বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১০ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

১১ বছরে কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিএসএফের হাতে ২৮ নাগরিক নিহত

ছবি : সংগৃহীত

২০১১ সালের এই দিনে কুড়িগ্রাম ফুলবাড়ী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হয় ফেলানী। এই হত্যাকাণ্ডে ভারত আন্তর্জাতিকভাবে চাপে পড়লেও এখনও সীমান্তে বিএসএফের অমানবিক নির্যাতন বন্ধ হয়নি। ২০১১ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বিএসএফের হাতে ফেলানীসহ কুড়িগ্রামের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী উপজেলায় অন্তত ২৮ জন বাংলাদেশি ও ভারতীয় নাগরিক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন প্রায় অর্ধশতাধিক।

কুড়িগ্রাম সিভিল সার্জন কার্যালয়সহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থা ও গণমাধ্যমের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

নিহতরা হলেন, কুড়িগ্রামের ফুলাবাড়ীতে ২০১১ সালে ফেলানী, একই সালে মিঠু মিয়া, ২০১২ সালে আলমগীর হোসেন, ২০১৪ সামচুল হক ও মুকুল মিয়া, ২০১৫ সালে শ্যামল চন্দ্র বাদ্যকার, একই বছরে উলিপুরে বায়েজিদ হোসেন, ২০১৯ সালে ভারতীয় নাগরিক সবুর মিয়া, নাগেশ্বরীতে ২০১৯ সালে আবুল হাসেম, ২০২০ সালে ছবিল উদ্দিন ও জামাল উদ্দিন, একই বছর রৌমারীতে হাসিনুর রহমান, ২০১৬ সালে ফুলু মিয়া, তাহারুল ইসলাম, নুরল আমিন, নুর ইসলাম, বাহারুল ইসলাম, মনসের আলী, ২০২০ সালে খয়বর আলী, শাহিনুর রহমান ফকির চাঁদ, আখিরুল ইসলাম, ২০২১সালে হাসিবুর রহমান, সহিবর রহমান, রাশেদুল ইসলাম এবং ভারতীয় নাগরিক মোহাম্মদ আলী, ২০১৬ সালে ভূরুঙ্গামারীতে আব্দুল বারেক, ২০১৭ সালে জাহাঙ্গীর আলম ও ২০১৯ সালে ভারতীয় নাগরিক আখেরুল ইসলাম।

ফেলানী হত্যা ছাড়া গত ২০১১ সাল থেকে ২০২১ সালে দুই ভারতীয় নাগরিক ও ২৫ বাংলাদেশির বিএসএফের গুলিতে নিহতের বিচার বিষয়ে বহির্বিশ্বে ব্যাপক কোনো আলোচনা হয়নি।

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার রামখানা ইউনিয়নের কলোনীটারী গ্রামের নূর ইসলাম পরিবার নিয়ে থাকতেন ভারতের আসাম রাজ্যের বোয়াইলপাড়া জেলার বঙ্গাইগাও এলাকায়। কিশোরী ফেলানীর বিয়ে ঠিক হয় বাংলাদেশে। ২০১১ সালে ৭ জানুয়ারী বিয়ের উদ্দেশ্যে বাবার সঙ্গে ভারত থেকে দেশে আসার সময় কিশোরী ফেলানীকে ভারতীয় বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষ নির্মমভাবে হত্যা করে। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, মইয়ের উপরেই গুলিবিদ্ধ হয়ে কাঁটাতারে উল্টোভাবে ঝুঁলে পড়ে যায় ফেলানী। এসময় ফেলানীর বাবা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে নেমে পড়ায় ভাগ্যক্রমে বেঁচে যায়। প্রায় আধা ঘণ্টা ছটফট করে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে ফেলানী। সকাল পৌনে ৭টা থেকে নিথর দেহ কাঁটাতাঁরের উপর ঝুলে থাকে দীর্ঘ সাড়ে ৪ ঘণ্টা ধরে। করুণ এই দৃশ্য গণমাধ্যমসহ সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়ে। এরপর বিশ্বের মানবাধিকার সংগঠনগুলোর তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে ভারত।

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে ২০১৩ সালের ১৩ আগস্ট ভারতের কোচবিহারে জেনারেল সিকিউরিটি ফোর্সেস কোর্টে ফেলানী হত্যা মামলার বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। বিএসএফের কোর্টে স্বাক্ষী দেন ফেলানীর বাবা ও মামা হানিফ। পরের মাসে ৬ সেপ্টেম্বর আসামি অমিয় ঘোষকে খালাস দেয় বিএসএফের বিশেষ কোর্ট। রায় প্রত্যাখান করে পুনরায় বিচারের দাবি জানান ফেলানীর বাবা। পরের বছর ২০১৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর পুনঃবিচার শুরু হলে ১৭ নভেম্বর আবারও আদালতে স্বাক্ষ্য দেন ফেলানীর বাবা। ২০১৫ সালের ২ জুলাই এ আদালত পুনরায় আত্মস্বীকৃত আসামি অমিয় ঘোষ আবারও বেকসুর খালাস পায়। এই রায়েও সন্তুষ্ট হতে না পেরে ওই বছর ১৪ জুলাই ভারতের মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চ ‘মাসুম’ ফেলানীর বাবার পক্ষে দেশটির সুপ্রীম কোর্টে রিট পিটিশন করে। ওই বছর ৬ অক্টোবর রিট শুনানী শুরু হয়। ২০১৬, ২০১৭ ও ২০১৮  সালে কয়েক দফা শুনানী পিছিয়ে যায়। পরে ২০২০ সালের ১৮ মার্চ করোনা শুরুর আগে শুনানীর দিন ধার্য হলেও শুনানী হয়নি এখনও। এদিকে মেয়ের হত্যাকারীর বিচার না পেয়ে হতাশা প্রকাশ করেন ফেলানীর পরিবার।

পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট এস এম আব্রাহাম লিংকন বলেন, ফেলানীর রক্ত বৃথা যায়নি। ফেলানী হত্যার আগে সীমান্তে ট্রিগার ফ্রি ছিল। এখন বিএসএফ গুলি করলে জবাবদিহিতার মুখে পড়ে। আগে যেমন নিত্য খুন-খারাপি ছিল সেটা কমে এসেছে। এটা একটা আমাদের প্রাপ্তির জায়গা বলে মনে করি। কিন্তু ফেলানী হত্যা ঘিরে ন্যায় বিচার পাইনি, আমরা সেটার অপেক্ষায় আছি।

টিটি/

Header Ad
Header Ad

স্বৈরাচারের দোসররাই ভাস্কর মানবেন্দ্রর বাড়িতে আগুন দিয়েছে: রিজভী

ছবি: সংগৃহীত

স্বৈরাচারের ঘাপটি মারা দোসররাই ভাস্কর মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন বলে দাবি করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

বুধবার সকালে মানিকগঞ্জের গড়পাড়া মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি এ দাবি করেন।

এ সময় তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে মানবেন্দ্র ঘোষের পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা তুলে দেন।

রুহুল কবির রিজভী আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলতে চাই; আপনারা আওয়ামী লীগ নিয়ে কী করবেন? উপদেষ্টা অনেক কথাই বলেন, তারা রাজনীতি করবে কি করবে না সেটা আইন আদালতের ব্যাপার। আপনারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনও আইনের বলে? আপনাদের সমস্ত গণতন্ত্রকামী মানুষ সমর্থন দিয়েছে। কিন্তু কনস্টিটিউশনালি বা আইনগতভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের কোনও ভিত্তি নেই।

তিনি আরও বলেন, যারা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে তারা প্রত্যেকেই আপনাদের সমর্থন করেছে, সে অনুযায়ী আপনারা দেশ চালাচ্ছেন। এখন আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ কী হবে? আওয়ামী লীগ কীভাবে রাজনীতি করবে, সেটা নির্ধারণ করার দায়িত্ব আপনাদের। কারণ প্রশাসন আপনাদের হাতে, অন্য সব স্টেট মেশিনারি আপনাদের হাতে। আওয়ামী লীগকে নিয়ে আপনারা কী করবেন সেটা আপনাদেরই ঠিক করতে হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে রহুল কবির রিজভী বলেন, তার দোসররা এখনও দেশের ভেতর ঘাপটি মেরে আছে। তাদের কাছে আছে ব্যাংক লুটসহ অবৈধভাবে আয়করা বিপুল অঙ্কের টাকা। এইসব অবৈধ টাকা দিয়ে তারা সারাদেশে নাশকতা করছে।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, আওয়ামী লীগের দোসরদের অনুসারীরা ঘাপটি মেরে আছে তৃণমূলে, সমাজের নানা জায়গায়। ওদের কাছে পেট্রোল কিনে বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার যে অর্থ, মানুষকে হত্যা করার জন্য যে অস্ত্র লাগে তার অর্থ তাদের কাছে আছে। সেটাকে দমন করতে অন্তর্বর্তী সরকার কী আইন প্রণয়ন করতে চায় সেটা আপনারা জনগণের কাছে খোলাসা করুন। যেহেতু প্রশাসন আপনাদের হাতে।

তিনি বলেন, দোসরদের অনেকেই পালিয়ে গেছে পার্শ্ববর্তী দেশসহ অনেক দেশে। কিন্তু যারা নৈরাজ্য ছড়াচ্ছে তারা প্রশ্রয় পাচ্ছে কার দ্বারা। প্রশাসনের ব্যক্তিবর্গের তো এটা জানার কথা। যারা ১৫ বছর যাবত শেখ হাসিনাকে পাহারা দিয়েছে, ব্যাংক লুট করেছে, অন্যের সম্পদ লুট করেছে, টাকা পাচার করেছে তারা আজ এই জনসমুদ্রের ভেতর কোথায় লুকিয়ে আছে অন্তর্বর্তী সরকার যদি খুঁজে বের করতে না পারে তাহলে তো এই সরকারকে মানুষ ব্যর্থ সরকার বলবে।

রিজভী আরো বলেন, এই সরকার নির্বাচন নিয়ে কী তালবাহানা করছে তা আমরা দেখছি। এই সরকার তো গণতন্ত্র সংগ্রামের ফসল। তার তো প্রতিটি ক্ষেত্রে জবাবদিহিতা থাকতে হবে। জনগণের কাছে জবাবদিহিতা করতে হবে যে মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়িতে আগুন লাগলো কী করে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে তার চিত্রকর্ম দিয়ে, শৈল্পিক চেতনা দিয়ে তিনি সেটাকে প্রতিবাদ করেছেন। মানবেন্দ্র ঘোষের মতো আরো কত লোক যে সামনে ক্ষতিগ্রস্ত হবে যারা গণতন্ত্রের কথা বলেছে, বহুদলীয় গণতন্ত্রের কথা বলেছে, যারা লড়াই করেছে, গুলির সামনে বুক চেতিয়ে দাঁড়িয়েছে, এখনো যারা ক্ষত বরে বেড়াচ্ছে। তারা এক এক করে তাদের ওপর আক্রমণ করবে।

প্রসঙ্গত, পহেলা বৈশাখে আনন্দ শোভাযাত্রার মোটিফ তৈরির শিল্পী মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি গত ১৬ এপ্রিল দিবাগত রাতে কে বা করা পুড়িয়ে দেয়। এ ঘটনায় মানবেন্দ্রের দায়ের করা মামলায় এ পর্যন্ত আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় মামলায় আসামিদের গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি লাগবে না। এ সংক্রান্ত ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) সার্কুলার তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট।

বুধবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজী সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

একইসঙ্গে আসামিদের গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি নিতে হবে মর্মে ডিএমপি কমিশনারের পক্ষে স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ কেন বেআইনি হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। তিনি বলেন, দেশ ও জাতির স্বার্থে এই মামলায় বিনা পয়সায় লড়েছি।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আসামি গ্রেপ্তারের আগে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে বলে অফিস আদেশ জারি করে ডিএমপি।

Header Ad
Header Ad

সিলেট টেস্ট চলাকালে হার্ট অ্যাটাক, বিসিবি কর্মকর্তার মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্ট চলাকালে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের সিকিউরিটি কো-অর্ডিনেটর মো. ইকরাম চৌধুরী মারা গেছেন (ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন)।

জানা গেছে, আজ (বুধবার) সিলেট টেস্টের চতুর্থ দিন সকালে স্টেডিয়ামে দায়িত্ব পালন করা অবস্থায় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন মো. ইকরাম চৌধুরী। এরপর পাশ্ববর্তী আল-হারামাইন হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার নিকটজনদের ভাষ্যমতে, হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়েছিলেন।

এদিকে,আরও একটাবার টেলএন্ডারদের নিয়ে জাকের আলীর সংগ্রামের দৃশ্য দেখতে হলো বাংলাদেশকে। টপঅর্ডারে বড় রান না থাকার পর নাজমুল হোসেন শান্তর ফিফটি, মিডল অর্ডারে বাকিদের ব্যর্থতা আর শেষে জাকেরের প্রতিরোধ– সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংসের সারাংশ মোটাদাগে এমনই। চতুর্থ দিনে বাংলাদেশ সবমিলিয়ে স্কোরবোর্ডে তুলেছে ৭১ রান।

শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হয়েছেন জাকের আলী অনিক। থেমেছেন ৫৮ রান করে। বাংলাদেশ অলআউট হলো ২৫৫ রানে। লিড ১৭৩ রানে। সিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্টে জয় পেতে জিম্বাবুয়ের দরকার ১৭৪ রান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

স্বৈরাচারের দোসররাই ভাস্কর মানবেন্দ্রর বাড়িতে আগুন দিয়েছে: রিজভী
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি
সিলেট টেস্ট চলাকালে হার্ট অ্যাটাক, বিসিবি কর্মকর্তার মৃত্যু
আমাকে দেখলেই মানুষ বলে ‘শাকিব খানের বউ’: টিকটকার রিমু
ভয়েস অফ আমেরিকা বন্ধে ট্রাম্পের প্রচেষ্টা আটকে দিলেন মার্কিন বিচারক
এসএসসি পাসেই বিমানে চাকরি, নেবে ৬৬২ জন
সৌদি সফর কাটছাঁট করে দেশে ফিরেই কঠোর হুঁশিয়ারি মোদির (ভিডিও)
কুয়েট ক্যাম্পাসে শিক্ষা উপদেষ্টা, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে চলছে আলোচনা
বিসিবির চাকরি ছাড়ছেন এলিট প্যানেলের আম্পায়ার সৈকত
ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবকের মৃত্যু
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা বাতিল
‘নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন’ এর প্রতিবেদন বাতিল চান আজহারী
রাজধানীতে বড় সমাবেশ ডেকেছে বিএনপি
সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা নাজমুলকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি
কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর বন্দুক হামলা, নিহত ২৬
পালিয়ে গিয়েও থেমে নেই আড্ডা, কলকাতায় দেখা মিলল সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরের
বাবা হতে যাচ্ছেন নির্মাতা কাজল আরেফিন অমি
পারভেজ হত্যা মামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার
সংস্কারের নামে নাটক না করে দ্রুত নির্বাচন দিন: রুমিন ফারহানা
সমালোচনার মুখে পদত্যাগ করলেন উত্তর সিটির প্রশাসকের উপদেষ্টা ড. আমিনুল