শনিবার, ১৭ মে ২০২৫ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

১ দফা নিয়ে কারা আমতা-আমতা করেছিল, জানালেন নুর

নুরুল হক নুর। ছবি: সংগৃহীত

সরকার পতনের ১ দফা দাবি নিয়ে আন্দোলন চলাকালীন সময়ে অনেকেই আমতা-আমতা করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় নুর মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) একটি গণমাধ্যমের অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন।

নুরুল হক নুর বলেন, জুলাইয়ের ১৭ তারিখের পর থেকেই আন্দোলন আর শুধুমাত্র ছাত্রদের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। এময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলো ছাত্রদের সাথে একত্রিত হয়ে গিয়েছিল। এখন বলতে গেলেও অনেকেই জাতীয় বেইমান হিসেবে পরিচিত হয়ে যাবে। এখন অনেকেই বিপ্লবী সেজেছেন কিন্তু ১৭ তারিখ আমি নিজে কথা বলেছি। আমি ডিজিএফআই'র কাছে অনুরোধ করবো তাদের কাছে আমাদের কল রেকর্ডগুলো আছে সেসব ফাঁস করে দিন। আমি ১৭, ১৮, ১৯ (জুলাই) তারিখে অনেকের সাথেই কথা বলে জানিয়েছিলাম এক দফা দাবির বিকল্প নাই। কিন্তু সেদিন তারা পরিস্কারভাবে বলেছিল না আমরা একদফার ভিতরে নাই।

নুর বলেন, এমনকি আন্দোলনে যারা ফোকাসড নেতৃবৃন্দ তাদেরও আমি সে সময় বারবার বুঝাচ্ছিলাম তোমরাও মামলায় ফাঁসবা আমরাও ফাঁসবো। এক দফার বাহিরে আর পেছনে ফেরা যাবে না। তখন আমতা-আমতা করে বলছিল; ভাই আমরা তো এক দফার জন্য আসি নাই আমাদের দাবি ছিল কোটা। এটা কি ঠিক হবে ? আমাদের এই মামলার দায়ভার কেন নেব?

নুর আরও বলেন, একটা সময় ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে ছাত্ররা আন্দোলন স্থগিতের সিদ্ধান্ত জানায়। সেসময় বাহিরে যে আন্দোলন হয়েছে সেই আন্দোলন রাজনৈতিক দলগুলোর পৃষ্ঠপোষকতায় এবং নেতৃত্বে এবং নির্দেশনায় চলেছে। সেখানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অনেকবার আমাদের সাথে যোগাযোগ করেছেন এবং বিভিন্নভাবে সহায়তা করেছেন।

নুর বলেন, এই সরকার যদি ব্যর্থ হয়, তাহলে প্রথমে বিএনপি ও জামায়াতের নেতারা ফাঁসির দড়িতে ঝুলবে। তারপর ভিপি নুর বা গণঅধিকার পরিষদের নেতারা। এরপর পরবর্তীতে ছাত্ররা আসবে।

তিনি বলেন, "বর্তমানে ছাত্রদের রাজনৈতিক শক্তি বা সংগঠন নেই, তাদের কোনো পলিটিক্যাল বেস বা কাঠামোও নেই। ছাত্ররা যতই আন্দোলনের সামনে থাকুক, সবাই জানে যে আন্দোলনের পেছনে রাজনৈতিক দলগুলো, বিশেষ করে বিএনপি এবং জামায়াতের হাত রয়েছে। গত পাঁচ-ছয় বছরে, কোটা সংস্কার আন্দোলন, নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, এবং বিভিন্ন ছাত্রবিক্ষোভের মাধ্যমে তারা এক ধরনের বিপ্লবী শক্তি তৈরি করেছে। এগুলোই তাদের মধ্যে বিদ্রোহের আগুন জ্বালিয়েছে, এবং তারা শেষ পর্যন্ত রাজপথে এই আন্দোলনগুলোর প্রকাশ ঘটিয়েছে।"

হাসনাত আব্দুল্লাহর রাজনীতিবিদদের সঙ্গে হাত মেলানোর বিষয়ে করা মন্তব্যের প্রতি প্রতিক্রিয়া জানিয়ে নুর বলেন, হাসনাতের কথাটা আংশিক সত্য। তবে সব রাজনীতিবিদ হাত মেলাচ্ছে না, এবং সবাই আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পক্ষে নয়।

এছাড়া, সরকারকে উদ্দেশ্য করে নুর অভিযোগ করেন, সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের কিছু সদস্য হত্যা মামলার আসামি এবং ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে পরিচিত।

নুর ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ভূমিকাকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেন। তিনি বলেন, ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আসলে কাজ কী? ছাত্রদের কয়েকজন ইতোমধ্যে সরকারে উপদেষ্টা হয়ে গেছেন, আর কেউ বিশেষ সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এটা কি ছাত্রদের আন্দোলন, নাকি সরকারই ছাত্রদের অংশ বানিয়ে ফেলেছে? এখন আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে—যেখানে তারা সরকারে থেকেও বিরোধিতা করছে। এটি মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে।

Header Ad
Header Ad

মালয়েশিয়ায় অবৈধ প্রবাসীদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা, দিয়েছে দেশে ফেরার সুযোগ

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত অবৈধ অভিবাসীদের জন্য এক বছরের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে দেশটির সরকার। ‘সেলফ ভলান্টারি রিটার্ন’ বা স্বেচ্ছা প্রত্যাবাসন কর্মসূচির আওতায় কোনো ধরনের জেল বা বিচারের মুখোমুখি না হয়েই নিজ নিজ দেশে ফেরার সুযোগ পাবেন তারা।

শুক্রবার (১৬ মে) দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন।

এই কর্মসূচির মেয়াদ শুরু হবে চলতি বছরের ১৯ মে থেকে এবং তা চলবে আগামী বছরের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। অভিবাসীদের অপরাধের ধরন অনুযায়ী ৩০০ থেকে ৫০০ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত জরিমানা দিতে হতে পারে। তবে যাদের বয়স ১৮ বছরের নিচে, তাদের থেকে কোনো জরিমানা নেওয়া হবে না। শুধুমাত্র বিশেষ পাসের জন্য ২০ রিঙ্গিত ফি প্রদান করতে হবে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও জানান, এর আগে যারা সাধারণ ক্ষমার সুযোগ নিয়ে নিবন্ধন করেছিলেন কিন্তু মালয়েশিয়া ত্যাগ করেননি, তারা নতুন করে এই কর্মসূচির আওতায় পড়বেন না।

এশিয়ার ২০টি দেশের আঞ্চলিক সংগঠন 'ক্যারাম এশিয়া'র তথ্য অনুযায়ী, মালয়েশিয়ায় প্রায় ২০ থেকে ৩০ লাখ অবৈধ অভিবাসী অবস্থান করছেন। তবে এই সংখ্যাটি সুনির্দিষ্ট নয়। বাংলাদেশের অবৈধ অভিবাসীর সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলেও দেশটির দূতাবাসের শ্রম বিভাগ ধারণা করছে, এই সংখ্যা কয়েক হাজার হতে পারে। তবে বাংলাদেশি বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থা ও প্রবাসী ব্যবসায়ীরা মনে করেন, দেড় থেকে দুই লাখ বাংলাদেশি অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছেন।

বাংলাদেশ বিমানবন্দর, পুলিশ ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের অভিবাসন বিভাগের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত এক দশকে মালয়েশিয়া থেকে ৮০ হাজারের বেশি বাংলাদেশি শ্রমিক দেশে ফিরে এসেছেন। এছাড়া, গত ছয় মাসে প্রায় আড়াই হাজার অভিবাসী ট্রাভেল পাসের মাধ্যমে দেশে ফিরেছেন।

বাংলাদেশের ব্যুরো অব ম্যানপাওয়ার, এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড ট্রেনিং (বিএমইটি) জানায়, ১৯৯২ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত সময়কালে প্রায় ১০ লাখ ৫০ হাজার বাংলাদেশি বৈধভাবে মালয়েশিয়ায় কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে গিয়েছেন। তবে নানা অনিয়ম ও সমস্যার কারণে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার বাংলাদেশিদের জন্য বন্ধ রয়েছে। এই বাজারটি পুনরায় চালুর লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

সম্প্রতি তিনি মালয়েশিয়ার মানবসম্পদমন্ত্রী স্টিভেন সিম এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। আলোচনায় শ্রমবাজার পুনরায় উন্মুক্ত করা এবং অভিবাসীদের কল্যাণে একযোগে কাজ করার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়।

মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত অবৈধ বাংলাদেশিদের জন্য এটি একটি বড় সুযোগ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সময়মতো এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বৈধ প্রক্রিয়ায় দেশে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

Header Ad
Header Ad

ঈদের ছুটি সমন্বয়ে শনিবার খোলা থাকবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান, দাপ্তরিক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল আজহার দীর্ঘ ছুটি সমন্বয়ের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার (১৭ মে) এবং পরবর্তী শনিবার (২৪ মে) দেশের সব ব্যাংক, বিমা কোম্পানি, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, পুঁজিবাজার এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। ফলে সাপ্তাহিক ছুটি থাকা সত্ত্বেও এদিনগুলোতে চলবে স্বাভাবিক দাপ্তরিক, আর্থিক ও শিক্ষা কার্যক্রম।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ৫ জুন থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত ঈদ উপলক্ষে টানা ১০ দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এ দীর্ঘ ছুটির ভারসাম্য রক্ষায় সরকার ৬ মে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ১৭ ও ২৪ মে, দুটি শনিবার অফিস ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেয়।

বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে দেশের সব তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্ধারিত শনিবারগুলোতে খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে। ফলে এসব দিনে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও শাখাগুলোতে স্বাভাবিকভাবে জমা-উত্তোলন, চেক নিষ্পত্তি, অনলাইন লেনদেনসহ সব কার্যক্রম চলবে। একইসঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্র জানিয়েছে, শেয়ারবাজারে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত লেনদেন চলবে।

অন্যদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় জানানো হয়েছে, দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান—প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত—১৭ ও ২৪ মে খোলা থাকবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শিক্ষা কার্যক্রমে বিঘ্ন এড়াতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ও এসব দিনে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা রাখার কথা জানিয়েছে।

সরকারের এ উদ্যোগের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিক্ষা কার্যক্রমে স্বাভাবিক গতি বজায় থাকবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

Header Ad
Header Ad

বিএনপির রাজনীতি চলে আওয়ামী লীগের টাকায় : হাসনাত আব্দুল্লাহ

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

‘বিএনপির রাজনীতি চলে আওয়ামী লীগের টাকায়’- এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেন, “আমরা আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে পেরেছি, কিন্তু তাদের অর্থব্যবস্থা এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে।”

শুক্রবার (১৬ মে) কুমিল্লায় ‘জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্রআন্দোলনে’ আহত, শহীদ ও বীর সন্তানদের সম্মানে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

হাসনাত বলেন, “কুমিল্লার অনেক উপজেলায় সব দলের রাজনীতি আওয়ামী লীগের টাকার কাছে বিক্রি হয়ে গেছে। এমনকি বিএনপির রাজনীতিও চলছে তাদের টাকায়।”

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, “যারা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তারা জামিন পায় কিভাবে? এর পেছনে কারা ইন্ধন দিচ্ছে তা জাতির সামনে প্রকাশ করুন।”

তিনি আরও বলেন, “আপনি (আসিফ নজরুল) বলছেন, আপনাকে কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না—তাহলে তা জাতির সামনে তুলে ধরুন। বিচার হয়নি, দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল হয়নি—এটাও আপনার ব্যর্থতা।”

এনসিপি নেতা বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকার যদি মনে করে খুনিদের বিচার ও আওয়ামী লীগের বিচার অপেক্ষা সংস্কার বড় বিষয়, তাহলে তারা ভুল করছে। বিচার হবে, সংস্কার হবে, তার পরেই হবে নির্বাচন।”

তিনি মানবিক করিডোর ও ১৪ দল প্রসঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করার দাবি জানান। বলেন, “আমরা কোনো পরাশক্তির আধিপত্য চাই না। ভারতের, পিন্ডির বা মার্কিন আধিপত্য নয়, সার্বভৌমত্ব রক্ষাই আমাদের অঙ্গীকার।”

কুমিল্লা জেলা ও মহানগর বৈষম্যবিরোধী ছাত্রআন্দোলনের আয়োজন করা এ সমাবেশে বিএনপি, এনসিপি, খেলাফতে মজলিস, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, এবি পার্টিসহ বিভিন্ন দল ও সংগঠনের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা অংশ নেন।

সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ফেস দ্য পিপলের সম্পাদক সাইফুর রহমান সাগর, বিএনপি নেতা আশিকুর রহমান ওয়াসিম, এনসিপি নেতা রিফাত রশিদ, নাভিদ নওরোজ শাহ, এবি পার্টির জিএম গোলাম সামদানী প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন আরাফ ভূঁইয়া।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মালয়েশিয়ায় অবৈধ প্রবাসীদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা, দিয়েছে দেশে ফেরার সুযোগ
ঈদের ছুটি সমন্বয়ে শনিবার খোলা থাকবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান, দাপ্তরিক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
বিএনপির রাজনীতি চলে আওয়ামী লীগের টাকায় : হাসনাত আব্দুল্লাহ
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১ হাজার ৬৬২ জন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব দাবি মেনে নিয়েছে সরকার
নেপালকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
বোতল নিক্ষেপকারী শিক্ষার্থীকে বাসায় দাওয়াত দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
পেটে বাচ্চাসহ গরু জবাই করে বিক্রি, ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছ রোপণ, উত্তোলন ও বিক্রয় নিষিদ্ধ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
প্রোটিয়াদের উড়িয়ে সিরিজ জয় বাংলাদেশের
বোতল নিক্ষেপের ঘটনায় ডিবি কার্যালয়ে একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ
ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ল
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ ও সাম্য হত্যার তদন্ত করে লাভ নেই: ফারুক
শাহজালালে ৭১ আরোহীসহ নিরাপদে অবতরণ করল চাকা খুলে পড়া বিমান
শ্রীনগর বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শতাধিক দোকান পুড়ে ছাই
উড্ডয়নের সময় খুলে পড়ল চাকা, ৭১ যাত্রী নিয়ে মাঝ আকাশে বিমান
গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে শাহবাগ থানা ঘেরাও, ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম