফাজের ছেলে বাবুল (৫০) ও একই উপজেলার বাসিন্দা মো. আজাহার (৩৩)।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ঢাকাগামী ট্রা‌কের সা‌থে উত্তরবঙ্গগামী কাভার্ডভ‌্যা‌নের সা‌থে মু‌খোমু‌খি সংঘর্ষ বাঁধে। এতে ট্রাক চালক ছিঁটকে সড়কে পড়ে ঘটনাস্থলে মারা যায়। আহত হয় তার হেলপারসহ ট্রাকে থাকা ৩ জন। পরে পুলিশ আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো প্রেরণ করেন।

এদিকে, দুই পরিবহনে দুর্ঘটনার কারণে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের সেতু পূর্ব টোলপ্লাজা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত প্রায় ৬ থেকে ৮ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট সৃষ্টি হয়। এতে করে চরম ভোগান্তিতে পড়েন ঢাকা ও উত্তরবঙ্গগামী যাত্রী ও চালকরা।

অপরদিকে, মহাসড়কে যানজট সৃষ্টি হওয়ায় উত্তরবঙ্গগামী পরিবহনগুলো বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব গোল চত্বর-ভূঞাপুর-এলেঙ্গা আঞ্চলিক মহাসড়ক ব্যবহার করেন। দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সরাতে কয়েক ঘণ্টা সময় লেগে যায়। সকাল ৮ টার দিকে অপসারণ করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. লিটন মিয়া জানান, খবর পেয়ে আহতদের উদ্ধার করে দুইজনকে চিকিৎসার জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল ও আরেকজনকে সিরাজগঞ্জ এনায়েতপুর খাঁজা ইউনুছ আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। নিহতের মরদেহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

তিনি আরও জানান, দুর্ঘটনার কারণে মহাসড়ক বেশ কয়েক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানবাহনে ধীর গতি ও যানজট সৃষ্টি হয়েছিল। পরে দুর্ঘটনা কবলিত দুইটি পরিবহন রেকার দিয়ে মহাসড়ক থেকে সরিয়ে দ্রুত যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে।

Header Ad

পাকিস্তানে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ১৪ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ১৪ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে আটজন শিশু রয়েছে। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েকজন।

শনিবার দেশটির খাইবার-পাখতুনখাওয়া প্রদেশের নওশেরায় ব্রেক ফেল করে গাড়ি খাদে পড়ে গেলে হতাহতের এ ঘটনা ঘটে। খবর ডনের।

খুশাবের রেসকিউ ১১২২ ইমার্জেন্সি অফিসার ইঞ্জিনিয়ার রাশেদ জানান, একই পরিবারের ২৩ জন সদস্য বান্নু থেকে নওশেরা (খুশাব) যাওয়ার সময় ব্রেক ফেল করে ট্রাকটি ২০ ফুট গভীর খাদে পড়ে যায়।

মৃতদেহ ও আহতদের নওশেরার টিএইচকিউ হাসপাতালে এবং জোহরাবাদের ডিএইচকিউ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

যাত্রীরা সবাই শ্রমিক শ্রেণির এবং কাজের জন্য খুশাব শহরে যাচ্ছিলেন।

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলার ভেড়ম সোনাদিঘী আদিবাসী পাড়া এলাকায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে আসামিকে ১ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ২ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। রোববার (১৯ মে) দুপুরে নওগাঁর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবু শামীম আজাদ এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত লুবিন বাস্কে (৭৫) ধামইরহাট উপজেলার ভেড়ম সোনদিঘী আদিবাসী পাড়া গ্রামের বাসিন্দা। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ভেড়ম সোনাদিঘী আদিবাসী পাড়া গ্রামের লুবিন বাস্কের সঙ্গে তার স্ত্রী মালতী রানীর (৫৫) প্রায় পারিবারিক কলহ লেগে থাকতো। ২০২১ সালের ২৮ ডিসেম্বর বিকেল ৫ টার দিকে পারিবারিক কলহের জেরে লুবিন বাস্কে তার স্ত্রী মালতী রানীকে বাঁশের লাঠি দিয়ে মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় উপর্যুপরি আঘাত করে। এতে ঘটনাস্থলেই মালতী রানীর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় পরদিন লুবিন বাস্কের বড় ভাইয়ের স্ত্রী শ্যামলী মর্মু বাদী হয়ে ধামইরহাট থানায় মামলা করেন। ২০২২ সালের ২৪ আগস্ট মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এর ৩০২ ধারায় অভিযোগ গঠন করে লুবিন বাস্কের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। অভিযোগপত্রে রাষ্ট্রপক্ষের ১৪ জন সাক্ষীর মধ্যে ৯ জন সাক্ষী আদালতে হাজির হয়ে সাক্ষ্য দেন। রাষ্ট্রপক্ষের উপস্থাপিত সাক্ষ্য-প্রমানে আসামী লুবিন বাস্কের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমানিত হওয়ায় দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড দন্ডিত করেন নওগাঁর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবু শামীম আজাদ। একই সঙ্গে এক লক্ষ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো ২ বছরের সশ্রম কারাদন্ড দেন আদালত।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন নওগাঁ জজ কোর্টের সরকারি কৌসুলি (পি.পি) আব্দুল খালেক। আসামী পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন আইনজীবী এস এম মর্তুজা মহাতাব উদ্দিন।

ঈদের আগেই মসলার বাজার গরম, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির অযুহাত ব্যবসায়ীদের

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদের বাকি আছে আর এক মাস। পুরো বছরের তুলনায় এই সময় মশলার চাহিদা বেশি থাকে। আর এর মধ্যেই মসলার বাজার ঊর্ধ্বমুখী। বিশেষ করে এলাচির দাম বাড়ছে লাফিয়ে। এছাড়া অন্যান্য মসলার মধ্যে জিরা, দারুচিনি, লবঙ্গ, ধনিয়া, শুকনা মরিচ ও হলুদের দামও গত বছরের তুলনায় বাড়তি।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে মসলার দাম বৃদ্ধি ও ডলারের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে আমদানি করা সব ধরনের মসলার দাম। তবে বাজার অস্থিতিশীল বলা যাবে না।

শনিবার (১৯ মে) দেশের সবচেয়ে বড় পাইকারি মসলার বাজার পুরান ঢাকার মৌলভীবাজার ও কয়েকটি খুচরা বাজার সরেজমিনে বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দেড় থেকে দুই মাসের ব্যবধানে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে এলাচির দাম। দুই মাস আগে প্রতিকেজি এলাচির দাম ছিল ২ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৪০০ টাকা। খুচরায় এখন তা বেড়ে সর্বোচ্চ ৪ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছে। তবে গত বছরের তুলনায় এলাচির দাম বেড়েছে ৬০ শতাংশের বেশি। জিরার দাম ছয় মাস আগে আরও বেশি ছিল। তখন প্রতিকেজি জিরার দাম হাজার টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে কিছুটা কমে পাইকারিতে ৭২০ টাকা, খুচরায় ৮২০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। তবে বছর দুয়েক আগেও ঢাকার বাজারে প্রতিকেজি জিরার দাম ছিল ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা। সেই পরিস্থিতিতে ফেরার মতো অবস্থা এখনো হয়নি।

এদিকে বাজারে হলুদ ও শুকনা মরিচের মতো পণ্যের দামও গত বছরের তুলনায় বাড়তি। এ দুটি মসলাজাতীয় পণ্য দেশেও কিছুটা উৎপাদন হয়। তাই পণ্য দুটির বাজার পুরোপুরি আমদানিনির্ভর বলা যাবে না। দেশে উৎপাদিত হলেও হলুদ ও শুকনা মরিচ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে আমদানি হয় বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।

মৌলভীবাজারে প্রতিকেজি জিরা ৬৩০ থেকে ৭২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা ১৫ দিন আগেও ছিল ৫৮০ থেকে ৬২০ টাকা। এলাচ প্রতিকেজি ৩ হাজার থেকে ৩ হাজার ৫০০ টাকা, যা রোজার আগে ছিল ২ হাজার ৬০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা কেজি। দারচিনি ১০ কেজির কাটন ৪ হাজার ৫০০ থেকে ৪ হাজার ৮০০ টাকা। সে হিসেবে প্রতিকেজি ৪৫০ থেকে ৪৮০ টাকা। গত কয়েক মাস ধরে দাম একই রয়েছে। দুই মাস আগে প্রতিকেজি গোলমরিচের দাম ছিল ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা। এখন বিক্রি হচ্ছে ৭৬০ থেকে ৮২০ টাকা কেজি। লবঙ্গ প্রতিকেজি ১ হাজার ৭০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকা থেকে কমে ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এটার দাম কমেছে।

এছাড়া শুকনা মরিচ প্রতিকেজি ৩০০ থেকে ৩৮০ টাকা। এক মাস আগে যেটা কেজিতে ২০ টাকা করে কম ছিল। আস্তো হলুদ প্রতিকেজি ২৬০ থেকে ৩৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা দুই মাস আগে ছিল ২২০ থেকে ২৬০ টাকা কেজি। ধনিয়া প্রতিকেজি ২৪০ টাকা থেকে কমে ১৯৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতিকেজি আদা ২১০ থেকে ২৮০ টাকা বিক্রি হচ্ছে, যা এক মাস আগেও ছিল ১৬৫ থেকে ১৮০ টাকা। রসুন প্রতিকেজি ১৬০ থেকে ১৮২ টাকা থেকে বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২৩০ টাকা কেজি। পেঁয়াজ ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি থেকে বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৬৪ থেকে ৭০ টাকা কেজি।

এদিকে খুচরা বাজারে প্রতিকেজি জিরা ৮০০ টাকা, এলাচ ৩ হাজার ২০০ থেকে ৪ হাজার ২০০ টাকা, দারচিনি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা, গোলমরিচ ৯০০ থেকে ১০০০ টাকা, লবঙ্গ ১ হাজার ৫০০ থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকা, শুকনা মরিচ ৩২০ থেকে ৪০০ টাকা, আস্তো হলুদ ৩০০ থেকে ৩৮০ টাকা, ধনিয়া ২৪০ টাকা, আদা ২২০ থেকে ২৪০ টাকা, রসুন ২৩০ থেকে ২৫০ টাকা ও পেঁয়াজ ৬৫ থেকে ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ পাইকারি গরম মসলা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি এনায়েত উল্লাহ গণমাধ্যমকে বলেন, ভারতসহ যে-সব দেশ মসলাজাতীয় পণ্য রপ্তানি করে সেখানে খরার কারণে উৎপাদন কম হয়েছে। ফলে সরবরাহের তুলনায় চাহিদা বেশি। এছাড়া আন্তর্জাতিক বাজারে সব ধরনের মসলার দাম বেড়েছে। একইসঙ্গে ডলারের দাম দিন দিন বাড়ছেই। যেহেতু মসলা আমাদের আমদানির ওপর নির্ভর করতে হয়। তাই ডলারের দামের সঙ্গে পণ্যের দামও ওঠানামা করে। মসলা জাতীয় পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে এলাচ, জিরা, গোলমরিচের। অন্যান্য পণ্য সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। সামনে কোরবানির ঈদ মসলার চাহিদা বেড়ে যাবে। এদিকে আমদানি খরচও বেড়েছে সেই প্রভাব দেশের বাজারে পড়েছে। যদি শুল্কায়নের ক্ষেত্রে বছরব্যাপী একই নীতি অনুসরণ করা যায়, তাহলে মসলার বাজার আরও স্থিতিশীল হবে বলে মনে করেন এ ব্যবসায়ী নেতা।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজারদরের তালিকা অনুযায়ী, ছোট আকারের এলাচির খুচরা দাম কেজি প্রতি ৩ থেকে ৩ হাজার ৮০০ টাকা। এক বছর আগে (গত কোরবানির ঈদ বাজারে) ছিল ১ হাজার ৬০০ থেকে ২ হাজার ৬০০ টাকা। সেই হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে বাজারে এলাচির দাম বেড়েছে ৬২ শতাংশ। বাজারে বড় আকারের এলাচির দাম আরেকটু বেশি। খুচরা বাজারে বড় আকারের প্রতিকেজি এলাচি সর্বোচ্চ ৪ হাজার ২০০ টাকায়ও বিক্রি হচ্ছে।

অন্য মসলার মধ্যে টিসিবির তালিকা অনুযায়ী, বাজারে প্রতিকেজি দারুচিনির দাম এখন ৫০০ থেকে ৫৮০ টাকা। এক বছর আগে যা ছিল ৪৫০ থেকে সর্বোচ্চ ৫২০ টাকা। এক বছরের ব্যবধানে দাম বেড়েছে ১১ শতাংশ। বর্তমানে লবঙ্গ বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ১ হাজার ৬০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকায়। গত বছরের এ সময়ে ছিল ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা। সেই হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে লবঙ্গের দাম বেড়েছে ১৭ শতাংশ। বাজারে ধনিয়ার কেজি এখন ২০০ থেকে ২৪০ টাকা। এক বছর আগে ছিল ১৩০ থেকে ১৬০ টাকা। সেই হিসেবে ধনিয়ার দাম এক বছরে বেড়েছে ৫২ শতাংশ। প্রতিকেজি তেজপাতার দাম এখন ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। গত বছরের তুলনায় যা ২৫ শতাংশ বেশি। প্রতিকেজি জিরার দাম এখন বাজারে সর্বোচ্চ ৮৫০ টাকা। গত বছরে একই সময়ে যা ছিল সর্বোচ্চ ৮০০ টাকা।

টিসিবির হিসেবে, বাজারে প্রতিকেজি আমদানি করা শুকনা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৪৪০ থেকে ৫০০ টাকায়। গত বছর এ সময়ে দাম ছিল ৪২০ থেকে ৪৬০ টাকা। সেই হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে শুকনা মরিচের দাম বেড়েছে ৭ শতাংশ। আর আমদানি করা হলুদের দাম গত বছর ছিল প্রতিকেজি ১৯০ থেকে ১৩০ টাকা। এবার তা বেড়ে হয়েছে ২৮০ থেকে ৩৫০ টাকা। এক বছরের ব্যবধানে দাম বেড়েছে ৫০ শতাংশ।

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তানে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ১৪ জন নিহত
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
ঈদের আগেই মসলার বাজার গরম, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির অযুহাত ব্যবসায়ীদের
বান্দরবানে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত
বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা কংগ্রেসের ভোটব্যাংক : অমিত শাহ
কারও কাছে ভিক্ষা করে দেশের মানুষ চলবে না : প্রধানমন্ত্রী
যশোরে বিনা যৌতুকে ৫০ জোড়া তরুণ-তরুণীর বিয়ে
বাংলাদেশের স্টাইলে ভোট করতে চাইছেন নরেন্দ্র মোদী : অরবিন্দ কেজরিওয়াল
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রলীগ কর্মী নিহত
টাঙ্গাইলে পুলিশকে পিটিয়ে আসামি ছিনতাই
পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন চট্টগ্রামের বাবর আলী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৮ হাজারের বেশি হজযাত্রী
দুই বাংলাদেশিকে অপহরণ করেছে আরসা
কিরগিজস্তানে হামলা, সাহায্য চাইলেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা
সৌদি আরবে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, যা জানাল আবহাওয়া অফিস
‘বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতো’
তথ্য দিতে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
আবারও বাড়ল সোনার দাম, কাল থেকে কার্যকর