শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

স্মার্টফোন কেনার সময় ক্যামেরার যেসব দিকে খেয়াল রাখবেন

ছবি সংগৃহিত

নিত্যনতুন স্মার্টফোনের সঙ্গে আসছে নতুন ফিচার। এখন মোবাইল কোম্পানিগুলো শক্তিশালী র‌্যাম ও দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির পাশাপাশি উন্নত ক্যামেরার দিকে নজর দিচ্ছে।

ফোন কেনার সময় স্টোরেজ, ডিসপ্লে, ক্যামেরাসহ বিভিন্ন কিছু দেখে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে বেশিরভাগ মানুষই স্মার্টফোন কেনার সময় ক্যামেরার খুঁটিনাটি দেখে নেন। আবার অনেকেই জানেন না ভালো ক্যামেরার জন্য ক্যামেরার কোন ফিচারগুলো দেখে কেনা উচিত।

সাধারণত দেখা যায় ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাতেও খুব ভাল ছবি উঠছে না। অনেক সস্তার মোবাইলেও এই ক্যামেরা থাকে। আবার আইফোনের মতো একটি প্রিমিয়াম ফোনে, মাত্র ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা দেওয়া হয়। অথচ তার ছবির মান অনেক ভালো। এর কারণ হলো ক্যামেরার অন্য উপাদান। জেনে নিন স্মার্টফোন কেনার সময় ক্যামেরার কোন দিকগুলো খেয়াল রাখবেন-

সেন্সরের আকার

সেন্সর হল ক্যামেরার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ৷ সেন্সর আকারে বড় হলে আলো অনেক বেশি হয়। বড় সেন্সর বেশি আলো ধরে রাখে। ফলে কম আলোতেও ভালো ছবি তোলা যায়। সামগ্রিক ভাবেই ছবি ভালো ওঠে। তাই সেন্সর বড় কিনা বিষয়টি নিশ্চিত হতে হবে। ভাল সেন্সর হলে ছবির রঙ ও চিত্রের তীক্ষ্ণতা সবই উন্নত হয়। শাওমির বের হওয়া নতুন স্মার্টফোনে সবথেকে বড় সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে মেগাপিক্সেল কতো তার থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সেন্সর এর সাইজ বড় নাকি ছোট।

পিক্সেলের আকার

ক্যামেরায় যে আলো প্রবেশ করে তা পিক্সেল আটকে রাখে। বড় পিক্সেলও বেশি আলো ধরে পারে। ফলে কম-আলোয় ভালো ছবি তোলা যায়। এমনকি কম আলোর স্পষ্ট ছবি তুলতে হলে পিক্সেল গুরুত্বপূর্ণ। মোবাইলে বড় পিক্সেল ব্যবহার করে হুয়াওয়ে, স্যামসাং এর মতো নির্মাতা।

অ্যাপারচার

অ্যাপারচারের আকার (এফ-স্টপ) নির্ধারণ করে লেন্সটি কতটা আলো দেবে। লোয়ার এফ-স্টপ এপ অর্থই হলও, বৃহত্তর অ্যাপারচার এবং এর ফলে কম আলোয় ছবি ভালো হয়।

ইমেজ সিগন্যাল প্রসেসর

এই আইএসপি বা ইমেজ সিগন্যাল প্রসেসর ক্যামেরা সেন্সর থেকে ডাটা প্রসেস করতে কাজে লাগে। এটি ছবির গুণমানকেও অনেক প্রভাবিত করে।

জুম

স্মার্টফোনের ক্যামেরায় দুই ধরনের জুম থাকে। প্রথমটি ডিজিটাল এবং দ্বিতীয়টি অপটিক্যাল। জুম সিস্টেম দূর থেকে ছবি তুলতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। ছবির একটি অংশ ডিজিটাল জুমের মাধ্যমে ক্রপ করা হয় এবং পিক্সেল কমানো যায়। অপটিক্যাল জুমের মাধ্যমে ছবির মান ঠিক রেখে সাবজেক্টকে কাছাকাছি আনা হয়।

মেগাপিক্সেল

আপনার ক্যামেরায় পিক্সেলের পরিমাণ মেগাপিক্সেল দ্বারা পরিমাপ করা হয়। চিত্রটি কতটা জায়গা জুড়ে বিস্তৃত তা নির্ধারণ করে মেগাপিক্সেল গুরুত্বপূর্ণ। মেগাপিক্সেল বেশি হলে পিক্সেলের আকার কমে যেতে পারে। গ্যালাক্সি এস২০ আল্ট্রাতে বড় সেন্সরের পাশাপাশি ১০৮ মেগাপিক্সেল এর ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে ছবি উজ্জ্বল ও স্পষ্ট। স্যামসাং এর পাশাপাশি শাওমি বেশি মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা ব্যবহার করে।

অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন

ছবি তোলার সময় হাত কেঁপে গেলে ছবি খারাপ হতে বাধ্য। ওআইএস ফোটোগ্রাফি বা ভিডিওগ্রাফির সময় হ্যান্ডশেকের কারণে যে অস্পষ্টতা, তা হ্রাস করে। ফলে যে ক্যামেরায় ওআইএস রয়েছে তা ভালো ছবি তুলবে।

এইচডিআর

এইচডিআর (হাই ডাইনামিক রেঞ্জ) প্রযুক্তি একাধিক এক্সপোজারকে একত্রিত করে উজ্জ্বল এবং অন্ধকার উভয় ক্ষেত্রেই ছবিতে আরও ডিটেল ক্যাপচার করতে পারে।

লেন্সের গুণমান

একটি ভালো ক্যামেরার জন্য লেন্সের গুণমান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ট্রিপল-ক্যামেরা স্টাইল এর স্মার্টফোন গত বছর মার্কেটে অনেক জনপ্রিয় ছিল। বর্তমানে সাধ্যের মধ্যে কোয়াড-ক্যামেরার স্মার্টফোন পাওয়া যাচ্ছে। আল্ট্রা-ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল ও ল্যান্ডস্কেপ স্টাইলে ছবি ক্যাপচার করার জন্য লেন্স গুরুত্বপূর্ণ।

 

Header Ad
Header Ad

সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন

ছবি: সংগৃহীত

উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং উন ছয় বছর বিলম্বে উদ্বোধন করলেন দেশের অন্যতম বৃহৎ পর্যটন প্রকল্প— ওনসান কালমা সমুদ্র সৈকত রিসোর্ট। পূর্ব উপকূলে অবস্থিত এই বিলাসবহুল রিসোর্টটি আগামী জুলাই মাস থেকে দেশীয় পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ। তবে বিদেশি পর্যটকদের জন্য এটি কবে উন্মুক্ত হবে, সে বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি।

গত ২৪ জুন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কিম জং উনের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন তার স্ত্রী রি সল জু এবং কন্যা কিম জু এ। ২০২৪ সালের শুরু থেকে এটি ছিল রি সল জুর প্রথম প্রকাশ্য উপস্থিতি। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ম্যাটসেগোরাসহ বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরাও, যা উত্তর কোরিয়ার কূটনৈতিক বার্তাও বহন করছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

এক সময় ওনসান শহরটি পরিচিত ছিল উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার ঘাঁটি হিসেবে। কিন্তু কিম জং উন এখন সেই শহরকেই রূপ দিচ্ছেন পর্যটন নগরীতে। নিজের শৈশব কাটানো এলাকা ওনসানে অভিজাতদের ব্যক্তিগত বাড়ি থাকলেও এবার সাধারণ পর্যটকদের জন্যও খুলে দেওয়া হলো সমুদ্রতীরবর্তী বিলাসবহুল রিসোর্টটি।

কেসিএনএর দাবি অনুযায়ী, রিসোর্টটি দৈর্ঘ্যে প্রায় ৪ কিলোমিটার এবং এতে প্রতিদিন ২০ হাজার পর্যটক অবস্থান করতে পারবেন। এতে থাকছে হোটেল, রেস্তোরাঁ, ওয়াটার পার্ক, শপিং মলসহ নানা বিনোদন সুবিধা। তবে এই তথ্যগুলো স্বাধীনভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ওনসান রিসোর্টের উদ্বোধন কিম সরকারের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের নতুন কৌশলের অংশ হতে পারে। যদিও উত্তর কোরিয়ায় পর্যটন নিয়ন্ত্রণের কড়াকড়ি রয়েছে, তবুও বিদেশি পর্যটক বিশেষ করে চীন ও রাশিয়া থেকে আসা পর্যটকদের নির্ভরযোগ্য উৎস হিসেবে বিবেচনা করছে দেশটি।

২০২০ সালে কোভিড-১৯ ছড়িয়ে পড়ার পর কঠোর সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে পিয়ংইয়ং। প্রায় তিন বছর পর, ২০২৩ সালে কিছুটা শিথিলতা আসে এবং ২০২৪ সালে রাশিয়ার পর্যটকদের জন্য সীমান্ত খোলা হয়। তবে ইউরোপীয় ও অস্ট্রেলিয়ান পর্যটকদের জন্য সীমান্ত খোলার ঘোষণা এলেও কিছু সপ্তাহ পরেই সেটি আবার বন্ধ করে দেওয়া হয়, যা উত্তর কোরিয়ার পর্যটন নীতির অনিশ্চয়তা ও অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণের ইঙ্গিত দেয়।

কেসিএনএ জানিয়েছে, ওনসান রিসোর্ট উদ্বোধন “সমগ্র দেশের জন্য একটি মহান ও শুভ ঘটনা” এবং এটি উত্তর কোরিয়ার পর্যটনে “একটি নতুন যুগের সূচনা”।

প্রথমে ২০১৯ সালের অক্টোবরে এই রিসোর্ট খোলার কথা থাকলেও, নির্মাণে বিলম্ব ও কোভিডের অভিঘাতের কারণে তা সম্ভব হয়নি।

ওনসান কালমা রিসোর্টের উদ্বোধন কেবল পর্যটকদের জন্যই নয়, বরং আন্তর্জাতিক সমাজের দৃষ্টিতে উত্তর কোরিয়ার কৌশলগত অর্থনৈতিক মনোযোগেরও প্রতিফলন। বিদেশি পর্যটকদের জন্য এটি কতটা সহজলভ্য হবে এবং আদৌ কি তা বৈদেশিক রাজস্বে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে— তা সময়ই বলে দেবে। তবে রিসোর্টের ছায়ায় লুকিয়ে থাকা রাষ্ট্রীয় ‘নিয়ন্ত্রণ’ ও ‘গোপনতা’ এখনো উত্তর কোরিয়ার পর্যটনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে রয়ে গেছে।

সূত্র: ইনসাইডার, কেসিএনএ

Header Ad
Header Ad

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২

ছবি: সংগৃহীত

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ২৬২ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া একজন পুরুষ। আর আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ২১৪ জনই ঢাকার বাইরের।

চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৪১ জন, যাদের মধ্যে ২৩ জন পুরুষ ও ১৮ জন নারী।

এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছেন নয় হাজার ৪৮৪ জন, যার মধ্যে পাঁচ হাজার ৫৮৩ জন পুরুষ ও তিন হাজার ৯০১ জন নারী।

Header Ad
Header Ad

কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান

ছবি: এআই

১৯৯৬ সালে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত ঐতিহাসিক গঙ্গা পানি চুক্তি শেষের পথে। ৩০ বছর মেয়াদি এই চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০২৬ সালের ডিসেম্বরেই। আর তার আগেই চুক্তির শর্ত পুনর্বিবেচনার বার্তা দিয়ে ভারতের কূটনৈতিক অবস্থান চরম উদ্বেগ তৈরি করেছে বাংলাদেশে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি শুধু দুই দেশের সম্পর্কের জন্য নয়— গোটা উপমহাদেশের পানি নিরাপত্তা ও টেকসই ভবিষ্যতের জন্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু।

নয়াদিল্লি স্পষ্টতই ইঙ্গিত দিয়েছে— পুরনো চুক্তির পরিবর্তে একটি ‘স্বল্পমেয়াদি ও নমনীয়’ পানি বণ্টন কাঠামোর প্রয়োজন রয়েছে। ভারতের দৃষ্টিতে উত্তর ভারতের কৃষিকাজে পানির চাহিদা বাড়ছে, হুগলি নদীর নাব্যতা বজায় রাখা জরুরি এবং জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে পানি ব্যবস্থাপনায় কৌশলগত পরিবর্তন দরকার। ভারতের কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের তথ্যমতে, গত এক দশকে উত্তর ভারতীয় রাজ্যগুলোতে সেচের পানির চাহিদা ২০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, সম্প্রতি পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতের পথে ভারত যেভাবে এগিয়েছে, তা থেকেই বোঝা যাচ্ছে— পানি এখন ভারতের কূটনৈতিক কৌশলের কেন্দ্রবিন্দুতে চলে এসেছে।

বাংলাদেশের জলের ৮৫ শতাংশ নির্ভর করে গঙ্গা তথা পদ্মা নদীর উপর। আর এই নদীর মূল প্রবাহ আসে ফারাক্কা ব্যারেজ থেকে। ফলে ভারতের সিদ্ধান্ত একতরফা হলে এর মারাত্মক প্রভাব পড়বে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে—খাল-বিল শুকিয়ে যাবে, নদীর মোহনায় লবণাক্ততা বাড়বে, মিঠা পানির মাছ ও কৃষি উৎপাদন হুমকিতে পড়বে।

২০২১ সালে ইউনেস্কো প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ফারাক্কা বাঁধের কারণে বাংলাদেশে জলজ জীববৈচিত্র্য, মাছ ধরা এবং ফসল উৎপাদনে উল্লেখযোগ্যভাবে পতন ঘটেছে।

পরিবেশবিদ ও পানিবিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অভ্যন্তরীণ দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভারত চুক্তির শর্ত তার অনুকূলে নিতে চাইছে।

বিশ্বব্যাংকের ২০২৪ সালের তথ্য অনুসারে, ভারতের জলসংরক্ষণ সক্ষমতা রয়েছে প্রায় ১৪০ মিলিয়ন হেক্টর এলাকায়। বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারত যদি গঙ্গার অধিকাংশ পানি নিজেদের কৃষি ও শিল্পে ব্যয় করে, তাহলে বাংলাদেশকেও পাকিস্তানের মতো ভয়াবহ পানিসঙ্কট, কৃষিক্ষেত্রে ধস ও পরিবেশগত বিপর্যয়ের মুখোমুখি হতে হবে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই সংকট নিরসনে বাংলাদেশকে এখনই আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করতে হবে। প্রয়োজনে জাতিসংঘ বা বিশ্বব্যাংকের মধ্যস্থতায় আন্তর্জাতিক নদী আইন অনুযায়ী আলোচনায় যেতে হবে।

এছাড়াও, দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও স্বচ্ছতা বজায় রেখে যৌথ নদী ব্যবস্থাপনা, সেচ আধুনিকীকরণ, পানির সংরক্ষণ এবং প্রযুক্তিনির্ভর সমাধানের দিকেও অগ্রসর হওয়া জরুরি।

গঙ্গা নদী শুধু দুই দেশের সীমারেখায় আবদ্ধ কোনো সম্পদ নয়— এটি উপমহাদেশের কোটি মানুষের টিকে থাকার অবলম্বন। তাই এটিকে কূটনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার না করে, আঞ্চলিক সহযোগিতা ও অংশীদারত্বের ভিত্তিতে টেকসই সমাধানের পথে হাঁটা সময়ের দাবি। কারণ, পানি যখন অস্ত্র হয়— তখন শুধু ফসল নয়, বন্ধুত্বও শুকিয়ে যায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান
পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
ছায়ানটের সভাপতি হলেন ডা. সারওয়ার আলী, কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন মুখ
জুলাই যোদ্ধাদের যথাযথ মর্যাদা দিতে চাই: রিজভী
৮ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
সিন্ধু পানি চুক্তি নিয়ে হেগে পাকিস্তানের আইনি জয়, রায় প্রত্যাখ্যান করল ভারত
আগস্টে ঢাকার ৩ এলাকায় চালু হবে ই-রিকশা
বিনিয়োগকারীদের জন্য বিডার নতুন ওয়েবসাইট চালু
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ১২টি ঘর পুড়ে ছাই
আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব
চীন সফর অত্যন্ত ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে: মির্জা ফখরুল
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইনিংস ব্যবধানে হারের পরই টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া সেই মনু মিয়া মারা গেছেন (ভিডিও)
কলম্বো টেস্ট: ইনিংস ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ