বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জুমাদিউস সানী মাসের গুরুত্ব ও করণীয়

 

আরবি বর্ষপঞ্জির হিজরি সনের ষষ্ঠ মাস হলো ‘জুমাদিউস সানী’। এর জোড়া মাস হলো ‘জুমাদিউল আউওয়াল’; এটি হিজরি আররি সনের পঞ্চম মাস। এর বাংলা অর্থ হলো, প্রথম জুমাদা ও দ্বিতীয় জুমাদা বা প্রথম শীত ও দ্বিতীয় শীত। অর্থাৎ শীতকালের প্রথম মাস ও শীতকালের দ্বিতীয় মাস। আরবে তৎকালে এই দুই মাস ছিলো শীতকাল। আরবিতে এই মাস দুটির নাম হলো- প্রথমটি: ‘আল জুমাদাল ঊলা’; দ্বিতীয়টি: ‘আল জুমাদাল উখরা’ বা ‘আল জুমাদাল আখিরাহ’ অথবা ‘আল জুমাদাস সানিয়াহ’। সহজ করে বললে, প্রথমটি: ‘জুমাদাল ঊলা’; দ্বিতীয়টি: ‘জুমাদাল উখরা’ বা ‘জুমাদাল আখিরা’ অথবা ‘জুমাদাস সানিয়াহ’। ইমাম ফাররা (রহ.) বলেন: আরবি মাসের নামগুলো পুরুষ বাচক, তবে ‘জুমাদা’ এই দুই মাস নয়; এই দুটি স্ত্রী বাচক। তিনি আরও বলেন: ‘জুমাদা’ শব্দের পুরুষ বাচক প্রয়োগ দেখলে বুঝতে হবে এটি ‘শাহার’ শব্দের প্রতিশব্দ রূপে ব্যবহৃত হয়েছে। এই সূত্রে আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশে এই মাস দুটি ‘জুমাদিউল আউওয়াল’ ও ‘জুমাদিউস সানী’ নামে সমধিক পরিচিত। (আল মুনজিদ)।

‘জুমাদা’ শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো: স্থির, অবিচল, দৃঢ়, কঠিন; জমাটবদ্ধ, নিস্তব্দ, নিরব, নিথর, পাথর; শুস্ক, খুস্ক, নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য, বিশ্বস্ত: শীতল, শীতকাল, শীত বস্ত্র; কার্পণ্য, বদ্ধমুষ্ঠি; কিংকর্তব্যবিমূঢ়, অস্থির সময়, চিন্তাযুক্ত অবস্থা। যেহেতু শীতকালে প্রচণ্ড শীতে তরল পানি জমে কঠিন বরফে পরিণত হয়ে যায়; জড় পদার্থগুলো জমে শক্ত হয়ে যায়; উদ্ভিদ ও জীব নিথর হয়ে যায়; প্রাণীরা নিরব হয়ে যায়; তাই এই মাসকে এই নামে নাম করণ করা হয়েছে। ইমাম আবু হানীফা (রহ.) বলেন: ‘জুমাদা’ হলো শীতকাল। এটি বসন্তের নিকটবর্তী; গ্রীষ্মের পূর্ববর্তী। দুই ভূমির সীমানা বা দুই বাড়ির সীমানাকে এবং কাছে প্রতিবেশিকেও ‘জুমাদা’ বলা হয়। একত্রে এই দুই মাসকে ‘জুমাদায়ান’ বা ‘জুমাদায়ীন’ বলা হয়, এতদুভয় হলো ‘জুমাদা’ এর দ্বিবচন; অর্থ হলো ‘জুমাদাদ্বয়’। ‘জুমাদা’ এর বহুবচন হলো ‘জুমাদাত’, অর্থাৎ জুমাদাগুলো বা জুমাদাসকল। (লিসানুল আরব)।

 

মহাগ্রন্থ পবিত্র কোরআন মাজীদে শব্দটি ‘জামিদাহ’ রূপে মাত্র একবারই রয়েছে। কোরআন কারীমে মহান আল্লাহ রব্বুল আলামীন বলেন: ‘তুমি পর্বতমালা দেখছো, মনে করছো উহা স্থির অবিচল, অথচ তারা মেঘপুঞ্জের ন্যায় সঞ্চরমান। ইহা আল্লাহরই সৃষ্টি নৈপূণ্য, যিনি সমস্ত কিছুকে করেছেন সুষম। তোমরা যা করো সে সম্পর্কে তিনি সম্যক অবগত।” (সূরা-২৭ নমল, আয়াত: ৮৮)।

 

অন্যান্য মাসের মতো এই মাসেও অধিক পরিমাণে নেক আমল করা বাঞ্ছনীয়। যথা: নফল নামাজ, নফল রোজা, দান খয়রাত ইত্যাদি। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পাশাপাশি পাঁচ ওয়াক্ত নফল নামাজ, তথা- তাহাজ্জুদ, ইশরাক, চাশত, জাওয়াল ও আউওয়াবীন নামাজ আদায় করা। কাজা রোজা থাকলে পুরা করা; মান্নত রোজা থাকলে তা আদায় করা। মাসের এক তারিখ, দশ তারিখ, ঊনত্রিশ ও ত্রিশ তারিখ রোজা রাখা এবং চাঁদের তেরো, চৌদ্দ ও পনের তারিখ ‘আইয়ামে বীদ’ এর সুন্নাত রোজা রাখা। সপ্তাহে প্রতি সোমবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার নফল রোজা পালন করা। বিশেষত ‘জুমাদিউস সানী’ তথা ‘দ্বিতীয় জুমাদা’ মাসে ‘রজব’ মাসের প্রস্তুতি হিসেবে আরও বেশি নেক আমল এবং অধিক পরিমাণে নফল নামাজ ও নফল রোজা করা। মূল কথা হলো: “হার কে কদরে শব দারাদ; হামা শব শবে কদর আস্ত’ অর্থাৎ ‘যিনি রাতের মূল্য দেন; প্রতি রাতকেই তিনি শবে কদর হিসেবে পান।’ মানে হলো নেক আমল ও সৎকর্ম দ্বারা সাধারণ সময়ও অসাধারণ হয়ে উঠে।

জিকির আজকার, দোয়া কালাম, দুরূদ ও সালাম, তাসবীহ তাহলীল, তাওবা ইস্তিগফার, খতম তিলাওয়াত, সদকা খয়রাত ইত্যাদি আমলের মাধ্যমে মাস অতিবাহিত করলে, নিশ্চিত এর বরকত ফজিলত ও কল্যাণ লাভ হবে। অন্যথায় সময়ের অপচয়ের জন্য অনুতাপ ও অনুশোচনা করতে হবে। রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন- ‘পরকালে নেককার মুমিন জান্নাতীগণের কোনো আফসোস থাকবে না; বরং তাদের আফসোস থাকবে শুধু ঐ সময়ের জন্য যে সময়গুলো তারা নেক আমল ছাড়া অতিবাহিত করেছে বা বেহুদা কাটিয়েছে।’ (তিরমিযী)।

যেসব দিবসের ও যেসকল মাসের বিশেষ বৈশিষ্ট ও ফযিলত কোরআন ও হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, সে সকল দিনগুলোতে ও মাসগুলোতে সাধারণত সকলেই ইবাদাত করে থাকেন, এটাই স্বভাবিক। সুতরাং যে সকল দিন ও মাসের বিশেষ ফযিলত ও বৈশিষ্ট কোরআন হাদীসে উল্লেখ করা হয়নি, তাতে অধিক হারে নেক আমল করলে আমলকারী অবশ্যই অন্যদের অপেক্ষা এগিয়ে যাবেন ও অগ্রগামী হবেন। ইন শা আল্লাহ।

শীত ও গরমের মৌসুমে বিশেষ ইবাদাতের প্রসঙ্গে কোরআন কারীমে আল্লাহ তাআলা বলেন: ‘যেহেতু কোরাঈশদের আসক্তি আছে, তাদের আসক্তি শীত ও গ্রীষ্মে ভ্রমণের। অতএব তারা এই (কাবা) গৃহের প্রভুর ইবাদাত করুক। যিনি তাদের ক্ষুধায় অন্ন দিয়েছেন এবং শঙ্কায় নিরাপত্তা দান করেছেন।’ (সূরা-১০৬ কুরাঈশ, আয়াত: ১-৪)।

 

 

লেখক: প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক: শেখ ছাদী (র.) ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

E-Mail: smusmangonee@gmail.com

 

 

Header Ad
Header Ad

জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক

জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

সুইজারল্যান্ডের ডাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের শীর্ষ সম্মেলনে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ স্কোলজের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠকে পারস্পরিক সহযোগিতা এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উভয় দেশের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়।

এর আগে, ড. ইউনূস মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে পৌঁছান। তাকে স্বাগত জানান জেনেভার রাষ্ট্রদূত মো. আরিফুর রহমান। ডাভোসে পৌঁছে তিনি ডব্লিউইএফের বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেন।

চার দিনের এই সফরে ড. ইউনূস ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার স্টাব, বেলজিয়ামের রাজা ফিলিপ এবং থাই প্রধানমন্ত্রী পায়েংটার্ন শিনাওয়াত্রার সঙ্গেও দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। এছাড়াও তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের শেখা লতিফা বিনতে মোহাম্মদ, মেটার গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্সের প্রেসিডেন্ট স্যার নিক ক্লেগ, এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাগনেস ক্যালামার্ডের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হবেন।

সফরের অংশ হিসেবে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভাবনা নিয়ে একটি পৃথক সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২৫ জানুয়ারি ড. ইউনূসের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ব্যর্থতা স্বীকার করে ইসরায়েলি সেনাপ্রধানের পদত্যাগ

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল হার্জি হালেভি ব্যর্থতা স্বীকার করে পদত্যাগ করেছেন। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল হার্জি হালেভি ব্যর্থতা স্বীকার করে পদত্যাগ করেছেন। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার সময় সেনাবাহিনীর ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে তিনি মঙ্গলবার পদত্যাগ করেন। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

পদত্যাগপত্রে হালেভি উল্লেখ করেছেন, হামাসের সঙ্গে যুদ্ধের সময় সেনাবাহিনীর কিছু উল্লেখযোগ্য সাফল্য থাকলেও যুদ্ধের সব লক্ষ্য এখনও অর্জিত হয়নি। তিনি বলেন, হামাসের সামরিক সক্ষমতাকে আরও ধ্বংস করা এবং জিম্মিদের নিরাপদে ফেরানোর জন্য লড়াই অব্যাহত থাকবে।

এই পদত্যাগের পাশাপাশি ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলীয় সামরিক কমান্ডের প্রধান মেজর জেনারেল ইয়ারন ফিঙ্কেলম্যানও পদত্যাগ করেছেন। কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও মিসরের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকরের কয়েক দিনের মধ্যেই এই পদত্যাগের ঘটনা ঘটল।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে অভূতপূর্ব হামলা চালায়, যেখানে এক হাজার ২১০ জন নিহত এবং ২৫১ জনকে জিম্মি করা হয়। এর জবাবে ইসরায়েল ১৫ মাস ধরে গাজায় বিমান ও স্থল হামলা চালায়। জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুসারে, এসব হামলায় গাজায় ৪৬ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

যুদ্ধবিরতি কার্যকরের পর বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা তাদের বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করেছেন। তবে যুদ্ধের ধ্বংসযজ্ঞ এবং মানবিক সংকট এখনো গাজা উপত্যকায় বিরাজমান।

Header Ad
Header Ad

সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) বার্ষিক সম্মেলনে অংশ নিতে সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে তিনি জুরিখ শহরে পৌঁছান। স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় জুরিখ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান সুইজারল্যান্ডে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আরিফুর রহমান।

চার দিনের সফরের অংশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা সোমবার ভোরে দেশ ছাড়েন। সফরকালে তিনি সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ২০-২৪ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনে অংশ নেবেন। সম্মেলনে অংশগ্রহণের পাশাপাশি তিনি জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস, বেলজিয়ামের রাজা ফিলিপ এবং থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন। এছাড়াও অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাগনেস ক্যালামার্ডসহ বিভিন্ন সংস্থা ও কোম্পানির শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে।

ড. ইউনূস সম্মেলনের সাইডলাইনে একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেবেন। সফর শেষে আগামী ২৪ জানুয়ারি দাভোস থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক
ব্যর্থতা স্বীকার করে ইসরায়েলি সেনাপ্রধানের পদত্যাগ
সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
তুরস্কে হোটেলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৬৬
ভোটের মাঠে ইসলামের পক্ষে একটিই বাক্স পাঠানোর প্রত্যয়
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তাকে বদলি
এবার জার্সিতে ‘পাকিস্তান’ লেখা নিয়ে ভারতের আপত্তি, খেপেছে পিসিবি
ভারত থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত এবং গায়েবি ও রাজনৈতিক মামলা নিয়ে যা বললেন আইন উপদেষ্টা
কেন ভ্যাট বাড়িয়েছি, কিছুদিন পর জানবেন: অর্থ উপদেষ্টা
পুতিন রাশিয়াকে ধ্বংস করছেন : ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাবা হারালেন সংগীতশিল্পী মনির খান
শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারে ইন্টারপোলে রেড অ্যালার্ট জারি
বিয়ে করতে আর ট্যাক্স দিতে হবে না: আইন উপদেষ্টা
বৈষম্যবিরোধীদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দুই গ্রুপের মারামারি,নারীসহ আহত ৭
দেশের এক টুকরো অংশও ভারতকে দখল করতে দেবো না: সীমান্তের বাসিন্দারা
নওগাঁয় বিএনপির দুই নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বেনজীরের মালিকানাধীন সাভানা রিসোর্টে এনবিআরের অভিযান
বিরামপুর সীমান্তে ১২ টি স্বর্ণের বার সহ আটক ১
সমন্বয়ক রাফির ওপর হামলা, থানায় অভিযোগ
ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই: মির্জা ফখরুল