শনিবার, ১০ মে ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

আগামী কাউন্সিলেই দ্বাদশ সংসদের প্রস্তুতি নিতে চায় আওয়ামী লীগ

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সামনে এখন দুটি চ্যালেঞ্জ। দলের জাতীয় কাউন্সিল ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই দুটি সামনে রেখে আওয়ামী লীগে চলছে নানামুখী হিসাব-নিকাশ। বিশেষ করে নতুন নেতৃত্ব এবং আগামী সাধারণ নির্বাচনে দলের প্রার্থী বাছাই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে।

আগামী ডিসেম্বরে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ২৩তম জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে। ঠিক এক বছর পর ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সঙ্গত কারণে আগামী জাতীয় কাউন্সিলেই জাতীয় নির্বাচনের আগাম প্রস্তুতিও শেষ করতে চায় আওয়ামী লীগ

আওয়ামী লীগ নেতৃত্ব মনে করছে, বিগত দুটি জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যতটা সহজে বৈতরণী পার করেছে, আগামী নির্বাচনে সেটি অতটা সহজ হবে না। এ বিষয় বিবেচনায় নিয়ে এবং নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক অস্থিরতা বিশেষ করে সরকারবিরোধী আন্দোলনের নামে যেকোনো রকম সহিংসতা, নৈরাজ্য মোকাবিলায় দলীয় নেতা-কর্মীদের মাঠে থাকার বিষয়টিও গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সেভাবেই দলকে প্রস্তুত করতে চায় দলটি। এজন্য আওয়ামী লীগের সব পর্যায়ের কমিটি আপডেট করতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় হাই কমান্ড।

সাংগঠনিক নেতারা যোগ্য নেতৃত্ব খুঁজে বের করতে ওয়ার্ড, থানা, উপজেলা, জেলা পর্যায়ে কমিটি করার কাজ সেরে ফেলতে ঘাম ঝরাচ্ছেন। পাশাপাশি যেসব আসনে আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত এমপিরা নিজেদের গ্রুপ ভারী করার জন্য বিতর্কিত লোকদের দলে টেনেছেন, পরীক্ষিত নেতাদের বাদ দিয়েছেন তাদের বিষয়ে সতর্ক আওয়ামী লীগ কড়া বার্তা দিতে চায় আগামী কাউন্সিলেই।

আওয়ামী লীগ সূত্র জানায়, যেসব আসনে দুর্বল প্রার্থী রয়েছে সেসব আসনে একজন শক্তিশালী প্রার্থী বাছাই করার কাজও ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত কাউন্সিলেই শেষ করতে চায় ক্ষমতাসীন দল। একই সঙ্গে কাউন্সিলেই সম্ভাব্য প্রার্থীদের শক্তির পরীক্ষা দেখতে চায়। কোন প্রার্থী কেমন জনপ্রিয় তার একটি ওয়ার্ম আপ হয়ে যাবে কাউন্সিলে।

আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমানে বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো মাঠে যেভাবে সরব হচ্ছে সেখানে দলের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ণ রেখে সতর্কতার সঙ্গে বিরোধী শক্তিকে মোকাবিলা করতে কারা পারদর্শী সেটাও দেখবে আওয়ামী লীগ।

এদিকে আগামী নির্বাচনে যোগ্য প্রার্থীদের বিষয়ে সরকারি বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে মাঠ জরিপের কাজ চলছে অনেক দিন আগ থেকেই। বিশেষ করে যেসব সংসদ সদস্য নানা বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছেন, দলীয় ভাবমুর্তি ক্ষুণ্ণ করছেন, দলকে বিতর্কিত করছেন তাদের বিষয়ে কেন্দ্রের কড়া বার্তা থাকবে আগামী কাউন্সিলেই। আগামী নির্বাচনে কোনোভাবেই বিতর্কিত কাউকে মনোনয়ন দেওয়া হবে না, এমনটাই বলছেন দলের নেতারা। এজন্য বিতর্কিতদের আসনে বিকল্প সৎ ও যোগ্য শক্তিশালী প্রার্থীর সন্ধানে রয়েছে আওয়ামী লীগ।

যারা নিজেদের জনপ্রিয়তা দিয়ে ভোটে জয়ী হতে পারবেন, এমন সব প্রার্থী আগামী নির্বাচনে নৌকার টিকিট পেতে পারেন বলে দলের বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে।

আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিউইয়র্ক থেকে ফেরার পর দলের নেতাদের সঙ্গে পৃথক পৃথক বৈঠক করতে পারেন। সেসব বৈঠকে গুরুত্ব পাবে আগামী দিনে রাজনৈতিক মাঠে কিভাবে আওয়ামী লীগ মোকাবিলা করবে। বিরোধী পক্ষ নানা ইস্যুতে উস্কানিমূলক কথা বলে সংঘাতে জড়াতে পারে। এসব বিষয়ে সতর্ক থেকে মোকাবিলা করার নির্দেশনা আসতে পারে বলে জানা গেছে। কোনো নেতার ভুল সিদ্ধান্তের কারণে আওয়ামী লীগকে নিয়ে যেন কেউ কথা বলতে না পারে সে বিষয়েও প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে পারেন দলীয় সভানেত্রী।

দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিয়েছেন, বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর বিভ্রান্তিতে গা না ভাসিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড মানুষের কাছে তুলে ধরতে।

তবে গায়ে পরে কোন দল সংঘাতে জড়ালে তাদের সমুচিত জবাব দিতে চায় আওয়ামী লীগ। এরইমধ্যে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘ফাঁকা মাঠে তাফালিং করবেন আর আওয়ামী লীগ আঙুল চুষবে, তা হবে না। আওয়ামী লীগ কর্মীরা সংযমী হয়ে সতর্ক অবস্থানে মাঠে থাকবে। আমরা রাজপথ ছাড়ব না।’

দলের কাউন্সিল ও আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি নিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ দিন এই দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি সবই ভালো করে জানেন এবং বোঝেন। সব সময়, সময় উপযোগী করে দল সাজিয়ে থাকেন এবারও সেভাবেই সাজাবেন। সংসদ নির্বাচনের আগে দলের জাতীয় কাউন্সিল হওয়ায় এবারের কাউন্সিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচনের পূর্বে সারাদেশকে যেমন আমরা সংগঠনকে ঢেলে সাজাচ্ছি, তেমনি কেন্দ্রীয়ভাবে দলকে ঢেলে সাজানোর ব্যাপার তো রয়েছেই। আগামী দিনে এই কেন্দ্রীয় কমিটি (নতুন যে কমিটি হবে) নির্বাচনকে নেতৃত্ব দেবে।’

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দলের প্রার্থী বাছায়ের কাজটি কীভাবে দেখছে দল- এমন প্রশ্নের জবাবে নানক বলেন, ‘একেবারে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য প্রার্থী দিতে হবে। অবশ্যই তাকে সৎ ও নির্ভীক হতে হবে, এমন প্রার্থীকেই প্রাধান্য দেওয়া হবে। যাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে তাদের বিষয়ে একটি সার্ভে চলছে। কোনো নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে কেউ রেহাই পাবে না, কেউ না। সে যত বড় নেতাই হোক, আর যত বড় যেই হোক, কেউ রেহাই পাবে না।’

ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, এরইমধ্যে আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদক দলের জাতীয় কাউন্সিলের একটা সময়সীমা ঘোষণা করেছেন। তাই আমরা সাংগঠনিকভাবে জেলা, উপজেলা, থানার কমিটি প্রস্তুত করতে পুরোদমে কাজ করছি। দলের নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে নভেম্বরের আগেই সব মেয়াদ উত্তীর্ণ কমিটি কাউন্সিলের মাধ্যমে নতুন করে গঠন করতে হবে।’

এনএইচবি/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

যমুনা ও সচিবালয়সহ বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয়, প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল এবং শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।

আজ শনিবার দুপুরে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর সই করা এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।

গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‌‘সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, জনশৃঙ্খলা এবং প্রধান উপদেষ্টার নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স (অর্ডিন্যান্স নং-III/৭৬) এর ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে ১০ মে থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় (হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়, কাকরাইল মসজিদ মোড়, অফিসার্স ক্লাব মোড়, মিন্টো রোড) যে কোনো প্রকার সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হলো।’

এর আগেও দুইবার যমুনা ও সচিবালয়কে কেন্দ্র করে সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করেছিল ডিএমপি।

Header Ad
Header Ad

বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী মারা গেছেন

ছবি: সংগৃহীত

বরেণ্য সংগীতশিল্পী, গবেষক ও লেখক মুস্তাফা জামান আব্বাসী আর নেই। আজ শনিবার সকালে বনানীর একটি হাসপাতালে তিনি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন তাঁর মেয়ে শারমিনী আব্বাসী। মুস্তাফা জামানের বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। মৃত্যুকালে তিনি দুই কন্যা এবং বহু ভক্ত, অনুরাগী রেখে গেছেন।

মেয়ে শারমিনী আব্বাসী জানান, বেশ কিছুদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছিলেন মুস্তাফা জামান আব্বাসী। সর্বশেষ গতকাল শুক্রবার শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। আজ ভোর সাড়ে পাঁচটায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।

বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী মুস্তাফা জামান আব্বাসী উপমহাদেশের খ্যাতনামা সংগীত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর পিতা আব্বাসউদ্দীন আহমেদ ছিলেন পল্লিগীতির অগ্রপথিক। এ দেশের পল্লিসংগীতকে তিনিই প্রথম বিশ্বের দেশে দেশে জনপ্রিয় করেছেন। চাচা আবদুল করিম ছিলেন পল্লিগীতি ও ভাওয়াইয়া-ভাটিয়ালির জনপ্রিয় শিল্পী। মুস্তাফা জামান আব্বাসীর বড় ভাই মোস্তফা কামাল ছিলেন প্রধান বিচারপতি। বোন ফেরদৌসী রহমান ও ভাতিজি নাশিদ কামালও সংগীতাঙ্গনে সুপ্রতিষ্ঠিত। তাঁর স্ত্রী আসমা আব্বাসী একজন প্রথিতযশা শিক্ষক ও লেখিকা। তিনি গত বছর মারা গেছেন।

১৯৩৬ সালের ৮ ডিসেম্বর ভারতের কোচবিহারের বলরামপুর গ্রামে জন্ম নেওয়া আব্বাসী শৈশব কাটিয়েছেন কলকাতায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ, এমএ ডিগ্রি অর্জনের পর হার্ভার্ড গ্রুপ থেকে মার্কেটিং বিষয়ে উচ্চশিক্ষা নেন। দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালকসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের নানা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।

লোকসংগীত গবেষণা ও সংগ্রহে তাঁর অবদান অনন্য। তিনি দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে ফোক মিউজিক রিসার্চ গ্রুপের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাঁর সংগ্রহে আছে কয়েক হাজার লোকগান। তিনি ২৫টির বেশি দেশে ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া, নজরুলগীতি পরিবেশন করে বাংলাদেশের সংগীতকে পৌঁছে দিয়েছেন বিশ্বদরবারে। তিনি ছিলেন ইউনেসকোর বাংলাদেশ ন্যাশনাল কমিটি অব মিউজিকের সভাপতি, নজরুল ও আব্বাসউদ্দীনের ইংরেজি জীবনী লেখার দায়িত্বপ্রাপ্ত গবেষক। তাঁর উপস্থাপনায় বিটিভির ‘ভরা নদীর বাঁকে’, ‘আমার ঠিকানা’, ‘আপন ভুবন’ প্রভৃতি অনুষ্ঠান জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বাংলাদেশ টেলিভিশনে তাঁর ‘ভরা নদীর বাঁকে’ অনুষ্ঠানটি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। সমাজসেবায়ও তিনি ছিলেন সক্রিয়, রোটারি ক্লাবের গভর্নর হিসেবে বহু উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

মুস্তাফা জামান আব্বাসী রচিত অসংখ্য গ্রন্থের মধ্যে অন্যতম ‘লোকসঙ্গীতের ইতিহাস’, ‘ভাটির দ্যাশের ভাটিয়ালি’, ‘রুমির অলৌকিক বাগান’, উপন্যাস ‘হরিণাক্ষি’, স্মৃতিকথা ‘স্বপ্নরা থাকে স্বপ্নের ওধারে’ এবং ইংরেজি জীবনী। বাংলা সংস্কৃতিতে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি একুশে পদকসহ অসংখ্য সম্মাননা লাভ করেছেন।

Header Ad
Header Ad

মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা

ছবি: সংগৃহীত

দেশের দক্ষিন-পশ্চিমের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ শনিবার (১০ মে) দুপুর ১২ টায় চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষনাগার কেন্দ্র এ তাপমাত্রা রেকর্ড করে।

এরআগে, শুক্রবার (৯ মে) চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা লিপিবদ্ধ হয়েছে ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত কয়েকদিন ধরে তীব্র দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে এ জেলায়। এতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জেলার মানুষ। রোদের তেজ আর গরমে স্বাভাবিক জীবন যাত্রা মারাত্মক ভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
প্রখর রোদের তাপদাহে তেঁতে উঠেছে প্রকৃতি। ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকা তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে পুরো জেলা। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।

অস্ত যাওয়ার আগ পর্যন্ত সুর্যের তীব্র তেঁজে পুড়ছে প্রকৃতি। দুপুরের রোদে যেন আগুনের ফুলকি ঝরছে। দুপুর ১২ টার রাস্তাঘাটে লোকজনের চলাচল সীমিত হয়ে পড়ছে। দিনে পাশাপাশি রাতের তাপমাত্রাও বাড়ছে।

এর আগে চলতি গ্ৰীষ্ম মৌসুমে ২৩ ও ২৪ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় যথাক্রমে ৩৬ দশমিক ৬ এবং ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষনাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান,  আগামী কয়েকদিন  এ জেলার তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে।   ১৪ মে'র পর বৃষ্টিপাতের সম্ভবনা রয়েছে। তারপর তাপমাত্রা কমতে পারে। 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনা ও সচিবালয়সহ বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী মারা গেছেন
মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
সালিসে নারীর চুল কাটলেন ‘বিচারকরা’
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো শাহবাগে অবরোধ
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭১১৫ হজযাত্রী, ৫ জনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মালবাহী ট্রেন উদ্ধারের পর কক্সবাজার এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেফতার
ভারতের বিরুদ্ধে ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস’ শুরু করল পাকিস্তান
শাহবাগ ছাড়া অন্য কোথাও ‘ব্লকেড’ দিবেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা
ছয়টি ব্যালিস্টিক মিসাইল ছুড়েছে ভারত, পড়েছে নিজেদের রাজ্যেই
শাহবাগে বিক্ষোভে উত্তাল জনতা, খালেদা জিয়ার উপস্থিতি চায় ইনকিলাব মঞ্চ
১৭ বছর পর দেশে ফিরে মসজিদে জুমার নামাজ পড়লেন জোবাইদা রহমান
ভারতে ইউটিউবে বন্ধ যমুনা-বাংলাভিশনসহ ৪ বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল
আটকের পরও যে ফোনে ছেড়ে দেওয়া হয় আবদুল হামিদকে
নওগাঁয় দুলাভাইয়ের বাড়িতে বেড়াতে এসে গ্রেপ্তার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারত, অনিশ্চিত এশিয়া কাপ
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল শাহবাগ, জনস্রোতে ভরপুর রাজপথ
বিএনপি ছাড়া সব রাজনৈতিক দল এখন শাহবাগে: সারজিস আলম