
কাউন্সিলে সংগ্রামী নেতা নির্বাচন বড় চ্যালেঞ্জ
২৮ অক্টোবর ২০২২, ১১:২৪ এএম | আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০২:৩৪ এএম

২২তম জাতীয় কাউন্সিলকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগের সামনে এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ দলে তরুণ ও পরিচ্ছন্ন ভামূর্তির সংগ্রামী নেতৃত্ব নিয়ে আসা। একই সঙ্গে আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া। যাদের হাত ধরে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আবারও মানুষের রায় নিয়ে সরকার পরিচালনা করতে পারে।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বলছেন, আগামী নির্বাচনের আগে শক্তিশালী সাংগঠনিক কাঠামো ঠিক করতে নতুন-পুরাতনের সমন্বয়ে একটি গতিশীল কমিটি উপহার দিতে চায় আওয়ামী লীগ। এজন্য কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে নিয়মিত। সংগ্রামী ও নিবেদিত মুখ খোঁজা হচ্ছে।
আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের বড় পদে পরিবর্তনের কোনো সম্ভাবনা না থাকলেও অন্যান্য পদে কিছু নতুন মুখ দেখা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন পরীক্ষিত নেতারা। তা ছাড়া যারা বড় পদে থেকেও নিষ্ক্রিয় ছিলেন তাদের বিষয়ে নতুন করে সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রীয় হাই কমান্ড।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আওয়ামী লীগের আগামী কাউন্সিলে ছাত্রলীগ, যুবলীগের সাবেক নেতাদের অনেকেই আসতে পারেন বিভিন্ন পদে। এজন্য এখন থেকেই দলের ভেতরে এক ধরনের তদবির শুরু হয়েছে। অনেক নেতা কেন্দ্রীয় নেতাদের বাসায় আসা যাওয়া এবং তাদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়িয়েছেন।
এদিকে কাউন্সিলের আগেই বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের কাজ সমাপ্ত করার নির্দেশ দেওয়া আছে। সেই লক্ষ্যে এরইমধ্যে সব সাংগঠনিক জেলায় কমিটি গঠনের কাজ গুছিয়ে এনেছেন নেতারা।
সব মিলিয়ে আগামী কাউন্সিলে আওয়ামী লীগের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ হচ্ছে নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে দলের একটা ভারসাম্যপূর্ণ নেতৃত্ব নির্বাচন করা। আগামী দিনে যারা দলকে সামনের দিকে এগিয়ে নেবেন। দলের দুঃসময়ে রাজপথের আন্দোলন-সংগ্রামে যাদের সামনের সারিতে পাওয়া- এমন নেতাদেরই নেতৃত্বে আনতে চায় দলটি। সেজন্য অনেক চ্যালেঞ্জও আছে। যেহেতু দেশের সবচেয়ে পুরোনো ও ঐতিহ্যবাহী দলে নেতার অভাব নেই।
কাউন্সিলের পাশাপাশি আগামী নির্বাচন নিয়েও আলোচনা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যে সাংবিধানিকভাবে নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
নির্বাচনী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে আওয়ামী লীগ চায় পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তি ও সর্ব-মহলে গ্রহণযোগ্য নেতাদের প্রার্থী করতে। যারা তৃণমূলেও নেতা-কর্মীদের মাঝে সমান গ্রহণযোগ্য। কোনো রকম বিতর্ক নেই।
আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, সংগঠনকে মানুষের কাছে আরও বেশি আস্থাশীল করতে দলীয় নেতাদের পাশাপাশি সংসদ সদস্যদেরও অনেক গুরুত্ত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এমন নেতাদের খুঁজে বের করতে নির্দেশ দিয়েছে হাই কমান্ড। তা ছাড়া নির্বাচনে যদি ফল আওয়ামী লীগের পক্ষে না যায়, সেক্ষেত্রে পরবর্তী সময়ে কীভাবে দলকে চাঙ্গা রাখা যায় বা সেই সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার মতো একটি শক্তিশালী ও গতিশীল নেতৃত্ব ও সংসদ সদস্য মনোনয়নে নজর কেন্দ্রীয় নেতাদের।
বিশেষ করে আগামী নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়া এবং বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলা করে কীভাবে মানুষকে আস্থায় আনা যায় সেটিই এখন আওয়ামী লীগের মূল লক্ষ্য।
আওয়ামী লীগের আগামী কাউন্সিলে খাদ্য সংকট ও আগামী নির্বাচন পরবর্তি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশে যদি দুর্ভিক্ষের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় তাতে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল হিসেবে সেটি কীভাবে মোকাবিলা করবে, আগামী নির্বাচনে ভোটারদের কাছে কী বার্তা নিয়ে যাবে, সেসব বিষয় ঠিক করতে রীতিমত হিমশিম খাচ্ছে ক্ষমতাসীন দল।
তা ছাড়া নির্বাচনের ফলাফল যদি বিপক্ষে যায় তাহলে বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগ কীভাবে নির্বাচন পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবে তা নিয়ে থাকছে কর্মপরিকল্পনা।
আজ শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) বিকেল ৪টায় গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী সভাপতিত্ব করবেন। সর্বোচ্চা নীতি নির্ধারণী ফোরামের ওই বৈঠকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনসহ একাধিক সহযোগী সংগঠনের সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা হতে পারে বলে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল ও আগামী সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আওয়ামী লীগ সব সময় গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। সেটি দলের অভ্যন্তরে হোক আর রাষ্ট্র পরিচালনায় হোক। তাই যথা সময়ে কাউন্সিল হবে। আমাদের সার্বিক প্রস্তুতি আছে। নেত্রী নির্দেশ ও তারিখ দিলেই সম্মেলন করা হবে।
আওয়ামী লীগের ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আওয়ামী লীগে কাউন্সিলের মাধ্যমে নেতা নির্বাচিত হয়। যেহেতু আগামী বছর নির্বাচনী বছর তাই এবারের কাউন্সিলে বড় চ্যালেঞ্জ সংগ্রামী নেতৃত্ব খুঁজে বের করা। যারা আগামী নির্বাচনে দলকে নেতৃত্ব দিতে পারবেন বিরোধী রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দক্ষতা দেখাতে পারবেন তারাই নেতৃত্বে আসবেন।
এনএইচবি/এসএন

তদন্তের প্রয়োজনে ড. ইউনুসকে ডাকা হয়েছে, আসা না আসা তার ব্যাপার :দুদক চেয়ারম্যান
০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:৩৫ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০২:৩৯ এএম

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেছেন, তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন তাই ডেকেছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনুস দুদকে আসবেন কি না, এটা তার ব্যাপার।
মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান।
অর্থপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোবেলজয়ী ড. ইউনূসসহ ১৩ জনকে দুদকে তলব করা হয়েছে। আগামী ৪ ও ৫ অক্টোবর দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ চলবে।
এদিন বিকেলে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কাউকে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়টি কমিশনের কাজ নয়। মামলা হবে কি, হবে না এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। এ ব্যাপারে মামলা হয়েছে, এখন তদন্ত কর্মকর্তা ঠিক করবেন কাকে ডাকবেন তিনি। যাকে প্রয়োজন মনে করবেন তাকে ডাকবেন। তার নিজস্ব বিষয় এটা।
তিনি আরও বলেন, তলবের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর জানতে পেরেছি আমি। তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন, তাই ডেকেছেন। তিনি আসলে ভালো, আর না আসলে সেটা তার ব্যাপার।
এছাড়া ড. ইউনূসকে হয়রানি করা হচ্ছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কেন হয়রানি করা হবে তাকে। শ্রমিকদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগের ভিত্তিতে কারখানা পরিদপ্তর থেকে তদন্ত প্রতিবেদনের সূত্র ধরে তদন্ত করেছে দুদক এবং মামলা হয়েছে। আপনারা এটাকে কেন হয়রানি বলছেন?
এর আগে ২০২২ সালের ২৩ জুলাই নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে দুদকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেয় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। অভিযোগে বলা হয়, ১৯৯৬ সাল থেকে গ্রামীণ টেলিকমের বেশিরভাগ লেনদেনই সন্দেহজনক। শুধু তাই নয়, আইএলওতে দেয়া শ্রমিকদের অর্থপাচারের অভিযোগেরও তদন্ত চায় সংস্থাটি।

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে :ওবায়দুল কাদের
০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:৪৯ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০২:৪২ এএম

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, দিল্লি কিংবা আমেরিকারসহ সবার সঙ্গে আওয়ামী লীগের বন্ধুত্ব রয়েছে, কারও সঙ্গে শত্রুতা নেই।
মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নিষেধাজ্ঞা কিংবা ভিসা নীতির পরোয়া করে না, বিএনপি যতই ষড়যন্ত্র করুক বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচন হবেই হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনও চিন্তা নেই, এটা সঠিক সময় অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি কোনো কারণে ফাউল করলে লাল কার্ড। তারা আন্দোলনের হেরে গেছে, নির্বাচনেও হেরে যাবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, খালেদা জিয়া ছাড়া ইলেকশনে না যাওয়ার হুমকি বিএনপি আর কত দেবে? বিএনপি খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন করবে না, এ কথা একেবারেই মিথ্যা। তাদের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার জন্য একটি আন্দোলনও করতে পারলেন না।
সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি আবারও ক্ষমতায় গেলে দেশের সম্পদ চুরি, লুটপাট, ষড়যন্ত্র সন্ত্রাস করবে। গণতন্ত্রকেও গিলে খাবে। আবারও এই দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানাবে। তাদের নেতা কাপুরুষের মতো লন্ডনে পালিয়ে বেড়াচ্ছে কেন, সাহস থাকলে ঢাকায় আসুক।
দেশের জনগণকে শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ছাড়া জনপ্রিয়, বিশ্বস্ত এবং সাহসী নেতা আর নেই। জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম।

অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই ঘরে ফিরব: বিএনপির আমির খসরু
০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:৪৬ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০২:৩২ এএম

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই তার পর আমরা ঘরে ফিরব।
মঙ্গলবার সকালে রাজবাড়ী সদর উপজেলার গোয়ালন্দ মোড় এলাকায় ২ ঘণ্টাব্যাপী রোডমার্চ অনুষ্ঠিত হয়। এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌদুরী।
তিনি বলেন, মানবতার মা বেগম খালেদা জিয়া খুবই অসুস্থ। তাকে চিকিৎসা করা খুবই জরুরি কিন্তু সরকার নানান রকম দোহাই দিয়ে কালক্ষেপণ করছে।
তিনি বলেন, একটি অবৈধ সরকার ক্ষমতা টেকানোর জন্যে একের পর এক অবৈধ কাজ করে যাচ্ছে। তাদের ভয়, বেগম খালেদা জিয়া যদি দেশের বাইরে যান, তবে তাদের ক্ষমতাচ্যুত হতে হবে, তবে তারেক রহমান দেশে চলে আসবেন।
বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রধান বক্তা বেগম সেলিমা রহমান, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার মাশুকুর রহমান মাশুক, জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক শাহাজাদা মিয়া,বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং একদফা আদায়ের লক্ষ্যে ফরিদপুর বিভাগীয় রোডমার্চের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।