শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

দেশের মানুষ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত

দেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলার অবকাশ নেই। আমি বরং এভাবে যদি বলি যে, সরকারি দলের নেতা-মন্ত্রীদের কথায় মনে হয়, তারা অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করতে চান এবং সেক্ষেত্রে তারা উদার, মহান। সরকারি দলের নেতা-মন্ত্রীদের ভাষ্য হলো, নির্বাচন বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনেই হবে এবং তা সুষ্ঠু নিরপেক্ষ হবে।

আওয়ামী লীগ একটানা কয়েক মেয়াদে ক্ষমতায়। তাদের দাবি, ক্ষমতার ধারাবাহিকতা থাকায় দেশের অনেক উন্নতি করেছে। মানুষের গড় আয় ও আয়ু দুটোই বেড়েছে। মাথাপিছু আয়ও বেড়েছে। বিশ্বব্যাংকের বিরোধিতা সত্ত্বেও নিজস্ব অর্থায়নে তারা পদ্মা সেতু করে দেখিয়ে দিয়েছে, ‘আমরাও পারি।’ একইভাবে আওয়ামী লীগ সুষ্ঠু নির্বাচনের চ্যালেঞ্জটি নিয়ে দেখাক, তাদের আমলে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনও সম্ভব।

আমরা যা দেখছি, সেখানে নিরপেক্ষ নির্বাচনের অবস্থা তো দেশে নেই। সবক্ষেত্রে সরকারের অনুগত লোক বসিয়ে রাখা হয়েছে। এরা আদেশ-নিষেধ পালনের জন্য বসে আছে, দায়িত্ব পালনের জন্য নয়। কার্যত ২০১৮-র পরে দেশে নির্বাচন বলে কিছু নেই। শৈশবে পাকিস্তানে আমরা সত্যিকার ভোট দেখিনি, দেখেছি বেসিক ডেমোক্র্যাসি। এখন আমাদের উত্তর প্রজন্মও ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত।

১৯৭০ সালে পাকিস্তানে প্রথম ও শেষ সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও সামরিক ও বেসামরিক চক্র নতুন ষড়যন্ত্র শুরু করে। এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এ দেশের মানুষ প্রতিরোধ গড়ে তোলে। ছয় দফা এক দফায় পরিণত হয়। ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেয়। এরপর আমরা একটি গণতান্ত্রিক সংবিধানও পেলাম।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ পাশে দাঁড়িয়েছেন এবং সমর্থন দিয়েছেন বলেই পদ্মা সেতু নির্মাণে সমর্থ হয়েছি। যারা বাধা দিয়েছিল, তাদের একটা উপযুক্ত জবাব দিয়েছি।’ প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতু করে বাংলাদেশের অর্থনীতির ভিত শক্তিশালী করেছেন, সন্দেহ নেই। স্বাভাবিকভাবে মানুষ চাইবে গণতন্ত্রের ভিতটিও শক্তিশালী হোক।

কীভাবে সেটা সম্ভব? একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে। সংবিধান অনুযায়ী জনগণ বাংলাদেশের মালিক। নির্বাচনই হলো সেই মালিকানা নির্ধারণের প্রধান অবলম্বন। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, নির্বাচন প্রশ্নে সরকার সংবিধানের এক সুতাও বাইরে যাবে না। প্রশ্নটি বাইরে বা ভেতরে যাওয়ার নয়। প্রশ্নটি হলো একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন করতে সরকারের সদিচ্ছা আছে কি না।

রাজনীতিকেরা নিজেদের সুবিধা অনুযায়ী সংবিধান, নির্বাচন, গণতন্ত্র, সংসদীয় ব্যবস্থা ইত্যাদির ব্যাখ্যা দেন। তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা কোনো আদর্শ উপায় নয়, চোর ঠেকানো। আমরা যখন সত্যিকারভাবে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কায়েম করতে পারব, তত্ত্বাবধায়কের প্রয়োজন হবে না। যেখানে দলীয় সরকার প্রশাসন থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, নির্বাচন কমিশন থেকে শুরু করে ইভিএম— সবকিছু নিজের দখলে নেন, সেখানে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ছাড়া বিকল্প কী? উচ্চ আদালতের রায়ের দোহাই দিয়ে (যদিও সেই রায়ে দুটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করার কথা বলা হয়েছিল) তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করার পর আওয়ামী লীগেরই দায়িত্ব ছিল দলীয় সরকারের অধীন একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করে দেখানো। ২০১৪ ও ২০১৮ সালে তারা সেটি পারেনি।

আওয়ামী লীগ সাড়ে ১৩ বছর একটানা ক্ষমতায়। তাদের দাবি, ক্ষমতার ধারাবাহিকতা থাকায় দেশের অনেক উন্নতি করেছে। স্বল্প আয়ের দেশ নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ হয়েছে। স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পাচ্ছে। মানুষের গড় আয় ও আয়ু দুটোই বেড়েছে। মাথাপিছু আয়ও বেড়েছে। বিশ্বব্যাংকের বিরোধিতা সত্ত্বেও নিজস্ব অর্থায়নে তারা পদ্মা সেতু করে দেখিয়ে দিয়েছে, ‘আমরাও পারি।’ যে দল বিশ্বব্যাংকের বিরোধিতা সত্ত্বেও পদ্মা সেতু করতে পারে, সেই দল কেন একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারবে না? কাজেই একইভাবে আওয়ামী লীগ সুষ্ঠু নির্বাচনের চ্যালেঞ্জটি নিয়ে দেখাক, তাদের আমলে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনও সম্ভব।

আনু মুহাম্মদ: অর্থনীতিবিদ

এসএন

Header Ad
Header Ad

পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার

মনু মিয়া ও খায়রুল বাসার। ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের ইটনায় বিনা পারিশ্রমিকে ৩ হাজার ৫৭টি কবর খননকারী মানুষটি, যিনি জীবনের প্রায় অর্ধশতাব্দী সময় ব্যয় করেছেন নিঃস্বার্থ এই কাজে— সেই মনু মিয়া (৬৭) আর নেই। তার মৃত্যুতে শোক ছড়িয়ে পড়েছে স্থানীয়দের মাঝে, হৃদয়ে আঘাত লেগেছে দূরের মানুষদেরও।

তার প্রতি ভালোবাসা জানাতে ছুটে গেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা খায়রুল বাসার। পুরস্কার নিতে নয়, বরং শেষবারের মতো প্রকৃত এক নায়কের পাশে দাঁড়াতে।

শনিবার (২৮ জুন) এক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার কথা ছিল অভিনেতা খায়রুল বাসারের। কিন্তু মনু মিয়ার মৃত্যুসংবাদ শোনার পর সেই অনুষ্ঠানে না গিয়ে সরাসরি কিশোরগঞ্জের ইটনায় ছুটে যান তিনি।

সন্ধ্যায় এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “মনু কাকা আমার আত্মীয় না হলেও তার জীবনদর্শন আমাকে নাড়া দিয়েছে। কয়েকদিন আগে কথা হয়েছিল, আমাকে বাড়িতে আসার জন্য বলেছিলেন। আজ এলাম, কিন্তু পেলাম না তাকে জীবিত। তার ঘর, তার তৈরি সরঞ্জাম দেখে মুগ্ধ হয়েছি। ঠিক যেমন বলেছিলেন, তেমন করেই সাজানো। আমি চোখে দেখলাম একজন সৎ, সহজ ও আলোকিত মানুষের শেষ চিহ্নগুলো।”

খায়রুল বাসার আরও বলেন, “পুরস্কার তো জীবনে আরও পাওয়া যাবে। কিন্তু জীবিত এই মানুষটিকে শেষবার না দেখার আফসোস সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হতো। তাই আমি মনে করেছি— আজ এই জানাজায় উপস্থিত হওয়াটাই সবচেয়ে জরুরি ছিল।”

এর আগে মনু মিয়া অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে, সংবাদমাধ্যমে উঠে আসে তার মানবিক জীবনের গল্প। সেই সময় কেউ বা কারা তার একমাত্র সঙ্গী ঘোড়াটিকে মেরে ফেলে। অভিনেতা খায়রুল বাসার তখন তাকে একটি নতুন ঘোড়া উপহার দিতে চাইলেও মনু মিয়া শুধু দোয়ার আবেদন করেন।

মনু মিয়ার জীবনদর্শনে মুগ্ধ খায়রুল বাসার তখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছিলেন— “আজ এক নায়কের সাথেই দেখা হলো আমার। আমি নিজ চোখে এক নায়ককেই দেখে আসলাম, বুক মেলালাম এক নায়কের সাথে! আজন্ম এক নায়ক মনু মিয়া। এই নায়কের গল্প বলবো শিগগিরই। মনু চাচা দোয়া ছাড়া কিছু চান না আপনাদের কাছে। উনি আপনাদের জন্য দোয়া করেন, যেন ভালো থাকেন।”

জীবনভর কোনো পারিশ্রমিক কিংবা উপহার না নিয়ে নিঃস্বার্থভাবে মানুষের কবর খুঁড়ে যাওয়ার এই মহান কর্মযোদ্ধা বলেছিলেন, “আমি কবর খুঁড়ি আল্লাহকে খুশি করার জন্য। মানুষের কাজ করি, তার বিনিময়ে কিছু নেই।”

Header Ad
Header Ad

মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড আভাসের ভোকাল তানজির তুহিনের মা মারা গেছেন। আজ শনিবার (২৮ জুন) সকালে ঢাকার নিজ বাসায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

তানজির তুহিনের মায়ের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন আভাস ব্যান্ডের কো ফাউন্ডার রাজু। তিনি বলেন, ‘আন্টি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ ছিলেন। এরপর নিয়ম অনুযায়ী চিকিৎসা চলতে থাকে তার। অবশেষ সবকিছুর সমাপ্তি ঘটিয়ে আজ সকালে পরপরে চলে গেলেন তিনি।’

রাজু আরও জানান, তানজির তুহিনের মায়ের নাম ডাক্তার বেগম সামছুন নাহার। আজ শনিবার রাতে বাদ এশা চট্টগ্রামের মিরসরাই তার বাবার কবরের পাশে দাফন সম্পন্ন হবে।

তুহিন বর্তমানে আভাস ব্যান্ড নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এই ব্যান্ডের সদস্যরা হলেন ভোকাল তানজীর তুহীন, বেজ রাজু শেখ, ড্রামস রিঙ্কু ইমাম, কি-বোর্ড আরাফাত শাওন, গিটার নাঈম মোরশেদ ও অন্তু দাশ।

Header Ad
Header Ad

ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে বিএনপি: আমীর খসরু

স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশের অন্তত এক কোটি মানুষের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে এবং এটি বাস্তবায়ন করা হবে মাত্র ১৮ মাসের মধ্যে— এমন প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

তিনি বলেন, কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হবে তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে। ন্যূনতম এসএসসি পাস তরুণ-যুবকদের আইটি খাতে চাকরি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পরিকল্পনা গ্রহণ করবে বিএনপি।

শনিবার (২৮ জুন) সিলেটের জালালাবাদ গ্যাস অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘সিলেট বিজনেস ডায়লগ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে দেশের ব্যবসা, অর্থনীতি ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়।

আমীর খসরু বলেন, “আগের মতো রাজনীতি করলে আর চলবে না। দেশের মানুষের মন ও মানসিকতা বদলে গেছে। রাজনীতি থেকে ব্যবসাকে আলাদা রাখতে হবে। একটি ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তুলতে হবে।”

তিনি আরও বলেন, “গত ১৭ বছরে দেশের অর্থনীতিতে যে সৃজনশীলতা ছিল, তা ধ্বংস করা হয়েছে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রথম দিন থেকেই ব্যবসা ও অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে কাজ শুরু করবে। এক মুহূর্তও সময় নষ্ট হবে না।”

খসরু জানান, যারা কৃষিতে বিনিয়োগে আগ্রহী, তাদের জন্য সহায়তা ও প্রণোদনার ব্যবস্থা করবে বিএনপি। দেশের কৃষিপণ্য বিদেশে রপ্তানির ক্ষেত্রেও আলাদা কর্মসূচি নেওয়া হবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে পরিচালনা করেন নগর বিএনপির সহ-সভাপতি রিয়াসদ আজিম এবং কোষাধ্যক্ষ এনামুল কুদ্দুস চৌধুরী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু ও সংগঠনের সাবেক সভাপতি ফজলুল হক। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন— বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এম এ মালেক, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবুল কাহের চৌধুরী ও মিজানুর রহমান চৌধুরী, জেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, নগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী, নাসিম হোসাইন, বদরুজ্জামান সেলিম, ফয়সল আহমদ চৌধুরী এবং মহানগর ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদের সভাপতি আব্দুর রহমান রিপন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার
মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন
ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে বিএনপি: আমীর খসরু
ফিলিস্তিনের মতো সাইপ্রাসও দখলে নিচ্ছে ইসরায়েল!
কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’
সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
নওগাঁয় ছাত্রদলের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নব গঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু,  শনাক্ত ৭
এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান
পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
ছায়ানটের সভাপতি হলেন ডা. সারওয়ার আলী, কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন মুখ