শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রমজান শুরু না হতেই বেগুন-শসা-লেবু-খেজুরে আগুন

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি থেকে শুরু করে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও প্রায় এক মাস থেকে বলে আসছেন, এবার রমজানে কোনো জিনিসের দাম বাড়বে না। যথেষ্ট খাদ্যপণ্য সরবরাহ রয়েছে। কিন্তু রমজান শুরুর একদিন আগেই বেগুনের বাজারে আগুন লেগে গেছে। ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজির বেগুনের দাম এখন সেঞ্চুরি হয়ে গেছে।

শসার কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। লেবুর ডজনেও ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়ে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। দেশে চাহিদার তুলনায় খেজুর বেশি থাকলেও ইফতার শুরু করার আগেই কেজিতে ৫০ টাকা বেড়ে গেছে। তবে আপেলসহ অন্যান্য ফলের দাম এখনো বাড়েনি। আগের দামেই বিক্রি করা হচ্ছে।

বুধবার (২২ মার্চ) রাজধানীর মোহাম্মদপুরের টাউনহল বাজার, কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন পাড়া মহল্লা ঘুরে সংশ্লিষ্ট বিক্রেতারাদের সঙ্গে কথা বলে এমনই চিত্র পাওয়া গেছে।

হঠাৎ করে এসব পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় ক্রেতারা খুবই ক্ষুদ্ধ। তারা বলছেন, সরকার এত কিছু বলার পর অন্য বছরের মতোই রমজানের আগেই বেড়ে গেল বিভিন্ন জিনিসের দাম। অথচ অন্যান্য দেশে বিশ্বের ধর্মীয় বা অন্য কোনো উৎসবে কমে জিনিসের দাম।

টাউনহলের সাগর স্টোরের সাহেব আলী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, রমজানে মুড়ির চাহিদা বাড়ে। তাই একটু দামও বাড়তে শুরু করেছে। বর্তমানে বরিশালের চিকন মুড়ির কেজি ১৪০ টাকা, মোটাটা বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা। রোজার কারণে কিছুটা বেড়েছে। তবে চিড়ার দাম বাড়েনি।

কোনো জিনিসের দাম বেড়েছে কি না জানতে চাইলে একই মার্কেটের একতা জেনারেল স্টোরের সুমন বলেন. যা বাড়ার আগেই বেড়ে গেছে। বর্তমানে চিনির কেজি ১১২ টাকা, ডাল ১২০ থেকে ১৩৫ টাকা, ছোলা ৮৫ থেকে ৯০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

পাশের ব্যবসায়ী শফিকুল বলেন, দেশি আদা ১৫০ টাকা, বিদেশি আদা ২৪০ টাকা কেজি, পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, বসুন ১৫০ টাকা, বিদেশি রসুন ১৪০ টাকা। এসব জিনিসের দাম দুয়েক দিনে বাড়েনি। যা বাড়ার আগে বেড়েছে।

টাউনহলের সবজি বিক্রেতা আব্দুল মজিদ মিয়াসহ অন্য সবজি বিক্রেতারা বলেন, বেগুন ১০০ টাকা কেজি। কালকে তা ৭০ থেকে ৮০ টাকা বিক্রি করেছি। মোকামে বেশি দাম। কলাতিয়ার মাল ভালো, দামও বেশি। ৪০ টাকার শসা ১০০, লেবুর হালি ৬০ টাকা, টমেটো ৫০ থেকে ৬০ টাকা, গাজর ৬০ কেজি। মরিচের কেজি ৮০ টাকা। তবে অন্য কোনো সবজির দাম বাড়েনি বলে তারা জানান।

এ সময় মো. ওমর নামে এক ক্রেতা অবাক হয়ে বলেন, এটা মোটেই ঠিক না। তারা সুযোগ নিয়ে দাম বাড়িয়েছে। এটা কি ফরজ যে বেগুন কিনতে হবে। মুরগির দাম বেশি।

এ সময় মুরগি ব্যবসায়ী সজিব বলেন, পোল্ট্রি মুরগির কেজি ২৭০, কর্ক ৩৭০, দেশি মুরগি ৬৫০ টাকা। এত দাম কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মোকাম থেকে না কমলে আমরা কী করব? কিছু বলতে হলে তাদেরকে বলেন।

এ সময় জাহিদুল ইসলাম নামে এক সরকারি কর্মকর্তা বলেন, শুধু দাম যে বেশি তা না। ওজনও কম দিচ্ছে। এটা খুবই কষ্টের বিষয়। এভাবে প্রতারণা করছে, ভাবতে অবাক লাগছে।

এদিকে কারওয়ান বাজারেও রমজানের আগে বেগুন, লেবু, শসার দামও অনেক বেড়ে গেছে। এ বাজারের সবজি বিক্রেতা আইয়ুবসহ অন্যরা বলেন, বেগুনের কেজি ৮০ টাক। যা আগে ছিল ৫০ টাকা। লেবুর হালি ৩০ থেকে ৬০ টাকা ডজন নিলে ৯০ থেকে ১৫০ টাকা। গত শনিবারে শসা ও গাজরের কেজি ৩০-৪০ টাকা ছিল। চার দিন পরই রমজানের আগে দেড় গুণ হয়ে ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে এই শসা ও গাজর। বেশি দামের ব্যাপারে তারা আরও বলেন, আড়তে দাম বেশি। তাই কিছু বললে আড়তে বলেন। তাহলে ধরা পড়বে।

এদিকে রমজানে ইফতারির আইটেমে অনেক পরিবারে ফলেরও ব্যবহার বেড়ে যায়। তাই চাহিদাও বাড়ে। এ জন্য দামও বাড়ছে। কারওয়ান বাজারের সাব্বির নামে ফল ব্যবসায়ী বলেন, ডাল গাছযুক্ত তিউনিশিয়া খেজুর ৪০০ টাকা, মরিয়ম খেজুরসহ সব খেজুরের দাম বেড়েছে। সব খেজুরের দাম কেজিতে ৫০ টাকা করে বেড়েছে। মায়ের দোয়া ফল বিতানের মনির বলেন, এক কেজির তিউনেশিয়া খেজুর ৫০০ টাকা, অন্য খেজুরের দামও বেশি।

ফল ব্যবসায়ী মনির হোসেন বলেন, আপেল ২৬০ থেকে ২৮০ টাকা কেজি , মালটা ২২০ টাকা, আঙুর ২৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। এসব ফলের দাম বাড়েনি। আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। এদিকে রমজানে মাছ, মাংসেরও চাহিদা থাকে। তাই কমছে না দাম। পোল্ট্রি মুরগি ২৬০ থেকে ২৭০, পাকিস্তানি ৩৬০ ও দেশি মুরগি ৬৬০ কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। গত সপ্তাহেও ব্রয়লার মুরগি ২৫০ থেকে ২৬০ টাকা, কক ৩৬০ ও দেশি মুরগি ৬০০ টাকা বিক্রি করা হয়।

গত সপ্তাহের মতোই গরুর মাংস ৭৫০ টাকা, খাসির মাংস ১০০০ টাকা থেকে ১১০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে মাংস বিক্রেতা জানান। তবে অন্য জিনিসের মতো ডিমের দামও ডজনে ১০ টাকা বেড়ে ১৩০-১৪০ টাকা ডজন বিক্রি করা হচ্ছে।

জেডএ/এমএমএ/

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিল বার্বাডোস

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে ক্যারিবীয় দ্বীপরাষ্ট্র বার্বাডোস। এ নিয়ে ক্যারিবিয়ান কমিউনিটির (ক্যারিকম) ১১তম দেশ থেকে এই স্বীকৃতি এলো।

শনিবার (২০ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানায়, আনুষ্ঠানিকভাবে বার্বাডোস ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকার করে নিয়েছে। বার্বাডোসের পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্যমন্ত্রী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্যমন্ত্রী কেরি সিমন্ডস বলেছেন, দেশটির মন্ত্রিসভা মনে করে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক স্বীকৃতি দেওয়ার সময় এসেছে।

তিনি বলেন, বার্বাডোস সর্বদা জাতিসংঘের নীতি মেনে চলে। আমরা মনে করি, চলমান সংঘাত নিরসনে একটি দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান হওয়া উচিত। কিন্তু আমরা মুখে একটি দ্বিরাষ্ট্র সমাধান দেখতে চাওয়ার কথা বললেও হাস্যকরভাবে বার্বাডোস নিজেই ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়নি।

তাই বার্বাডোসের নীতির আলোকেই ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী। তবে সিদ্ধান্তটি ইসরায়েলের সঙ্গে বার্বাডোসের সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বার্বাডোস স্বীকৃতি দেওয়ায় জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে ১৪০টি এখন ফিলিস্তিনকে একটি রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচনা করে।

এদিকে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্য পদ পাওয়ার সুযোগ ফের আটকে গেল। কারণ, রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপিত খসড়া প্রস্তাবে ১৯৩ সদস্যের সাধারণ পরিষদকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছিল।

এই প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, 'ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে জাতিসংঘের সদস্যপদ দেওয়া হোক'।

নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১২ সদস্য ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পক্ষে ভোট দেয়। ভোটদানে বিরত থাকে যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড। পাঁচ স্থায়ী সদস্যের অন্যতম যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোতে এই প্রস্তাব বাতিল হয়ে যায়।

পাবনায় চা পানের সময় ‘হিটস্ট্রোকে’ একজনের মৃত্যু

প্রতীকী ছবি

তীব্র থেকে তীব্র দাবদাহ পুড়ছে পাবনা জেলা। অসনীয় গরমে অতিষ্ঠ জেলার জনজীবন। এদিকে তীব্র দাবদাহে পাবনা শহরে চা পানের সময় হিটস্ট্রোকে সুকুমার দাস (৬০) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে শহরের রূপকথা রোডের পাশের একটি দোকানে এ ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সুকুমারকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত সুকুমার শহরের শালগাড়িয়া জাকিরের মোড়ের বাসিন্দা ছিলেন।

এদিকে পাবনার ঈশ্বরদীতে ৪১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ডকরা হয়েছে, যা পাবনা জেলায় চলতি মৌসুমের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

পাবনা জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরমও) ডা. জাহিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই রোগীর মৃত্যু হয়েছিল সঠিকভাবে এখনো বলা যাচ্ছে না মৃত্যুর কারণ তবে প্রাথমিকভা বে ধারণা করা হচ্ছে, হিট স্টকে মারা যেতে পারে সুকুমার দাস।

এদিকে ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিসের সহকারী পর্যবেক্ষক নাজমুল হক রঞ্জন জানান, কয়েকদিন ধরেই পাবনায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপর তাপমাত্রা রেকর্ডকরা হয়েছে। আজকে রেকর্ডকরা হয়েছে ৪১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে , এ বছর এতো তাপমাত্রা রেকর্ডহয়নি। এ তাপমাত্রা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ‘দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এখনই বলা যাচ্ছে। সন্ধ্যার পর অন্যান্য জেলার তথ্য নিয়ে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বিস্তারিত জানানো হবে।

মানুষ কি হাঁস-মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?

ছবি: সংগৃহীত

ডিম খেতে সকলেই কম-বেশি ভালোবাসে৷ ছোট থেকে বড় সকলেই ভালোবাসে ডিম খেতে৷ হাঁস হোক বা মুরগি ডিমের পুষ্টিগুণের কথা সকলেরই জানা৷ কিন্তু সাপের ডিমও কি হাঁস-মুরগির ডিমের মতো খাওয়া যায়?

সাপের নাম শুনলেই ভয়ে শিউরে ওঠেন সকলেই৷ শুধু তাই নয়, সাপ কতটা বিষাক্ত সেটাও সকলে জানেন৷ তবে সাপের ডিম খাওয়া নিয়ে অনেকেরই ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে৷ সত্যিই কি সাপের ডিম খাওয়া যায়৷ সাপের ডিম খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়বে তা জানলে রীতিমতো চমকে যাবেন৷

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম Quora-তে অনেকেই অদ্ভুত প্রশ্ন করে৷ এবং সেখানেই একজন প্রশ্ন করেছেন,মানুষ কি মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?

উত্তরে জানা গেছে, সাপের ডিম ঠিকমতো রান্না করে খাওয়া যায়। এটি অনেক দেশে খাওয়া হয়। সুমিত কুমার নামে এক ব্যবহারকারী জানান, যে সাপের ডিম নিষিক্ত হয়নি সেগুলো খাওয়া যায়। এসবই সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া প্রশ্নের উত্তর। এবার জেনে নিন নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলি এই সম্পর্কে কী বলে।

ওয়াইল্ডলাইফ ইনফরমার ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাপের ডিম সঠিকভাবে রান্না করে খাওয়া প্রয়োজন। মুরগির ডিমের মতো, সাপের ডিমেও প্রচুর প্রোটিন থাকে এবং খুব পুষ্টিকরও হয়।

সাপের ডিম খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়বে? জানা গেছে, সাপের ডিম বিষাক্ত নয়। তবে ঠিকমতো রান্না করা সাপের ডিম না খেলে পেট ব্যথা বা অন্য কোনও সমস্যায় ভুগতে পারেন। এমন অনেক দেশ আছে যেখানে সাপ ও সাপের ডিম খাওয়া হয়। যেমন-ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, চীন, জাপানের মতো কিছু দেশ আছে যেখানে সাপ এবং ডিম উভয়ই খাওয়া হয়। সূত্র: নিউজ১৮ বাংলা

সর্বশেষ সংবাদ

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিল বার্বাডোস
পাবনায় চা পানের সময় ‘হিটস্ট্রোকে’ একজনের মৃত্যু
মানুষ কি হাঁস-মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?
হাত-পা বেঁধে স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে গৃহবধূর আত্মহত্যা
একাত্তরের শরণার্থীদের স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী পদযাত্রা ‘রোড টু বালুরঘাট’
অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
স্বর্ণের দাম কমলো
উপজেলা নির্বাচন: আওয়ামী লীগের সম্মেলন ও কমিটি গঠন বন্ধ ঘোষণা
তীব্র গরম, চুয়াডাঙ্গায় হিটস্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু
প্রেমিকাকে জীবনসঙ্গী করে পেতে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
হাসপাতালে ভর্তি বিএনপি নেতা আউয়াল মিন্টু
শ্যালক রুবেলকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের নির্দেশ দিলেন প্রতিমন্ত্রী পলক
তীব্র তাপপ্রবাহ: সারাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ দিনের ছুটি ঘোষণা
এক গরুর দাম কোটি টাকা, কারণ ‘বংশমর্যাদা’
ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়কে ঝরেছে ৪০৭ প্রাণ
শিল্পী সমিতির নির্বাচন: কে কত ভোট পেলেন?
সাবমেরিন ক্যাবলে ত্রুটি, সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি
চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ যাত্রীদের
গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করার নির্দেশ
ফেসবুকে ভিডিও বার্তায় যা জানালেন বেনজীর আহমেদ