শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

পদ্মাসেতু প্রকল্প বাস্তবায়ন নিশ্চয়ই সাফল্য, তবে মিরাকল নয়

নিজস্ব অর্থায়নে বাংলাদেশে উন্নয়ন প্রকল্প করা যে সম্ভব পদ্মাসেতু তারই বহিঃপ্রকাশ। এ বিষয়ে আমি বহুদিন থেকেই বলে আসছি যে, বাংলাদেশের নিজস্ব অর্থায়নে প্রকল্প করা সম্ভব। বিদেশি ঋণ নেওয়ার দরকার কি? প্রয়োজনীয় প্রকল্প নিজস্ব অর্থায়নে করলে খরচ কম পড়ে এবং স্বাধীনভাবে করা যায়। যদি না সেখানে সরকারের দুর্নীতি অথবা অন্যকোনো ধরনের সমস্যা থাকে। তাহলে অনেক কম খরচে করা সম্ভব। বিদেশি ঋণ নিলে শর্ত মানতে হয়। অনেক বেশি খরচ হয়, তাদের কনসালটেন্ট তাদের সুবিধামতো বিভিন্ন কোম্পানি নিতে হয় ইত্যাদি ইত্যাদি।

বাংলাদেশে যে সকল প্রকল্প বিদেশি বিনিয়োগে হয়, তার অধিকাংশই অপচয় এবং দুর্নীতিগ্রস্ত। সে হিসেবে এটি আমার কাছে নতুন অথবা বিষ্ময়কর ঘটনা নয়। বাংলাদেশ নিজেদের অর্থায়নে একটি মেগা প্রকল্প করতে পেরেছে সেটি খুশির কথা নিশ্চয়ই। তবে এটি মিরাকল কিছু নয়। আমাদের বলা এবং সরকারের কাজ করার মধ্যে একটি নীতিগত পার্থক্য আছে। আমরা মনে করি, এটি সরকারের পক্ষে করা সম্ভব। আর সরকার করেছে বাধ্য হয়ে। বিভিন্ন কারণে বিশ্বব্যাংক সরে গেছে বলে সরকার এটি করেছে।
বাংলাদেশে অনেক প্রকল্প যেমন রামপাল বিদ্যুৎসহ বিভিন্ন প্রকল্প বিদেশি ঋণে করা হচ্ছে। পদ্মা সেতুর বিষয়ে আমি বলব, এটি কতটা লাভজনক হবে, সেটি নির্ভর করে বিশ্লেষণের উপরে। এটির জন্য খরচ কত হলো—যেমন খরচের একটি দিক আর্থিক খরচ, দ্বিতীয়ত এর জন্য পরিবেশগত অথবা সামাজিক ক্ষেত্রে তেমন কোনো ক্ষতি হয়েছে কি না। লাভ ও ক্ষতি এই দুটির তুলনামূলক বিশ্লেষণে যেটিকে বলে ‘কস্ট বেনিফিট এনালিসিস’ সেটি করার মাধ্যমে বোঝা যায় এটি কতটা লাভজনক অথবা লাভজনক নয়।

জিডিপি বৃদ্ধি অথবা লাভের যে হিসাবটি করা হয়েছিল, এটি যখন দশ হাজার কোটি টাকা ধরে করা হয়েছিল, সে হিসেবে মনে হয়েছে এটি অনেক বেশি লাভজনক হবে। কিন্তু ব্যয় তো অনেক বেশি হয়েছে। সেক্ষেত্রে এটি কতটা লাভজনক হবে সেটি নিয়ে একটি বিশ্লেষণ দরকার। এখন আমরা দেখি যমুনা সেতুর নিচে চর পড়ে গেছে। পদ্মার যদি এই দশা হয়, সেটিতো অনেক বড় ক্ষতি। এটি অপূরণীয় ক্ষতি হবে। সেগুলো হবে কি না, হলে সেটি কিভাবে সামাল দেওয়া যাবে, নদী শাসন বলে একটি বিষয় আছে, বিশেষ করে পদ্মা নদীর ক্ষেত্রে কিভাবে সেটি নিয়ন্ত্রণ করা যায় এগুলো দেখা দরকার।

নদীর ক্ষতি হওয়া মানে তার সঙ্গে সেই অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার বিষয়টি জড়িত থাকে। পদ্মাসেতু হওয়ার আগে এখানে পণ্য পরিবহনের যে ব্যবস্থাটি ছিল, মানুষের চলাচলের যে ব্যবস্থাটি ছিল, সেটিতে অনেক অব্যবস্থাপনা ছিল। নৌযানগুলো ছিল দুর্বল। সেক্ষেত্রে মানুষের ভোগান্তি হয়েছে অনেক বেশি। যারা গাড়িতে আসতো, বাসে আসতো, অথবা এমনিতেই চলাফেরা করত, তাদের ভোগান্তি হতো অনেক বেশি। মানুষকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো। এখন পদ্মাসেতু হওয়ার পরে এপার থেকে ওপার যাওয়া সহজ হয়ে যাবে। ঢাকায় ঢোকার ক্ষেত্রে যানজট বাড়বে কি না সেটি একটি বিষয়, তবে পদ্মানদী পার হওয়া সহজ হয়ে যাবে।

এখানে একটি বিষয় উল্লেখ করা দরকার, আগের যে অবস্থাটি ছিল, সেই অবস্থাটির কি উন্নয়ন করা যেত না? আমি মনে করি, বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা হচ্ছে নৌ যোগাযোগ। কাজেই নৌপথকে কি আরও শক্তিশালি করা যেত না? এখানে ৪/৫টা ফেরির জায়গায় কি ৩০/৪০টি অত্যাধুনিক শক্তিশালি ফেরির ব্যবস্থা করা যেত না? যেটি করা গেলে কোনো ধরনের যানজট থাকত না। ঘণ্টায় ঘণ্টায় মানুষ, গাড়ি, ফেরি পারাপার করা সহজ হত। তুলনামূলকভাবে এটি তেমন কোনো খরচ না। অথচ খরচ ১০ হাজার কোটি টাকা থেকে ৩০ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত হয়েছে। কাজেই আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, নদী বাজার ব্যবস্থাপনার উপরই গুরুত্ব দেওয়া উচিত ছিল। নদীগুলোর উপর সড়ক, সেতু ইত্যাদি এমনভাবে বেড়েছে, ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচলের জন্য সুবিধাজনক হলেও আমাদের নৌ যোগাযোগ ব্যবস্থা বিপদগ্রস্ত। নদীগুলো বিপদগ্রস্ত। নদীগুলোর সঙ্গে সঙ্গে আমাদের যে পরিবেশগত অবস্থা সেটিও যথেষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত এবং এগুলো দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। পদ্মাসেতুর ক্ষেত্রে এটির প্রভাব কিভাবে পড়বে, সেটি আমি মনে করি, উচ্ছ্বাস কমে গেলে এটির অনুসন্ধান ও গবেষণা হওয়া উচিত।

লেখক: শিক্ষাবিদ

আরএ/

Header Ad
Header Ad

পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার

মনু মিয়া ও খায়রুল বাসার। ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের ইটনায় বিনা পারিশ্রমিকে ৩ হাজার ৫৭টি কবর খননকারী মানুষটি, যিনি জীবনের প্রায় অর্ধশতাব্দী সময় ব্যয় করেছেন নিঃস্বার্থ এই কাজে— সেই মনু মিয়া (৬৭) আর নেই। তার মৃত্যুতে শোক ছড়িয়ে পড়েছে স্থানীয়দের মাঝে, হৃদয়ে আঘাত লেগেছে দূরের মানুষদেরও।

তার প্রতি ভালোবাসা জানাতে ছুটে গেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা খায়রুল বাসার। পুরস্কার নিতে নয়, বরং শেষবারের মতো প্রকৃত এক নায়কের পাশে দাঁড়াতে।

শনিবার (২৮ জুন) এক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার কথা ছিল অভিনেতা খায়রুল বাসারের। কিন্তু মনু মিয়ার মৃত্যুসংবাদ শোনার পর সেই অনুষ্ঠানে না গিয়ে সরাসরি কিশোরগঞ্জের ইটনায় ছুটে যান তিনি।

সন্ধ্যায় এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “মনু কাকা আমার আত্মীয় না হলেও তার জীবনদর্শন আমাকে নাড়া দিয়েছে। কয়েকদিন আগে কথা হয়েছিল, আমাকে বাড়িতে আসার জন্য বলেছিলেন। আজ এলাম, কিন্তু পেলাম না তাকে জীবিত। তার ঘর, তার তৈরি সরঞ্জাম দেখে মুগ্ধ হয়েছি। ঠিক যেমন বলেছিলেন, তেমন করেই সাজানো। আমি চোখে দেখলাম একজন সৎ, সহজ ও আলোকিত মানুষের শেষ চিহ্নগুলো।”

খায়রুল বাসার আরও বলেন, “পুরস্কার তো জীবনে আরও পাওয়া যাবে। কিন্তু জীবিত এই মানুষটিকে শেষবার না দেখার আফসোস সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হতো। তাই আমি মনে করেছি— আজ এই জানাজায় উপস্থিত হওয়াটাই সবচেয়ে জরুরি ছিল।”

এর আগে মনু মিয়া অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে, সংবাদমাধ্যমে উঠে আসে তার মানবিক জীবনের গল্প। সেই সময় কেউ বা কারা তার একমাত্র সঙ্গী ঘোড়াটিকে মেরে ফেলে। অভিনেতা খায়রুল বাসার তখন তাকে একটি নতুন ঘোড়া উপহার দিতে চাইলেও মনু মিয়া শুধু দোয়ার আবেদন করেন।

মনু মিয়ার জীবনদর্শনে মুগ্ধ খায়রুল বাসার তখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছিলেন— “আজ এক নায়কের সাথেই দেখা হলো আমার। আমি নিজ চোখে এক নায়ককেই দেখে আসলাম, বুক মেলালাম এক নায়কের সাথে! আজন্ম এক নায়ক মনু মিয়া। এই নায়কের গল্প বলবো শিগগিরই। মনু চাচা দোয়া ছাড়া কিছু চান না আপনাদের কাছে। উনি আপনাদের জন্য দোয়া করেন, যেন ভালো থাকেন।”

জীবনভর কোনো পারিশ্রমিক কিংবা উপহার না নিয়ে নিঃস্বার্থভাবে মানুষের কবর খুঁড়ে যাওয়ার এই মহান কর্মযোদ্ধা বলেছিলেন, “আমি কবর খুঁড়ি আল্লাহকে খুশি করার জন্য। মানুষের কাজ করি, তার বিনিময়ে কিছু নেই।”

Header Ad
Header Ad

মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড আভাসের ভোকাল তানজির তুহিনের মা মারা গেছেন। আজ শনিবার (২৮ জুন) সকালে ঢাকার নিজ বাসায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

তানজির তুহিনের মায়ের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন আভাস ব্যান্ডের কো ফাউন্ডার রাজু। তিনি বলেন, ‘আন্টি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ ছিলেন। এরপর নিয়ম অনুযায়ী চিকিৎসা চলতে থাকে তার। অবশেষ সবকিছুর সমাপ্তি ঘটিয়ে আজ সকালে পরপরে চলে গেলেন তিনি।’

রাজু আরও জানান, তানজির তুহিনের মায়ের নাম ডাক্তার বেগম সামছুন নাহার। আজ শনিবার রাতে বাদ এশা চট্টগ্রামের মিরসরাই তার বাবার কবরের পাশে দাফন সম্পন্ন হবে।

তুহিন বর্তমানে আভাস ব্যান্ড নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এই ব্যান্ডের সদস্যরা হলেন ভোকাল তানজীর তুহীন, বেজ রাজু শেখ, ড্রামস রিঙ্কু ইমাম, কি-বোর্ড আরাফাত শাওন, গিটার নাঈম মোরশেদ ও অন্তু দাশ।

Header Ad
Header Ad

ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে বিএনপি: আমীর খসরু

স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশের অন্তত এক কোটি মানুষের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে এবং এটি বাস্তবায়ন করা হবে মাত্র ১৮ মাসের মধ্যে— এমন প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

তিনি বলেন, কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হবে তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে। ন্যূনতম এসএসসি পাস তরুণ-যুবকদের আইটি খাতে চাকরি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পরিকল্পনা গ্রহণ করবে বিএনপি।

শনিবার (২৮ জুন) সিলেটের জালালাবাদ গ্যাস অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘সিলেট বিজনেস ডায়লগ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে দেশের ব্যবসা, অর্থনীতি ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়।

আমীর খসরু বলেন, “আগের মতো রাজনীতি করলে আর চলবে না। দেশের মানুষের মন ও মানসিকতা বদলে গেছে। রাজনীতি থেকে ব্যবসাকে আলাদা রাখতে হবে। একটি ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তুলতে হবে।”

তিনি আরও বলেন, “গত ১৭ বছরে দেশের অর্থনীতিতে যে সৃজনশীলতা ছিল, তা ধ্বংস করা হয়েছে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রথম দিন থেকেই ব্যবসা ও অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে কাজ শুরু করবে। এক মুহূর্তও সময় নষ্ট হবে না।”

খসরু জানান, যারা কৃষিতে বিনিয়োগে আগ্রহী, তাদের জন্য সহায়তা ও প্রণোদনার ব্যবস্থা করবে বিএনপি। দেশের কৃষিপণ্য বিদেশে রপ্তানির ক্ষেত্রেও আলাদা কর্মসূচি নেওয়া হবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে পরিচালনা করেন নগর বিএনপির সহ-সভাপতি রিয়াসদ আজিম এবং কোষাধ্যক্ষ এনামুল কুদ্দুস চৌধুরী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু ও সংগঠনের সাবেক সভাপতি ফজলুল হক। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন— বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এম এ মালেক, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবুল কাহের চৌধুরী ও মিজানুর রহমান চৌধুরী, জেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, নগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী, নাসিম হোসাইন, বদরুজ্জামান সেলিম, ফয়সল আহমদ চৌধুরী এবং মহানগর ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদের সভাপতি আব্দুর রহমান রিপন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার
মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন
ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে বিএনপি: আমীর খসরু
ফিলিস্তিনের মতো সাইপ্রাসও দখলে নিচ্ছে ইসরায়েল!
কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’
সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
নওগাঁয় ছাত্রদলের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নব গঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু,  শনাক্ত ৭
এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান
পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
ছায়ানটের সভাপতি হলেন ডা. সারওয়ার আলী, কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন মুখ