সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সিরিয়ার আসাদ সরকার পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?

আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি। ছবি: সংগৃহীত

সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদ সরকারের পতন হয়েছে বলে দাবি করেছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট বিদ্রোহী গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস)। গোষ্ঠীটির নেতা আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি এই ঘোষণা দিয়েছেন। যাকে বাশার আল-আসাদ সরকারের পতনের মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

রোববার (৮ ডিসেম্বর) বিদ্রোহীরা রাজধানী দামেস্কে ঢুকে পড়তেই অজানা গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রাজধানী ত্যাগ করেছেন প্রেসিডেন্ট।

২০১১ সালে শুরু হওয়া সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ গত কয়েক বছরে বেশ নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছিল রাশিয়া ও ইরানের সহায়তায়। তবে শেষ রক্ষা আর হলো না। হঠাৎই গত ১০ দিনের ঝড়ে উল্টে গেল বাশার আল-আসাদের মসনদ।

সরকার পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?

আবু মোহাম্মদ আল-জোলানির আসল নাম আহমেদ হুসাইন আল-শারা। ১৯৮২ সালে তিনি সৌদি আরবের রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেন। তখন তাঁর বাবা সেখানে পেট্রোলিয়াম প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করতেন। ১৯৮৯ সালে তাঁর পরিবার সিরিয়ায় ফিরে আসে। দামেস্কের অদূরে বসতি স্থাপন করে।

২০০৩ সালে সিরিয়া থেকে ইরাকে এসে তিনি আল-কায়েদায় যোগ দেন। এই বছরই যুক্তরাষ্ট্র ইরাকে হামলা চালায়। তিনি সেখানে যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী প্রতিরোধ আন্দোলনে যোগ দেন। তখন থেকে তাঁর নাম ছড়িয়ে পড়ে।

২০০৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের হাতে গ্রেপ্তার হন জোলানি, পাঁচ বছর পর ২০১১ সালে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের সময় মুক্ত হন তিনি। কারামুক্ত হয়ে সিরিয়ায় আল-কায়েদার শাখা প্রতিষ্ঠা করেন জোলানি, যা আল-নুসরা ফ্রন্ট নামে পরিচিত।

জোলানির কার্যক্রম:
কারামুক্ত হয়ে ২০১১ সালে আল-কায়দার সরাসরি সহযোগী হিসেবে জাবহাত আল-নুসরা নামে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এইচটিএস গোষ্ঠী। সশস্ত্র গোষ্ঠীটির প্রতিষ্ঠার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) নেতা আবু বকর আল-বাগদাদি।

প্রথম দিকের কয়েক বছর জোলানি বাগদাদির সঙ্গে কাজ করলেও ২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে বাগদাদি আকস্মিকভাবে আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদের ঘোষণা দেন। এরপর জোলানি সিরিয়ায় নিজেদের তৎপরতা বৃদ্ধিতে কাজ শুরু করেন।

২০১৬ সালের জুলাইয়ে বাশার সরকার আলেপ্পোর নিয়ন্ত্রণ নেয়। তখন বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো ইদলিবের দিকে চলে যায়। ওই সময়টাতে জোলানি আল-নুসরা ফ্রন্টের নাম পরিবর্তন করে জাভাত ফাতেহ আল-শাম রাখেন। পরে বিদ্রোহীদের ছোট ছোট অনেক গোষ্ঠী ও নিজের জাভাত ফাতেহ আল-শাম নিয়ে এইচটিএস গঠন করেন জোলানি। গোষ্ঠীটিকে প্রেসিডেন্ট আসাদ-বিরোধী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কার্যকর এবং প্রাণঘাতী হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস) ২০১৭ সালে সিরিয়ান স্যালভেশন গভর্নমেন্ট প্রতিষ্ঠা করে। এর মাধ্যমে তারা দেশটির ইদলিবে প্রশাসন পরিচালনা শুরু করে। তবে অধিকারকর্মী, সংবাদ প্রতিবেদন ও স্থানীয় পর্যবেক্ষকদের মতে,সিরিয়ান স্যালভেশন গভর্নমেন্ট কঠোর হাতে শাসন করে, বিরোধীদের সহ্য করে না।

এইচটিএস মূলত ইদলিব কেন্দ্রিক ছিলো এবং অনুমান করা হয় গোষ্ঠীটির প্রায় ৩০ হাজার যোদ্ধা রয়েছে। এই গোষ্ঠী মূলত স্ব-অর্থায়নে পরিচালিত হয়ে থাকে।

বিদ্রোহী গোষ্ঠীদের লড়াই:
সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধের সূচনা ২০১১ সাল থেকে। সে সময় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলি সিরিয়ায় সরকারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমেছিল। প্রাথমিকভাবে তারা খানিকটা অগ্রসরও হতে পেরেছিল। কিন্তু ২০১৫ সালে হামায় আসাদ সরকার বিপুল পরিমাণ সেনা মোতায়েন করে। শুরু হয় প্রবল গৃহযুদ্ধ। আসাদ সরকার বিদ্রোহীদের দমন করতে সমর্থ হয়। সে সময় আসাদ সরকারকে সবরকমভাবে সাহায্য করেছিল ইরান এবং রাশিয়া।

সিরিয়ার উত্তর-পূর্ব অঞ্চল বিশেষ করে ইদলিব এলাকা এখন এইচটিএস-এর দখলে। অন্তত ৪০ লাখ উদ্বাস্তু সিরিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ইদলিবে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন।

দামেস্কের কুখ্যাত সেদনায়া কারাগারের ফটক খুলে দিল বিদ্রোহীরাদামেস্কের কুখ্যাত সেদনায়া কারাগারের ফটক খুলে দিল বিদ্রোহীরা
তবে নতুন করে গৃহযুদ্ধ শুরু হয় সিরিয়াতে। গত ২৭ নভেম্বর থেকেই বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো সিরিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর আলেপ্পো দখলের পর আরও অগ্রসর হতে থাকে। একে একে শহর ও অঞ্চল দখল করতে থাকেন তারা।

বিশ্লেষকদের অনেকেই বলছেন, আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে কেবল বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএস লড়েনি, তুরস্কের ছত্রছায়ায় থাকা সিরিয়ান ন্যাশনাল আর্মি বা এসএনএ-এর একটি অংশও লড়াইয়ে জড়িত রয়েছে। এছাড়া বিদ্রোহী গোষ্ঠীদেরও সমর্থন দিয়েছে তুরস্ক।

Header Ad
Header Ad

ভারতে পালানোর সময় ইডেন ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা গ্রেপ্তার

ভারতে পালানোর সময় ইডেন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

ভারতে যাবার পথে বেনাপোল ইমিগ্রেশনে গ্রেপ্তার হয়েছেন ঢাকার ইডেন কলেজের ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা পান্ডে ও তার ছোট ভাই সত্যজিত পান্ডে। গ্রেপ্তার সুস্মিতা ও তার ছোট ভাই মাগুরা সদরের ঢাকা রোডের স্বপন পান্ডের মেয়ে। চিকিৎসার জন্য তারা সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিকালে ভারত যাচ্ছিলেন। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে সন্ধ্যা ৬টার দিকে পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

ইমিগ্রেশন পুলিশের পরিদর্শক ইব্রাহিম আহম্মেদ জানান, মাগুরা জেলা সদরের স্বপন পান্ডের মেয়ে আজ বিকালে বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন দিয়ে ভারতে প্রবেশকালে তাঁকে সন্দেহজনক হিসাবে তাদের আটক করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদ করলে ঢাকার নিউ মার্কেট এলাকার একটি হত্যা মামলার আসামি হিসাবে স্বীকার করেন সুস্মিতা। তিনি ঢাকা ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক।

আটককৃতরা মাগুরার সাতদোহা এলাকার স্বপন পান্ডের মেয়ে সুস্মিতা ও সত্যজিত পান্ডে। তাদের কে আটক করে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি রাসেল মিয়া জানান, ঢাকা ইডেন কলেজ শাখার ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা এবং তার ছোট ভাই সত্যজিত পান্ডে ভারতে যাওয়ার সময় ইমিগ্রেশন তাদের আটক করে আমার অধিন্যাস্ত পোর্ট থানায় হস্তান্তর করেছে। এখান থেকে তাদেরকে ঢাকার নিউ মার্কেট থানা হেফাজতে হস্তান্তর করা হবে।

Header Ad
Header Ad

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থগিত হওয়া দ্বাদশ সমাবর্তন আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বাদশ সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। সমাবর্তন সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যাবলী পরে জানানো হবে।’

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সালেহ্ হাসান নকীব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (ফেসবুকে) লিখেছেন, ‘ভালো-মন্দ মিলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় চলছে। একটা ভালো খবর, অনেক চেষ্টার পর আমরা দ্বাদশ সমাবর্তনের একটা তারিখ পেয়েছি ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫। ছয় হাজারের বেশি রেজিস্ট্রেশন হয়েছে। সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’

উল্লেখ্য, এর আগে ২০২৩ সালের নভেম্বরে সমাবর্তনের তারিখ নির্ধারণ করা হলেও অনিবার্য কারণ দেখিয়ে তা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পরে তৎকালীন উপাচার্যসহ প্রশাসনের কয়েকজন কর্তাব্যক্তি গত বছরের জুন মাসে রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য স্বাক্ষাৎ করে ২৮ নভেম্বর নতুন তারিখ নির্ধারণ করেন। তবে ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তন ও বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন প্রশাসন আসায় নির্ধারিত সময়ে সমাবর্তনের আয়োজন করা সম্ভব হয়নি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫৩ সালে। সর্বশেষ একাদশ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৯ সালের ৩০ নভেম্বর।

Header Ad
Header Ad

সীমান্তে উত্তেজনা: নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে তলব

নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে তলব। ছবি: সংগৃহীত

সীমান্ত ইস্যুতে নয়া দিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার নুরুল ইসলামকে তলব করেছে ভারত। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) ভারতীয় গণমাধ্যম এএনআই এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে রবিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করে গভীর উদ্বেগের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ। রবিবার পররাষ্ট্র সচিব জসিম উদ্দিন অভিন্ন সীমান্তে উত্তেজনা বৃদ্ধি করতে পারে এমন যেকোনো উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড' থেকে বিরত থাকতে ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, নিরাপত্তার জন্য সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার বিষয়ে আমাদের সমঝোতা হয়েছে।

আধা ঘণ্টারও বেশি সময়ের বৈঠক শেষে ভারতীয় হাইকমিশনার সাংবাদিকদের বলেন, 'আমাদের দুটি সীমান্তরক্ষী বাহিনী- বিএসএফ ও বিজিবি এ বিষয়ে যোগাযোগ করছে।’

সীমান্তে অপরাধ দমনে দুই সীমান্তরক্ষী বাহিনী যে সমঝোতা গড়ে তুলেছে তা সমবায় পদ্ধতিতে বাস্তবায়িত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন প্রণয় ভার্মা।

হাইকমিশনার বলেন, অপরাধমুক্ত সীমান্ত নিশ্চিত করতে এবং চোরাচালান ও পাচারের চ্যালেঞ্জ কার্যকরভাবে মোকাবিলায় ভারতের প্রতিশ্রুতি নিয়ে আলোচনা করতে তিনি পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে দেখা করেছেন।

পররাষ্ট্র সচিব জোর দিয়ে বলেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড বিশেষ করে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের অননুমোদিত প্রচেষ্টা এবং বিএসএফ কর্তৃক সংশ্লিষ্ট অপারেশনাল পদক্ষেপের কারণে সীমান্তে উত্তেজনা ও অশান্তি সৃষ্টি হয়েছে।

তিনি বলেন, যথাযথ অনুমোদন ছাড়া কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সহযোগিতার চেতনা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে ক্ষুণ্ন করবে।

পররাষ্ট্র সচিব আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠকে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে।

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত, বিশ্বের দীর্ঘতম আন্তর্জাতিক সীমান্তগুলোর মধ্যে একটি। সীমান্ত সুরক্ষা সমস্যা থেকে শুরু করে মানুষের চলাচলের মতো ঘটনাগুলো প্রায়শই বিতর্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতে পালানোর সময় ইডেন ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা গ্রেপ্তার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি
সীমান্তে উত্তেজনা: নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে তলব
পুলিশে বড় রদবদল, ৭৫ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
৫ আগস্ট ‘সার্বক্ষণিক যোগাযোগে’ ছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধান
জাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ, তফসিল ১ ফেব্রুয়ারি
বিপিএলে টানা তিন জয়ে উড়ছে চট্টগ্রাম কিংস
প্রথমবার বিদেশি লিগে খেলার সুযোগ পেলেন পেসার নাহিদ রানা
সচিবালয়ের সামনে এসআইদের আমরণ অনশনের ডাক
সচিবালয় ঘেরাও করলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
বেরোবিতে ইউজিসির নিয়মকে ‘বৃদ্ধাঙ্গুলি’ দেখিয়ে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নিয়োগ
দাবানলের আগুনে প্রাণ হারালেন হলিউড তারকা ররি স্কাইজ
বদলগাছীতে সংঘর্ষ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
বাংলাদেশ আমাদের প্রতিবেশী, একসঙ্গেই থাকতে হবে: ভারতীয় সেনাপ্রধান
বিরামপুরে বিজ্ঞান ও তারুণ্য মেলার উদ্বোধন
শেখ হাসিনার যোগসাজসে সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দিয়েছে ভারত: রিজভী
ভারত নয়, পাকিস্তান থেকেই আসছে পেঁয়াজ
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় হাজির স্বামী
ভ্যাট বাড়ানোর কারণ জানালেন খাদ্য উপদেষ্টা