শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

নতুন প্রজন্মের ভেতর নববর্ষের উপলব্ধি জাগাতে হবে

পহেলা বৈশাখ হচ্ছে বাংলা বছরের প্রথম দিন। বাঙালি জাতির জন্য এটি একটি গৌরবের বিষয়। পৃথিবীতে কয়েকটি জাতিরই নিজস্ব পঞ্জিকা আছে। বঙ্গাব্দ এটি আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতির অংশ। সেকারণেই পহেলা বৈশাখ দিনটিকে আমরা উৎসবের সঙ্গে পালন করি।

সারাবছর কিন্তু আমরা বাংলা মাস অর্থাৎ বাংলা পঞ্জিকার কথা ভুলে যাই। শুধু পহেলা বৈশাখেই আমাদের মনে হয় একটি বাংলা ক্যালেন্ডার আছে এবং এই যে শুধুমাত্র আমরা একটি পহেলা বৈশাখ কেন্দ্রিক উৎসব পালন করি আর পুরো বছর বাংলা ক্যালেন্ডারকে ভুলে থাকি— এটিতে মনে হয় যে আমরা আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ইত্যাদি হারিয়ে ফেলেছি। অতি সম্প্রতি ইতালিতে ইংরেজি ভাষা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কারণ তারা দেখতে পাচ্ছে তাদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি হারিয়ে যাচ্ছে। আমি যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্বে ছিলাম, আমি তখন একটি প্রজ্ঞাপণ জারি করেছিলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ছাত্রছাত্রী, সকল কর্মকর্তা কর্মচারিদের অবহিত করেছিলাম যে, এখন থেকে চিঠিপত্রে বাংলা সন তারিখ উল্লেখ করতে হবে এবং আমরা সরকারিভাবেও দেখি যে, চিঠিপত্রে বাংলা সন তারিখ উল্লেখ করা হয়। এটুকুই মনে হয় যে, বাংলা সালের সঙ্গে আমাদের সম্পৃক্ততা।

তা ছাড়া দেখা যায়, গ্রামীণ সমাজে বাংলা সন তারিখ মানুষ মনে করলেও আমরা যারা শহরবাসি, নিজেদের শিক্ষিত বলে দাবি করি, আমরা সারা বছরই ইংরেজি ক্যলেন্ডারের সাথে যুক্ত হই। আমাদের জন্মদিনগুলিও পালন করি অথবা মৃত্যবার্ষিকী পালন করি ইংরেজি তারিখ অনুযায়ী। একারণেই পহেলা বৈশাখের কথা বলতে গিয়ে যেটি চিন্তায় আসে, যে এটি আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতির উৎস থেকে দূরে সরে যাচ্ছি কি না। শিশুদের ভেতর উপলব্ধি জাগ্রত করতে হবে বাংলাভাষাকে আত্মস্থ করার জন্য।

পহেলা বৈশাখের যে বড় উৎসব তা হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ কর্তৃক আয়োজিত মঙ্গল শোভাযাত্রা। মঙ্গল শোভাযাত্রায় মঙ্গল কামনা করা সেটি শুধুমাত্র বাঙালি জাতির জন্য নয়—সারা পৃথিবীর মানুষের মঙ্গল কামনা করে এবং তারিখটি হচ্ছে পহেলা বৈশাখ।

পহেলা বৈশাখে সারা পৃথিবীর মানুষের মঙ্গল কামনা করার যে গুরুত্ব— সেটি ইউনেস্কো সঠিকভাবেই উপলব্ধি করেছে। দেশের মঙ্গল প্রবাসের মঙ্গলসহ আমাদের প্রত্যেকের মঙ্গল কামনা করে বিভিন্ন রকম ব্যানার ফেস্টুন কার্টুন সজ্জিত একটি বর্নাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয় এবং বর্নাঢ্য শোভাযাত্রার অনুকরণে দেশের বিভিন্ন জেলায় তরুণ প্রজন্মের ছেলে মেয়েরা করে চলেছে।

যত দিন যাবে আমরা দেখতে পাব মঙ্গল শোভাযাত্রার অংশগ্রহণ আরও বাড়তে থাকবে। পহেলা বৈশাখের আমাদের গ্রামীণ সংস্কৃতির অনুষঙ্গ আমরা শহরেও অনুসরণ করছি অর্থাৎ পান্তা ইলিশ খাওয়া ইত্যাদি বিষয়গুলো আছে। গ্রামীণ সমাজে পান্তা ভাত বহু প্রাচীন একটি ঐতিহ্য। ভাতের মধ্যে পানি দিয়ে রাখলে ভাত নষ্ট হয় না। এই পদ্ধতিতে তারা ভাত সংরক্ষণ করেছে এবং পরদিন সকালে ভাত খেয়েছে। অনেকেই সেভাবে হয়তো জীবন যাপন করেন। যদিও গ্রাম এখন ধাপে ধাপে শহরে পরিণত হচ্ছে, গ্রামে বিদ্যুৎ গেছে। গ্রামের বহু বাড়িতেই এখন রেফ্রিজারেটর ফ্রিজ আছে। আমাদের পহেলা বৈশাখও কিন্তু গ্রামীণ সংস্কৃতির অংশ। একসময় হয়ত আমাদের গ্রামীণ সংস্কৃতি হারিয়ে ফেলব। সময়ের বিবর্তনে অনেককিছুর পরিবর্তন ঘটবে। কিন্তু আদি সংস্কৃতি ঐতিহ্য ইত্যাদি যেন জীবন থেকে হারিয়ে না যায়। সেকারণেই কিন্তু মঙ্গল শোভাযাত্রাকে স্থান দেওয়া হয়েছে।

একবিংশ শতাব্দীর মানুষ হিসেবে আমরা যে উৎসব আয়োজনে অংশগ্রহণ করছি, সেই সংস্কৃতি আমাদের বহু আগে থেকেই ছিল। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু প্রায়ই বলতেন, বাঙালি জাতির যে সম্পদ আছে, যে ঐতিহ্য আছে, তা নিয়েও আমাদের গৌরবের অনেক কিছু আছে। সেই গৌরব নিয়ে দেদীপ্যমান থাকব। পহেলা বৈশাখে গানের অনুষ্ঠান হয়। আমরা ছায়ানটে গানের আসরের আয়োজন করি। রমনার বটমূলে এই যে বৈশাখী আয়োজনে অসংখ্য মানুষের সমাগম দেখেই আমরা বুঝতে পারি বাঙালি জাতির ঐতিহ্যময় আয়োজনটি আমাদের কত প্রিয় এবং শুধু ঢাকায় নয়, সারাদেশের বিভিন্ন জেলায় এই আয়োজন থাকে। নতুন বছরের শুরুতে এই আনন্দ আয়োজন কিন্তু আমাদের সারা বছরই শক্তি যোগায়। এ সকলই আমাদের সুসংস্কৃতিবান হতে সাহায্য করে। আমার কথা হচ্ছে, পহেলা বৈশাখের চেতনাটি যেন আমরা সারা বছরই ধারণ করতে পারি। এই হোক আমাদের পহেলা বৈশাখের প্রত্যাশা ও অঙ্গীকার।

আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক: সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

আরএ/

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের কাপড়-পাট-সুতার পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ থেকে কাপড়, পাট ও সুতার নির্দিষ্ট কিছু পণ্যের আমদানিতে সীমাবদ্ধতা আরোপ করেছে ভারত। নতুন এই নিষেধাজ্ঞার ফলে আর স্থলবন্দর ব্যবহার করে এসব পণ্য দেশটিতে প্রবেশ করতে পারবে না। শুধুমাত্র মহারাষ্ট্রের ‘নাহভা শেভা’ সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে এসব পণ্য ভারতে আমদানি করা যাবে।

শুক্রবার (২৭ জুন) ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এক বিবৃতিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, সীমান্তবর্তী কোনো স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশের পাটজাত পণ্য, একাধিক ভাঁজের বোনা কাপড়, একক শণ সুতা, ব্লিচ না করা পাটের কাপড়— এসব পণ্য আমদানি করা যাবে না। এর পরিবর্তে শুধুমাত্র নির্ধারিত সমুদ্রবন্দর দিয়ে প্রবেশের অনুমতি থাকবে।

তবে এই নিষেধাজ্ঞা নেপাল ও ভুটানে রপ্তানির উদ্দেশ্যে ভারতের ওপর দিয়ে পরিবাহিত বাংলাদেশি পণ্যের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। যদিও ওইসব পণ্য ভারতে পুনরায় প্রবেশের সুযোগ থাকবে না।

এর আগে গত ১৭ মে ভারত একই ধরনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল তৈরি পোশাক ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যসামগ্রীর ক্ষেত্রে। সে সময়ও বলা হয়, এসব পণ্য শুধু নাহভা শেভা ও কলকাতা সমুদ্রবন্দর দিয়েই প্রবেশ করতে পারবে।

এছাড়া ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর বিভিন্ন স্থলবন্দর এবং পশ্চিমবঙ্গের চ্যাংড়াবান্ধা ও ফুলবাড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশের ফল, কার্বনেটেড পানীয়, তুলার বর্জ্য, পিভিসি পণ্য, কাঠের আসবাবপত্রসহ বেশ কিছু পণ্যের আমদানিতেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

তবে বাংলাদেশ থেকে মাছ, এলপিজি, ভোজ্যতেল ও চূর্ণী পাথর এই নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত থাকবে বলে জানিয়েছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ।

Header Ad
Header Ad

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা মারা গেছেন

শেফালী জারিওয়ালা। ছবি: সংগৃহীত

বলিউডে ‘কাঁটা লাগা’ গার্ল হিসেবে পরিচিতি পাওয়া জনপ্রিয় অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই। মাত্র ৪২ বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করলেন এই গ্ল্যামারাস তারকা। তার আকস্মিক মৃত্যুতে বলিউড অঙ্গনে নেমে এসেছে গভীর শোক।

ভারতীয় বিনোদনমাধ্যম পিংকভিলা জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে শেফালীর স্বামী অভিনেতা পারাস টাইগি তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই সব শেষ হয়ে যায়। চিকিৎসকরা জানান, শেফালীকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল।

শেফালী জারিওয়ালা। ছবি: সংগৃহীত

তার মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনও নিশ্চিত না হলেও প্রাথমিকভাবে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই তার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার আগ পর্যন্ত মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।

২০০২ সালে 'কাঁটা লাগা' গানের রিমেক ভিডিওতে অভিনয়ের মাধ্যমে শেফালী জারিওয়ালা রাতারাতি বলিউডে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। তুমুল আলোচিত ওই মিউজিক ভিডিওর পর তিনি বেশ কয়েকটি গানের ভিডিও এবং রিয়েলিটি শোতেও অংশ নিয়েছেন। ২০১৯ সালে তিনি ‘বিগ বস ১৩’-এ অংশ নিয়ে আবারও আলোচনায় আসেন।

Header Ad
Header Ad

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মদিন আজ

ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

আজ, ২৮ জুন (শনিবার), নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মদিন। তিনি ১৯৪০ সালের এই দিনে চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলার বাথুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

ড. ইউনূস বাংলাদেশের প্রথম নোবেল বিজয়ী। তিনি এবং তার প্রতিষ্ঠিত ‘গ্রামীণ ব্যাংক’ যৌথভাবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন। দারিদ্র্য বিমোচনে ক্ষুদ্রঋণ মডেল বিশ্বব্যাপী একটি অনুকরণীয় ধারণায় রূপান্তরিত করেন তিনি।

ড. ইউনূসের শিক্ষাজীবনও ছিল অনন্য। চট্টগ্রাম কলিজিয়েট স্কুল থেকে মাধ্যমিক এবং পরে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফুলব্রাইট স্কলারশিপ পেয়ে তিনি ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

মুক্তিযুদ্ধকালেও তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালীন সময়ে ‘বাংলাদেশ ইনফরমেশন সেন্টার’ পরিচালনার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের পক্ষে জনমত গঠনে ভূমিকা রাখেন।

স্বাধীনতার পর দেশে ফিরে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন এবং ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের সময় প্রান্তিক জনগণের জন্য ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প হাতে নেন। ১৯৭৬ সালে পরীক্ষামূলকভাবে জোবরা গ্রামে এই কর্মসূচি চালু করেন, যা পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে ‘গ্রামীণ ব্যাংক’-এ রূপান্তরিত হয়। বর্তমানে এই মডেল বিশ্বের ৪০টির বেশি দেশে অনুসরণ করা হচ্ছে।

ড. ইউনূস পেয়েছেন স্বাধীনতা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম, কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেলসহ বহু আন্তর্জাতিক সম্মাননা।

২০২৪ সালে কোটা সংস্কার আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় গণআন্দোলন চূড়ান্ত রূপ নেয়। ৮ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হলে, ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশের কাপড়-পাট-সুতার পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা মারা গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মদিন আজ
ই-অরেঞ্জ-এর সিইও ও যুবলীগ নেতা আমান উল্লাহ গ্রেপ্তার
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪
বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন
খিলক্ষেতে মণ্ডপ সরানোর বিষয়ে ব্যাখ্যা দিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
কুমারখালীতে এনসিপির পদ পেলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, সমালোচনার ঝড়
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১০ জন
১১ নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উইন্ডিজ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে
গাজায় হামাসের হামলায় ৩ দিনে ১৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
বেনাপোল বন্দরে কাগজপত্রবিহীন প্রায় ২ কোটি টাকার নিষিদ্ধ পণ্য জব্দ
ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১৫৯
ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার
অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়
এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা
প্রেমিককে ভিডিও কলে রেখে জীবন দিলেন কলেজছাত্রী
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
মিরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে গেল বাস, নিহত ১
খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল: স্বীকার করলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী