শনিবার, ১০ মে ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

এক বছরে রিজার্ভ কমলো ৯’শ কোটি ডলার

ফাইল ছবি

দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে লেগেছে ভাটার টান । কিছুৃতেই টানা যাচ্ছে না রিজার্ভের লাগাম। ডলার সংকটের ফলে চলতি বছরের পুরো সময় জুড়েই দেশের রিজার্ভের সূচক নিম্নমুখী ।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব বলছে, এক বছরে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমেছে প্রায় ৯০০ কোটি ডলার। বর্তমানে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রয়েছে ২৫ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার। আর আইএমএফের বিপিএম-৬ ম্যাথডের ভিত্তিতে হিসাব করলে যার পরিমান দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলারে।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে পর্যালোচনা করে দেখা যায়, গত ৮ নভেম্বর আন্তর্জাতিক মুদ্রা সংস্থা বা আইএমএফের বিপিএম-৬ (ব্যালেন্স অব পেমেন্ট অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল ইনভেস্টমেন্ট পজিশন) ম্যাথডের ভিত্তিতে রিজার্ভ ছিল ২০ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার। বুধবার (১৫ নভেম্বর) সেই রিজার্ভ নেমে এসেছে ১৯ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলারে। যদিও ১৫ দিন আগে অর্থাৎ ১ নভেম্বর এই রিজার্ভ ছিল ২০ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলার। সেই হিসাবে গত এক সপ্তাহে আইএমএফের বিপিএম-৬ ম্যাথডের ভিত্তিতে রিজার্ভ কমেছে ১ দশমিক ১৮ বিলিয়ন (১১৮ কোটি) ডলার। আর একই সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পদ্ধতি অনুযায়ী রিজার্ভ কমেছে ১ দশমিক ২৫ বিলিয়ন (১২৫ কোটি) ডলার।

অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবায়ন পদ্ধতি অনুযায়ী এক সপ্তাহ আগে অর্থাৎ ৮ নভেম্বর রিজার্ভ ছিল ২৬ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলার। আর ১৫ নভেম্বর এটি কমে দাঁড়িয়েছে ২৫ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ ৭ দিনের ব্যবধানে গ্রস রিজার্ভ কমেছে ১ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলার।

গত ৬ নভেম্বর এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের আমদানি বিল বাবদ ১২১ কোটি ডলার পরিশোধ করে বাংলাদেশ। এর ফলে মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলারে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত অনুযায়ী চলতি বছরের ১৩ জুলাই থেকে বিপিএম-৬ নিয়মে রিজার্ভের তথ্য প্রকাশ শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তখন বিপিএম-৬ অনুযায়ী, দেশে রিজার্ভ ছিল ২৩ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন (২ হাজার ৩৫৬ কোটি) ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১ নভেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকে গ্রস রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৬৪২ কোটি ডলার। বুধবার (১৫ নভেম্বর) এটি কমে দাঁড়ায় ২ হাজার ৫২৬ কোটি ডলার। অর্থাৎ গত ১৫ দিনে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ কমেছে ১১৬ কোটি ডলার। অবশ্য প্রকৃত নেট রিজার্ভ এখন ১৭ বিলিয়ন ডলার বা ১ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের নিচে বলে জানা গেছে। প্রকৃত রিজার্ভের এই তথ্য কেবল আইএমএফকে জানায় বাংলাদেশ ব্যাংক।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে ২০২২ সালের ১৬ নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত এক বছরে রিজার্ভ কমেছে ৮৯৭ বিলিয়ন ডলারের বেশি বা প্রায় ৯০০ কোটি ডলার। তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের ১৫ নভেম্বর গ্রস রিজার্ভ ছিল ৩ হাজার ৪২৩ কোটি ডলার।

অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রে বাজারে চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে অক্টোবর সময়ে ২৫৮ কোটি ডলারের পোশাক রফতানি হয়েছে। এই রফতানি গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় সাড়ে ৩ শতাংশ কম।

নভেম্বরের প্রথম ১০ দিনে প্রবাসীরা বৈধ পথে ও ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ৭৯ কোটি ৪৪ লাখ ডলার। এতে দৈনিক আসছে ৭ কোটি ৯৪ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

এদিকে আমদানির দায় পরিশোধ করাকে কেন্দ্র করে এখনও ডলারের বাজারে অস্থিরতা রয়েছে। দেশের ব্যাংকগুলো এখনও ঘোষণার চেয়ে বেশি দামে প্রবাসী আয় কেনা অব্যাহত রেখেছে।

Header Ad
Header Ad

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিরতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বিবৃতি

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ দুই সপ্তাহের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ ও উত্তেজনার অবসানে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতিতে সম্মতির ঘটনায় উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রী—নরেন্দ্র মোদি ও শেহবাজ শরিফ—এর প্রশংসা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

শনিবার (১০ মে) এক আনুষ্ঠানিক বার্তায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানায়, যুদ্ধবিরতিতে দ্রুত সম্মত হয়ে আলোচনার পথে ফিরে আসার জন্য মোদি ও শেহবাজের সাহসী পদক্ষেপ বিশ্ব শান্তির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে।

ড. ইউনূস বলেন, "আমি আন্তরিকভাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের প্রশংসা করি—তারা যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়ে আলোচনার টেবিলে বসার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তা সত্যিই প্রশংসনীয়। এই পদক্ষেপ দুই দেশের জনগণের প্রাণ বাঁচানোর পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি ও স্থিতিশীলতার সম্ভাবনা জাগিয়েছে।"

তিনি আরও বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর মধ্যস্থতা অত্যন্ত সময়োপযোগী ও কার্যকর ছিল। আমি তাদের প্রতিও গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।”

বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ড. ইউনূস আশ্বাস দেন, দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি ও সংলাপের ধারাকে সমর্থন করে যেতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি বলেন, “সংঘাত নয়, আলোচনার মাধ্যমে মতপার্থক্য নিরসনের কূটনৈতিক চেষ্টায় বাংলাদেশ সবসময় প্রতিবেশীদের পাশে থাকবে।”

উল্লেখ্য, কয়েক সপ্তাহ ধরে সীমান্ত ও আকাশপথে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘর্ষ চলছিল, যার ফলে প্রাণহানি ও বিপুল ক্ষয়ক্ষতি ঘটে। মার্কিন মধ্যস্থতায় শনিবার বিকেল ৫টা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে দুই দেশ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় এবং তা কার্যকর হয়।

Header Ad
Header Ad

সিগারেটের দাম বাড়ানোর দাবি তরুণ চিকিৎসকদের

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে সিগারেট অত্যন্ত সস্তা ও সহজলভ্য হওয়ায় এটি তরুণদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন তরুণ চিকিৎসকরা। তারা বলছেন, তামাকের সহজলভ্যতা কমাতে কার্যকর কর ও মূল্যবৃদ্ধি এখন সময়ের দাবি। এজন্য আসন্ন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে সিগারেটের মূল্যস্তর কমিয়ে তিনটিতে নামিয়ে আনা এবং দাম বাড়ানোর দাবি জানান তারা।

শনিবার (১০ মে) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এসব কথা বলেন। ‘প্ল্যাটফর্ম ডক্টরস ফাউন্ডেশন’-এর উদ্যোগে এবং ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ-এর সহযোগিতায় এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে তরুণ চিকিৎসকরা বলেন, দেশে বর্তমানে সিগারেটের চারটি মূল্যস্তর (নিম্ন, মধ্যম, উচ্চ ও প্রিমিয়াম) থাকায় কর কাঠামো জটিল হয়ে পড়েছে এবং তা তামাক নিয়ন্ত্রণে কার্যকর হচ্ছে না। বিশেষ করে নিম্ন ও মধ্যম স্তরের সিগারেটের দামের ব্যবধান খুব কম হওয়ায় ধূমপায়ীরা এক স্তর থেকে অন্য স্তরে সহজে সরে যেতে পারছে। তারা প্রস্তাব করেন, নিম্ন ও মধ্যম স্তরকে একীভূত করে ১০ শলাকার প্যাকেটের দাম ৯০ টাকা নির্ধারণ করা হোক, উচ্চ স্তরের দাম ১৪০ টাকা অপরিবর্তিত রাখা হোক এবং প্রিমিয়াম স্তরের দাম নির্ধারণ করা হোক ১৯০ টাকা।

এই প্রস্তাবনা বাস্তবায়িত হলে প্রায় ২৪ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক ধূমপান থেকে বিরত থাকতে উৎসাহিত হবেন এবং প্রায় ১৭ লাখ মানুষের অকালমৃত্যু প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে বলে জানান প্ল্যাটফর্ম ডক্টরস ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি ডা. ফারজানা রহমান মুন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. শাফিউন নাহিন শিমুল বলেন, সিগারেটের কর কাঠামো পুনর্গঠন ও মূল্যবৃদ্ধির মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব আয় ৪৩ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। বর্তমানে তামাকজাত পণ্যে যে রাজস্ব আসে তা স্বাস্থ্য খাতে তামাকজনিত রোগের ব্যয় মেটাতে যথেষ্ট নয়।

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের রোগতত্ত্ব বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে প্রতি বছর তামাকজনিত অসংক্রামক রোগে মৃত্যু হয় ১ লাখ ৬১ হাজারের বেশি মানুষের। এই মৃত্যু প্রতিরোধে তামাকজাত পণ্যের ওপর কঠোর শুল্ক আরোপ করে সেগুলো সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে নিয়ে যাওয়া জরুরি।

চিকিৎসকরা আরও বলেন, শুধুমাত্র সিগারেট নয়, বিড়ি, জর্দা ও গুলের দামও বাড়াতে হবে। ফিল্টারবিহীন ২৫ শলাকার বিড়ির দাম ২৫ টাকা এবং ফিল্টারযুক্ত ২০ শলাকার বিড়ির দাম ২০ টাকা নির্ধারণ করে ৪৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপের দাবি জানানো হয়। পাশাপাশি জর্দা ও গুলের ক্ষেত্রে যথাক্রমে ৫৫ এবং ৩০ টাকা খুচরা মূল্য নির্ধারণ করে ৬০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপের প্রস্তাব দেওয়া হয়।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের তামাক নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির পরামর্শক ও জয়ীতা ফাউন্ডেশনের পরিচালক মো. নাইমুল আজম খান, প্রজ্ঞার হেড অব প্রোগ্রামস মো. হাসান শাহরিয়ার, বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি মো. রাশেদ রাব্বিসহ বিভিন্ন তামাকবিরোধী সংগঠনের প্রতিনিধিরা।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোলে পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় যুবকের মৃত্যু

নিহত সুমন হোসেন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

যশোরের বেনাপোল পোর্ট থানার খড়িডাঙ্গা গ্রামে পাওনা টাকা ফেরত চাওয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় সুমন হোসেন (৩২) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। তিনি ওই গ্রামের নূর ইসলামের ছেলে। সুমনের স্ত্রী, ৬ বছর বয়সী একটি কন্যাসন্তান, এবং বাবা-মা রয়েছেন।

ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার (৯ মে) সন্ধ্যায়। আহত সুমনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পর শনিবার (১০ মে) সকালে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

স্থানীয় সূত্র জানায়, কয়েক বছর আগে মৃত মইরদ্দিনের তিন ছেলে—মশিয়ার, মফিজুর এবং শহিদুল্লাহ—সুমনের কাছ থেকে ৪০ হাজার টাকার বিনিময়ে ১২ কাঠা জমি বন্ধক নিয়েছিল। দীর্ঘদিন পর উক্ত জমির ব্যাপারে মতবিরোধ দেখা দিলে সুমন টাকা ফেরত দিয়ে জমি বুঝে নিতে চান। এ নিয়ে বিরোধ বাড়তে থাকে।

শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে সুমন মশিয়ারদের বাড়িতে গিয়ে টাকা ফেরতের কথা বলেন। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে তর্কবিতর্ক হয়। সেখান থেকে ফিরে সুমন স্থানীয় আনিছুর রহমানের দোকানে গিয়ে বসেন।

কিছুক্ষণ পর মশিয়ার, মফিজুর ও শহিদুল্লাহসহ আরও কয়েকজন আনিছুরের দোকানে গিয়ে সুমনকে টেনে হিঁচড়ে রাস্তায় ফেলে মারধর শুরু করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তারা দেশীয় অস্ত্র, লাঠি, সোটা ও ইট দিয়ে তাকে এলোপাতাড়ি আঘাত করে এবং মৃত ভেবে ফেলে রেখে চলে যায়।

পরবর্তীতে স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় সুমনকে উদ্ধার করে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই শনিবার সকাল ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাসেল মিয়া জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এখনও পর্যন্ত কেউ মামলা করেনি, তবে হামলার ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করে দ্রুত গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিরতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বিবৃতি
সিগারেটের দাম বাড়ানোর দাবি তরুণ চিকিৎসকদের
বেনাপোলে পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় যুবকের মৃত্যু
শেখ হাসিনার সহকারী প্রেস সচিব বিটু ও সাবেক এমপি শামীমা গ্রেপ্তার
জনগণ আর পলাতক অপশক্তির পুনর্বাসন চায় না: তারেক রহমান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে এক ঘণ্টা সময় দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিরতির তথ্য নিশ্চিত করলো ভারত-পাকিস্তান, সামরিক অভিযান বন্ধ
জাতীয় পার্টি কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয়: জিএম কাদের
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করলেন শর্মিলা রহমান ও ডা. জুবাইদা রহমান
ভারত-পাকিস্তান ‘যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত হয়েছে: ট্রাম্প
মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে ২ তরুণীকে বেল্ট দিয়ে পেটানো সেই যুবক আটক
চট্টগ্রামে বিএনপির তারুণ্য সমাবেশে উপস্থিত তামিম ইকবাল
শীর্ষ সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মোদির জরুরি বৈঠক
টানা দ্বিতীয়বার স্কাই স্পোর্টসের সেরা একাদশে হামজা চৌধুরী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়টা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় ইস্যু: আযম খান
সন্ধ্যায় উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক
বিরামপুরে প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উদ্‌যাপন
আইপিএলের পর এবার অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত পিএসএল
যমুনা ও সচিবালয়সহ বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ