রবিবার, ৮ জুন ২০২৫ | ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ভাইরাল হওয়া মালা খানের স্বামী ও দুই মেয়ে থাকেন কানাডায়, ঢাকায় আছে গরু-ছাগলের খামার!

ভাইরাল হওয়া মালা খানের স্বামী ও দুই মেয়ে থাকেন কানাডায়, ঢাকায় আছে গরু-ছাগলের খামার! ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ রেফারেন্স ইনস্টিটিউট ফর কেমিক্যাল মেজারমেন্টসের (বিআরআইসিএম) সদ্য বিদায়ী প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মালা খান নিজের অফিসের ভেতরে বিশেষভাবে তৈরি গোপন কক্ষের নিয়ে মুখ খুলেছেন।

একটি জাতীয় দৈনিক সংবাদমাধ্যমের কাছে তিনি দাবি করেছেন, তার অফিসের আলোচিত গোপন কক্ষ আসলে গোপন ছিল না। এ বিষয়ে ওই অফিসের সবাই জানতেন। সম্প্রতি তার অফিসে গোপন কক্ষ থাকার খবর দেখে অবাক হন স্থানীয়রা।

মালা খান টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার অলোয়া ইউনিয়নের নিকলা মহাব্বত (ঘাইনঞ্জানি) গ্রামের আবুল ফজল খানের মেয়ে। বাবার চাকরির সুবাদে ঢাকায় লেখাপড়া করেন এবং বড় হন। তার চাচা গরু ব্যবসায়ী তোফাজ্জল খানের মাধ্যমে এলাকায় জমি ক্রয় ও গরু-ছাগল বেচা-কেনা করতেন মালা। এছাড়াও তার নিজ এলাকার কিছু বেকার লোককে সরকারি-বেসরকারি চাকরিও দিয়েছেন বলে জানান এলাকাবাসী।

সম্প্রতি ভাইরাল হওয়ার মালা খানের এমন খবর দেখে হতভাগ স্থানীয়রা। সরেজমিনে উপজেলার অলোয়ার নিকলা মহাব্বত এলাকায় গিয়ে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। তথ্যসূত্রে জানা গেছে, বিআরআইসিএম’র মহাপরিচালক ও প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মালা খান চাকরির পাশাপাশি ঢাকার মোহাম্মদপুরের বসিলা এলাকায় দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জাতের গরু ও ছাগলের খামার করে। ওই খামার পরিচালনা করতো তার আপন ছোট ভাই।

 

বিআরআইসিএম সদ্য বিদায়ী প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মালা খান। ছবি: সংগৃহীত

এছাড়াও রাজধানীত এই বসিলাতেই তার জায়গা ও বাসা রয়েছে। সেখানে টাঙ্গাইলসহ জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে চাচা তোফাজ্জল খানের মাধ্যমে গরু ও ছাগল কিনে মোটাতাজা করা হত খামারে। এরপর তার চাচা ও ঢাকার বিভিন্ন লোকের মাধ্যমে সেগুলো খামারসহ টাঙ্গাইলে এনেও বিক্রি করতো। গত ৫ই আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশত্যাগের পর বসিলার ওই খামার থেকে অনেকেই গরু ছাগল নিয়ে গেছেন।

এছাড়া তার কয়েক মাস আগেও তার চাচা তোফাজ্জল এক ট্রাক গরু টাঙ্গাইলে নিয়ে বিক্রি করেছেন। তাছাড়া তার ভাই মোন্তাজ খানের রাজধানী অদূরে কেরানিগঞ্জ গুরুর খামার ছিল। তার ভাই মোন্তাজ বছর খানেক আগে মারা গেছেন। মালা খান তার চাচার মাধ্যমে এলাকায় ৫৯ শতাংশ জমি কিনেছেন। তিনি বিআরআইসিএমতে এলাকার বেশ কয়েকজনকে চাকরি দিয়েছেন। তারা এখনও সেখানে বিভিন্ন পদে কর্মরত রয়েছেন।

মালা খানের তিন মেয়ের মধ্যে দুই মেয়ে কানাডায় পড়াশুনা করছে। তার স্বামীও মোস্তফা আনোয়ার একজন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ছিলেন। বর্তমানে তিনি দুই মেয়ের সাথেই কানাডায় বসবাস করছেন। তবে গুঞ্জন রয়েছে স্বামী ও মেয়েদের জন্য কানাডায় বাড়ি কিনেছেন তিনি। মালা খানের বিরুদ্ধে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জনের সনদ জালের অভিযোগ রয়েছে। এনিয়ে ২০১৫ সালের ৮ ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় দৈনিক একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল।

“জালিয়াতির মালা গেঁথেছেন মালা খান” শিরোনামে ওই সংবাদে “জাল সনদ ও নিয়োগ পরীক্ষায় (লিখিত) সর্বনিম্ন নম্বর পেয়ে অকৃতকার্য হয়েও বেজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে নিয়োগ পেয়েছিলেন বলে বলা হয়।” এতে আরো বলা হয় জালিয়াতির মাধ্যমে মালা খান অর্জন করেছেন পিএইচডি ডিগ্রি। আর ওই পিএইচডি কোর্সের কো-সুপারভাইজার ছিলেন তার স্বামী মোস্তফা আনোয়ার। তিনি যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি নিয়েছেন, সেই প্রতিষ্ঠানের নেই কোনো অনুমোদন। ভুয়া প্রতিষ্ঠানটি টাকার বিনিময়ে দিয়েছে পিএইচডির সনদ।”

নিকলা এলাকার অনেকে জানান, মালা খান এলাকার অনেককে চাকরি দিয়েছেন যারা বেকার ছিল। তবে টাকার বিনিময়ে দিয়েছে কিনা সেটা কেউ বলতে পারেননি। এছাড়া এলাকায় তার চাচা তোফাজ্জলকে টাকা পয়সা দিয়ে সহায়তা করতো। তার চাচা ভূঞাপুর শিয়ালকোল হাটের ইজারাদার। চাচাই এলাকায় তাকে জায়গা জমি কিনে দিয়েছেন।

বিআরআইসিএমে চাকরি পাওয়া অলোয়া ইউনিয়নের ঘাইনঞ্জানি গ্রামের সোহান বলেন, কেরানিগঞ্জে জায়গা লিজ নিয়ে তার ভাইয়ের গরু ও ছাগলের খামার ছিল বলে জেনেছি। তবে বসিলাতে ছিল কিনা জানি না। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরই অফিসের লোকজন যারা বিরোধীতা করেছেন তাদের কাছেই চাবি ছিল অফিসের। যেখানে কোন অবৈধ কোন কার্যকলাপ ছিল না ম্যাডামের।

তিনি বলেন- বিআরআইসিএমের কার্যালয়ে গরু ও ছাগল নিয়ে আসা হত বিক্রির জন্য। ঝামেলার কারণে খামার ছেড়ে দিয়েছিল ফলে গরু ও ছাগলগুলো অফিসে আনা হয়েছিল। সেখান থেকে আমি দুইটি গরু ও দুইটি রাম ছাগল নিয়েছি। ঢাকায় তার কোন সম্পত্তি নেই। ম্যাডামের পরিবার ও তার বাবা, ভাই ভাইয়ের স্ত্রী কোয়াটারের থাকতো।

চাচা তোফাজ্জল খান বলেন, মালা খানের ঘটনাটি দেখে বিষ্মিত হয়েছি। আমার ভাতিজি সৎ একজন কর্মকর্তা একজন বৈজ্ঞানিক। অফিসের লোকজনরা তার বিরুদ্ধে লেগেছে। তার অফিসের আয়না ঘর থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগ তুলছেন। তার ভাইয়ের খামার ছিল বসিলাতে। আন্দোলনের আগে এক ট্রাক গরু এনে টাঙ্গাইলের বিভিন্ন হাটে বিক্রি করেছি। এলাকায় কিছু জায়গা কিনে দিয়েছিলাম কিন্তু পরবর্তীতে ওই জমি আমি কিনে নিয়েছি।

বিআরআইসিএম’র মহাপরিচালক ও প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মালা খান জানান, ঘটনাটি সম্পূর্ণ বানোয়াট। গত ৫ আগস্টের পর অফিসের যাইনি কয়েকদিন। এরমধ্যে তারা আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে, মিথ্যা ঘটনা তৈরি করেছে। এছাড়া তারা মন্ত্রণালয় বরাবর অভিযোগ দিয়েছে আমার বিরুদ্ধে। মিথ্যা ঘটনার বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া আইনগত কোন কিছুই করতে পারবো না।

তিনি আরও বলেন, সরকার পতনের পর কয়েকদিন অফিস করেছি। আগে থেকেই ওই কক্ষের বিষয়ে জানতো অফিসের লোকজন। কিন্তু এখন সেটি গোপন কক্ষ নাম দিয়ে প্রচার করছে। মূলত আমাকে অপদস্থ করার জন্যই এমন নাটক সাজিয়েছে। খামার প্রসঙ্গে বলেন- আমার ভাইয়ের গরু-ছাগলের খামার ছিল। আমার তিন মেয়ের মধ্যে দুই মেয়ে কানাডায় থাকে। আমার স্বামীও বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ছিল। তিনিও কানাডায় থাকেন।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ঈদের পরদিন ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৫

ছবি: সংগৃহীত

ঈদের আনন্দ ভুলে ভয়াবহ মৃত্যু ও ধ্বংসের মুখোমুখি হয়েছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা। ঈদুল আজহার দ্বিতীয় দিন, ৭ জুন শনিবার, ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর একাধিক হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭৫ জন ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছেন আরও শতাধিক। নিহতদের মধ্যে রয়েছে এক পরিবারের ১৬ জন সদস্য, যাদের ৬ জনই শিশু।

গাজা সিটির সাবরা এলাকায় বসবাস করা ওই পরিবারটি রাতের আঁধারে হামলার শিকার হয়। গাজার সিভিল ডিফেন্স বিভাগের মুখপাত্র মাহমুদ বাসেল জানান, হামলার আগে কোনো ধরনের সতর্কবার্তা বা সাইরেন দেওয়া হয়নি। ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও অন্তত ৮৫ জন আটকে আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, “এটি ছিল ঠাণ্ডা মাথায় পরিকল্পিত গণহত্যা। নিহতদের সবাই বেসামরিক মানুষ, যাদের মধ্যে অনেক নারী ও শিশু রয়েছে।”

গাজা সিটির বাসিন্দা হামেদ কেহিল বলেন, “অতীতে ঈদের সকালে আমরা আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে মিলিত হতাম। এবারের ঈদে আমরা কফিন কাঁধে নিয়েছি। শিশুরা নতুন পোশাকের বদলে পড়েছে রক্তে ভেজা কাপড়।”

অন্য আরেক বাসিন্দা হাসান আলখোর বলেন, “গত দুই বছরে ইসরায়েল যা করেছে, তার জন্য একদিন নেতানিয়াহুকে সৃষ্টিকর্তার কাছে জবাবদিহি করতে হবে।”

ইসরায়েলের সেনাবাহিনী (আইডিএফ) জানায়, তাদের শনিবারের হামলার লক্ষ্য ছিল হামাসের সামরিক শাখার শীর্ষস্থানীয় নেতা আসাদ আবু শারিয়া। তাকে হত্যা করতে গিয়ে অসংখ্য সাধারণ নাগরিক প্রাণ হারায়।

এর আগের দিন, ঈদের প্রথম দিন ৬ জুনেও, গাজার বিভিন্ন এলাকায় ইসরায়েলি বাহিনীর বোমাবর্ষণে নিহত হয়েছিলেন অন্তত ৪২ জন।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েল অভিমুখী হামলার পর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি অভিযানে গাজায় নিহত হয়েছেন প্রায় ৫৪,৬৭৭ জন ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছেন ১,২৫,৫৩০ জন, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।

গাজার মানবিক পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। মার্চ থেকে ইসরায়েল খাদ্য, ওষুধ ও ত্রাণবাহী গাড়িগুলোকেও গাজায় প্রবেশ করতে দিচ্ছে না। ফলে যুদ্ধ, ক্ষুধা ও চিকিৎসার অভাবে গাজার মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

হামাস কর্তৃক অপহৃত ২৫১ জন জিম্মির মধ্যে এখনো প্রায় ৩৫ জন জীবিত আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। আইডিএফ জানিয়েছে, সামরিক অভিযানের মাধ্যমে তাদের উদ্ধার করা হবে।

জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক মহলের বারবার আহ্বান সত্ত্বেও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল না করা পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যুদ্ধবিরতির একটি খসড়া চুক্তি উপস্থাপন করা হলেও, এখন পর্যন্ত হামাস তা অনুমোদন করেনি।

Header Ad
Header Ad

ঈদের নামাজে বাধা নিয়ে বিরোধ, সন্ত্রাসী হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত

ছবি: সংগৃহীত

যশোরের শার্শা উপজেলায় ঈদের নামাজকে কেন্দ্র করে বিরোধের জেরে সন্ত্রাসী হামলায় এক বিএনপি কর্মী নিহত হয়েছেন। নিহতের নাম আব্দুল হাই (৫০), তিনি ডুবপাড়া গ্রামের বাসিন্দা এবং হারান হরকরার ছেলে।

শনিবার (৭ জুন) রাতে বেনাপোলের ডুবপাড়া জামতলার মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাসেল মিয়া।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঈদের দিন ডুবপাড়া ঈদগাহে নামাজ আদায় নিয়ে আব্দুল হাই ও একই এলাকার আরেক বিএনপি সমর্থক আবু সাইদের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। এরই জেরে রাতে জামতলার মোড়ে অবস্থানরত আব্দুল হাইয়ের ওপর মোটরসাইকেলে করে আসা ৪-৫ জনের একটি সন্ত্রাসী দল ককটেল নিক্ষেপ করে পালিয়ে যায়।

ককটেল বিস্ফোরণে গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা আব্দুল হাইকে উদ্ধার করে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য যশোর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। সেই সঙ্গে এ ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করে আটকের জন্য পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ওসি রাসেল মিয়া।

Header Ad
Header Ad

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী মারা গেছেন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে নাসরিন সিদ্দিকী। ছবি: সংগৃহীত

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। নাসরিন সিদ্দিকী কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন।

শনিবার (৭ জুন) দিনগত রাতে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

জানা গেছে, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। নাসরিন সিদ্দিকী কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন।

নাসরিন সিদ্দিকীর নামাজে জানাজা, দাফন ও অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা সম্পর্কে বিস্তারিত পরে জানানো হবে বলে দলীয় সূত্রে জানানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় ঈদের পরদিন ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৫
ঈদের নামাজে বাধা নিয়ে বিরোধ, সন্ত্রাসী হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী মারা গেছেন
পাকিস্তান-তুরস্ক-চীনের অদৃশ্য জোটে চাপে ভারত
রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নয়: ট্রাম্প
রাজধানীতে কোরবানির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়
ইউক্রেনে রাশিয়ার ভয়াবহ ড্রোন ও মিসাইল হামলা
আরাফাতের ময়দানে হজের সময় সন্তানের জন্ম দিলেন টোগোর নারী
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬ জন, মোট মৃত্যু ২৩
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭ জন
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিনের বৃষ্টির পূর্বাভাস, সতর্ক থাকতে বলছে আবহাওয়া অফিস
ঈদের দিন গাজায় ৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পাকিস্তানের নেতৃত্ব খুবই শক্তিশালী : ট্রাম্প
ঢাকায় দেড় ঘণ্টায় ২১ মিলিমিটার বৃষ্টি, ঈদের আনন্দে ব্যাঘাত নেই
কোরবানির বর্জ্য দ্রুত অপসারণ কার্যক্রম পরিদর্শনে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
নগরজুড়ে কোরবানির পশু জবাই, পরিচ্ছন্নতায় প্রস্তুত ২০ হাজারের বেশি কর্মী
ঈদের দিন বন্ধ মেট্রোরেল, কাল থেকে ফের চলবে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক সাক্ষাৎ
কাশ্মীর হামলায় ভারতকে সমর্থন চীন-ইরানের, পাকিস্তানের ওপর বাড়ছে কূটনৈতিক চাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে: ইশরাক হোসেন