শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

ডীপসিক কী? যার অভিষেকে কাঁপছে প্রযুক্তি দুনিয়া

ডীপসিক। ছবি: সংগৃহীত

চীনা এআই চ্যাটবট ডিপসিক আর ১ উন্মোচনের পর রীতিমতো টালমাটাল প্রযুক্তি দুনিয়া। সম্প্রতি বাজারে নতুন সংস্করণ ছেড়ে প্রযুক্তি জগৎ কাঁপিয়ে দিয়েছে চীনা এআই ডিপসিক (DeepSeek)। ‘মেড ইন চায়না’র সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য দামে কম। ‘মানে ভালো’ সব ক্ষেত্রে বলা যায় না।

তবে ডিপসিক এই কদিনেই কাজেকর্মে প্রমাণ করেছে, এটি ভালোভাবেই পাল্লা দিতে এসেছে। গ্রাহককে তা-ই ভালো জিনিসই দিতে চাচ্ছে তারা। ওপেনএআইয়ের চেয়ে কাজে-কর্মে যে কোনোভাবেই কম যায় না, তা এটি দেখিয়েছে। গুগল এবং ওপেনএআইয়ের যোগ্য প্রতিদ্বন্ধী হিসেবেই এসেছে এটি।

ডীপসিক। ছবি: সংগৃহীত

কারা বানাল এই ডিপসিক এআই? এটি চীনের হ্যাংঝুনির্ভর একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এর প্রতিষ্ঠাতা লিয়াং ওয়েনফেং। ২০২৩ সালের শেষদিকে যাত্রা করে প্রতিষ্ঠানটি। ওয়েনফেংকে এতদিন চীনের বাইরে কেউ তেমন চিনত না বটে, তবে আগেও তিনি প্রযুক্তি এবং বিনিয়োগ মিলিয়ে ভালো কারিশমা দেখিয়েছেন। হাই-ফ্লায়ার নামে একটি হেজফান্ডও সফলভাবে চালাচ্ছেন তিনি। এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জগতে শুধু “কৌতূহল”-এর বশে পা রেখেছেন তিনি।’

‘বড় পরিসরে ভাবলে, আমরা শুধু একটা হাইপোথিসিস নিশ্চিত করতে চাই। যেমন ধরুন, আমাদের একটা হাইপোথিসিস হলো মানব বুদ্ধিমত্তার মূল সার তার ভাষা এবং মানুষের চিন্তাধারা একটি ভাষাগত প্রক্রিয়া বা লিঙ্গুইস্টিক প্রসেস,’ বলেছেন ওয়েনফেং। তাঁর মতে, আমরা যাকে ‘চিন্তা’ বলি, তা আসলে মস্তিষ্কের ভাষা বুনে চলা। তাঁর ধারণা, এজিআই তথা যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা পুরোপুরি মানুষের মতো চিন্তা করতে পারে, তার শিকড় রয়েছে এর ভেতরে। তিনি বলছেন, ‘এর ফলে হয়তো লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল থেকে এজিআই বা আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্সের সূচনা হতে পারে।’

ডীপসিক এআই। ছবি: সংগৃহীত

ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান বলছেন, ডিপসিক ‘ইম্প্রেসিভ’; তবে এ নিয়ে তাঁরা এখনো চিন্তিত নন। ভালো মডেলের পাশাপাশি উন্নত কম্পিউটিং সক্ষমতা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন তাঁরা। শিগগিরই তাঁরা আরও উন্নত মডেল বাজারে আনবেন। তিনি বলছেন, ‘এরকম ভালো প্রতিদ্বন্ধী থাকা তো বেশ!’

তাহলে বিষয়টা কী দাঁড়াল? বিষয়টা হলো, ডিপসিক নতুন এসে সাড়া ফেলেছে বটে, তবে এখনি তারা যুদ্ধটা জিতে যায়নি। এটা কেবল শুরু। আরও কিছুদিন পর বোঝা যাবে, ডিপসেক দীর্ঘযাত্রায় কত দূর যাবে। তবে অল্প সময়ে ডিপসেকের কাজ কিছুক্ষেত্রে যে চ্যাটজিপিটিকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে, তা; এর সঙ্গে অর্থনীতি, এনভিডিয়ার শেয়ারে ধস নামা বোঝাচ্ছে, প্রযুক্তির বাজারের শেষ কথা এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।

ডীপসিক এআই। ছবি: সংগৃহীত

বিশ্লেষকরা বলছেন, ডিপসিকের উন্মোচনে যুক্তরাষ্ট্রের এআই শিল্পের উল্লম্ফন নিয়ে বিনিয়োগ আস্থা নড়ে গেছে। বিনিয়োগকারীরা চীনের এ আবিষ্কারের সম্ভাব্য প্রভাব বিশ্লেষণ করতে শুরু করেছেন। এরই প্রভাব পড়েছে শেয়ারবাজারে। মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর সূচক নাসডাক কম্পোজিট সোমবার ৩ দশমিক ১ শতাংশ কমে গেছে। গত সপ্তাহে এ সূচকের বাজারমূল্য ছিল ৩২ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলার, সোমবার যা প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলার কমে যায়।

এতে মার্কিন শেয়ারবাজারের ইতিহাসে সর্বোচ্চ পতনের মুখে পড়ে বিশ্বের শীর্ষ এআই চিপ নির্মাতা এনভিডিয়া। শেয়ারদর ১৭ শতাংশ কমায় কোম্পানিটি বাজারমূল্য হারিয়েছে প্রায় ৬০ হাজার কোটি ডলার। একই সময়ে গুগলের প্যারেন্ট প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের বাজারমূল্য ১০ হাজার কোটি ডলার ও মাইক্রোসফটের বাজারমূল্য ৭০০ কোটি ডলার কমে গেছে।

ডীপসিক এআই। ছবি: সংগৃহীত

গত সপ্তাহে প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে এই মডেলের পেছনের গবেষক দল জানিয়েছে, ৬০ লাখ ডলারের কম খরচ করেছে তারা এই এআইকে প্রশিক্ষণ দিতে। ওপেনএআই, মেটা এবং আলফাবেট (গুগল)-এর বিপুল অর্থের বিপরীতে এত অল্প খরচে ভালো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তৈরি করে চীন বুঝিয়ে দিল, তারা কোনোভাবেই কম যায় না।

বিষয়টার ভয়াবহতা বোঝা যায় দ্য কোবেইসি লেটারের প্রতিষ্ঠাতা ও বাজার বিশেষজ্ঞ অ্যাডাম কোবেইসির এক্স-এ লেখা এক স্ট্যাটাস থেকে। ‘ওপেনএআই যাত্রা শুরু করেছিল প্রায় ১০ বছর আগে। সে সময় তাদের সাড়ে ৪ হাজার কর্মী ছিল। ফান্ডিং তুলেছিল তারা প্রায় ৬৬০ কোটি টাকার। আর ডিপসেক যাত্রা করেছে মাত্র ২ বছর আগে। তাদের কর্মী দুই শরও কম।’

ডীপসিক এআই। ছবি: সংগৃহীত

সিলিকন ভ্যালির অন্যতম প্রভাবশালী ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্ট মার্ক অ্যান্ড্রিসেন। তাঁর একটি উক্তি জানা যাচ্ছে আল জাজিরার সূত্রে, ‘এটি এআইয়ের স্পুৎনিক কাল।’ মহাকাশ জয়ের যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে গিয়েছিল রাশিয়া। সবার আগে মহাকাশে কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠিয়ে তারা দেখিয়ে দিয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্রই শেষ কথা নয়। ডিপসিক সবার আগে আসেনি বটে, কিন্তু গত কদিনেই চ্যাটজিপিটিকে পেছনে অ্যাপলের অ্যাপস্টোরে শীর্ষে উঠে গেছে এই এআই। বুঝতেই পারছেন, কী ঝড় বইয়ে দিয়েছে এই এআই।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সপ্তাহেই ঘোষণা দিয়েছেন, ওপেনএআই, একই দেশের ওরাকল এবং জাপানের সফটব্যাঙ্কের নেতৃত্বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে দেশটি। সেই সঙ্গে এও বলেছেন, ‘এই যুদ্ধে জয়ের প্রতি তীক্ষ্ম নজর রাখতে হবে তাদের।’

এ যেন নতুন এক শীতল যুদ্ধ। এই যুদ্ধে যে-ই জিতুক, গোটা বিশ্ব এবং মানুষের অগ্রগতি হবে, এমনটাই আশা প্রযুক্তিবিদদের।

 

 

Header Ad
Header Ad

সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস

ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পৃথিবীকে বদলাতে সব জাতিকে ভূমিকা রাখতে হবে। অংশগ্রহণ করতে হবে সবাইকে। ধ্বংসের আগে সঠিক পথ ধরতে হবে আমাদের।

তিনি বলেন, বিষণ্ণ বিশ্ব নয়, একটি সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ।

শুক্রবার (২৭ জুন) সকালে সাভারের জিরাবোতে অবস্থিত সামাজিক কনভেনশন সেন্টারে দুদিনব্যাপী ১৫তম সোশ্যাল বিজনেস ডের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সামাজিক ব্যবসা দিবস একটি পারিবারিক পুনর্মিলন। বিগত সরকারের আপত্তি ছিল এই দিবস পালনে। ৫ আগস্টের পর প্রথম এ দিবস পালন করতে পারলো বাংলাদেশ।

তিনি আরও বলেন, স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে সামাজিক ব্যবসা একমাত্র উপায়। এ বছরের প্রতিপাদ্য—‘সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে সবচেয়ে কার্যকর পথ হলো সামাজিক ব্যবসা।’

বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যসহ নানা খাতে বৈষম্য ও সীমাবদ্ধতা দূর করে একটি টেকসই, ন্যায়ভিত্তিক ও মানবিক মূল্যবোধের ব্যবস্থা গড়ে তুলতে এই আয়োজন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, যে কোনো শিক্ষা সিস্টেম তৈরি করতে হবে স্বপ্ন দেখার মাধ্যমে। স্বপ্ন দেখা শেখানোই প্রথম কাজ হবে শিক্ষা সিস্টেমের। গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় নতুন সভ্যতা গড়তে সহায়তা করবে।

তার ভাষায়, স্বপ্ন না দেখলে বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। স্বপ্ন দেখতে হবে। বিষণ্ন বিশ্ব তৈরি করতে চাই না, সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চাই। নতুন সভ্যতা গড়তে চাই। সেটা আমরা পারব।

উল্লেখ্য, দুদিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানে পাঁচটি পূর্ণাঙ্গ অধিবেশন ও আটটি ব্রেকআউট সেশন থাকবে। দু’দিনের এ আয়োজনে ২৫টিরও বেশি দেশ থেকে ১৮০ জনেরও অধিক বিদেশিসহ সহস্রাধিক অংশগ্রহণ করেছেন।

Header Ad
Header Ad

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের পরপরই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সিঙ্গাপুরগামী একটি ফ্লাইটেরর ইঞ্জিনে সমস্যা দেখা দেয়। ২৫০০ ফিট উড্ডয়নের পর ফ্লাইটটি ঢাকায় আসার সিদ্ধান্ত নেয়।

শুক্রবার (২৭ জুন) সকালে বিমানের বিজি ৫৮৪ ফ্লাইটে এ ঘটনা ঘটে। ফ্লাইটটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ মডেলের এয়ারক্রাফট দিয়ে পরিচালিত হচ্ছিল।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাহমুদুল হাসান মাসুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, ফ্লাইটটি নিরাপদে অবতরণ করেছে। বিমানে মোট ১৫৪ জন যাত্রী এবং ৭ জন ক্রু সদস্য ছিলেন। সব যাত্রী ও ক্রু নিরাপদ ও সুস্থ রয়েছেন।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সূত্র জানায়, বিমানের ফ্লাইটটি বাংলাদেশ সময় ৮ টা ৩৮ মিনিটে বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। উড্ডয়নের পরপরই, প্রায় ২৫০০ ফিট উচ্চতায় পৌঁছালে বিমানের ক্যাপ্টেন ইঞ্জিন-সংক্রান্ত সমস্যার কথা জানিয়ে ঢাকায় ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেন। পরবর্তীতে বিমানটি বাংলাদেশ সময় ৮ টা ৫৯ মিনিটে সম্পূর্ণ নিরাপদে অবতরণ করে এবং বিমানবন্দরের বে- ১৪ নম্বরে পার্ক করা হয়।

সম্ভাব্য বার্ড স্ট্রাইক ভেবে অবতরণের পর বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ রানওয়ের পরিদর্শন করেন। তবে সেখানে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত বস্তু বা পাখির চিহ্ন পাওয়া যায়নি।

বিমানবন্দর জানায়, কারিগরি পর্যালোচনা শেষে পরবর্তী ফ্লাইট পরিচালনার বিষয়ে যথাযথ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।

 

Header Ad
Header Ad

সেই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

ছবি: সংগৃহীত

স্ট্রোক করা মাকে নিয়ে হাসপাতালে যান আনিসা আহমেদ নামে এক এইচএসসি শিক্ষার্থী। এজন্য পরীক্ষার হলে ঢুকতে দেরি হওয়ায় বসতে পারেননি পরীক্ষায়। তার পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)।

শুক্রক্রবার (২৭ জুন) সকালে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় তা জানানো হয়।

বার্তায় বলা হয়, চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন)। অসুস্থ মাকে হাসপাতালে পৌঁছে দিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেরি হওয়ায় প্রথম দিনের এইচএসসি পরীক্ষায় রাজধানীর সরকারি মিরপুর বাঙলা কলেজ কেন্দ্রের এক শিক্ষার্থীর পরীক্ষা না দিতে পারার ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে।

এ বিষয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা সিআর আবরার বলেন, মানবিক বিবেচনায় ওই শিক্ষার্থীর বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি পাবলিক পরীক্ষা গ্রহণ সংক্রান্ত আইন ও বিধির আলোকে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। তার এ দুঃসময়ে আমরাও সমব্যথী। এ পরীক্ষার্থীকে উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
সেই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
দেশজুড়ে রথযাত্রা উৎসব শুরু আজ
ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলারের গোপন প্রস্তাব
প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান
দেশে ফিরতে ইরান থেকে পাকিস্তান পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ