সোমবার, ১২ মে ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

গরম-বন্যা বলে অনাবশ্যক হইচই ঠিক নয়!

এই সময়ে শ্রাবণ-ভাদ্র মাসে গরম পড়া খুবই স্বাভাবিক। গত বিশ বছরের গড় তাপমাত্রা পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে যে, এই সময়ে স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি থেকে ৩৭ ডিগ্রি পর্যন্ত হয়ে থাকে। আমরা এয়ারকন্ডিশন ঘরে থেকে গরম গরম করছি।তা ছাড়া এয়ারকন্ডিশন অনেক বেশি চলার কারণে শহরগুলো গ্রামের চেয়ে দুই থেকে তিন ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধি হয়েছে।

আবহাওয়া দপ্তরের পণ্ডিতরা বিভ্রান্ত করছে। ভাদ্র মাসে তালপাকা গরম পড়ে। তখন ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি তাপমাত্রা হয়। অন্যদিকে জ্যৈষ্ঠমাসে প্রচন্ড গরম পড়ে এবং এটি প্রাকৃতিক এবং খুবই স্বাভাবিক। যে বছর গরম পড়ে না সে বছর আম পাকতে দেরি হয় এবং আমের গুণগত মান খারাপ হয়। কাজেই গরম বলে অথবা বন্যা বলে সবাই যে অনাবশ্যক হইচই করছে, এটি ঠিক নয়।

এ বছরের বন্যা অত্যন্ত মারাত্নক আকার ধারণ করেছিল। কিন্তু ক্ষতির অনেক ভাগ আছে। একটি ভাগ হচ্ছে কৃষিক্ষেত্রে ক্ষতি। কৃষিক্ষেত্রে এ বছর ক্ষতি হওয়ার কথা নয়। কারণ, এ সময় বোরো ধান নেই মাঠে। আমন ধান লাগানো হয় নাই। তাহলে ক্ষতি হলো কি করে? ক্ষতি হয়েছে বাড়িঘরের। কৃষি ছাড়া ব্যবসা অথবা অন্যকিছু। বুঝে শুনে মেসেজ দিতে হবে।

একটি প্রকৃতি বিরূপ ঘটনা ঘটছে। উত্তরবঙ্গে বৃষ্টিপাত কম হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সমুদ্রের উচ্চতা স্বাভাবিক উচ্চতার চেয়ে বেড়েছে। যে করণে গত তিন বছর ধরে, ২০২০, ২০২১, ২০২২ অমাবস্যা পূর্ণিমার সময় বরিশাল শহরে পানি ঢুকছে। এর আগে ঢোকে নাই। এ বছর বরং চট্টগ্রাম প্রতিনিধি খুব ভালো বলতে পারবেন অমাবস্যা পূর্ণিমায় শহরে পানি ঢুকছে। প্রতিমাসে দুই থেকে তিনবার কোমড় পানি হচ্ছে, হাঁটু পানি হচ্ছে। এটি নিয়ে রিপোর্ট করা উচিত বলে আমি মনে করি।

আমরা শহরের মানুষ গরম ও রোদের সঙ্গে জীবন যাপনে অভ্যস্ত নই। গ্রামের কৃষকরা জানেন। এরা অসময়ে মাঠে কাজ করে না। এরা অন্ধকার থাকতে মাঠে নামে। তারপর ১০টা ১১টা অব্ধি থাকে। তারপর মাঠ থেকে উঠে আসে। তারপর আবার খেয়ে দেয়ে মাঠে নামে। কারণ, কৃষক জানে কখন মাঠে গিয়ে কাজ করতে হবে।

তবে হ্যাঁ, এটি বলা যায়, প্রকৃতি বদলাচ্ছে তার প্রাথমিক পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তন সেটি ভবিষ্যতের সমস্যা। এই সময় পৃথিবীজুড়ে প্রচন্ড খাদ্যাভাব দেখা দেবে। আগুন লেগেছে, চীন,পর্তুগাল, ফ্রান্স তারপর আমেরিকার ক্যানসাসে বন্যা হচ্ছে, অস্ট্রেলিয়াতে বন্যা হচ্ছে। আবার এসব বন্যা বেশ আকর্ষিক।

বেলুচিস্থানে দুই তিন দিন আগে বৃষ্টি হয়েছে। তার মানে অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটতে শুরু করেছে। অর্থাৎ আবহাওয়া সংক্রান্ত ঘটনাগুলো অনুমানের বাইরে হচ্ছে। আষাঢ় শ্রাবণে বৃস্টি হওয়ার কথা কিন্তু বৃষ্টি নাই। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, আজকের আকাশটি শ্রাবণের আকাশ নয়। রবীন্দ্রনাথ বলে গিয়েছেন, নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে তিল ঠাঁই আর নাহিরে, সেই আকাশ কিন্তু এটি নয়।

দুইশ বছর আগে পৃথিবীর লোকসংখ্যা ছিল ১০০ কোটি। এখন ৮৬০ কোটি। কিছুদিন পরে ১০০০ কোটি হবে। যে পৃথিবীতে ২০০ বছর আগে লোকসংখ্যা ছিল ১০০কোটি।সেখানে ১০০ কোটির জায়গায় ১০০০ কোটি মানুষ হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই প্রকৃতির উপরে চাপ পড়ছে। জলা ভূমি শুকিয়ে ফেলা হল, বন কেটে ফেলা হল, এই কারণে প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। এ বিষয়ে সচেতনতা ও পূর্ব সাবধানতা গ্রহণ করতে হবে।  

লেখক: শিক্ষাবিদ, পরিবেশবিদ ও পানিসম্পদ বিশেষজ্ঞ

 
Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।

সোমবার (১২ মে) চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তারা এ প্রতিবেদন দাখিল করেন। তদন্ত প্রতিবেদনে জুলাই গণহত্যার নির্দেশদাতা হিসেবে শেখ হাসিনার নাম উঠে এসেছে বলে জানা গেছে।

আজ দুপুর ১টায় চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এ বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করবেন।

এর আগে গত শুক্রবার তাজুল ইসলাম এক ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যার তদন্ত রিপোর্ট আগামী সোমবার চিফ প্রসিকিউটর বরাবরে দাখিল করবে আশা করছি। তদন্ত রির্পোট দাখিল হওয়ার পর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ অর্থাৎ ‘ফরমাল চার্জ’ দাখিলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরু হবে।

‘ইতোমধ্যে চানখারপুল হত্যাকাণ্ডের দায়ে সিনিয়র পুলিশ অফিসারদের বিরুদ্ধে তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করা হয়েছে। ঐ হত্যাকাণ্ডের দায়ে আনুষ্ঠানিক বিচারের জন্য ফরমাল চার্জ চলতি সপ্তাহেই দাখিল করা হবে এবং এর মাধ্যমে জুলাই গণহত্যার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হবে ইনশাআল্লাহ।’

এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত ২০ এপ্রিলের মধ্যে শেষ করতে নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। প্রসিকিউশনের সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত চিফ প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।

গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর জুলাই- আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা দুই মামলায় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত দুই মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার ওপর গুলি, হত্যার নির্দেশদাতা ও পরিকল্পনাকারী হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার চলছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঠেকাতে আওয়ামী লীগ সরকার নির্বিচারে হত্যা চালায়। প্রায় দেড় হাজার মানুষ প্রাণ হারায় এই আন্দোলনে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্যে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের ১৫ বছরের শাসনের অবসান হয়। এরপর শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিলে জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচার করার সিদ্ধান্ত নেয়।

Header Ad
Header Ad

‘অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর একটিও গুমের ঘটনা ঘটেনি’

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। ছবি: সংগৃহীত

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, গত কয়েক বছর ধরে এদেশে যে গুমের সংস্কৃতি ছিল, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর একটিও গুমের ঘটনাও ঘটেনি। গত ৯ মাসে পুলিশের পক্ষ থেকে একটিও মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়নি।

রোববার (১১মে) কক্সবাজার শহরের একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত পিআইএল (পাবলিক ইন্টারেস্ট লিটিগেশন) পর্যালোচনা কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।

অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সরকারের নয়, রাষ্ট্রের আইন কর্মকর্তা হিসেবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে কাজ করছি।

গত কয়েক বছরে সাড়ে ৪ হাজার মানুষ বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশে অনেক এনজিও এবং এনজিও ব্যক্তিত্ব আছেন, তারা কথা বলেন কিন্তু সোচ্চার হন না। সুতরাং সমাজ পরিবর্তনের জন্য প্রত্যেকের কমিটমেন্ট থেকে কাজ করতে হবে।

আসাদুজ্জামান বলেন, বিএনপি সরকারের সময় কিছু কিছু এনজিও গণ গ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। কিন্তু বিএনপির দাবি অনুসারে বিগত সরকারের সময় ৬০ লাখ গায়েবি মামলা হয়েছে। এর ৯৯ শতাংশ বাদী পুলিশ। যেখানে গায়েবি মামলা হয়েছে, মৃত ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে, বিদেশে অবস্থানরতদেরও আসামি করা হয়েছে। এখনো হচ্ছে । এনজিওগুলোকে এ বিষয়ে সোচ্চার হতে হবে, কথা বলতে হবে।

গত ৯ মে শুরু হয়ে রোববার শেষ হয় তিন দিনব্যাপী এ কর্মশালা। সমাপনী দিনে কর্মশালার সভাপতিত্ব করেন সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনের বিচারপতি মুজিবুর রহমান মিয়া।

বেসরকারি সংস্থা বেলা ও এএলআরডি আয়োজিত কর্মশালায় অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হাইকোর্ট ডিভিশনের বিচারপতি আয়নুন নাহার সিদ্দিকা, এএলআরডির নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা ও বেলার প্রধান নির্বাহী (ভারপ্রাপ্ত) তাসলিমা ইসলাম।

কর্মশালায় বিভিন্ন বিষয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এবং এনজিও কর্মকর্তারা।

Header Ad
Header Ad

সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ জারি

ছবি: সংগৃহীত

সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ সময়োপযোগী করার জন্য অধ্যাদেশ জারি করেছে সরকার। রোববার (১১ মে) রাতে এ অধ্যাদেশ জারি করে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

সংসদ কার্যকর না থাকায় আইন অধিকতর সংশোধন করে আশু ব্যবস্থা নিতে সংবিধানের ৯৩ (১) অনুচ্ছেদে দেওয়া ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করেছেন। পরে তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত ‘সত্ত্বাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা ও তফসিলে তালিকাভুক্ত করতে পারবে’ শব্দগুলোর পর ‘বা সত্ত্বার যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে পারবে’ শব্দগুলো সংযোজিত হবে।

আইনের ধারা ২০ এর সংশোধনে বলা হয়, ধারা ২০ এর- (ক) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত ‘যদি কোনো ব্যক্তিকে ধারা ১৮ এর বিধান অনুসারে তালিকাভুক্ত করা হয় বা কোনো সত্ত্বাকে নিষিদ্ধ করা হয়’ শব্দগুলো ও সংখ্যার পরিবর্তে ‘যদি কোনো ব্যক্তি বা সত্ত্বার বিরুদ্ধে ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়’ শব্দগুলো, সংখ্যাগুলোও বন্ধনী প্রতিস্থাপিত হবে।

(খ) উপ-ধারা (১) এর- (অ) দফা (গ)-তে উল্লিখিত ‘নিষিদ্ধ’ শব্দের পরিবর্তে ‘উক্ত’ শব্দ প্রতিস্থাপিত হবে এবং (আ) দফা (ঙ) এর পরিবর্তে নিম্নরূপ দফা (ঙ) প্রতিস্থাপিত হবে, যথা:- ‘(ঙ) উক্ত সত্ত্বা কর্তৃক বা সেটির পক্ষে বা সমর্থনে যে কোনো প্রেস বিবৃতির প্রকাশনা বা মুদ্রণ কিংবা গণমাধ্যম, অনলাইন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা অন্য যে কোনো মাধ্যমে যে কোনো ধরনের প্রচারণা, অথবা মিছিল, সভা-সমাবেশ বা সংবাদ সম্মেলন আয়োজন বা জনসম্মুখে বক্তৃতা দেওয়া নিষিদ্ধ করবে। ’

(গ) উপ-ধারা (২) এ উল্লিখিত ‘নিষিদ্ধ’ শব্দের পরিবর্তে ‘উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত’ শব্দগুলো, সংখ্যা ও বন্ধনী প্রতিস্থাপিত হবে; এবং (ঘ) উপ-ধারা (৩) এ উল্লিখিত ‘তালিকাভুক্ত ব্যক্তি বা নিষিদ্ধ সংঘটনের’ শব্দগুলোর পরিবর্তে ‘ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) এর অধীন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এমন কোনো ব্যক্তি বা সত্ত্বার’ শব্দগুলো, সংখ্যাগুলো ও বন্ধনী প্রতিস্থাপিত হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল
‘অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর একটিও গুমের ঘটনা ঘটেনি’
সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ জারি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮ শিশুসহ ২৬ ফিলিস্তিনি নিহত
এবার জাতীয় পার্টির নিবন্ধন বাতিলের দাবি
এল ক্লাসিকো জিতে শিরোপার আরও কাছে বার্সেলোনা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল আজ
যুদ্ধে ভারতের ৮৩ বিলিয়ন, পাকিস্তানের ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি
আসছে ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি' আঘাত হানতে পারে যেসব অঞ্চলে
কাউন্টার অ্যাটাক ‘বুনইয়ানুম মারসুস’-এর সাফল্য উদযাপন করছে পাকিস্তান
নওগাঁয় কালবৈশাখীর তাণ্ডবে যুবক নিহত
‘ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার’ দেশে বিভক্তির সুযোগ নেই: আমীর খসরু
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
একদিনে চার জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে নতি স্বীকার: তোপের মুখে মোদী
সংগঠন নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ অনুমোদন
শ্রীলঙ্কায় বাস খাদে পড়ে ২১ তীর্থযাত্রীর মৃত্যু
আলোচনার টেবিলে ভারত-পাকিস্তান, গুরুত্ব পাচ্ছে সিন্ধু চুক্তি ও কাশ্মির ইস্যু
বাংলাদেশে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের সময় চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১৪ জন আটক