শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি জনগণ ও অর্থনীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা

আমি মনে করি, তেলের দাম বাড়ানোর কোনো যুক্তি ছিল না। সরকার যে যুক্তিতে এটি করেছে তার কোনো ভিত্তি নেই। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়েছে তাই এখানেও দাম বেড়েছে এই কথার কোনো ভিত্তি নেই। এটির যুক্তি এজন্য নেই যে, বিশ্ব বাজারে তেলের দাম কমে যাচ্ছে। যেটি ১২০/১৩০ ডলার পর্যন্ত উঠেছিল, সেটি কমতে কমতে ৯০ ডলার পর্যন্ত চলে এসেছে। এটি আরও কমবে সামনে, সেরকম লক্ষণই দেখা যাচ্ছে। সুতরাং তেলের দাম বিশ্ব বাজারে বেশি এটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

দ্বিতীয়ত, সরকার বলছে কয়েক মাসে লোকসান হয়েছে আট হাজার কোটি টাকা। গরমিল থাকলেও আমরা যদি এটিই মনে করি, সরকারের ক্ষতি হয়েছে আট হাজার কোটি টাকা। তবে এর আগে কয়েক বছরে সরকারের লাভ হয়েছিল ৪৭ হাজার কোটি টাকা। সেটির কারণ হচ্ছে, বিশ্ববাজারে তেলের দাম কম ছিল, কিন্তু সরকার এখানে তেলের দাম কমায়নি। যেকারণে বাংলাদেশের মানুষকে অনেক বেশি দামে তেল কিনতে হয়েছে। তার মানে বাংলাদেশের মানুষের পকেটের টাকা দিয়ে সরকার মুনাফা করেছে ৪৭ হাজার কোটি টাকা। সুতরাং লোকসান বাদ দিলেও তাদের হাতে প্রায় ৩৯ হাজার কোটি টাকা থাকে। সে হিসেবে আমাদের টাকা নেই, আমাদের টাকা খালি হয়ে গেছে, আমাদের কোনো উপায় নেই। এই কথাগুলি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। মুনাফার সঙ্গে যদি বিষয়গুলো এডজাস্ট করা যেত, তাহলে সরকার দাম না বাড়িয়ে বরং দাম কমানোর কথা চিন্তা করতে পারত।

তৃতীয়ত, তেলের উপর সরকার অনেক শুল্ক পায়। সেটি অনেক দেশে শুল্ক কম রেখে তেলের দাম কম রাখা হয়। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত সেটি কিন্তু বাদ দেওয়া হয়নি। সরকার এখন পর্যন্ত সেটি আদায় করে যাচ্ছে।

চতুর্থত, প্রধানমন্ত্রী কয়েকদিন আগেই বলছেন যে, অকটেন এবং পেট্রল দেশে গ্যাস উৎপাদনের মধ্য দিয়ে বাই প্রডাক্ট হিসেবে আসে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এটি আমাদের দেশে যা আছে তা চাহিদার তুলনায় উদ্বৃত্ত। চাহিদার তুলনায় উদ্বৃত্ত যদি থাকে, তাহলে বিশ্ববাজারে দামের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ এটি খুব সহজেই দাম কমানো সম্ভব ছিল। যেহেতু এটি বাই প্রডাক্ট হিসেবে হয়, এটির কোনো উৎপাদন ব্যয় ছিল না। সুতরাং সব জায়গায় চিন্তা করতে পারত দাম কমানোর।

কাজেই যে চারটি পয়েন্ট আলোচনা করা হল, সেটি পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সরকারের কোনো যুক্তিই আসলে ধোপে টিকে না। আরেকটি বিষয় যেটি তারা বলতে চায়, ভারতে দাম বেশি সুতরাং তেল পাচার হয়ে যাবে। পাচার ঠেকানোর জন্য তাদের নানারকম ব্যবস্থা আছে। বাহিনী আছে। কাজেই পাচার হয়ে যাচ্ছে মানে তাহলে সরকারের কাজটি কি? সরকারতো আছেই যেন পাচার না হয় সেটি ঠেকানোর জন্য। শুধু তেলের দাম বললে হবে না। মজুরি বলতে হবে। অন্যান্য জিনিসের দাম বলতে হবে। এটির কোনো যুক্তি হয় না।

সরকার সম্পূর্ণ নির্মমভাবে, সম্পূর্ণ অযৌক্তিকভাবে তেলের দাম বাড়াল, জ্বালানি তেলের দাম শতকরা ৫০% বাড়ানো হল, এর প্রভাব সবকিছুতে পড়বে। যেমন— বাসা ভাড়া বাড়বে, পরিবহন ভাড়া বাড়বে, উৎপাদন ব্যয় বাড়বে। অর্থাৎ অর্থনীতির গতিশীলতা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। জনগণের প্রাত্যহিক জীবনের যে গতিশীলতা সেটিও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কাজেই যেকোনোভাবেই হোক তহবিল বাড়ানোর দিকে সরকারের নজর। কারণ সরকারের বিভিন্ন মেগা প্রকল্প অপ্রয়োজনীয় আমদানিতে, টাকা পাচার হওয়ার কারণে বৈদেশিক মুদ্রাসহ বিভিন্নক্ষেত্রে সরকারের তহবিলের উপরে চাপ সৃষ্টি হয়েছে। সেই চাপটি কমানোর জন্য মুদ্রাপাচার বন্ধ করতে পারত অথবা নিয়ন্ত্রণ করতে পারত, অপ্রয়োজনীয় আমদানি বন্ধ করতে পারত। সরকার জনগণের পক্ষ থেকে আরও টাকা নেওয়ার চেষ্টা করছে, আইএমএফের কাছে থেকে লোন নিচ্ছে এবং যে লোনের শর্ত হিসেবে আবার জনগণের উপর নতুন নতুন আক্রমণ করা হচ্ছে। কাজেই সবকিছু দেখে এটি বলা বোধ হয় ভুল হবে না যে, এটি জনগণের বিরুদ্ধে এবং অর্থনীতির বিরুদ্ধে একরকম যুদ্ধ ঘোষণার শামিল।

লেখক: অর্থনীতিবিদ
আরএ/

Header Ad
Header Ad

পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার

মনু মিয়া ও খায়রুল বাসার। ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের ইটনায় বিনা পারিশ্রমিকে ৩ হাজার ৫৭টি কবর খননকারী মানুষটি, যিনি জীবনের প্রায় অর্ধশতাব্দী সময় ব্যয় করেছেন নিঃস্বার্থ এই কাজে— সেই মনু মিয়া (৬৭) আর নেই। তার মৃত্যুতে শোক ছড়িয়ে পড়েছে স্থানীয়দের মাঝে, হৃদয়ে আঘাত লেগেছে দূরের মানুষদেরও।

তার প্রতি ভালোবাসা জানাতে ছুটে গেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা খায়রুল বাসার। পুরস্কার নিতে নয়, বরং শেষবারের মতো প্রকৃত এক নায়কের পাশে দাঁড়াতে।

শনিবার (২৮ জুন) এক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার কথা ছিল অভিনেতা খায়রুল বাসারের। কিন্তু মনু মিয়ার মৃত্যুসংবাদ শোনার পর সেই অনুষ্ঠানে না গিয়ে সরাসরি কিশোরগঞ্জের ইটনায় ছুটে যান তিনি।

সন্ধ্যায় এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “মনু কাকা আমার আত্মীয় না হলেও তার জীবনদর্শন আমাকে নাড়া দিয়েছে। কয়েকদিন আগে কথা হয়েছিল, আমাকে বাড়িতে আসার জন্য বলেছিলেন। আজ এলাম, কিন্তু পেলাম না তাকে জীবিত। তার ঘর, তার তৈরি সরঞ্জাম দেখে মুগ্ধ হয়েছি। ঠিক যেমন বলেছিলেন, তেমন করেই সাজানো। আমি চোখে দেখলাম একজন সৎ, সহজ ও আলোকিত মানুষের শেষ চিহ্নগুলো।”

খায়রুল বাসার আরও বলেন, “পুরস্কার তো জীবনে আরও পাওয়া যাবে। কিন্তু জীবিত এই মানুষটিকে শেষবার না দেখার আফসোস সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হতো। তাই আমি মনে করেছি— আজ এই জানাজায় উপস্থিত হওয়াটাই সবচেয়ে জরুরি ছিল।”

এর আগে মনু মিয়া অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে, সংবাদমাধ্যমে উঠে আসে তার মানবিক জীবনের গল্প। সেই সময় কেউ বা কারা তার একমাত্র সঙ্গী ঘোড়াটিকে মেরে ফেলে। অভিনেতা খায়রুল বাসার তখন তাকে একটি নতুন ঘোড়া উপহার দিতে চাইলেও মনু মিয়া শুধু দোয়ার আবেদন করেন।

মনু মিয়ার জীবনদর্শনে মুগ্ধ খায়রুল বাসার তখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছিলেন— “আজ এক নায়কের সাথেই দেখা হলো আমার। আমি নিজ চোখে এক নায়ককেই দেখে আসলাম, বুক মেলালাম এক নায়কের সাথে! আজন্ম এক নায়ক মনু মিয়া। এই নায়কের গল্প বলবো শিগগিরই। মনু চাচা দোয়া ছাড়া কিছু চান না আপনাদের কাছে। উনি আপনাদের জন্য দোয়া করেন, যেন ভালো থাকেন।”

জীবনভর কোনো পারিশ্রমিক কিংবা উপহার না নিয়ে নিঃস্বার্থভাবে মানুষের কবর খুঁড়ে যাওয়ার এই মহান কর্মযোদ্ধা বলেছিলেন, “আমি কবর খুঁড়ি আল্লাহকে খুশি করার জন্য। মানুষের কাজ করি, তার বিনিময়ে কিছু নেই।”

Header Ad
Header Ad

মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড আভাসের ভোকাল তানজির তুহিনের মা মারা গেছেন। আজ শনিবার (২৮ জুন) সকালে ঢাকার নিজ বাসায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

তানজির তুহিনের মায়ের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন আভাস ব্যান্ডের কো ফাউন্ডার রাজু। তিনি বলেন, ‘আন্টি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ ছিলেন। এরপর নিয়ম অনুযায়ী চিকিৎসা চলতে থাকে তার। অবশেষ সবকিছুর সমাপ্তি ঘটিয়ে আজ সকালে পরপরে চলে গেলেন তিনি।’

রাজু আরও জানান, তানজির তুহিনের মায়ের নাম ডাক্তার বেগম সামছুন নাহার। আজ শনিবার রাতে বাদ এশা চট্টগ্রামের মিরসরাই তার বাবার কবরের পাশে দাফন সম্পন্ন হবে।

তুহিন বর্তমানে আভাস ব্যান্ড নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এই ব্যান্ডের সদস্যরা হলেন ভোকাল তানজীর তুহীন, বেজ রাজু শেখ, ড্রামস রিঙ্কু ইমাম, কি-বোর্ড আরাফাত শাওন, গিটার নাঈম মোরশেদ ও অন্তু দাশ।

Header Ad
Header Ad

ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে বিএনপি: আমীর খসরু

স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশের অন্তত এক কোটি মানুষের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে এবং এটি বাস্তবায়ন করা হবে মাত্র ১৮ মাসের মধ্যে— এমন প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

তিনি বলেন, কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হবে তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে। ন্যূনতম এসএসসি পাস তরুণ-যুবকদের আইটি খাতে চাকরি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পরিকল্পনা গ্রহণ করবে বিএনপি।

শনিবার (২৮ জুন) সিলেটের জালালাবাদ গ্যাস অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘সিলেট বিজনেস ডায়লগ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে দেশের ব্যবসা, অর্থনীতি ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়।

আমীর খসরু বলেন, “আগের মতো রাজনীতি করলে আর চলবে না। দেশের মানুষের মন ও মানসিকতা বদলে গেছে। রাজনীতি থেকে ব্যবসাকে আলাদা রাখতে হবে। একটি ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তুলতে হবে।”

তিনি আরও বলেন, “গত ১৭ বছরে দেশের অর্থনীতিতে যে সৃজনশীলতা ছিল, তা ধ্বংস করা হয়েছে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রথম দিন থেকেই ব্যবসা ও অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে কাজ শুরু করবে। এক মুহূর্তও সময় নষ্ট হবে না।”

খসরু জানান, যারা কৃষিতে বিনিয়োগে আগ্রহী, তাদের জন্য সহায়তা ও প্রণোদনার ব্যবস্থা করবে বিএনপি। দেশের কৃষিপণ্য বিদেশে রপ্তানির ক্ষেত্রেও আলাদা কর্মসূচি নেওয়া হবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে পরিচালনা করেন নগর বিএনপির সহ-সভাপতি রিয়াসদ আজিম এবং কোষাধ্যক্ষ এনামুল কুদ্দুস চৌধুরী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু ও সংগঠনের সাবেক সভাপতি ফজলুল হক। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন— বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এম এ মালেক, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবুল কাহের চৌধুরী ও মিজানুর রহমান চৌধুরী, জেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, নগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী, নাসিম হোসাইন, বদরুজ্জামান সেলিম, ফয়সল আহমদ চৌধুরী এবং মহানগর ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদের সভাপতি আব্দুর রহমান রিপন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার
মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন
ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে বিএনপি: আমীর খসরু
ফিলিস্তিনের মতো সাইপ্রাসও দখলে নিচ্ছে ইসরায়েল!
কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’
সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
নওগাঁয় ছাত্রদলের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নব গঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু,  শনাক্ত ৭
এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান
পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
ছায়ানটের সভাপতি হলেন ডা. সারওয়ার আলী, কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন মুখ