শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

শাবিপ্রবির ভিসি গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছেন

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলন যে খুব বড় সমস্যা ছিল, এমনটা না। সেটি সমাধানের জন্য প্রশাসনের চেষ্টা করা তাদের দায়িত্বের অংশ ছিল। মেয়েদের হলে খাওয়া-দাওয়ার মান নিয়ে একটি ক্ষোভ ছিল। তারপর ইন্টারনেট কাজ করে না। এখন সবসময়ই অনলাইনে পড়াশোনা করতে হচ্ছে। এসব বিষয় নিয়ে ছাত্রীদের পক্ষ থেকে প্রভোস্টের সঙ্গে যোগাযোগ করা, তাকে সমস্যাগুলো জানানো এবং সমাধানের চেষ্টা করা। তারপর যখন কোনোভাবেই সমাধান হচ্ছে না, তারা প্রভোস্টের সঙ্গে বসতে চাচ্ছে কথা বলার জন্য; কিন্তু প্রভোস্ট তাদের সেই আহবান গ্রহণ করেনি।

এমনকী তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হয়েছে। যদিও দুর্ব্যবহারের অভিযোগটি বেশ পুরনো। আসলে সেখান থেকেই ক্ষোভ এবং সেখান থেকেই এ আন্দোলনের শুরু। প্রভোস্টের ব্যর্থতা বোঝা গেল, প্রভোস্ট হিসেবে যে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল, সেটি তিনি করেননি। প্রভোস্ট হতে গেলে তো শিক্ষার্থীদের এসব সমস্যার সমাধান করতে হবে। সেটিও যদি না পারা যায়, তাহলে বুঝতে হবে–কেন পারা যাচ্ছে না, বিশ্ববিদ্যালয়ের অক্ষমতা অথবা সীমাবদ্ধতা কী অথবা কোথায়?

শিক্ষার্থীদের বোঝাতে হবে আর সেগুলো যদি পারা না যায়, তাহলে তো তিনি প্রভোস্ট হওয়ার যোগ্য না। প্রভোস্টকে বলতে হবে সমাধানের জন্য অথবা অন্য প্রভোস্ট নিতে হবে। সেটিও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন করেনি। এর ফলে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ বাড়তে থাকে এবং আন্দোলন চলতে থাকে। সেটি সমাধান না করেই সমাবেশের উপর সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠন হামলা চালায়। তারা তো আর নিজ থেকেই হামলা করেনি। কারও প্রতিনিধি হিসেবে, কারও স্বার্থরক্ষা করতে হামলা করেছে। কারও আদেশে হামলা করেছে। সাধারণত তারা প্রশাসনের পক্ষে থাকে। সেটি আরও বোঝা যায় প্রশাসন যখন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করে। তখন ধরেই নেয়া যায় যে, প্রশাসনের ইঙ্গিত অথবা ইন্ধনেই হামলাটি হয়েছে। শান্তিপূর্ণ একটি অবস্থান কর্মসূচির উপর তারা কেন হামলা করবে? এরপরই যখন পরিস্থিতির অবনতি হয়, উপাচার্য তাদের দাবি-দাওয়ার কথা না শোনে, স্বাভাবিকভাবেই হামলার বিচার এবং অন্যান্য দাবি দাওয়াগুলি না মানার কারণে ছাত্রছাত্রীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে ঘেরাও করে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা এরকম আগেও করেছে আমরা জানি। সে ক্ষেত্রে প্রশাসন আলাপ আলোচনার ভিত্তিতে সমস্যার সমাধান করে থাকে। এখানে খারাপ যে বিষয়টি ঘটল, পুলিশকে লেলিয়ে দেয়া হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের পেটাতে! ছাত্রছাত্রীদের ভুল থাকলে তাদের বুঝাতে পারে, তিরস্কার করতে পারে, কিন্তু গুন্ডাবাহিনী লেলিয়ে দিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের উপর হামলা চালানো সেটি তো অবিশ্বাস্য ঘটনা। একটা যুদ্ধ যুদ্ধ পরিস্থিতি বানিয়ে ফেলা হলো। সমস্যার সুত্রপাতটি ছিল ডাইনিং হলকে ঘিরে সেটাকে সমাধান না করে এভাবে পরিস্থিতি নষ্ট করে ফেলা–মূলত সেখান থেকেই কিন্তু শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন শুরু।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সমাধানের পথ না খুঁজে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দেয়া,হল বন্ধ করে দিয়ে সংকট আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। ছাত্র-ছাত্রীরা কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তকে অগ্রাহ্য করে আমরণ অনশন শুরু করে। গত কয়েকদিনে উপাচার্য তাদের সাথে কোনো আলোচনায় অংশ নেয়নি। লিখিত আকারে একটি বক্তব্য দিতে পারতেন, সেটিও করেননি।

এরই মধ্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের প্রসঙ্গ তুলে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের যে বক্তব্য শাবিপ্রবির ভিসি দিয়েছেন, সেটি খুবই আপত্তিকর। মেয়েদের অবমাননা করে দেওয়া তার বক্তব্য সাংঘাতিক রকমের আপত্তিজনক। আমাদের দেশে প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে স্পিকার, মন্ত্রী, সাংসদসহ সব ক্ষেত্রেই নারীরা রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। কাজেই তার এই বক্তব্য সমগ্র নারী সমাজের প্রতি অবমাননাকর। তার এহেন বক্তব্য শুধু নয়, সবকিছু মিলিয়ে তার আর কোনো গ্রহণযোগ্যতা আছে বলে মনে করি না।

সরকারও কেন এটি এতদিন ঝুলিয়ে রাখছে জানি না। এখন তো বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য সরকার থেকে নিয়োগ দিতে হয়। যেখানে একজন উপাচার্য তার কথাবার্তার ধরন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে কোনোভাবেই মিলে না। সুতরাং তাকে বদলে অন্য কাউকে দায়িত্ব দেওয়া উচিত। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা এমন হয়েছে যে, যারা শিক্ষিত ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি মানবিক দায়িত্বশীল ইত্যাদি না দেখে দলীয় বিষয়কে প্রাধান্য দেয়া, সরকারের সাথে সবক্ষেত্রে আপস করে চলা অনুগত ব্যক্তিরা উপাচার্যের নিয়োগ পাচ্ছেন। এটি কিন্তু সমস্যার একটি বড় কারণ।

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদত্যাগ করার মাধমে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে। তবে সামগ্রিকভাবে সমস্যা সমাধান করতে হলে উপাচার্য নিয়োগের প্রক্রিয়াটি পরিবর্তন হওয়া দরকার। নিজেদের দলীয় কর্মী নিয়োগ না দিয়ে উপযুক্ত ব্যক্তিকে নিয়োগ দেওয়া উচিত। দ্বিতীয়ত, সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠনের আধিপত্য বন্ধ করতে হবে এবং তৃতীয়ত বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে বিশাল বিশাল কন্সট্রাকশন প্রজেক্ট শুরু হয়েছে। এগুলোকে ঘিরেও বেশকিছু জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। এগুলোরও সুষ্ঠু সমাধান হওয়া উচিত বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে।

লেখক: অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এসএ/

Header Ad
Header Ad

পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার

মনু মিয়া ও খায়রুল বাসার। ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের ইটনায় বিনা পারিশ্রমিকে ৩ হাজার ৫৭টি কবর খননকারী মানুষটি, যিনি জীবনের প্রায় অর্ধশতাব্দী সময় ব্যয় করেছেন নিঃস্বার্থ এই কাজে— সেই মনু মিয়া (৬৭) আর নেই। তার মৃত্যুতে শোক ছড়িয়ে পড়েছে স্থানীয়দের মাঝে, হৃদয়ে আঘাত লেগেছে দূরের মানুষদেরও।

তার প্রতি ভালোবাসা জানাতে ছুটে গেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা খায়রুল বাসার। পুরস্কার নিতে নয়, বরং শেষবারের মতো প্রকৃত এক নায়কের পাশে দাঁড়াতে।

শনিবার (২৮ জুন) এক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার কথা ছিল অভিনেতা খায়রুল বাসারের। কিন্তু মনু মিয়ার মৃত্যুসংবাদ শোনার পর সেই অনুষ্ঠানে না গিয়ে সরাসরি কিশোরগঞ্জের ইটনায় ছুটে যান তিনি।

সন্ধ্যায় এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “মনু কাকা আমার আত্মীয় না হলেও তার জীবনদর্শন আমাকে নাড়া দিয়েছে। কয়েকদিন আগে কথা হয়েছিল, আমাকে বাড়িতে আসার জন্য বলেছিলেন। আজ এলাম, কিন্তু পেলাম না তাকে জীবিত। তার ঘর, তার তৈরি সরঞ্জাম দেখে মুগ্ধ হয়েছি। ঠিক যেমন বলেছিলেন, তেমন করেই সাজানো। আমি চোখে দেখলাম একজন সৎ, সহজ ও আলোকিত মানুষের শেষ চিহ্নগুলো।”

খায়রুল বাসার আরও বলেন, “পুরস্কার তো জীবনে আরও পাওয়া যাবে। কিন্তু জীবিত এই মানুষটিকে শেষবার না দেখার আফসোস সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হতো। তাই আমি মনে করেছি— আজ এই জানাজায় উপস্থিত হওয়াটাই সবচেয়ে জরুরি ছিল।”

এর আগে মনু মিয়া অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে, সংবাদমাধ্যমে উঠে আসে তার মানবিক জীবনের গল্প। সেই সময় কেউ বা কারা তার একমাত্র সঙ্গী ঘোড়াটিকে মেরে ফেলে। অভিনেতা খায়রুল বাসার তখন তাকে একটি নতুন ঘোড়া উপহার দিতে চাইলেও মনু মিয়া শুধু দোয়ার আবেদন করেন।

মনু মিয়ার জীবনদর্শনে মুগ্ধ খায়রুল বাসার তখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছিলেন— “আজ এক নায়কের সাথেই দেখা হলো আমার। আমি নিজ চোখে এক নায়ককেই দেখে আসলাম, বুক মেলালাম এক নায়কের সাথে! আজন্ম এক নায়ক মনু মিয়া। এই নায়কের গল্প বলবো শিগগিরই। মনু চাচা দোয়া ছাড়া কিছু চান না আপনাদের কাছে। উনি আপনাদের জন্য দোয়া করেন, যেন ভালো থাকেন।”

জীবনভর কোনো পারিশ্রমিক কিংবা উপহার না নিয়ে নিঃস্বার্থভাবে মানুষের কবর খুঁড়ে যাওয়ার এই মহান কর্মযোদ্ধা বলেছিলেন, “আমি কবর খুঁড়ি আল্লাহকে খুশি করার জন্য। মানুষের কাজ করি, তার বিনিময়ে কিছু নেই।”

Header Ad
Header Ad

মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড আভাসের ভোকাল তানজির তুহিনের মা মারা গেছেন। আজ শনিবার (২৮ জুন) সকালে ঢাকার নিজ বাসায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

তানজির তুহিনের মায়ের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন আভাস ব্যান্ডের কো ফাউন্ডার রাজু। তিনি বলেন, ‘আন্টি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ ছিলেন। এরপর নিয়ম অনুযায়ী চিকিৎসা চলতে থাকে তার। অবশেষ সবকিছুর সমাপ্তি ঘটিয়ে আজ সকালে পরপরে চলে গেলেন তিনি।’

রাজু আরও জানান, তানজির তুহিনের মায়ের নাম ডাক্তার বেগম সামছুন নাহার। আজ শনিবার রাতে বাদ এশা চট্টগ্রামের মিরসরাই তার বাবার কবরের পাশে দাফন সম্পন্ন হবে।

তুহিন বর্তমানে আভাস ব্যান্ড নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এই ব্যান্ডের সদস্যরা হলেন ভোকাল তানজীর তুহীন, বেজ রাজু শেখ, ড্রামস রিঙ্কু ইমাম, কি-বোর্ড আরাফাত শাওন, গিটার নাঈম মোরশেদ ও অন্তু দাশ।

Header Ad
Header Ad

ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে বিএনপি: আমীর খসরু

স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশের অন্তত এক কোটি মানুষের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে এবং এটি বাস্তবায়ন করা হবে মাত্র ১৮ মাসের মধ্যে— এমন প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

তিনি বলেন, কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হবে তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে। ন্যূনতম এসএসসি পাস তরুণ-যুবকদের আইটি খাতে চাকরি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পরিকল্পনা গ্রহণ করবে বিএনপি।

শনিবার (২৮ জুন) সিলেটের জালালাবাদ গ্যাস অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘সিলেট বিজনেস ডায়লগ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে দেশের ব্যবসা, অর্থনীতি ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়।

আমীর খসরু বলেন, “আগের মতো রাজনীতি করলে আর চলবে না। দেশের মানুষের মন ও মানসিকতা বদলে গেছে। রাজনীতি থেকে ব্যবসাকে আলাদা রাখতে হবে। একটি ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তুলতে হবে।”

তিনি আরও বলেন, “গত ১৭ বছরে দেশের অর্থনীতিতে যে সৃজনশীলতা ছিল, তা ধ্বংস করা হয়েছে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রথম দিন থেকেই ব্যবসা ও অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে কাজ শুরু করবে। এক মুহূর্তও সময় নষ্ট হবে না।”

খসরু জানান, যারা কৃষিতে বিনিয়োগে আগ্রহী, তাদের জন্য সহায়তা ও প্রণোদনার ব্যবস্থা করবে বিএনপি। দেশের কৃষিপণ্য বিদেশে রপ্তানির ক্ষেত্রেও আলাদা কর্মসূচি নেওয়া হবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে পরিচালনা করেন নগর বিএনপির সহ-সভাপতি রিয়াসদ আজিম এবং কোষাধ্যক্ষ এনামুল কুদ্দুস চৌধুরী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু ও সংগঠনের সাবেক সভাপতি ফজলুল হক। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন— বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এম এ মালেক, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবুল কাহের চৌধুরী ও মিজানুর রহমান চৌধুরী, জেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, নগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী, নাসিম হোসাইন, বদরুজ্জামান সেলিম, ফয়সল আহমদ চৌধুরী এবং মহানগর ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদের সভাপতি আব্দুর রহমান রিপন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার
মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন
ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে বিএনপি: আমীর খসরু
ফিলিস্তিনের মতো সাইপ্রাসও দখলে নিচ্ছে ইসরায়েল!
কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’
সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
নওগাঁয় ছাত্রদলের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নব গঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু,  শনাক্ত ৭
এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান
পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
ছায়ানটের সভাপতি হলেন ডা. সারওয়ার আলী, কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন মুখ