বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১৪ চৈত্র ১৪৩০
Dhaka Prokash

ইতিকাফ

ইতিকাফের সংজ্ঞা, উদ্দেশ্য ও স্থান

ইতিকাফ-এর শাব্দিক অর্থ অবস্থান করা, কোনো বস্তুর উপর স্থায়িভাবে থাকা। ইতিকাফের মধ্যে নিজের সত্তাকে আল্লাহর ইবাদতের মধ্যে আটকিয়ে রাখা হয় এবং নিজেকে মসজিদ হতে বের হওয়া ও পাপাচারে লিপ্ত হওয়া থেকে বিরত রাখা হয়। শরীয়তের পরিভাষায় ইতিকাফের নিয়ত পুরুষের ঐ মসজিদে অবস্থান করা যেখানে পাঁচ ওয়াক্ত নামায জামা’আতের সঙ্গে আদায় করা হয় অথবা কোনো মহিলার নিজ ঘরে নামাযের স্থানে অবস্থান করাকে ইতিকাফ বলা হয়।

ইতিকাফের উদ্দেশ্য হলো, দুনিয়ার সবরকম ঝামেলা থেকে নিজেকে মুক্ত করে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের নিমিত্তে একমাত্র তার ইবাদতে মশগুল থাকা।
যে মসজিদে নিয়মিতভাবে আজান, ইকামতসহকারে জামা‘আতের সঙ্গে নামায আদায় হয় সেই মসজিদেই ইতিকাফ করা সহীহ্ হবে। ইতিকাফের সর্বোত্তম স্থান মসজিদুল হারাম, এরপর মসজিদে নববী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এরপর মসজিদে আকসা। এরপর ঐ জুমু‘আর মসজিদ, যেখানে পাঁচ ওয়াক্ত নামায জামা‘আতের সঙ্গে আদায় করা হয়। এরপর সে মসজিদ যেখানে মুসল্লীর সংখ্যা অধিক হয়ে থাকে (শামী, ২য় খণ্ড ও আলমগীর, ১ম খণ্ড)।

ইমাম আযম আবু হানীফা (র.) থেকে বর্ণিত আছে যে ইতিকাফ সহীহ্ হবে এমন মসজিদে যেখানে পাঁচ ওয়াক্ত নামায জামা‘আতের সঙ্গে আদায় করা হয় (হিদায়া, ১ম খণ্ড)। মহিলাগণ নিজ ঘরে নামাযের জন্য নির্ধারিত জায়গায় ইতিকাফ করবেন। নামাযের জন্য জায়গা নির্ধারিত না থাকলে ইতিকাফে বসার সময় তা নির্ধারিত করে নিলেও সহীহ্ হবে।

ইতিকাফের ফজিলত ও উপকারিতা

ইতিকাফের ফজিলত ও উপকারিতা অপরিসীম। কেননা দুনিয়ার সবরকম ঝামেলা থেকে মুক্ত করে, নিভৃতে আল্লাহর ইবাদত করার জন্য ইতিকাফ করা হয়। ইতিকাফকারী পুরুষ ও মহিলা বহু ধরনের গুনাহ থেকে বেঁচে থাকতে পারেন। বান্দা ইতিকাফ অবস্থায় আল্লাহ্ তাআলার দরবারে উপস্থিত থাকে। এ জন্য আল্লাহর কাছে সে খুবই মর্যাদাসম্পন্ন হয় এবং আল্লাহ তাআলা তাকে রহমত, অনুগ্রহ ও ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখেন। ইতিকাফকারী ব্যক্তি পুরো সময় ইবাদতের মধ্যে গণ্য হয়ে থাকে। আতা আল-খোরাসানী (র.) বলেছেন, ইতিকাফকারী সেই ব্যক্তির ন্যায়, যে নিজেকে আল্লাহর সম্মুখে সোপর্দ করে দিয়েছে এবং বলেছে যে, আমি এ স্থান ত্যাগ করব না, যতক্ষণ না আমাকে ক্ষমা করা হয়। এ জন্যও ইতিকাফের গুরুত্ব অপরিসীম যে, ইতিকাফের মধ্যে বান্দা আল্লাহর ঘরে ইবাদতে মশগুল রাখার মাধ্যমে নিজের অসহায়ত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে থাকে (বাদায়েউস্ সানায়ে, ২য় খণ্ড)।

ইতিকাফের মধ্যে অন্তরকে দুনিয়াবী বিষয় থেকে মুক্ত করা হয়, নিজেকে আল্লাহর কাছে সোপর্দ করা হয়, আল্লাহর ঘরে নিজেকে আবদ্ধ রাখা হয় এবং আল্লাহর ঘরে নিজেকে সবসময় আটকিয়ে রাখা হয়। অধিকন্তু ই‘তিকাফকারী ব্যক্তি আল্লাহর ঘরের সঙ্গে নিজেকে স্থায়ীভাবে সম্পৃক্ত করে রাখে, যেন আল্লাহ্ তাকে ক্ষমা করে দেন। ইতিকাফ সর্বশ্রেষ্ঠ আমল যদি তা একনিষ্ঠতার সঙ্গে হয়ে থাকে (বাহরুর রাইক, ২য় খণ্ড)।

হযরত সাঈদ ইব্ন জুবাইর হযরত আবদুল্লাহ্ ইব্ন আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইতিকাফকারী ব্যক্তি সম্পর্কে ইরশাদ করেছেন যে, সে ইতিকাফ এবং মসজিদে বদ্ধ থাকার কারণে গোনাহ থেকে বেঁচে থাকে এবং তার নেকীর হিসাব সব ধরনের নেক কাজ সম্পাদনকারী ব্যক্তির ন্যায় জারি থাকে (ইব্ন মাজা)।

বান্দা যখন ইতিকাফের নিয়তে নিজেকে মসজিদে আটকিয়ে রাখে তখন যদিও সে সালাত, যিকির ও তিলাওয়াত ইত্যাদি ইবাদতের মাধ্যমে বহু সওয়াব অর্জন করতে সক্ষম হয়, কিন্তু এর পাশাপাশি কিছু কিছু সাওয়াবের কাজ থেকেও সে বিরত হয়। সে রোগীর সেবা করতে পারে না। ইয়াতীম, বিধবা, নিঃস্ব ও সর্বস্বান্তের সহযোগিতা করতে পারে না, কোনো মৃত ব্যক্তিকে গোসল দিতে পারে না, জানাযার নামাযে শরীফ হতে পারে না-যেগুলো খুবই পুণ্যের কাজ বলে হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে। সে জন্য উল্লিখিত হাদীসে ইতিকাফকারী ব্যক্তির জন্য এ সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে যে, তার আমলনামায় সেইসব ইবাদতের সাওয়াবও লেখা হবে, ইতিকাফের কারণে যে গুলো থেকে সে বিরত হয়েছিল।

হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সা.) সর্বদা রমযানের শেষ দশদিন ইতিকাফ করতেন। কিন্তু এক বছর তিনি সফর করেছিলেন সে জন্যে পরের বছর বিশদিন ইতিকাফ করেছেন (ইব্ন মাজা)।
হযরত আবদুল্লাহ ইব্ন উমর (রা.) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (সা.) রমযানের শেষ দশদিন ইতিকাফ করতেন। বর্ণনাকারী নাফী (র.) বলেন, আবদুল্লাহ ইব্ন উমর (রা) আমাকে মসজিদের সেই স্থানটি দেখিয়েছেন, যেখানে রাসূলুল্লাহ (সা.) ইতিকাফ করেছেন (ইব্ন মাজা)।

সুন্নাত ইতিকাফ

রমযানের শেষ দশকরে ইতিকাফ যা সুন্নাতে মুয়াক্কাদা কিফায়া। মহল্লাবাসীর কোনো একজন তা আদায় করলে অন্য সকলে দায়মুক্ত হবে। আর কেউ আদায় না করলে সকলেই তরকে সুন্নাতের জন্য দায়ী হবে।
এই প্রকার ইতিকাফের হুকুম হলো, সুন্নাতে মুয়াক্কাদায়ে কিফায়া থেকে মুক্ত হওয়া এবং সাওয়াব হাসিল করা (হাশিয়াতুত্ তাহতাবী ও বাহরুর রাইক, ২য় খণ্ড)।

রমযানের শেষ দশদিনের ইতিকাফত সুন্নাতে মুয়াক্কাদা আলাল কিফায়া। এ ইতিকাফের জন্য রোযা রাখা জরুরি। এই ইতিকাফ শুরু করার পর ভঙ্গ করে দেওয়া হলে অথবা ভঙ্গ হয়ে গেলে, যে কয়দিনের ছুটি গেছে রোযাসহ সে কয়দিনের কাযা জরুরি। কিন্তু একদিনের ছুটলেও রমযানের পর সতর্কতামূলক পুরো দশদিনের কাযা করে নেওয়া উত্তম (শামী, ২য় খণ্ড)।

সর্বশেষে বলব, ইতিকাফের ফজিলত অনেক। যেহেতু রমযান মাসের শেষ দশ দিন ইতিকাফ করলে ২৭ শে রমযান যদি শবে কদর নাও হয়, তবু এ দশদিনের মধ্যে নির্দিষ্ট শবে কদরের ইবাদত এ ইতিকাফের মধ্যে আদায় হয়ে যায় এবং এর ফলে কদরের রাতের ফজিলতও লাভ করা যায়।

ড. মাহবুবা রহমান: সাবেক বিভাগীয় প্রধান, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ
লালমাটিয়া সরকারি মহিলা কলেজ, ঢাকা

আজকের ইফতারের সময় (ঢাকা)

0

ঘণ্টা

0

মিনিট

0

সেকেন্ড

ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ৪ ইউনিটের ফল প্রকাশ, ৮৯ শতাংশই ফেল

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে এক লাখ দুই হাজার পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০ হাজার ২৭৫ জন পাস করেছেন। ভর্তিযোগ্য শিক্ষার্থীর হার ১০ দশমিক ০৭ শতাংশ। বাকি ৮৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল এ ফলাফল প্রকাশ করেন। এ সময় বিজ্ঞান ইউনিট, ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট ও চারুকলা ইউনিটের ফলও প্রকাশ করা হয়।

জানা গেছে, ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ৩৪ হাজার ৩৬৭ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪ হাজার ৫৮২ জন। এ ইউনিটে পাসের হার ১৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ।

বিজ্ঞান ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ১ লাখ ৯ হাজার ৩৬৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৯ হাজার ৭২৩ জন। এ ইউনিটে পাসের হার ৮ দশমিক ৮৯ শতাংশ।

চারুকলা ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ৪ হাজার ৫১০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৫৩০ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। এ ইউনিটে পাসের হার ১১ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

যেভাবে ফল জানা যাবে-

admission.eis.du.ac.bd ওয়েবসাইটে পরীক্ষার বিস্তারিত ফলাফল জানা যাবে। সেই সঙ্গে টেলিটক, রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিংক মোবাইল নম্বর থেকে কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের জন্য DU ALS টাইপ করে ১৬৩২১ নম্বরে send করে ফিরতি SMS-এ ফলাফল জানা যাবে।

ভারত থেকে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার!

ফাইল ছবি

পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করছে সরকার। এর মধ্যে শুক্রবার (২৯ মার্চ) ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ দেশে আসতে পারে বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) রেজওয়ানুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, প্রথম পর্যায়ে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ ট্রেনে করে দেশে আসছে। শুক্রবারের মধ্যে আসার কথা রয়েছে। অবশিষ্ট পেঁয়াজ পর্যায়ক্রমে আমদানি হবে।

জানা গেছে, দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। তবে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারের দাম বাড়ায় দেশটির সরকার রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। এতে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে হঠাৎ করে পণ্যটির দাম অনেক বেড়ে যায় দেশের বাজারে।

কিন্তু পরবর্তীতে বন্ধুত্বের ভিত্তিতে বাংলাদেশে সীমিত আকারে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দেয় ভারত সরকার। এরপর থেকেই ধীরে ধীরে দেশের বাজারে কমতে থাকে পণ্যটির দাম।

অবশেষে গতকাল বুধবার (২৭ মার্চ) ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির একটি প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয় অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে।

৮ বছর পর বাঙলা কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা

সরকারি বাঙলা কলেজ। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ প্রায় ৮ বছর পর রাজধানীর সরকারি বাঙলা কলেজ শাখা ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে সভাপতি ফয়েজ আহমেদ নিজু ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মো. রুবেল হোসেন।

বুধবার (২৭ মার্চ) রাতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়।

কমিটিতে সভাপতি পদে ফয়েজ আহমেদ নিজু ও ও সাধারণ সম্পাদক পদে মো. রুবেল হোসেন নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া কমিটিতে ১৯ জন সহসভাপতি, ৬ জন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ৬ জন সাংগঠনিক সম্পাদক রয়েছেন।

কমিটির সহসভাপতিরা হলেন- আক্তারুজ্জামান হাওলাদার হাফিজ, সাইফুল বাদশা, মো. সাদ্দাম হোসেন, মো. রাসেল হাওলাদার, ফরহাদ হোসেন রানা, কাউসার আহমেদ জনি, মো. রাসেল মোল্লা, রবিউল আউয়াল সানি, ইসরাত খান বাবু, মো. আরিফ হোসেন, মো. আল-আমিন মজুমদার, কাজী অমিত, মো. শাহরিয়ার আল ইমাম সাগর, মো. শাহরিয়ার নাফিজ সজীব, মো. জিয়ারুল ইসলাম, মো. রবিউল হাসান, বিপ্লব মীর উজ্জ্বল, মোহাম্মদ শামীম ও হযরত আলী হিমু।

এ ছাড়া যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন মো. আক্তার হোসেন, মো. হামিদুল্লাহ জিহাদ, মো. সাখাওয়াত হোসেন অর্নব, সোহাগ খান, মো. শিপন শিকদার এবং মো. মাহাবুব আলম। পাশাপাশি সাংগঠনিক সম্পাদক পদে শরিফুল ইসলাম সাগর, মিঠুন হালদার আকাশ, মেহেদী হাসান, সালাহউদ্দীন সরকার, মো. শফিকুর রহমান এবং আদনান হাবিবের নাম রয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ৪ ইউনিটের ফল প্রকাশ, ৮৯ শতাংশই ফেল
ভারত থেকে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার!
৮ বছর পর বাঙলা কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা
‘নির্বাচনে ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা খরচ হয়েছে, এটা তুলব, এটুক অন্যায় করবোই’
প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে শরফুদ্দৌলা
পাঁচ বছর আগে নিরুদ্দেশ হয়ে যাওয়া ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা ওয়াংচুক
শিগগিরই ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়ানো হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
রেলমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন
বিএনপি নেতাদের স্ত্রীরা ভারতীয় শাড়িতে কাঁথাও বানায় না: রিজভী
ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
বিশ্বকাপ না জিতলে আমি হয়তো জাতীয় দল ছেড়ে দিতাম: মেসি
জিম্মি নাবিকদের উদ্ধারে অনেক দূর এগিয়েছে সরকার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কারওয়ান বাজার স্থানান্তরপ্রক্রিয়া শুরু
বিরামপুরে জমজ সন্তানের একজন জন্ম নিলো এক পা নিয়ে
দায়িত্ব নিয়েই বিএসএমএমইউ উপাচার্য বললেন ‘দুর্নীতি করবো না, প্রশ্রয়ও দেব না’
ময়মনসিংহে বাসচাপায় শিশুসহ নিহত ৩
এপ্রিলে ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির
টাকার বিছানায় ঘুমিয়ে ভাইরাল নেতা