শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বঙ্গবন্ধু পীড়িত মানুষের জন্য নিবেদিতপ্রাণ নেতা ছিলেন

বঙ্গবন্ধু মাটি ও মানুষের নেতা ছিলেন। সেই ছেলেবেলা থেকেই খুব বন্ধুবৎসল ছিলেন। বন্ধুদের যেকোনো প্রয়োজনে হাত বাড়িয়ে দিতেন। তাদের সঙ্গে নিয়ে জনকল্যাণমূলক কাজ করতেন এবং অল্পবয়স থেকেই তার সেই স্বভাব ছিল। ছোটবেলায় একবার অসুস্থ হবার কারণে দুই তিন বছর সময় হারিয়ে গেছে স্কুল জীবন থেকে। যে কারণে একটু বেশি বয়সে তিনি মেট্রিক পাস করেছেন। যেহেতু তিনি শিক্ষকদেরও খুব প্রিয় ছিলেন, যে কারণে স্পোর্টস, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড সবকিছুর সঙ্গেই বঙ্গবন্ধু যুক্ত থাকতেন এবং শিক্ষকরা তাকে খুব পছন্দ করতেন।

বঙ্গবন্ধু তার আত্নজীবনীতে লিখেছেন যে তখন তার বয়স ছিল দুই কিংবা তিন। তারা একজন স্যার গ্রামের বাড়ি যাচ্ছেন, বঙ্গবন্ধু তার লাগেজ মাথায় করে নিয়ে নদীর ঘাটে দিয়ে এসেছেন। এরকমই ছিল শিক্ষকদের প্রতি তার অনুরাগ ভালবাসা সম্মান। আরেকজন শিক্ষক ছিলেন কাজী আবদুল হামিদ। তার সঙ্গে শৈশবের অনেক সৃতিকথা আছে। তিনিই তার দৃষ্টিভঙ্গি টুকু বিপ্লবী করে তুলেছেন। পরবর্তী সময়ে তিনি সমাজকল্যাণের কাজেও তার অবদান রেখেছেন। তখন গোপালগঞ্জে তারা বিভিন্ন ধরনের জনহিতকর কাজের সাথে যুক্ত থেকেছেন। গরিব ছাত্রদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা করতেন। স্কুলে থাকা অবস্থায় তিনি মুসলিম লীগের সাথে যুক্ত হন এবং সোহরাওয়ার্দীর খুব কাছাকাছি চলে আসেন।

পরবর্তী সময়ে কলেজে পড়ার সময় তিনি শিক্ষকদের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। তেতাল্লিশ সালের দুর্ভিক্ষে তিনি লঙ্গরখানা খুলেছিলেন তার ছাত্র বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে। দুর্ভিক্ষ পীড়িত মানুষকে তিনি যে অনুভব করেছেন, তিনি তার কষ্টের কথা লিখেছেন এভাবে যে, ‘যে দেশ সুজলা, সুফলা, শস্য, শ্যামলা এবং যে দেশকে সোনার বাংলা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়, সে দেশে দুর্ভিক্ষ হয় কি করে?’ ছাত্র অবস্থাতেই তিনি বাংলা পীড়িত মানুষের নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। পরবর্তীকালে ঢাকায় এসে তিনি ছাত্রলীগ তৈরি করলেন এবং ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করলেন। আমি যে কথাটি বলতে চাচ্ছি যে, তরুণ শেখ মুজিব সবসময় মানুষের কাছাকাছি ছিলেন। বঙ্গবন্ধু সাধারণ মানুষের খুব কাছাকাছি ছিলেন। সাধারণ মানুষই ছিল তার পাঠক্রম। তাদের কস্ট তিনি খুব কাছে থেকে অনুভব করছেন এবং তাদের কষ্ট তিনি সবসময়ই অনুভব করেছেন। সবসময়ই মানুষের কাছে থেকে তিনি শিখেছেন। তিনি নিজেও একসময় বলেছেন, শিক্ষা তিন রকমের হতে পারে. ১) বই পড়ে শেখা যায়। ২) অন্যের কাছে থেকে শেখা যায় এবং ৩) করে করে শেখা যায়। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, তিনি করে করে শেখার পক্ষপাতি।

বঙ্গবন্ধু বড় নেতা হয়েছেন, রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। কিন্তু তিনি শিখেছেন সাধারণ মানুষের কাছে থেকেই। আমাদের বড়ই সৌভাগ্য যে, তিনি একজন মানবিক নেতা এবং মানবিকতার পাঠ তিনি সাধারণ মানুষের কাছে থেকেই শিখেছেন। এই পাঠ প্রক্রিয়ার সূচনা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর স্কুল জীবন থেকেই অর্থাৎ তার শৈশব কৈশোর থেকেই। বড় হবার পরেও তিনি তাদের কখনও ভুলে যাননি। প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসেও তিনি তার স্কুলজীবনের শিক্ষকদের যে সম্মান দেখিয়েছেন, সেটি বিরল এবং শিক্ষণীয়। শিক্ষা তো মূলত শিক্ষক নির্ভর। শিক্ষকরা হলেন সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ অভিভাবক আমাদের। বঙ্গবন্ধু এটি খুবই ভাল বুঝতেন। বঙ্গবন্ধুর শৈশব কেটেছে প্রকৃতির সাথে, মানুষের সঙ্গে এবং তার শিক্ষকদের সাহচর্যে।

বাংলাদেশের এগিয়ে চলা আনন্দ উদযাপনের মধ্যেই বাংলাদেশর স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে যুক্ত হওয়া, করোনা মহামারির পরও দ্রুত মাথাপিছু আয়-বৃদ্ধি এবং অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার গতিশীল হওয়ার মতো ঘটনা আমাদের সামনেই ঘটেছে। আজ দেখছি সরকারের ‘গ্রামেও শহরের মতো সব সুবিধা’ নিশ্চিত করার নীতি-কৌশলের ফলে গ্রাম-বাংলার মানুষের আয়েরও শতকরা ষাট ভাগ আসছে অ-কৃষি খাত থেকে। তাই বলা যায়, স্বাধীনতার পাঁচ দশকে আমরা সত্যিই আমূল পাল্টে দিতে পেরেছি এদেশের মেহনতি মানুষের জীবনচলার চিত্রটি।

চ্যালেঞ্জতো এখনো আছে। তবু যে বিপুল ইতিবাচক রূপান্তরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গেছে, বিশেষত গত এক যুগের কিছু বেশি সময় ধরে, তার স্বীকৃতি না দিয়ে তো উপায় নেই। এই অদম্য অগ্রযাত্রা শুরু করেছিলেন বঙ্গবন্ধু, স্বাধীন দেশে পা রেখেই। স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে লাখো জনতা যখন তাকে বরণ করে নিচ্ছিল তখনই তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন যদি এদেশের মানুষ খেতে না পায়, যদি কর্মসংস্থান না হয় তাহলে স্বাধীনতা পূর্ণতা পাবে না। মাত্র চার বছরেরও কম সময়ে বহু বিশেষজ্ঞের ধারণাকে ভুল প্রমাণ করে বঙ্গবন্ধু তার বাংলাদেশকে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের ‘এক্সপ্রেস ওয়ে’তে তুলে দিয়েছিলেন।

ঐ অল্প সময়েই তিনি দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিকে একটি শক্ত ভিত্তিই শুধু দিয়েছিলেন তাই নয়, বরং দ্রুত গতির এবং জনগণকেন্দ্রিক উন্নয়নের আগামীর পথনকশা জনগণের সামনে হাজির করে তিনি সকলকে আশাবাদীও করে তুলেছিলেন। সঙ্গত কারণেই তাই আমরা আফসোস করি, আর ভাবি-যদি বিশ্বাসঘাতকদের চক্রান্তে বঙ্গবন্ধু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে শারীরিকভাবে হারাতে না হতো, তাহলে আমরা এত দিনে নিশ্চয়ই আরও অনেক বেশি এগিয়ে যেতে পারতাম।

ড.আতিউর রহমান: সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

Header Ad

‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’

ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এমন সহিংসতা চালানো হয়েছে ।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরিদর্শনে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এর বিচার দেশবাসীর কাছে চাই। আন্দোলনের নামে এতোগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো এর দায়িত্ব্য কার? আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা করবে সরকার।’

বিস্তারিত আসছে......

দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী দিমিত্রি বুলগাকভকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থা ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস (এফএসবি)। রুশ সংবাদমাধ্যম ইন্টারফ্যাক্সের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

দিমিত্রি বুলকাভ রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের রসদ বিভাগের প্রধান ছিলেন। দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পদচ্যুত করা হয় তাকে। তারপর তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে ইন্টারফ্যাক্সকে জানিয়েছেন এফএসবির এক কর্মকর্তা।

বস্তুত, দিমিত্রি বুলগাকভের দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগ গত বেশ কয়েক বছরের মধ্যে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারিগুলোর মধ্যে একটি। এর আগে গত ২৩ এপ্রিল রুশ প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী তিমুর ইভানভের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর তাকে পদচ্যুত ও গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তিমুর ইভানভ সাবেক রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুর ঘনিষ্ঠ ছিলেন।

তারপর থেকে এ পর্যন্ত প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ৫ জন বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা-মন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে সর্বশেষ গ্রেপ্তার হলেন বুলগাকভ। তার গ্রেপ্তারের পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, প্রতিরক্ষা ও সামরিক খাতকে দুর্নীতিমুক্ত রাখতে সরকার বদ্ধ পরিকর।

৬৯ বছর বয়সী বুলগাকভ রুশ সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীদের একজন ছিলেন। সেনাবাহিনীতে তার বেশ প্রভাব ছিল। সামরিক খাতে অবদানের জন্য বেশ কিছু পদক ও সম্মাননা পেয়েছেন তিনি। রাশিয়ার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘হিরো অব রাশিয়া’-ও পেয়েছেন তিনি।

 

আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলা, গাজীপুর মহানগর ও গাজীপুর জেলা, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদী জেলায় আজ শনিবারও সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত (৯ ঘণ্টা) কারফিউ শিথিল থাকবে।।

গতকাল শুক্রবারও এসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল রাখা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল তার ধানমন্ডির বাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে ছুটির দুই দিন ৯ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল রাখার ঘোষণা দেন। এর আগে ওই দিন রাত সাড়ে ১০টা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে তিনি বৈঠক করেন।

পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় ধীরে ধীরে কারফিউ শিথিলের সময় বাড়ানো হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। অন্যান্য জেলায় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সমন্বয় করে কারফিউ দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন বলেও তিনি জানান।

গত বৃহস্পতিবার ও গত বুধবার ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলা, গাজীপুর মহানগর ও গাজীপুর জেলা, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদী জেলায় সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল ছিল।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে বিক্ষোভ-সংঘর্ষের পরিপ্রেক্ষিতে গত শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে সারা দেশে কারফিউ জারি করা হয়। একই দিনে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত হয়। এখনো বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী। এরপর ধাপে ধাপে কারফিউ শিথিল করছে সরকার।

গত সপ্তাহে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সারা দেশে বিক্ষোভ, সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন স্থানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় এ পর্যন্ত অন্তত ২০৯ জন নিহত হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে
অলিম্পিক উদ্বোধনের আগেই প্যারিসে উচ্চগতির রেল নেটওয়ার্কে ভয়াবহ হামলা
তারেক রহমানের নির্দেশেই রাষ্ট্রের ওপর হামলা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পাকিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি