শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সংকটকালে কৃষিই অর্থনীতির চালিকাশক্তি

ঐতিহাসিকভাবেই বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি কৃষি। সংকট মোকাবিলার ক্ষেত্রে রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে এসেছে এদেশের কৃষি খাত। অর্থনীতিকে সুরক্ষা দেওয়ার পাশাপাশি অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির চাকাকে গতিশীল রাখার ক্ষেত্রেও প্রধানতম শক্তির জায়গা হিসেবে আমরা সবসময় পেয়েছি এদেশের কৃষি, কৃষক এবংকৃষি উদ্যোক্তাদের। স্বাধীনতার পরপরই বঙ্গবন্ধু তার অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন দর্শনের ধারাবাহিকতায় যুদ্ধোত্তর দেশে কৃষি পুনর্গঠনে দিয়েছিলেন সর্বোচ্চ মনোযোগ। তাই তার প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় কৃষি ও পানিসম্পদ খাতকে সর্বোচ্চ (২৪ শতাংশ) বরাদ্দ পেতে দেখি।

অস্থির বৈশ্বিক বাস্তবতায় সদ্য স্বাধীন দেশকে এগিয়ে নিতে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় শিল্প খাতের বিকাশের পাশাপাশি তিনি কৃষি ও কৃষকের সুরক্ষা নিশ্চিত করাকেও সমান গুরুত্ব দিয়েছেন। ওই সময়টায় এখনকার মতো সারা বিশ্বেই তেলের দাম বেড়ে গিয়েছিল। খাদ্য সংকটও ছিল তীব্র। তাই কৃষি উৎপাদনে গুরুত্ব দেওয়াটা ছিল খুবই প্রাসঙ্গিক। বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে মাত্র সাড়ে তিন বছরের মধ্যে দেশের মাথাপিছু আয় দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি পাওয়ার পেছনে তার এই কৃষিমুখী নীতি ও উন্নয়নদর্শন অত্যন্ত গুরুত্ববহ ভূমিকা রেখেছে। তার দ্বিতীয় বিপ্লবের মূল প্রস্তাবনাতেও প্রধান জায়গায় ছিল কৃষি কেন্দ্রিক সমবায় আন্দোলন।

বঙ্গবন্ধুকে হারানোর পর দেশ পথ হারিয়েছিল।বঙ্গবন্ধুর শুরু করা সবুজ বিপ্লবও গতি হারিয়েছিল।  বহু বছর পর গেল শতাব্দীর একেবারে শেষে এসে আবার যখন বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশের হাল ধরেন তখন আমরা আবার ফিরতে পেরেছি টেকসই কৃষি উন্নয়নের পথে। মাঝে দেশবিরোধীদের কারণে এইঅভিযাত্রায় ছেদ পড়ে। তবে ২০০৯ থেকে দ্বিতীয় দফায় তিনি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকাঁধে নেওয়ার পর থেকে দেশের কৃষি খাতকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। এ সময়ে কৃষির সার্বিক ও টেকসই উন্নয়নের প্রতিফলন আমরা দেখতে পাই খাদ্য উৎপাদন সূচক, বৈশ্বিক ক্ষুধা সূচক ইত্যাদিতে বাংলাদেশের দ্রুত অগ্রগতিতে। 

বর্তমানে চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটকালে এই কৃষিনীতির যে দিকটিতে বিশেষভাবে আলোকপাত করা দরকার তা হলো এ ধরনের সংকট মোকাবিলায় আমাদের কৃষি খাতের অবদান, সক্ষমতা ও সম্ভাবনা। ২০০৮-০৯-এও বিশ্ব আর্থিক ব্যবস্থার সংকটকালে অনেকে বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবিত হয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু সেসময় সরকারের যথাযথ নির্দেশনা ও সহায়তায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিয়েলইকোনমিতে ঋণের প্রবাহ বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছিল। 

মূলত ডিজিটাল পদ্ধতিতে আর্থিক সেবা প্রান্তিক মানুষের কাছে বিশেষ করে কৃষিনির্ভর জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়াইছিল এই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির অভিযানের মূলনীতি। যথাযথ অর্থায়নের মাধ্যমে বহুমুখীকৃষির বিকাশ, নতুন কৃষি উদ্যোক্তা তৈরি এবং সর্বোপরি কৃষকের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যকে সামনে নিয়ে এগোনো আর্থিক অন্তর্ভুক্তির এই অভিযান তখন সুফল দিয়েছিল। ৪০ শতাংশ কর্মশক্তি যেই কৃষি খাতে যুক্ত সেখানে ঋণের প্রবাহ বাড়ানোর ফলে বৈশ্বিক মন্দার মধ্যেও তাদের সুরক্ষা দেওয়া সম্ভব হয়েছিল।একইসঙ্গে কৃষিতে ভর্তুকির পরিমাণও বাড়িয়েছিল সরকার। সারের দাম ব্যাপক হারে কমিয়ে ছিল সরকার।কৃষকের হাতে টাকা থাকায় দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদাও বেগবান হয়েছিল।আর এর সুফল পেয়েছে অর্থনীতির অন্যান্য খাতও। ফলে ওই মন্দা থেকে অর্থনীতিকে কেবল সুরক্ষিত করা গিয়েছিল তাই নয়, পাশাপাশি প্রবৃদ্ধির চাকাকে অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেগবান করাও সম্ভব হয়েছিলে। 

একইভাবে সর্বশেষ করোনা জনিত অর্থনৈতিক স্থিতাবস্থার সময়ও কৃষি আমাদের অর্থনীতির রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করেছে। সে সময় যথাযথ প্রণোদনাসহ নানা রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক উদ্যোগ নিয়ে কৃষির সুরক্ষা দেওয়া হয়েছিল। ফলে খাদ্য উৎপাদন ও খাদ্য সরবরাহ বহাল থেকে ছিল। এমনকি শহরাঞ্চলে অস্থায়ী বেকারত্বের শিকার হয়ে যারা গ্রামে ফিরেছিলেন তাদেরও একটি বড় অংশের সহায় হয়েছিলএই কৃষি খাতই। এভাবেই বারেবারে দেশের কৃষি খাত সামষ্টিক অর্থনীতিকে সুরক্ষা দেওয়ার পরীক্ষায় ভালোভাবে উত্তির্ণ হয়েছে।

করোনাজনিত সংকট থেকে পুনরুত্থান শুরু হতে না হতেই অনাকাঙ্ক্ষিত রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে গোটা বিশ্ব অর্থনীতি। প্রত্যাশিতভাবে সংকটের প্রভাব পড়ছে এদেশেও। বিশ্ব খাদ্য সংস্থা এবং বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি হুঁশিয়ারি দিচ্ছে যে আগামী বছর বিশ্বজুড়েই ব্যাপক খাদ্য ঘাটতি দেখা দেবে। চলতি বছর সারাবিশ্বেই যে জলবায়ু পরিবর্তনের উথালপাথাল দেখা গেছে তাতেই খাদ্য উৎপাদন নিয়ে এই আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তা ছাড়া বিশ্বের শস্য ভাণ্ডার বলে পরিচিত ইউক্রেন ও রাশিয়ায় যুদ্ধ চলতে থাকায় তাদের কৃষি উৎপাদন ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

যুদ্ধের কারণে খাদ্য পরিবহনেও সমস্যা হচ্ছে। এতে আমাদের মতো দেশে যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। গম ও ভোজ্য তেলসহ অনেক খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে গেছে। খাদ্য সরবরাহ পেতেও অসুবিধা হচ্ছে। এসবই আমাদের আমদানি মূল্যস্ফীতি বাড়ানোর পেছনে কাজ করছে। আর এবছর আমাদের দেশসহ এই অঞ্চলে বর্ষাকালে বৃষ্টি হয়নি। তবে বর্ষাকালের শেষ প্রান্তে এসে বেশ বৃষ্টি হয়েছে। এর ইতিবাচক প্রভাব আমন ফসলের ওপর পড়বে বলে মনে হয়।জমিতে রস থাকবে বলে বোরো ধান উৎপাদনেও কম সেচ লাগবে। তা সত্ত্বেও বিশ্ব খাদ্য পরিস্থিতি মোটেও সুবিধার মনে হচ্ছে না। সারাবিশ্বের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ব্যাপক হারে কমে যাবে বলে বিশ্ব ব্যাংক ও আইএমএফ তাদের অর্থনৈতিক আউটলুক বা প্রক্ষেপণে একাধিকবার বলেই চলেছে। আইএমএফ আশঙ্কা করছে আগামী বছর বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ২.৯ শতাংশ হবে।গত ১৩-১৪ বছরেদেশকে একটি শক্তিশালী সামষ্টিক অর্থনৈতিক ভিত্তির ওপর দাঁড় করানো গেছে বলে চলমান সংকটের মধ্যেও বাংলাদেশ অন্যঅধিকাংশ দেশের চেয়ে ভালো করছে। আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী এবং রেটিং এজেন্সিগুলোও তাই বলছে। 

তবে চ্যালেঞ্জ যে রয়েছে তা তো মানতেইহ বে। একইসঙ্গে মনে রাখতে হবে যে, এই সংকট উত্তরণের ক্ষেত্রেও কৃষি সবচেয়ে শক্তিশালী রক্ষাকবচ হতে পারে। এ জন্য দরকার সময়োচিত নীতি গ্রহণ ও তার যথাযথ বাস্তবায়ন। প্রধানমন্ত্রীর কথা অনুযায়ী কৃষিকেই আমাদের সবচেয়ে বড় রক্ষাকবচ হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। সেজন্য যথোপযুক্ত বাজেটারি সহায়তা ছাড়াও সহজ শর্তে ঋণ, সম্প্রসারণ এবং মার্কেটিং সমর্থন দিয়ে যেতে হবে।বঙ্গবন্ধু পুরস্কার পেয়েছেন যেসব কৃষক এবং যাদের নাম প্রস্তাব করা হয় সেগুলোর তথ্য ভাণ্ডার কৃষি মন্ত্রণালয়ে আছে। এরা আধুনিক কৃষক। এদের জন্য বিশেষ ঋণের ব্যবস্থা করা যায়।

সোলার সেচের বিকাশে আরও মনোযোগী হতে হবে। সরকার কৃষি যান্ত্রিকিকরণের জন্য যে ভর্তুকির ব্যবস্থা করেছে সেখান থেকে সোলার সেচ প্রকল্পও অনুরূপ ভর্তুকি দেওয়া হোক।পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া পঁচিশ হাজার কোটি টাকার তহবিল থেকে কয়েক লক্ষ সোলার পাম্পের জন্য ঋণের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।গবেষণা ও উদ্ভাবন সমর্থনের পাশাপাশি কৃষির উন্নয়নের জন্য মার্কেটিং ও গুদামজাত করার জন্য ঋণ দেওয়া যায়।কৃষি পণ্যের জন্য ই-কমার্স উৎসাহ দেওয়ার অংশ হিসেবে ট্রেড লাইসেন্সবিহীন ছোট ঋণ মোবাইল ও এজেন্ট ব্যাংকিং-এর মাধ্যমে ব্যাংকগুলো যেন ন্যানো ঋণ মডেলে দেয় তার নির্দেশনা বাংলাদেশ ব্যাংক দিতে পারে।

আজকাল অনেক শিক্ষিত নারীও আধুনিক কৃষি উদ্যোগ নিচ্ছেন। তাদের জন্য আলাদা কিছু ঋণ ও রাজস্ব সুবিধার কথা নিশ্চয় ভাবা যায়।কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের চালু করা স্টার্টআপ উদ্যোগ ত্বরান্বিত করা গেলে মন্দ হয় না। এবারের মন্দায় আমাদের কৃষি এবং ছোট উদ্যোগ প্রণোদিত করতেই হবে।

কৃষিভিত্তিক শিল্পের প্রসারের পাশাপাশি কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্যের রপ্তানি বাড়ানোর জন্য সব ধরনের নীতি সমর্থন দিতে হবে।বদলে যাওয়া গ্রাম বাংলায় অকৃষি খাতের প্রসারের জন্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের হাতে প্রয়োজনীয় পুঁজি জোগান দিয়ে যেতে হবে। এসব কর্মসূচি বাস্তবায়নের গতি কতটা তা দেখার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডিজিটাল মনিটরিং জোরদার করতে পারে। এই কর্মসূচি যেন অব্যাহত থাকে সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

ব্যাংকগুলো ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগে ঋণ দিতে উৎসাহী করার জন্য সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের জন্য অর্থ বরাদ্দ করেছে। সোলার পাম্পও এই কর্মসূচির সুবিধা দেওয়া যেতে পারে। তাহলে কৃষিতে বিনিয়োগের হার বাড়বে। প্রয়োজনে এই গ্যারান্টি স্কিমের জন্য বাজেটারি বরাদ্দ আরও বাড়ানো যেতে পারে। ন্যানো ক্রেডিট ও ছোট ব্যবসায়ীদের জন্য ডিজিটাল ফাইন্যান্সের আওতায় ট্রেড লাইসেন্স ছাড়াই ঋণ দেওয়ার যে উদ্যোগ বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়েছে তা অবশ্যই প্রশংসনীয়। আধুনিক কৃষি উদ্যোক্তাদেরও এই সুযোগ দেওয়া হোক। কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়িয়ে চলেছে সরকার। সম্প্রতি  কৃষিমন্ত্রী বলেছেন যে এ বছর ২৮ হাজার কোটি বিনিয়োগ করেছে। আগামী বছর কৃষিতে এই বিনিয়োগ ৪৬ হাজার কোটি করবে বলে তিনি আশা করছেন কৃষির প্রতি  নীতিনির্ধারকদের এই মনোযোগ এই সংকটকালে খুবই প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।

লেখক: বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর

Header Ad

টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

নির্মাণাধীন ভবন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে নিরাপত্তা বেষ্টুনীবিহীন একটি ভবনে কাজ গিয়ে ছাদ থেকে পড়ে বাবুল মিয়া বাবু (৫৫) নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। সে উপজেলার মাইজবাড়ী এলাকার গুটু মিয়ার ছেলে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে ভূঞাপুর পৌর শহরের ফসলআন্দি এলাকায় সাংবাদিক আসাদুল ইসলাম বাবুলের তিন তলা ভবনের নিচের একটি ড্রেনে পড়ে গিয়ে তিনি মারা যায়।

স্থানীয় বাসিন্দা ওয়াহেদুজ্জামান পলাশ জানান, জুয়েল নামে এক ব্যক্তির নির্মাণাধীন বাসায় কাজ করছিলেন ওই নির্মাণ শ্রমিক। কাজ করতে গিয়ে হঠাৎ পা ফসকে ভবনের চার তলা ছাদ থেকে নিচের একটি ড্রেনে পড়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে তার সহকর্মীরা হাসপাতালে নিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয়রা জানান, নির্মাণাধীন এই ভবনের কোনো নিরাপত্তা বেষ্টনী ছিল না। নির্মাণ শ্রমিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে আসছিলেন। নিরাপত্তা বেষ্টনী না থাকায় এর আগেও অনেক দুর্ঘটনা ঘটেছে।

অভিযোগ উঠেছে, থানা পুলিশকে না জানিয়ে কৌশলে ভবনের মালিক জুয়েল হাসপাতাল থেকে তার লাশ নিয়ে যায়।

ভবন মালিক জুয়েল বলেন, নির্মাণ শ্রমিক মৃত্যুর ঘটনায় তার পরিবারের সাথে সমঝোতা হয়েছে। পরিবারকে অর্থ সহায়তা প্রদান করা হবেও জানান তিনি।

এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ বলেন, এ বিষয়ে কেউ অবগত করেনি। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

ফাইল ছবি

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। রাজিবুল ইসলামকে (বাপ্পি) সভাপতি ও সজল কুণ্ডুকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অনুমোদন দিয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এ কমিটির অনুমোদন দেন।

কমিটি অনুমোদন দিয়ে এতে বলা হয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'স্মার্ট বাংলাদেশ', 'স্মার্ট মহানগর' বিনির্মাণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হলো।

ঘোষিত কমিটিতে সহ-সভাপতি হয়েছেন কাউসার আহমেদ (ইমন), সৈয়দ ইমরান হোসেন, মো. নাজমুল হোসেন, উবায়দুর রহমান লিও, নিবাস মজুমদার, রেহানুল হক রাফি, রাজীব সাহা, আবু তালিম ভূইয়া, আরাফাত হোসেন মারুফ, মো. হাসিবুল আলম পুলক, শাখাওয়াত হোসেন আরেফিন, মো. শাকিল তালুকদার, আহমেদ আলী রেজওয়ান, সালমান রহমান (আশরাফ), আদনান আইয়ুব, মো. রিয়াজ মোল্লা, শাহজালাল শাহীন, ইশতেফাক হক (ইফাজ), সৈয়দ আমিনুল ইসলাম (নিবিড়), কাজী জাহিদুল ইসলাম রাজন, মাশরুফ বিন নেসার শান, মো. শাহরিয়ার শাওন, মো. আক্তার হোসেন, মো. বিপ্লব খান,নাইমুল ইসলাম নোমান, নাজমুল হাসান প্রিন্স তালুকদার, সারোয়ার হোসেন, ফারকিলিত সাফাক-ই-আরফাকসাজ, আনিসুর রহমান আনিস, জুটন চন্দ্র দাস,মাহমুদুল হাসান (ইমন)।

এছাড়াও সহ-সভাপতি হিসেবে আরও আছেন, মাজেদুল মজিদ মাহমুদ (সাদমান), সাদি মোহাম্মদ সৈকত, আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ রাজু, রাকিবুল ইসলাম শাওন, মো. ফজলে রাব্বি, সোহানুর রহমান সোহান, ওহিদুল ইসলাম অপু, মেহেদী হাসান, তানভীর আহমেদ, রুবেল মাহমুদ, সাব্বির বিন ইসলাম, মাসুদ রানা, মো. আবু ইউসুফ হৃদয়, আশিক মাহমুদ, মো. নুরুদ্দিন হাওলাদার, মাহমুদ হাসান জিল্লু, মো. ইনজামুল ইসলাম (আকিব), সোহেল রানা, আব্দুল্লাহ আল-হাসান, আহমেদ সারোয়ার স্বচ্ছ, মো. কামরুজ্জামান ইফতি, আরাফাত হোসেন রনি, মো. ইমরান হোসেন, সিফাত হোসেন, শেখ কোরবান ইসলাম, আব্দুল্লাহ আশিক, এফ এম সাইফুজ্জামান সজিব, মো. শামীম খান, বখতিয়ার শিকদার বাপ্পি, সুজন দাস, মো. তাবারক হোসেন (বিপ্লব), বাবু দাস, মো. ইমরান হোসেন পাভেল, জবিউল্লাহ শান্ত, বিশ্বজিৎ হাওলাদার জিৎ, ফেরদাউস আনসারী, নাইমুর রহমান দুর্জয়, জহিরুল ইসলাম খান তুহিন, মেহেদী হাসান রাজু, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, আল আমিন।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন সাগর (সানাফ), সৈয়দ মুক্তাদির সাদ, সৌরভ দেব নয়ন, মোস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ আবিয়াজ সাজেদ, নয়ন শিকদার, কাজী তানবীর হোসেন, মাহবুব আলম মাহিব, রফিকুল ইসলাম রাসেল, ইয়াসির আরাফাত, আক্তারুজ্জামান মান্না।

সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন, সাকিব হোসাইন, শাকিল হোসেন (জীবন), আরমান মাহমুদ তুষার, রহমান ইকবাল (ইকু), জোবায়েদ সাদাফ সাজিদ, দিপ্ত কুন্ডু, জাহিদুল ইসলাম দিপু, মো. রাকিব হোসেন, নাইমুল ইসলাম, মো. সাইদুল ইসলাম জনি, মো. রাহাত হোসেন রাব্বি।

প্রচার সম্পাদক হয়েছেন হামিম খান কাজল। উপ-প্রচার সম্পাদক করা হয়েছেন আরিফুল ইসলাম, এরশাদ হোসাইন, এম আহসানুর রহমান ইমন, এম এস আর সবুজ, মাহবুব আলম খান তনিম, মুনতাসির রাফি।

দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে মো. সাকিব আল হাসান (রাজিব) কে। উপ-দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন নাঈফুজ্জামান কোতোয়াল, শিমুল রায়, জুনাইদ বোগদাদী প্রধান, রাইসুল আলম ইসতিয়াক, শফিক বেপারী, কাজী রাকিব হোসেন।

গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মীর মোহাম্মদ সাইকুন আলী শান্ত। উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মোকারোম হোসাইন রুদ্র, মো. জনি ইসলাম, জুয়েল রানা, মো. মারজুক হোসেন ভুবন, মারুফ বিল্লাহ ও জাফরুল ইসলাম (লিটন)।

শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক করা হয়েছে শাহাদাত মাহমুদ সাকিবকে। উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক হয়েছেন মো. জিন্নাত হোসেন, সাব্বির হাওলাদার, প্রতীম বিশ্বাস, রোহান আহমেদ, আহসান হাবিব ইমরান।

সাংস্কৃতিক সম্পাদক হয়েছেন তমাল পাল। উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক করা হয়েছেন এইচ. এম. আমিনুল, নীলপদ্ম রায় প্রান্ত, স্বপন চৌধুরী, রাহুল কুমার ভৌমিক, সোহেল জামান রাকিব।

সমাজসেবা সম্পাদক হয়েছেন শাকিল আহমেদ হৃদয়। উপ-সমাজসেবা সম্পাদক করা হয়েছে শেখ মেহেদী হাসান, মাসুম বিল্লাহ, সাদ্দাম হোসেন সাদমানকে। ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন মো. আবু হোসাইন। উপ-ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন নাঈম ইসলাম দুর্জয়, তারিকুল ইসলাম অপু, সজল হাওলাদার, মো. নূর নবী (রাঈদ), সাহাবুদ্দিন চুপ্পু, আব্দুল্লাহ সাবিত আনোয়ার চৌধুরী।

আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহ আলম বিজয়। উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহরিয়া ইসলাম জয়, মোস্তাফিজুর রহমান দিপু, শেখ মুহাম্মদ নাঈম উল ইসলাম, ওয়াহিদুল ইসলাম নিশান, সৈয়দ লামমিম হাসান নিলয়। পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন সাফায়েত খন্দকার সিয়াম। উপ-পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন ইমতিয়াজ আহমেদ ইমরান, ফয়সাল আহম্মেদ তমাল, মাহমুদুল হাসান তুষার।

তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন হাবিবুর রহমান শাকিল। উপ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন ফয়সাল আহমেদ ভুবন, সাবের হোসাইন, মুরসালিন সরকার। অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. সোহাগ রানা। উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সুরুজ ফরাজী, গোলাম রাব্বি সিকদার শফিউদ্দিন মাহমুদ তুষার, আখিয়ারুল ইসলাম আফিক।

আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মেহেদী হাসান (নাহিদ)। উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন কাজী জার্জিস বিন এরতেজা, মো. মঈন হোসেন (সজীব), মো. জুবায়ের হোসেন শেখ রওনক আহমেদ, আরিফুর রহমান ফাহাদ, নওফেল হামিদ জয়। পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইরফান আহমেদ বাধন। উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. রাব্বী হোসেন, সজীব হাওলাদার, জাহিদুল ইসলাম।

স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. আরাফাত উল্লাহ। উপ-স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আহসানুল্লাহ সজীব, নিয়ামাল ওয়াকিল, নিবিড় হাসান, মো. ফয়সাল রাব্বি। বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবরার খান তাহমিদ। উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু কাওসার, মো. তানভীর আহমেদ বাপ্পি, মো. জিসান হাওলাদার, মো. ওয়ালিউল।

দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু

দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের হাকিমপুরে গরুবোঝাই ভটভটির সঙ্গে মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মোটরসাইকেলের থাকা দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। এর আগে, সকালে ঘোড়াঘাট উপজেলায় দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাকের চালক ও সহকারীর মৃত্যু হয়।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটার দিকে বিরামপুর-হাকিমপুর আঞ্চলিক সড়কের ডাঙ্গাপাড়া বাজারের উত্তর পাশে হাকিমপুর - বিরামপুর উপজেলার জিরো পয়েন্টে এ ঘটনা ঘটে। অন্যদিকে ভোরে ঘোড়াঘাট উপজেলার দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের টিএন্ডটি মোড় এলাকায় দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

নিহত দুই মোটরসাইকেল আরোহী হলেন- নবাবগঞ্জ উপজেলার কুমারপাড়া গ্রামের ধীরাজ কুমার ছেলে ধীমান কুমার ঘোষ (৩০) ও একই উপজেলার দাউদপুর এলাকার আনারুলের ছেলে আরিফ হোসেন (৩৫)।

হাকিমপুর থানা পুলিশ জানায়, দুপুরের দিকে মোটরসাইকেল যোগে হাকিমপুর থেকে দুই বন্ধু বিরামপুর যাবার পথে হাকিমপুর উপজেলার শেষ সীমানায় গরু বোঝাই ভটভটির সাথে মোটরসাইকেল ধাক্কা খেয়ে পাকা রাস্তায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী ছিটকে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বন্ধুর মৃত্যু হয়।

নিহত ধীমান কুমার ঘোষ এর মামা হাকিমপুর হিলি পৌরসভার বাসিন্দা স্বপন কুমার বলেন, আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে মোবাইল ফোনে আমাকে ভাগিনা ধীমান কুমার বলেন, মামা আমি জরুরি কাজে হিলি আসছিলাম তাই আপনার সাথে দেখা করতে পারলাম না। এর কিছুক্ষণ পরে দুর্ঘটনার খবর শুনতে পাই এবং হাসপাতালে এসে দেখি আমার ভাগিনা মারা গেছে।

হাকিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. দুলাল হোসেন জানান, দুপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেলের আরোহীর মৃত্যু সংবাদ পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠিয়ে দেয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে গরুবাহী ভটভটি জব্দ করে থানায় এবং নিহতদের হাসপাতালে আনা হয়েছে। পরবর্তীতে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো আপত্তি না থাকায় লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। ভটভটি চালক পলাতক রয়েছে।

এদিকে ঘোড়াঘাট উপজেলায় মালবোঝাই দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে দুজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৬টার দিকে ঘোড়াঘাট উপজেলার দিনাজপুর -ঢাকা মহাসড়কের ঘোড়াঘাট টিএনটি মিশন মোড় এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ট্রাকচালক গোলাম রাব্বি (৪৫)। সে জয়পুরহাট জেলা সদরের আমদই এলাকার মমতাজের ছেলে। তার সহযোগী রেজোয়ান ইসলাম (২৮) একই এলাকার চৌমুহনীর বাসিন্দা।

স্থানীয়রা ও পুলিশ জানায়, শুক্রবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা ভুট্টাবোঝাই ট্রাকের (ঢাকা মেট্রো-ট-২০৬৬৪৯) সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা দিনাজপুর শহরমুখী সারবোঝাই ট্রাকের (ঝিনাইদহ-ট-১১১৬৪৬) মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা এসে ঘটনাস্থল থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় ২ জনকে উদ্ধার করে ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।

ঘোড়াঘাট ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা আতাউর রহমান বলেন, ‘আমরা সকালে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে ২ জনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠিয়েছি।’

ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) ডা. সা-আদ আস সামস বলেন, ‘সকালে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ২ জন রোগীকে মৃত অবস্থায় আমাদের হাসপাতালে নিয়ে আসেন। ঘটনাটি পুলিশকে জানানো হয়েছে।’

ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, উপজেলার টিএনটি মোড় এলাকায় ভুট্টা ও সারবোঝাই দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা ভুট্টাবোঝাই ট্রাকটিকে দিনাজপুর শহরমুখী সারবোঝাই একটি ট্রাক সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই ভুট্টাবোঝাই ট্রাকের চালক ও সহকারীর মৃত্যু হয়। ট্রাক দুটি জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত, আটক ১
ঢাকায় সৌদি দূতাবাসের ভেতরে আগুন
৭৬ বছরের তাপপ্রবাহের রেকর্ড ভাঙল, জানা গেল বৃষ্টির তারিখ
ফিলিস্তিনি মৃত মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া শিশুটি আর বেঁচে নেই
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি শ্রীময়ী, দুশ্চিন্তায় কাঞ্চন মল্লিক
প্রথমবার এশিয়া কাপে আম্পায়ারিং করবেন বাংলাদেশের জেসি
বিয়ে না দেওয়ায় মাকে জবাই করলো ছেলে
রেকর্ড তাপপ্রবাহের জন্য সরকার দায়ী: রিজভী
চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড, জনজীবনে অস্বস্তি
বিএনপির আরও ৭৫ নেতা বহিষ্কার
প্রেমিকার আত্মহত্যা, শোক সইতে না পেরে প্রেমিকও বেছে নিলেন সে পথ
দুই বিভাগে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
অভিষেকেই শূন্য রানে ৭ উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন রোহমালিয়া
ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে অস্ত্র ত্যাগ করবে হামাস
দেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল দেখে না: ওবায়দুল কাদের
কয়েক মিনিটের দেরিতে বিসিএসের স্বপ্ন ভঙ্গ ২০ পরীক্ষার্থীর
লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত