শনিবার, ৪ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

পরিবর্তনের জন্য দরকার সামগ্রিকভাবে জনসচেতনতা

আমাদের দেশের জনগণ সর্বংসহা। তাদের ধৈর্য্যের শেষ নেই। কতিপয় দুষ্ট কুচক্রী মহলের অপরাধের ভোগান্তি ভোগ করে চলেছে দেশের সাধারণ অসহায় মানুষ। রমজানের সময় দ্রব্যমূল্যের দাম লাগামহীন হয়ে যায়। যেখানে দ্রব্যমূল্য কমানো অথবা স্থিতিশীল রাখা উচিত, সেখানে এরা দাম বাড়িয়ে দেয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশ রমজানে দ্রব্যমূল্যের দাম কমিয়ে দেয়। অথচ এদেশে ৯০ শতাংশের বেশি মানুষ মুসলমান হলেও এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় গুণাবলির লেশমাত্র আচরণে নেই। ফলে দেখা যায় সম্পুর্ণ উল্টো চিত্র। জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়া, আয় কমে যাওয়া, কর্মসংস্থান কাটছাঁট করাসহ জীবনযাত্রার মান কমে যাওয়া ইত্যাদি এখন জনগণের প্রতিদিনের সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

শিক্ষা ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে মানুষের ভোগান্তি বেশি। অনেক সময় দেখা যায়, যারা বয়স্ক কিংবা নারী তাদের উপর প্রভাবটা বেশি। বাংলাদেশে রোজার সময় যে দাম বাড়িয়ে দেওয়া হয়, এটি এমন একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে–তা যেন স্বতঃসিদ্ধ। কোনো ভয়, ডর, লজ্জা নেই। বিবেকের দংশন নেই। বিশ্ববাজারে মূল্যস্ফীতির একটি ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশের বাজারে। তবে এটিও সত্যি যে, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম না বাড়লেও বাংলাদেশে বাড়বে। কেন? এটি ভাবার বিষয়।

বাংলাদেশের বাজার নিয়ন্ত্রণ করার কেউ নেই। সরকারের তেমন কোনো ভূমিকা নেই বলা যায়। জনগণের স্বার্থসুরক্ষা অর্থাৎ ভোক্তা অধিকার নিয়ে কাজ করার কেউ নেই। সহজ কথায় জনগণের পক্ষ হয়ে কাজ করার কেউ নাই। বিষয়গুলো আমাদের ভেতর নিরাশার জন্ম দেয়।

এখন জিনিসপত্রের অকারণ দাম বাড়িয়ে যদি কিছু গোষ্ঠী মুনাফা করতে চায়, তাহলে তারা সেটি খুব সহজেই করতে পারে। বলতে কষ্ট হয়–সরকারের কোনো প্রতিষ্ঠান কিন্তু জনগণের পক্ষে সেভাবে কাজ করে না। তারা বরং যেসব গোষ্ঠী দাম বাড়ায়, তাদেরই সুবিধা করে দেয়। এগুলোর খারাপ প্রভাব পড়ে, পড়ছে এবং আরও পড়বে জনগণের উপর। এসবের কারণে মানুষের পুষ্টিমান কমবে। জীবন যাত্রা সংকীর্ণ হবে।

সেই সঙ্গে ঋণগ্রস্থতা বাড়বে এবং অর্থনীতিতে এর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে। উৎপাদনশীলতা ক্ষতির সম্মুখীন হবে। পুষ্টি ক্ষতিগ্রস্থ হলে, উৎপাদনশীলতা কমে গেলে, স্বাস্থ্যসেবা যদি জনগণ গ্রহণ করতে না পারে, তখন সেটি সামগ্রিকভাবে জাতীয় ক্ষতিতে পরিণত হয়।

সবকিছু মিলিয়ে আমাদের সামনে হতাশাই বেশি। প্রত্যাশা কমে আসছে। প্রত্যাশার জায়গাটি ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এর জন্য যারা দায়ী, তারা যখন সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পায়, তখন জনগণের জন্য সরকারের দায়বোধ নিয়েই প্রশ্ন ওঠে। অর্থনীতির উপর এটির সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ে।

এই অবস্থা থেকে পরিবর্তনের জন্য দরকার সামগ্রিকভাবে জনসচেতনতা। সেই সঙ্গে দেশের অর্থনীতিবিদ, পেশাজীবী, বিভিন্ন বিষয়ের বিশেষজ্ঞসহ শিক্ষক, সাংবাদিক, সর্বস্তরের শিক্ষিত মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। সরকারের কর্মকাণ্ডের বস্তুনিষ্ঠ সমালোচনা করতে হবে। তা না হলে, এই যে এক ধরনের লাগামহীন অরাজকতা চলছে, এর পরিবর্তন হবে না। এসব অনাচার অসদাচরণের কারণ জেনে অনুসন্ধানসহ জনমত গড়ে তুলতে হবে। সরকারের লোকজন হরহামেশা বলে থাকে–জনগণ সুখে আছে; কিন্তু জনগণ যে প্রকৃতপক্ষে সুখে নাই, সেটি অনুধাবন যেমন করতে হবে, একই সঙ্গে সেটি মানুষকে জানতে ও জানাতে হবে।

লেখক: অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এসএ/

Header Ad

টাঙ্গাইলে পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ ২২ জন আহত

উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে আসা পাগলা কুকুরের আক্রমণের শিকার আহত রোগীরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে একটি পাগলা কুকুরের কামড়ে নারী ও শিশুসহ কমপক্ষে ২২ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (০৪ মে) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত উপজেলার মাটিকাটা, চিতুলিয়াপাড়া, গোবিন্দাসী ও নিকলা নয়াপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন- উপজেলার কাগমারী পাড়ার মিজানুর রহমানের শিশু ছেলে তৌফিক, গোলাবাড়ী গ্রামের শহিদুল ইসলামের স্ত্রী আলিফা, নিকলা নয়াপাড়ার আজহারের ছেলে আম্বিয়া, নূরুল ইসলামের ছেলে জামাল হোসেন, গোবিন্দাসী গ্রামের রফিকের শিশু ছেলে শামিউল, মহিউদ্দিনের ছেলে সুজন মন্ডল, চিতুলিয়াপাড়ার গ্রামের মোখলেছ মিয়ার শিশু মেয়ে মনিজা খাতুন, নাজমুল হুদার শিশু ছেলে সাফওয়াল ইসলাম, শাহজাহানের স্ত্রী হোসনে আরা, ভালকুটিয়া গ্রামের শফিকুল ইসলামের শিশু ছেলে বায়েজিদ ইসলাম। অন্যদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

জানা যায়, আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স, টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল, নিকরাইল উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রসহ বিভিন্ন স্থানে চিকিৎসা নেন। এদিকে, উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে কুকুরে কামড়ানো ভ্যাকসিন সরবরাহ না থাকায় বাইরে থেকে রোগীদের ভ্যাকসিন কিনে আনতে হচ্ছে। ফলে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তারা।

উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে আসা পাগলা কুকুরের আক্রমণের শিকার আহত শিশু রোগী। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ 

কুকুরের আক্রমণের শিকার সুজন মন্ডল জানান, সকালে বাড়ির পাশে চড়ানো আমার ছাগলকে আক্রমণ করে অনবরত কামড়াতে থাকলে আমি এগিয়ে গেলে কুকুরটি লাফ দিয়ে এসে আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং কামড়াতে থাকে। কুকুরটি মানুষ ও পশু দেখলেই ক্ষিপ্ত হয়ে আক্রমণ করছে।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ আব্দুস সোবহান বলেন, হাসপাতালে কিছুদিন আগেও কুকুড়ে কামড়ানো ভ্যাকসিন সরবারহ ছিল। ভ্যাকসিন শেষ হয়ে যাওয়ায় রোগীদের ভ্যাকসিন দেয়া সম্ভব হয়নি। আশা করছি দ্রুত ভ্যাকসিন সরবাহ করতে পারব।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাহিমা বিন্তে আখতার বলেন, উপজেলার বিভিন্ন এলাকার লোকজনের উপর আক্রমণ করা ওই পাগলা কুকুরটিকে দ্রুত ধরার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে শুনেছি গোবিন্দাসী খেয়াঘাট এলাকায় স্থানীয়রা কুকুরটি মেরে ফেলেছে।

তিনি আরও জানান, হাসপাতালে ভ্যাকসিন সরবাহ না থাকার বিষয়টির ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তাকে ভ্যাকসিন সরবরাহ করতে বলা হয়েছে।

১৭ রোগীকে হত্যার দায়ে মার্কিন নার্সের ৭৬০ বছর কারাদণ্ড

পুলিশ হেফাজতে দণ্ডপ্রাপ্ত নার্স হেদার প্রেসডি। ছবি: সংগৃহীত

বেশি মাত্রায় ইনসুলিনের ডোজ প্রয়োগ করে ১৭ জন রোগীকে হত্যার দায়ে মার্কিন এক নার্সকে ৭৬০ বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়া অঙ্গরাজ্যের একটি আদালত। ২০২০ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত তিন বছরে অঙ্গরাজ্যের ৫টি হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন হেদার প্রেসডি (৪১) নামের ওই সেবিকা।

মামলার বিবরণী থেকে জানা যায়, তিন বছরে মোট ২২ জন রোগীকে ইনসুলিনের ইঞ্জেকশন দেন হেদার প্রেসডি। যাদের সবার বয়স ৪৩ বছর থেকে ১০৪ বছরের মধ্যে। এদের মধ্যে মাত্র ৫ জন রোগীকে বাঁচানো সম্ভব হয়েছে। যদিও যাদেরকে এই ইঞ্জেকশন দেয়া হয়েছে তাদের মধ্যে এমনও রোগী ছিলেন, যাদের ডায়াবেটিস ছিলো না।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি বলছে, ইঞ্জেকশন দেয়ার জন্য রাতের বেলার শিফটকে বেছে নিতেন হেদার। মূলত দেহে অতিমাত্রায় ইনসুলিন প্রবেশ করানো হলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া (রক্তে শর্করার মাত্রা শূন্যের কাছাকাছি নেমে যাওয়া) নামের শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যায় রোগী শারীরিকভাবে খুবই দুর্বল বোধ করেন। পাশাপাশি হৃৎস্পন্দনও বেড়ে যায়। ওই পরিস্থিতিতে যদি অতি দ্রুত চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাদ্য বা তরল গ্রহণ না করেন, তাহলে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা তৈরি হয়।

পুলিশ হেফাজতে দণ্ডপ্রাপ্ত নার্স হেদার প্রেসডি। ছবি: সংগৃহীত

গত বছর মার্চের দিকে পেনসিলভেনিয়ার এক হাসপাতালে দুই রোগীর পর পর মৃত্যুর ঘটনায় ওই নার্সের ওপর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সন্দেহ হয়। তখন কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে অবহিত করলে পুলিশ তদন্ত শুরু করে। ওই তদন্তের এক পর্যায়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে মে মাসে হেদারের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু হয়। বিচার শুরুর প্রথম দিন বাদিপক্ষের আইনজীবী হেদারকে যখন প্রশ্ন করেন, ‘আপনি নিজেকে দোষী দাবি করছেন, না নির্দোষ?’ জবাবে হেদার বলেন, ‘আমি দোষী।’ তখন কেন তিনি নিজেকে দোষী দাবি করছেন- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমি দোষ করেছি। তাই আমি দোষী।’

বিচার চলাকালে বাদিপক্ষের এক সাক্ষী হেদারের সম্পর্কে বলেন, ‘তিনি অসুস্থ নন, উন্মাদও নন; তবে অশুভ ব্যক্তিত্বের অধিকারী। যে রাতে তিনি আমার বাবাকে খুন করেছেন, তার পরদিন সকালে তার মুখে আমি শয়তানের ছায়া দেখেছি।’

এদিকে অভিযোগ প্রমাণের পরপরই হেদারের নার্সিং লাইসেন্স বাতিল করা হয়। ২০১৮ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত পেনসিলভেনিয়ার কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় হাসপাতালে কাজ করেছেন হেদার। সূত্র: এনডিটিভি

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে ছাত্রলীগের কর্মসূচি ঘোষণা

বিশ্বজুড়ে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও সচেতন নাগরিকদের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ছবি: সংগৃহীত

ন্যায্যতা-ন্যায় ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে স্বাধীন রাষ্ট্র ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ও নিরীহ মানুষের ওপর মানবতাবিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও সচেতন নাগরিকদের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এছাড়া দেশব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ছাত্র সংগঠনটি।

শনিবার (৪ মে) বিকেলে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।

কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে আগামী সোমবার বেলা ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন থেকে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন, পদযাত্রা এবং ছাত্র সমাবেশ।

বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সকল সাংগঠনিক ইউনিটকে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একই সাথে একই সময়ে এই কর্মসূচি পালন করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ন্যায্যতা-ন্যায়-মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে স্বাধীন রাষ্ট্র ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি এবং নিরীহ ফিলিস্তিনিদের ওপর পরিচালিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থী সমাজ, শিক্ষক ও সচেতন নাগরিকরা যে আন্দোলনের সূচনা করেছে তার প্রতি সংহতি প্রকাশ করছে বাংলার স্বাধীনতাসংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী শহীদদের রক্তস্নাত সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

‘পৃথিবী আজ দুই ভাগে বিভক্ত। এক ভাগে শোষক শ্রেণি, আরেক ভাগে শোষিত। আমি শোষিতের দলে।’ চলার পথে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এই দৃঢ় ঘোষণাকে সদা ধারণ করে আমরা বিশ্বব্যাপী চলমান এই ন্যায্যতার আন্দোলনের প্রতি সংহতি প্রকাশ করি।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, বাংলাদেশ ফিলিস্তিনিদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য বিশ্বদরবারে সদা-সর্বদা ক্রিয়াশীল একটি রাষ্ট্র। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পররাষ্ট্রনীতির অন্যতম দিক ছিল ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা অর্জন। একইভাবে তাঁর কন্যা বাংলাদেশেয অগ্রযাত্রার অবিকল্প সারথি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব মানচিত্রে যে বলিষ্ঠতার সাথে ফিলিস্তিনিদের অধিকার আদায়ের দাবি উত্থাপন করেছেন, তা অতুলনীয়-অভাবনীয়।

তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ১৯৪ নম্বর রেগুলেশন এবং নিরাপত্তা পরিষদের ২৪২ ও ৩৩৮ নম্বর রেগুলেশনে বর্ণিত দ্বি-রাষ্ট্র সামাধানের মাধ্যমে ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে শান্তির প্রতি আমাদের অকুণ্ঠ সমর্থন।

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ ২২ জন আহত
১৭ রোগীকে হত্যার দায়ে মার্কিন নার্সের ৭৬০ বছর কারাদণ্ড
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে ছাত্রলীগের কর্মসূচি ঘোষণা
দুবাইয়ের ‘গোল্ডেন ভিসা’ পেলেন শাকিব খান
সুন্দরবনের গহীনে ভয়াবহ আগুন, ছড়িয়েছে দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে
স্কুলে দেরি করে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
আইপিএলের প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে কারা?
আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করল মিয়ানমারের ৪০ বিজিপি সদস্য
যারা সরকার পরিচালনা করেন তারা সবাই ফেরেশতা নয়: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
খাবারে নেশা দ্রব্য মিশিয়ে শিক্ষকের বাসায় চুরি
একজন টেনিস খেলোয়াড় তৈরি করব, যার জন্য দেশবাসী গর্ববোধ করবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
বাজারে আসছে মেসির হাইড্রেশন পানীয়
ভুয়া দলিল দেখিয়ে ৫০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নেয় চক্রটি
রাজবাড়ী-ভাঙ্গা-ঢাকা রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন উদ্বোধন
বাড়ি ফিরলেই বিয়ে, হিটস্ট্রোকে প্রাণ গেল আশিকের
অতিরিক্ত গরমে স্কুলগামী শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষার উপায়
নোয়াখালীতে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষ, সেনা সদস্যসহ নিহত ৪
‘অ্যাক্টরস হোম’-এর জায়গা বুঝে পেল অভিনয় শিল্পী সংঘ
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে ঝড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো ভারত