বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ | ১১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ক্যালসিয়াম-প্রোটিনের বড় উৎস টোফু

ক্যালসিয়াম ও প্রোটিনের বড় উৎস টোফু। এটি মূলত সয়া পনির। দেখতে অনেকটা পনিরের মতো হলেও এই দুই খাবারের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। টোফু খুবই স্বাস্থ্যকর একটি খাবার। এটি অ্যামিনো অ্যাসিড, লৌহ, ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য ট্রেস উপাদানগুলির একটি চমৎকার উৎস। পনিরের চেয়ে টোফুতে কম ক্যালোরি থাকে। এটি ল্যাকটোজ অসহিষ্ণু ব্যক্তিদের জন্য উপকারী। টোফু আইসোফ্লাভোনের একটি সমৃদ্ধ উৎস, যা বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমাতে পরিচিত। এ ছাড়া আইসোফ্লাভোন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া অস্টিওপোরোসিস, হৃদরোগ এবং কিছু ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

এই পনির থাই, জাপানি ও চীনা খাবারের একটি প্রধান খাদ্য। এটি তৈরি করা হয় তাজা সয়া দুধকে ঘন করে, এটি একটি কঠিন ব্লকে চেপে এবং তারপর ঠান্ডা করা হয়। উত্পাদন পদ্ধতি ও ধারাবাহিকতার স্তর অনুসারে টোফুর তিনটি প্রধান প্রকার রয়েছে।

খাওয়ার পদ্ধতি
টোফুর নিজস্ব গন্ধ নেই, তাই টক দই, সয়াসস ও মসলা দিয়ে ম্যারিনেট করে রান্না করে খাওয়া হয় টোফু। এ ছাড়া ফুলকপি, ব্রোকলি, ক্যাপসিকামসহ নানা সবজি দিয়ে রান্না করেও খাওয়া যায়। আবার এটি বেকিং, গ্রিলিং ও রোস্টিংয়ের করেও খাওয়া যায়। আর নরম টোফু সস, ডেজার্ট, ককটেল ও সালাদের সঙ্গে খাওয়া যায়।

সতর্কতা
টোফু ও সমস্ত সয়া পণ্যে অক্সালেট বেশি থাকে। যাদের অক্সালেট কিডনিতে পাথর হওয়ার প্রবণতা রয়েছে তাদের সয়া জাতীয় খাবারের অত্যধিক ব্যবহার এড়ানো উচিত। সয়াতে ফাইটোহোরমোনস রয়েছে, এর একটি অতিরিক্ত পরিমাণে এন্ডোক্রাইন সিস্টেমের ক্ষতি হতে পারে। একই কারণে, গর্ভবতী নারীদের সাবধানতার সঙ্গে পণ্যটি খাওয়া উচিত। বেশি পরিমাণে টোফু ডায়রিয়ার কারণ হতে পারে। আপনি যদি সয়াতে অসহিষ্ণু হোন তবে টোফুও খাওয়া উচিত নয়।

সংরক্ষণ পদ্ধতি
টোফু এয়ারটাইট প্রাকেটজাত করে বিক্রি করা হয়। যা ঘরের তাপমাত্রায় রাখা যায়। প্যাকেট না খোলা পর্যন্ত ফ্রিজে প্রয়োজন হয় না। খোলার পরে, সয়া পনির ধুয়ে ফেলতে হবে এবং ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে। এক সপ্তাহের জন্য টোফ তাজা রাখতে, ঘন ঘন পানি পরিবর্তন করা উচিত। পাঁচ মাস পর্যন্ত তার মূল প্যাকেজিংয়ে হিমায়িত থাকতে পারে।

এসএন

গাইবান্ধায় ‘শ্রুতিকটু’ ৯ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন

গাইবান্ধা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। ছবি: সংগৃহীত

শ্রুতিকটু হওয়ায় গাইবান্ধার ৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত ৩ এপ্রিল প্রাথমিক পর্যায়ে দেশের ২৪৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে গাইবান্ধার দুটি উপজেলার নয়টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।

প্রজ্ঞাপন সূত্রে জানা গেছে, ফুলছড়ি উপজেলার ‘গলাকাটি’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন হয়ে ‘আনন্দ বাজার’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ‘পাগলার চর’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিবর্তন হয়ে ‘ভোরের পাখি’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ‘নাপিতের হাট’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিবর্তন হয়ে ‘থানাপাড়া আদর্শ’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ‘বাজে ফুলছড়ি’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিবর্তন হয়ে ‘চর ফুলছড়ি’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ‘কঞ্চিপাড়া ১নং’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন হয়ে ‘কঞ্চিপাড়া আদর্শ’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

এ ছাড়া গাইবান্ধা সদর উপজেলার ‘পঁচারকুড়া’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন হয়ে ‘গিদারী কৃষ্ণচূড়া’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ‘বাজে চিথুলিয়া’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিবর্তন হয়ে ‘পশ্চিম চিথুলিয়া’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ‘ধুতিচোরা’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিবর্তন হয়ে ‘রহমাননগর’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ‘পূর্ব ধুতিচোরা’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন হয়ে ‘গিদারী আনন্দনগর’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

এ বিষয়ে গাইবান্ধা বোরহানিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহাজাদী হাবিবা সুলতানা বলেন, এমন কিছু বিদ্যালয়ের নাম আছে যেসব নাম উচ্চারণ করতে মুখে বাধে। প্রতিনিয়ত শিশুরা ওইসব নাম নিয়ে ঠাট্টার শিকার হন। সারা দেশের শ্রুতিকটু নামের বিদ্যালয়গুলো চিহ্নিত করে নামগুলো পরিবর্তন জরুরি। ওই সব নেতিবাচক নাম পরিবর্তন করে অর্থপূর্ণ নাম রাখা হলে নরম মনের কোমলমতি শিশুরা তাদের বিদ্যালয়ের নাম নিয়ে লজ্জা না পেয়ে গর্ব করতে পারবে।

গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বেলাল হোসেন বলেন, ফুলছড়ি উপজেলার পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পাল্টানো হয়েছে। পাল্টে যাওয়া নামগুলো ছিল শ্রবণকটু। যা শিশুদের মনে খারাপ প্রভাব ফেলত। নাম পাল্টে যাওয়া বিদ্যালয়গুলোর সাইনবোর্ডে নাম পাল্টে দেয়া হবে। প্রজ্ঞাপন জারির পর থেকে সকল পেপারসে নাম পরিবর্তনের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

গাইবান্ধা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম বলেন, অর্থহীন নামগুলো থেকে অনুপ্রেরণা পাওয়ার কোনো সুযোগ থাকেনা। যার কারণে খুঁজে খুঁজে উজ্জ্বল-সুন্দর এবং অর্থপূর্ণ নাম রাখা হয় সন্তানদের। মানুষ ইতিহাসে যে সব নাম উজ্জ্বল সে সব নাম রাখার চেষ্টা করেন। একই রকম বিদ্যালয়গুলোর নামের বেলাতেও। তবে যেকোনো কারণে হোক সারা দেশের কিছু বিদ্যালয়ের ‘শ্রুতিকটু’ নাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু ওইসব নাম পরিবর্তনের উদ্যোগটি একটি ভাল দিক। আমি মনে করি পরিবর্তন করা এসব অর্থপূর্ণ, শ্রুতিমধুর এবং ইতিহাস সমৃদ্ধ নাম কোমলমতি শিশুদের মনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। একই সঙ্গে শিশুরা গর্বের সঙ্গে তারা তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম উচ্চারণ করবে।

গাইবান্ধায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১ হাজার ৪৬৬ টি। এসব বিদ্যালয়ের বিপরীতে শিক্ষকের সংখ্যা ৮ হাজার ২১৩ জন এবং এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী রয়েছে ৪ লাখ ৩ হাজার ৪৭৩ জন।

হিটস্ট্রোকে প্রাণ হারালেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ইশতিয়াক

ইশতিয়াক ওয়ারেছ তূর্য। ছবি: সংগৃহীত

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ইশতিয়াক ওয়ারেছ তূর্য মারা গেছেন। তীব্র তাপপ্রবাহে হিটস্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করছেন তার স্বজনরা।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে তিনি মারা যান। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক ও জনসংযোগ দপ্তরের উপ-পরিচালক আসিফ বিন আলী গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, আমাদের শিক্ষার্থী ইশতিয়াক ওয়ারেছ তূর্য বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় থাকতেন। মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। হিটস্ট্রোকে মারা গেছেন বলে তার পরিবার ও স্বজনরা ধারণা করছেন। আমরা তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।

ইশতিয়াক ওয়ারেছ তূর্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের ২০২তম ব্যাচের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে। তূর্যের বাবা ওয়াহিদুজ্জামান মিনু আফজাল হোসেন মেমোরিয়াল ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক। বাবার একমাত্র সন্তান ছিলেন তূর্য।

এদিকে, মঙ্গলবার রাতে ঢাকায় তূর্যের মৃত্যুর পর বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকালে তার মরদেহ নিজ জেলা সিরাজগঞ্জে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বাদ জোহর সিরাজগঞ্জ আলিয়া মাদরাসা মাঠে তার জানাজা হবে।

তীব্র তাপপ্রবাহে গত ২১ এপ্রিল থেকে অনলাইনে ক্লাস নিচ্ছে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়টির অনলাইন ক্লাসই চলমান থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দেশে চলমান তাপপ্রবাহের কারণে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তূর্যসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থী এসময়ে বাসায় বসে অনলাইনে ক্লাস করছিলেন।

মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা উপজেলা নির্বাচন থেকে না সরলে ব্যবস্থা: ওবায়দুল কাদের

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ছবি: সংগৃহীত

উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী ও এমপিদের নিকটাত্মীয় এবং স্বজনদের প্রার্থী না হতে দলীয় যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তা না মানলে সময়মতো সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সতর্ক করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকালে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, উপজেলা নির্বাচনে যারা দলের নির্দেশনা না মেনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেনি, তারা নির্বাচনের আগে যে কোনো সময় করতে পারে। দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ আছে৷ দল যার যার কর্মকাণ্ড বিবেচনা করে অ্যাকশন নিয়ে থাকে। যারা প্রত্যাহার করেনি, তাদের বিষয়ে সময়মতো সিদ্ধান্ত আসবে।

তিনি বলেন, দলীয় নির্দেশনা অমান্য করলে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশনের ব্যাপারে চিন্তা করা হবে। সময়মতো এ সিদ্ধান্ত অবশ্যই করা হবে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমাদের গত সাধারণ নির্বাচনে, নির্বাচনের পরে এসেছে, অনেকেই এমপি হন নাই, অনেকেই মন্ত্রী হন নাই। এখানেও কিন্তু দলের সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয় আছে। দল যার যার কর্মকাণ্ড বিচার করবে। চূড়ান্ত পর্যায় পর্যন্ত যারা প্রত্যাহার করবে না সময়মতো দল ব্যবস্থা নেবে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণবিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, সাংস্কৃতিকবিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল প্রমুখ।

সর্বশেষ সংবাদ

গাইবান্ধায় ‘শ্রুতিকটু’ ৯ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
হিটস্ট্রোকে প্রাণ হারালেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ইশতিয়াক
মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা উপজেলা নির্বাচন থেকে না সরলে ব্যবস্থা: ওবায়দুল কাদের
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রেললাইনে বাস, পুলিশের তৎপরতায় প্রাণে বাঁচল ট্রেনের যাত্রীরা
ইনশাল্লাহ স্পিন বিভাগে পার্থক্য গড়ব : বাংলাদেশের নতুন কোচ
ব্যাংককের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী
এফডিসিতে সাংবাদিক-শিল্পীদের মারামারি, কী ঘটেছিল?
তীব্র গরমের মধ্যে ১০০০ মেগাওয়াট ছাড়াল লোডশেডিং
নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় বিএনপির আরও এক নেতা বহিষ্কার
যেসব এলাকায় গ্যাস থাকবে না আজ
ছয় দিনের সফরে আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে সামুদ্রিক পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর
পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন
গোবিন্দগঞ্জে ১৪ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা
রাজধানীতে ছাদ থেকে লাফিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
ভাড়া বাড়াইনি, শুধু ভর্তুকি প্রত্যাহার করেছি: রেলমন্ত্রী
নবাবগঞ্জে জাল দলিলে জমি দখলের চেষ্টা, সাবেক ও বতর্মান চেয়ারম্যান জেলহাজতে
ঢাকা ছাড়লেন কাতারের আমির, গেলেন নেপাল
নওগাঁর মান্দায় বিদ্যুতের আগুনে পুড়ল ৮ বসতবাড়ি
ইন্টারনেটের ধীরগতি নিয়ে দুঃসংবাদ, এক মাস চলতে পারে ভোগান্তি