নওগাঁয় মোটা চালের বাজার অস্থির

০৫ আগস্ট ২০২২, ০৭:২৪ পিএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৪৯ এএম


নওগাঁয় মোটা চালের বাজার অস্থির

নওগাঁয় সরু চালের বাজার স্থিতিশীল থাকলেও অস্তিরতা বিরাজ করছে মোটা চালের বাজারে। সপ্তাহের ব্যবধানে মোটা চালের দাম কেজিতে বেড়েছে ২-৩ টাকা। প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফসল নষ্ট, অনাবৃষ্টির কারণে রোপা-আমন রোপন করতে দেরি এবং ডলারের দাম বৃদ্ধির ফলে আমদানির খরচ বেড়ে যাওয়ায় চালের দাম বেড়েছে।

দফায় দফায় চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় স্বল্প আয়ের মানুষের মাঝে উৎকণ্ঠা বাড়ছে। আমদানিতে খরচ বাড়ায় দেশীয় চালের তুলনায় আমদানিকৃত চালের দাম কেজিতে আরও ২-৩ টাকা বাড়তে পারে বলে মনে করছেন নওগাঁর চাল ব্যবসায়ী নেতারা।

জানা যায়, গত ইরি-বোরো মৌসুমে দেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগে উৎপাদন ব্যাহত হয়। ধানের দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে চালের দামও। সংকট মোকাবিলা ও চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। আমদানিকৃত চাল বাজারে আসলে দেশীয় চালের দাম কিছুটা কমে যায়। তবে এবার উল্টো প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজার বিশেষ করে ভারতের বাজারে চালের দাম বাড়ছে। ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে আমদানিতেও বাড়ছে খরচ। আমদানিও হচ্ছে ঢিমেতালে। ফলে দেশীয় চালের তুলনায় আমদানিকৃত চালের দাম বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।

আমদানিকৃত চাল আসলে দেশীয় চালের দাম কমে যাবে এমন প্রতীক্ষায় দিন গুনছেন ক্রেতারা। এ কারণে কমেছে খুচরা বাজারে বেচাকেনা।

শহরের শহীদ নূরনবী পৌর মার্কেটের খুচরা চাল ব্যবসায়ী বিদ্যুৎ হোসেন বলেন, এক সপ্তাহের ব্যবধানে মোটা চালের দাম কেজিতে বেড়েছে ২-৩ টাকা। গত সপ্তাহে স্বর্ণা-৫ চালের দাম কেজিপ্রতি ছিল ৪৮ টাকা। বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ৫০-৫১ টাকা। এ ছাড়া জিরাশাইল ৬৫ টাকা, কাটারি ৭৫ টাকা, ব্রি-২৯ ৫৮ টাকা এবং ব্রি-২৮ ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মেসার্স সমতা রাইচ এজেন্সির প্রোপ্রাইটর সুকুমার বলেন, গত ১৫ দিনের ব্যবধানে দেশীয় চালের বাজারের কোনো দরপতন হয়নি। ঈদুল আজহার আগে থেকে আমদানি করা চাল আসার কথা শুনে ক্রেতাদের চাল কেনার আগ্রহ কিছুটা কমেছে। আমাদের কাছ থেকে যারা চাল কিনতো তাদের একটা ধারণা ছিল আমদানি করা চাল বাজারে আসলে দাম কমবে। কিন্তু চিত্রটা উল্টো।

নওগাঁ শহরের পৌর মার্কেটের খুচরা চাল ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক উত্তম কুমার সরকার বলেন, বর্তমানে চালের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। তবে মোটা চাল স্বর্ণা-৫ প্রতি বস্তায় ১০০-১৫০ টাকা দাম বেড়েছে। আমদানিকৃত চাল এখনো বাজারে আসেনি। এজন্য ক্রেতা কম। ক্রেতারা হয়তো ভাবছে আমদানিকৃত চাল বাজারে আসলে দাম কমবে।

নওগাঁ জেলা চাউলকল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন চকদার বলেন, বোরো মৌসুমে দেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফসল নষ্ট হওয়ায় উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। চাষিরা হাট-বাজারে ধান নিয়ে আসলেও বাড়তি দামে কিনতে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের। এতে বাজারে ধানের দাম যেমন বাড়ছে তেমনি চালের দামও। সংকট মোকাবিলায় যে পরিমাণ ঘাটতি আছে আমদানির মাধ্যমে তা পূরণ করতে হবে।

নওগাঁ ধান-চাউল আড়ৎদার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি নিরোদ বরণ সাহা চন্দন বলেন, ইতোমধ্যে ভারত থেকে আমদানিকৃত চাল দেশে আসতে শুরু করেছে। কিন্তু চালের বাজারে এর কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে না। আগে আমদানিকৃত চাল বাজারে আসলে দাম কমত। কিন্তু এবার যেন বিপরীত। ভারতের বাজারে চালের দাম বেড়েছে। শুল্ক দিতে হচ্ছে সাড়ে ২৭ শতাংশ। এর ফলে চালের বাজারে প্রভাব পড়েছে। দেশীয় চালের তুলনায় আমদানিকৃত চালের দাম কেজিতে ১-৩ টাকা বেড়েছে। লোকসানের আশঙ্কায় আমদানিকারকরা বাজারে চাল বিক্রি করতে পারছেন না।

ভোক্তা পর্যায়ে কম দামে চাল পাওয়ার সম্ভাবনা আছে কিনা এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দাম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই। এক্ষেত্রে দুটি বিষয় কাজ করে। প্রথমত, যখন আমরা দেশীয় পণ্য ব্যবহার করা হয় তখন উৎপাদন ব্যয়ের উপর নির্ভর করে। আর যখন আমদানিকৃত পণ্য ব্যবহার করা হয় তখন আমদানি ব্যয়ের উপর নির্ভর করে। যেহেতু আমদানি ব্যয়ের উপর নির্ভর করতে হচ্ছে তাই দাম কমার কোনো সুযোগ নেই।

এসজি/


বিভাগ : সারাদেশ



শীত থেকে বাঁচতে টাখনুর নিচে কাপড় পরা যাবে?

০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:১৪ পিএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:২২ পিএম


শীত থেকে বাঁচতে টাখনুর নিচে কাপড় পরা যাবে?
ছবি সংগৃহিত

পোশাক পরার ক্ষেত্রে অনেকে প্যান্ট, পায়জামা লুঙ্গি টাখনুর নিচে পরে থাকেন, যা ইসলামের দৃষ্টিতে নাজায়েয। এ বিষয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, ‘লুঙ্গির যে অংশ টাখনুর নিচে থাকবে তা জাহান্নামে যাবে।’ (বুখারি, হাদিস, ৫৭৮৭) জাহান্নামে গেলে শরীরের কোনো অংশবিশেষ যাবে না; বরং সমগ্র দেহই যাবে।

টাখনুর নিচে কাপড় পরার বিষয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেছেন, “যে ব্যক্তি অহংকার বশে তার লুঙ্গি মাটির সাথে টেনে নিয়ে বেড়াবে, কেয়ামত দিবসে আল্লাহ তায়ালা তার প্রতি দৃষ্টি দিবেন না।’ (সহীহ বুখারী, হাদীস, ৩৬৬৫)

আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, আমরা টাখনুর নিচে কাপড় পরলে ধর্মের কী অসুবিধা? তার সরল উত্তর হলো, অসুবিধা ধর্মের নয়, অসুবিধা আমাদের নিজেদের। কারণ দুনিয়াতেও টাখনুর নিচে কাপড় পরার অপকারিতা কম নয়। পুরুষের পায়ের টাখনুতে থাকে টেস্টোস্টেরন নামক যৌন হরমোন, যা সঠিকভাবে কাজ করার জন্য প্রাকৃতিক আলো-বাতাসের প্রয়োজন। টাখনুকে ঢেকে রাখলে টেস্টোস্টেরন হরমোন শুকিয়ে যায়। যার প্রভাবে শরীরে অনেক রকম সমস্যা দেখা দেয়। শুক্রাণু কমে যায়। ফলে সহজে বাচ্চা হয় না। এ সমস্যাটি আমাদের সমাজে মহামারি আকার ধারণ করছে। তা ছাড়া টেস্টোস্টেরনের অভাব মস্তিষ্ক ‘ঘোলাটে’ করে দেয়। এতে মনোযোগ নষ্ট হয়। স্মৃতিশক্তিও কমে আসে ধীরে ধীরে।

অনেকে ইসলামের বিধান মেনে টাখনুর নিচে কাপড় পড়া থেকে বিরত থাকেন। তবে শীতের সময় ঠাণ্ডা থেকে বাঁচতে টাখনুর নিচে কাপড় পরতে চান। এবিষয়ে আলেমদের মতামত হলো- শীতের কারণেও টাখনুর নিচে কাপড় পরা যাবে না। কারণ এর সমাধান জায়েজ পদ্ধতিতে করা সম্ভব। সেটি হল, মোটা মোজা বা চামড়ার মোজা পরিধান করা। যেহেতু ঠাণ্ডা থেকে বাঁচার বিকল্প ব্যবস্থা আছে, সেখানে নিষিদ্ধ কাজ করার কোন প্রয়োজন নেই।

তবে যদি কোথাও বিকল্প ব্যবস্থা না থাকে, আর ঠান্ডার কারণে পা জমে যাওয়া বা মারাত্মক অসুস্থ্য হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে, তাহলে টাখনুর নিচে জামা পরিধান জায়েজ হবে ইসলামি শরীয়তের এই মূলনীতির ভিত্তিতে, যেখানে বলা হয়েছ, তীব্র প্রয়োজন নিষিদ্ধ বস্তু হালাল করে দেয়। তবে যখনি তীব্র প্রয়োজন দূর হয়ে যাবে, সঙ্গেসঙ্গে আবার তা হারাম হয়ে যাবে এবং আবারও কাপড় টাখনুর ওপর উঠাতে হবে। (শরহু কাওয়ায়িদিল ফিক্বহিয়্যাহ লিজযারক্বা, কায়দা নং-২০)

 


নাসুমকে ডেকে কথা বলল বিসিবির তদন্ত কমিটি

০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:১২ পিএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:২০ পিএম


নাসুমকে ডেকে কথা বলল বিসিবির তদন্ত কমিটি
নাসুমকে ডেকে কথা বলল বিসিবির তদন্ত কমিটি। ছবি: সংগৃহীত

বড় রকমের প্রত্যাশা নিয়েই ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে ৫০ ওভারের বৈশ্বিক এই মহাযজ্ঞে ৯ ম্যাচের মধ্যে মাত্র দুটিতে জিতেছে লাল-সবুজেরা, এমনকি অপেক্ষাকৃত দুর্বল নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষেও পরাজয়ের মুখ দেখেছে টাইগাররা। শুধু আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কাকে হারাতে পেরেছে সাকিব-শান্তরা। এরমধ্যে লঙ্কানদের বিপক্ষে জয় আসন্ন চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশকে খেলার সুযোগ করে দিয়েছে।

এদিকে বিশ্বমঞ্চে এমন বাজে পারফরম্যান্সের কারণে সমালোচকদের কাঠগড়ায় অধিনায়ক, কোচ, নির্বাচকসহ দল সংশ্লিষ্ট সবাই। এমন ভরাডুবির পেছনের কারণ উৎঘাটনে গত বুধবার তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এরই মধ্যে জোরেশোরে কাজও শুরু করেছে সেই কমিটি।

ক্রিকেটারদেরও সেই কমিটির কাছে নিজেদের হতশ্রী পারফরম্যান্সের ব্যাখ্যা দিতে হচ্ছে। এরই প্রেক্ষিতে নিজের ব্যাখ্যা দিয়েছেন ক্রিকেটার নাসুম আহমেদ। চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় এসে নিজের বক্তব্য উপস্থাপন করেন তিনি। এরপর বিসিএল খেলতে আবারও সেখানে ছুটেন তিনি। এদিকে গুঞ্জন উঠেছে, প্রধান কোচ নাকি এই স্পিনারকে শারীরিকভাবে আঘাত করেছেন। তবে এ বিষয়ে এখনও কেউই আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জানায়নি।

এর আগে, রোববার (৩ ডিসেম্বর) থেকে কাজ শুরু করেছে এই তদন্ত কমিটি। প্রথমদিন বিকেলে রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত বিসিবি অফিসে শুরুতেই আসেন প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু। এরপর আরেক নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমনকেও সেখানে দেখা যায়। তবে তাদের কেউই গণমাধ্যমে কথা বলেননি। তাদের দাবি, তদন্ত চলাকালে কথা বলা নিষেধ।

এই দুই নির্বাচকের পর সেখানে একে একে হাজির হতে থাকেন ক্রিকেটাররাও। কমিটির কাছে শুরুতে নিজের জবাব দেন পেসার মোস্তাফিজুর রহমান। এদিন তদন্ত কমিটির সঙ্গে বিসিবির সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরি সুজনও উপস্থিত ছিলেন।

এরপর সন্ধ্যার দিকে সেখানে আসেন ওপেনার লিটন দাস। তদন্ত কমিটির কাছে আলাদা আলাদা করে ব্যাখ্যা করেন তারা। বের হওয়ার সময়ে এই দুই ক্রিকেটারও মুখে কুলুপ আঁটেন। এরপর ধাপে ধাপে কোচ, অধিনায়ক সবার কাছ থেকেই ব্যাখ্যা চাইবে তদন্ত কমিটি।

প্রসঙ্গত, ৩ সদস্যবিশিষ্ট বিশেষ এই কমিটিতে আছেন এনায়েত হোসেন সিরাজ, মাহবুব আনাম ও আকরাম খান। এর মধ্যে সিরাজকে আহ্বায়ক এবং মাহবুব ও আকরামকে তদন্ত কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৩ ফেব্রুয়ারি

০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:৪৬ পিএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:২২ পিএম


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৩ ফেব্রুয়ারি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা। ফাইল ছবি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের আন্ডারগ্রাজুয়েট (স্নাতক) প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে। কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের পরীক্ষা দিয়ে শুরু হবে এবারের ভর্তিযুদ্ধ।

এরপর ২৪ ফেব্রুয়ারি বিজ্ঞান, বাণিজ্য ১ মার্চ এবং ২ মার্চ চারুকলা অনুষদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার (০৫ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

এবারও ঢাকাসহ মোট আট বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা। এছাড়া অন্যান্য নিয়মও বিগত বছরকে অনুসরণ করে হবে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল।

সারাদেশের কেন্দ্রগুলো হলো- ঢাকা বিভাগের পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে, রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে, সিলেট বিভাগের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে, বরিশাল বিভাগের বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে, খুলনা বিভাগের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে, রংপুর বিভাগের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ও ময়মনসিংহ বিভাগের পরীক্ষা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।

নম্বর বন্টন-

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লিখিত এবং এমসিকিউ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞান, কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটে ৬০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা ও ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। উভয় পরীক্ষার জন্য সময় থাকবে ৪৫ মিনিট করে। তবে চারুকলা ইউনিটে ৪০ (সাধারণ জ্ঞান) নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা ও ৬০ (অংকন) নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এমসিকিউর জন্য সময় থাকবে ৩০ মিনিট ও লিখিতের জন্য সময় থাকবে ৬০ মিনিট।

এর আগে গত ২৬ নভেম্বর ২০২৩ সালের উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এ পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৩ লাখ ৫৯ হাজার ৩৪২ জন পরীক্ষার্থী। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, পরীক্ষায় পাস করেছেন ১০ লাখ ৬৭ হাজার ৮৫২ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯২ হাজার ৫৯৫ জন পরীক্ষার্থী।

অনুসরণ করুন