বুধবার, ৮ মে ২০২৪ | ২৫ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

জ্বালানি সংকট বর্তমানে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ

সারা পৃথিবীতে কোভিড পরবর্তী সময়ে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে যে স্থবিরতা ছিল, সেটি কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ শুরু হয়েছে। ফলে অর্থনীতিতে আরেকটি বড় ধরনের চাপের সৃষ্টি হয়েছে।

যেহেতু ডলারের মূল্য আন্তর্জাতিক বাজারে বেশি, ফলে আমাদের কারেন্সি ডেপ্রিসিয়েট করতে হয়েছে। অন্যদিকে আমাদের টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই টাকার অবমূল্যায়নের কারণে আমদানি খরচ বেড়ে গেছে। রপ্তানি থেকে যে আয় হচ্ছে সেটিও কিছুটা বাড়ছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যে পণ্যটি আগে ১০ ডলার দিয়ে কেনা হত সেটি টাকায় ৮৫০ টাকা। এখন সেটির মূল্য হয়ে গেছে ১০০০ টাকার উপরে। কাজেই সেই একই জিনিস এখন আমদানি করতে খরচ হচ্ছে ১০০০ টাকার উপরে। আগে যে জিনিসটি আপনি ৮৫০ টাকায় কিনতে পারতেন, এখন সেটি কিনতে খরচ হচ্ছে ১০০০ টাকার বেশি। যেহেতু ডলারের মূল্যমান ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে বেড়ে গেছে কাজেই এখানেও আমরা মূল্যস্ফীতি দেখতে পাচ্ছি।

আমাদের খরচ বেড়ে যাচ্ছে। কোভিডের পরবর্তী সময়ে দুনিয়া জুড়ে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার না হতেই ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবে সাপ্লাই চেইন যেটিকে বলা হয়, অর্থাৎ যে পণ্যগুলো সেখান থেকে আসত, সেগুলো আসতে পারছে না। এই যে সাপ্লাই চেইন নষ্ট হয়ে যাওয়ার ফলে আমরা যে সংকটের মধ্যে আছি, সেটি মন্দার দিকেও যেতে পারে এবং বাংলাদেশেও তার প্রভাব পড়েছে। অন্যদিকে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়া সেটিও অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের একটি বড় কারণ বলতে হবে।

বাংলাদেশের কয়েকটি ইতিবাচক দিক আছে যেটি নিঃসন্দেহে ভাল। যেমন— একটি হলো খাদ্যশস্য, যা আমরা নিজেরাই উৎপাদন করি। চাল আমাদের আমদানি করতে হয় কিছু, তবে খাদ্যে আমরা প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ বলা যায়। সেটি নিশ্চয়ই একটি ভাল দিক। অর্থনৈতিক সংকট বলতে আমরা কিছুটা চাপের মধ্যে আছি। তবে আমি সেটিকে ঠিক ভারসাম্যহীনতা বলতে চাই না। তবে আমাদের ভবিষ্যতের ব্যাপারে সাবধান থাকতে হবে। আমরা যে চাপের মধ্যে আছি, সেক্ষেত্রে খাদ্য সংকটের ভয় আছে বলে আমি মনে করছি না। আমরা যেহেতু প্রধান খাদ্যদ্রব্য নিজেরা উৎপাদন করছি।

আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে জ্বালানি সংকট। আমাদের জ্বালানি সাপ্লাইয়ে সমস্যা হচ্ছে। খরচও বেশি হচ্ছে। জ্বালানির দাম বেড়ে গেছে। ফলে পরিবহন, শিল্প কারখানার উৎপাদন ইত্যাদির খরচ কিন্তু বেড়ে গেছে।

বিদ্যুৎ সরবরাহেও আমরা সমস্যা দেখতে পাচ্ছি। সেটিও আসছে জ্বালানি তেল থেকেই। সব মিলিয়েই আমাদের যে সংকট সেই সংকটের জায়গাটি অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি আছে। সাধারণ মানুষ যেহেতু মূল্যস্ফীতির একটি চাপের মুখে আছে, জ্বালানি সংকট সাধারণ মানুষের মধ্যে চাপ আরও বৃদ্ধি করতে পারে। যে কারণে আমাদের দ্রুত জ্বালানি সংকট মোকাবিলা করা উচিত। সেটি মোকাবিলা করতে হলে আমাদের তেলের সরবরাহ ঠিক করতে হবে এবং তা সঠিকভাবে ব্যবহারে মনযোগ দিতে হবে।

আমাদের রেমিট্যান্স বৃদ্ধি কেন হচ্ছে না এই প্রশ্ন আসছে। আমাদের মনে রাখতে হবে কোভিডের পরে মানুষজন ব্যাপকহারে বাইরে যেতে পারছে না। সেটি মাত্র গত ১বছর ধরে যাচ্ছে। তা ছাড়া বিদেশ গিয়েই তো আর মানুষ সঙ্গে সঙ্গে টাকা পাঠায় না। তবে সামনে আমাদের রেমিট্যান্সের পরিমাণ বাড়বে। সেইটুকু সময় পর্যন্ত অর্থাৎরেমিট্যান্স বৃদ্ধি পাওয়া পর্যন্ত এখন যে সংকট আমরা মোকাবিলা করছি, সেজন্য আমাদের কিছুটা স্ট্র্যাটেজিক হতে হবে। অপচয় রোধ করতে হবে।

কোভিডের সময় আমরা হোম অফিস করেছি। এই আপদকালীন সময়ে সপ্তাহে অন্তত একদিন যদি হোম অফিস করা হয়, তাহলে রাস্তাঘাটে জ্বালানির চাহিদা কম হবে। বিভিন্ন ধরনের মিটিংগুলো যেগুলো অনলাইনে করা সম্ভব, সেগুলো অনলাইনে করার জন্য উৎসাহিত করা উচিত। একটি সেমিনার হলে কত মানুষকে মিটিংয়ে যেতে হয়। সেক্ষেত্রে আমাদের স্ট্র্যাটেজিক ইউটিলাইজেশন হতে হবে। আমাদের কৃষি উৎপাদন, শিল্প উৎপাদন যেখানে তেলের সরবরাহ দরকার সেখানে ব্যবহার বাড়াতে হবে।

আগামীতে আমাদের ইকোনোমিক জোনগুলো বাস্তবায়নের দিকে যেতে হবে। আগামীতে যে সময় আসছে, সেক্ষেত্রে ইকোনোমিক জোনগুলোতে কিছুতেই বিদ্যুৎ বন্ধ করা সঠিক হবে না। কাজেই ইকোনোমিক জোনগুলোতে লং টার্মে, মিডিয়াম টার্মে ইকোনোমিক জোনসমূহ বাস্তবায়নে মনযোগ দিতে হবে। যেকোনো অর্থনৈতিক সংকট আমাদের জন্য যেন বিপর্যয় নিয়ে না আসে সেজন্য আমাদের শিল্প উৎপাদন বাড়াতে হবে।

লেখক: অর্থনীতিবিদ

আরএ/

Header Ad

হাসপাতালে নববধূর লাশ রেখে পালিয়ে গেলেন স্বামী

ছবি: সংগৃহীত

পটুয়াখালীর বাউফলে তাকিয়া বেগম (১৯) নামের এক নববধূর মরদেহ হাসপাতালে ফেলে রেখে পালিয়ে গেছেন স্বামী ও তার আত্মীয়-স্বজনরা। স্ত্রীর মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার স্বজনরা হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যান বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় পুলিশ লাশ উদ্ধার করে পটুয়াখালী মেডিকেলে কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়ে দেয়।

মঙ্গলবার (৭ মে) বিকেলে জেলার বাউফল উপজেলার বিলবিলাস গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মোসা. তাকিয়া বেগমের চাচাতো ভাই মো. সোহরাব হোসেন বলেন, প্রায় এক বছর আগে বাউফলের বিলবিলাস এলাকার ফজলু গাজীর ছেলে মিরাজ গাজীর সঙ্গে পারিবারিকভাবে সূর্যমণি ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের হোসেন হাওলাদারের মেয়ের তাকিয়ার বিয়ে হয়ে। বিয়ের ৫ মাস পর থেকে চাচতো বোন বলতো, স্বামী যখন ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরে তখন যৌতুকের জন্য মাদক সেবন করে নির্মম নির্যাতন করতো। আগে যদি জানতাম ছেলে মাদকাসক্ত তাহলে বোনকে বিয়ে দিতাম না।

তিনি আরও বলেন, এ বিষয়টি নিয়ে আমরা কিছু বলিনি। ভাবতাম স্বামী-স্ত্রীর বিষয় তেমন কোনো ঘটনা ঘটবে না। ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু মঙ্গলবার সকাল ১০টায় মিরাজ গাজী নির্মম নির্যাতন করে তাকিয়ার শরীরের মাংস থেতলে ফেলে। এ সময় তার হাত ভেঙে যায়। সে অজ্ঞান হয়ে পড়লে তার গলায় শাড়ি পেঁচিয়ে ক্ষত সৃষ্টি করে, আত্মহত্যার চেষ্টার নাটক সাজায় স্বামী মিরাজ গাজী। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকিয়াকে মৃত ঘোষণা করলে স্বামীসহ তার অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনরা মরদেহ হাসপাতালে ফেলে পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। আমরা জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি, যাতে আর কোনো বাবা তার মেয়ে না হারায় আর কোনো ভাই যাতে তার বোনকে না হারায়।

এ বিষয়ে বাউফল থানার ওসি শোনিত কুমার গায়েন বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট পেলেই হত্যা না আত্মহত্যা নিশ্চিত হওয়া যাবে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

দুপুরে ১৬ জেলায় ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের ১৬টি জেলার ওপর দিয়ে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বুধবার (৮ মে) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ঢাকা, মাদারীপুর, ফরিদপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রংপুর, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ ও সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে দুই নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে, আজ সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।

 

আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

আজ বুধবার (৮ মে) রাজধানীর আসকোনা হজ ক্যাম্পে হজ কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেলা ১১টায় আনুষ্ঠানিকভাবে হিজরি ১৪৪৫ সালের হজ কার্যক্রমের উদ্বোধন ঘোষণা করবেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, অনুষ্ঠানে হজযাত্রীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ও করবেন শেখ হাসিনা।

এ বছর আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে বাংলাদেশি হজযাত্রীদের নিয়ে হজ ফ্লাইট চালু হওয়ার কথা রয়েছে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রথম হজ ফ্লাইট বিজি-৩৩০১ বিমানটি ৪১৯ জন যাত্রী নিয়ে সকাল ৭টা ২০ মিনিটে সৌদি আরবের জেদ্দার উদ্দেশে যাত্রা করবে। একইদিন দুপুর ১টায় সৌদি আরবের ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্সের একটি বিমান বাংলাদেশি হজযাত্রীদের নিয়ে জেদ্দার উদ্দেশে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যাওয়ার কথা রয়েছে।

ঢাকা হজ অফিসের আইটি ইনচার্জ কাজী মো. মুরাদ ই আলম জানান, এ বছর মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন বাংলাদেশি হজ পালন করতে পারবেন। তাদের মধ্যে চার হাজার ৫৬২ জন সরকারি ব্যবস্থাপনায় এবং বাকি ৮০ হাজার ৬৯৫ জন ব্যক্তিগত ব্যবস্থাপনায় হজ পালন করবেন।

মুরাদ ই আলম আরও জানান, সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ পালন করতে ইতোমধ্যে চার হাজার ৩১৪ জন হজযাত্রী নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন এবং ব্যক্তিগত ব্যবস্থাপনায় হজ পালন করতে ৭৮ হাজার ৮৯৫ জন হজযাত্রী নিবন্ধিত হয়েছেন।

আগামীকাল ৯ মে থেকে শুরু করে ১০ জুন পর্যন্ত জাতীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ১১৭টি হজপূর্ব ফ্লাইটে করে ৪৫ হাজার ৫২৫ জন এবং মে মাস থেকে ১২ জুনের মধ্যে সৌদি আরবে ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্স ৪৩টি হজপূর্ব ফ্লাইটে করে বাকি হজযাত্রীদের হজ পালন করতে সৌদি আরবে নিয়ে যাবে।

বাংলাদেশ বিমান ২০ জুন সৌদি আরব থেকে বাংলাদেশি হজযাত্রীদের নিয়ে ফিরতি ফ্লাইট শুরু করবে এবং সৌদি আরবের বিমান সংস্থা ফ্লাইনাস ২১ জুন থেকে হজের ফিরতি ফ্লাইট চালু করবে।

সর্বশেষ সংবাদ

হাসপাতালে নববধূর লাশ রেখে পালিয়ে গেলেন স্বামী
দুপুরে ১৬ জেলায় ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মজয়ন্তী আজ
দেশব্যাপী প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু
বিমানবন্দরেই মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছিল: প্রধানমন্ত্রী
হাত-পা বেঁধে স্বামীর গোপনাঙ্গে সিগারেটের ছ্যাঁকা! সিসিটিভি ফুটেজে পর্দাফাঁস স্ত্রীর
বীর মুক্তিযোদ্ধা খচিত নতুন স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ শুরু
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে কড়াকড়ির মানে ‘ডাল মে কুচ কালা হ্যায়’: দেবপ্রিয়
ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে বিমান হামলার সাইরেন
বন্ধুদের আড্ডায় রাসেল ভাইপারের ছোবল, প্রাণ গেল রাবি শিক্ষার্থীর
সিক্স-জি নেটওয়ার্ক নিয়ে হাজির জাপান, গতি ফাইভ-জি’র চেয়ে ২০ গুণ
হ্যাটট্রিক জয়ে সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তৃতীয় বিয়ের আলোচনার মধ্যে ‘তুফান’ নিয়ে হাজির শাকিব খান
ডেঙ্গুতে আমার মা মারা গেছেন, আর কেউ যেন মারা না যায়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
সিনেমায় আসছেন সোহেল চৌধুরী–দিতির কন্যা লামিয়া
৬ মাসের মধ্যে শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালু : মন্ত্রী
টানা পঞ্চমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন পুতিন
ডামি ও প্রতারণার উপজেলা নির্বাচনের সঙ্গে জনগণ নেই : রিজভী