শনিবার, ১০ মে ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কেজির দরে বিক্রি হচ্ছে লঞ্চ, বন্ধের পথে ব্যবসা

পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর থেকেই ঢাকা নদীবন্দরে (সদরঘাটে) কমেছে যাত্রীর আনাগোনা। সেই আনাগোনা আরও কমিয়েছে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি। দাম বাড়ার পর থেকেই লঞ্চ হারিয়েছে তার চিরচেনা রূপ।

সদরঘাটে নেই চিরচেনা হাঁকডাক। এক সময়ে লোককথা প্রচলিত ছিল ‘উপরে ফিটফাট ভেতরে সদরঘাট’ সেই লোককথা হারিয়েছে তার যথার্থতা। যাত্রী সংকটে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে লঞ্চগুলো। কাজ হারাচ্ছেন লঞ্চ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত শ্রমিকরা।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, ঢাকা নদীবন্দর (সদরঘাট) থেকে লঞ্চযোগে যাতায়াত করে থাকে বরিশাল, ভোলা, চাঁদপুর, কুয়াকাটা, পটুয়াখালীসহ বিভিন্ন জায়গার লঞ্চ। দক্ষিণবঙ্গের মানুষের অন্যতম যাতায়াতের পথ নৌপথ হলেও সদরঘাটে আগের চেয়ে যাত্রীর আনাগোনা কমেছে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় অধিকাংশ যাত্রীই ঝুকেছে সড়কপথে। অধিকাংশ লঞ্চই পাচ্ছে না কাঙ্ক্ষিত যাত্রী। লঞ্চের ব্যবসায় লোকসান গুণনছেন বেশিরভাগ লঞ্চমালিক।

ব্যবসা খারাপ হওয়ায় কমেছে আয় এজন্যই অনেক লঞ্চেই ছাঁটাই হচ্ছে বিভিন্ন পদে কর্মরত কর্মী। লঞ্চে শুধু কর্মী ছাঁটাইই নয়, ব্যবসায় লোকসান হওয়াতে অনেক মালিকই লঞ্চ কেটে বিক্রি করছেন কেজি দরে।

জানা যায়, ঢাকা-বরিশাল রুটে ডেকের ভাড়া আগে ছিল ৩৫২ টাকা বর্তমানে নতুন ভাড়া কার্যকর করা হয়েছে ৪৫৯ টাকা কিন্ত লঞ্চে ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ৪০০ টাকা। সিঙ্গেল কেবিনের ভাড়া ছিল ১২০০ টাকা, বাড়িয়ে বর্তমানে করা হয়েছে ১৮৩৬ টাকা কিন্ত লঞ্চে নেওয়া হচ্ছে ১০০০ টাকা। ডাবল কেবিনের পূর্বের ভাড়া ছিল ২২০০ টাকা বর্তমান নতুন ভাড়া কার্যকর করে করা হয়েছে ৩৬৭২ টাকা তবে বর্তমানে নেওয়া হচ্ছে ২০০০ টাকা।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভাড়া কমিয়েও যাত্রী পাচ্ছে না লঞ্চগুলো। লঞ্চের চেয়ে কম ভাড়ায় যাওয়া যায় বাসে, বাচে সময়ও তাই যাত্রীদের পছন্দ সড়কপথ।

ব্যবসা আগের মতো না হওয়ায় কাজ হারানোর শঙ্কায় রয়েছে বেশিরভাগ শ্রমিক। ঢাকাপ্রকাশ-কে তারা জানান, এখন তো ব্যবসাই নেই, মালিকের আয় নেই। মালিকের আয় না থাকলে আমাদের বেতন দেবে কী করে। কাজ আমাদের এখন চলে যাবে। বেতন ঠিকঠাক মতো পাচ্ছি না। কীভাবে এই পেশায় থাকব?

সরেজমিনে দেখা যায়, পোস্তগোলার শ্মশান ঘাটে কাটা হচ্ছে লঞ্চ, কেজি ধরে বিক্রি করবেন মালিকরা। এক সময়ের জনপ্রিয় লঞ্চ কীর্তণখোলার নাম বদলে হয়েছে কামাল-১। কাজ চলছে সেটি কাটার। লোহা বিক্রি হচ্ছে কেজি দরে। বিক্রি করে দেওয়া হবে ইঞ্জিনও। কেটে বিক্রি হবে সেই অপেক্ষায় রয়েছে প্রিন্স সাকিন-৪। রাজধানী নামের আরেকটি লঞ্চ কাটা হয়েছে কিছুদিন আগে।

অধিকাংশ মালিকরা জানান, তেলের দাম বাড়ার পর যাত্রী নেই লঞ্চগুলোতে। অধিকাংশ যাত্রীই এখন সেতু দিয়ে যাতায়াত করেন। ব্যবসা আগের মতো নেই, তাই লঞ্চগুলো কেটে বিক্রি করছি। কোটি কোটি টাকা লস যাচ্ছে আমাদের। ৪০-৫০ কোটি টাকার লঞ্চ আমরা ৫-৬ কোটিতে বিক্রি করছি।

লঞ্চ কাটার ইজারা নেওয়া ককন্ট্রাক্টর হাসান বলেন, ‘আমরা মূলত ইজারা নিয়ে লঞ্চ কাটি। প্রতিটি লঞ্চে গড়ে ১০-১২ লাখ টাকার মজুরি খরচ হয়। আগে লঞ্চ মেরামত করতাম, এখন কাটাকাটির কাজ করছি, সামনে আরও লঞ্চ আসবে। একটা লঞ্চ কাটতে ৪০-৫০ দিনের মতো সময় লাগে। সাধারণত এসব লঞ্চ বানাতে ৫০ কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছিল। এখন এভাবে বিক্রি করে ২-৫ কোটি টাকা পাওয়া যায়।’

কামাল-১ কাটার কাজ করছেন সাজেদুর নামের এক শ্রমিক। তিনি বলেন, ‘আমরা প্লেন শিট কাটছি, লোহা কাটছি, ইঞ্জিন আলাদা করছি, সব বিক্রি করে দেওয়া হবে। ইঞ্জিন ব্যবহার হবে অন্য কোনো লঞ্চে, লোহা আর প্লেন শিট রিফাইন করে রড বা গ্রিল বানানোতে লাগবে।’

সাইফুদ্দিন নামের আরেক শ্রমিক জানান, ‘এখন আর নতুন লঞ্চ বানানো হচ্ছে না। তেলের দাম বাড়ার পর সবকিছুর দামই বেড়ে গেছে। যাত্রীও নেই। নতুন লঞ্চ বানিয়ে কী করবে? বরং যেসব লঞ্চ তৈরি হচ্ছিল সেগুলো বন্ধ আছে। একটা ভিআইপি লঞ্চ বানানোর কাজ শুরুর পর সেটা আবার কেটে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে।’

রাজধানীর সদরঘাটে লঞ্চ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এখন আগের মতো যাত্রী আসেন না। পদ্মা সেতু চালু হয়েছে, এ ছাড়া নানা কারণ। লঞ্চ সংশ্লিষ্টদের আশা ছিল, আরামে যাত্রার জন্য আবারও লঞ্চমুখী হবেন যাত্রীরা। তবে যাত্রী ফিরলেও আগের অবস্থা ফেরেনি। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে যেখানে শ্রনিকদের বেতন বাড়ার কথা, সেখানে নিয়মিত বেতন পাচ্ছেন না তারা। আছে চাকরি হারানোর ভয়।

সুরভি লঞ্চের কেরানি রহমান বলেন, ‘লঞ্চ এখন রোটেশন করে চলে। ৭-৮টার জায়গায় ৩টা চলে। কখন চাকরি চলে যায় আতঙ্কে আছি আনরা। মালিকপক্ষের তো সক্ষমতা থাকতে হবে, তেলের দাম বেড়েছে, জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে।’

মালিকপক্ষ বলছেন, আগের মতো এখন ব্যবসা নেই। সবকিছুর দাম বাড়লেও ভাড়া বেশি দিতে চায় না। আমরা অনেকেই ভাবছি ব্যবসা বন্ধ করে দেব। অনেকেই ইতিমধ্যে লঞ্চ কাটতে শুরু করেছে। লস দিয়ে ব্যবসা চালানো সম্ভব না।

লঞ্চ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আমাদের ব্যবসায় লোকসানের অন্যতম কারণ করোনায় মানুষের আর্থিক অবস্থা বাজে হয়েছে। পদ্মা সেতু চালু হয়েছে এবং সবচেয়ে বড় কারণ তেলের দাম বেড়ে যাওয়া। আমার মনে হয় যেই ডিজেল ও মবিল দেশে আসছে এসব বিশুদ্ধ নয়। অনেক লঞ্চ এখন কাটা হচ্ছে,বড় লঞ্চগুলোও হয়তো কাটা শুরু হবে।

এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

যমুনা ও সচিবালয়সহ বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয়, প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল এবং শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।

আজ শনিবার দুপুরে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর সই করা এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।

গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‌‘সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, জনশৃঙ্খলা এবং প্রধান উপদেষ্টার নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স (অর্ডিন্যান্স নং-III/৭৬) এর ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে ১০ মে থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় (হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়, কাকরাইল মসজিদ মোড়, অফিসার্স ক্লাব মোড়, মিন্টো রোড) যে কোনো প্রকার সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হলো।’

এর আগেও দুইবার যমুনা ও সচিবালয়কে কেন্দ্র করে সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করেছিল ডিএমপি।

Header Ad
Header Ad

বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী মারা গেছেন

ছবি: সংগৃহীত

বরেণ্য সংগীতশিল্পী, গবেষক ও লেখক মুস্তাফা জামান আব্বাসী আর নেই। আজ শনিবার সকালে বনানীর একটি হাসপাতালে তিনি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন তাঁর মেয়ে শারমিনী আব্বাসী। মুস্তাফা জামানের বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। মৃত্যুকালে তিনি দুই কন্যা এবং বহু ভক্ত, অনুরাগী রেখে গেছেন।

মেয়ে শারমিনী আব্বাসী জানান, বেশ কিছুদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছিলেন মুস্তাফা জামান আব্বাসী। সর্বশেষ গতকাল শুক্রবার শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। আজ ভোর সাড়ে পাঁচটায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।

বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী মুস্তাফা জামান আব্বাসী উপমহাদেশের খ্যাতনামা সংগীত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর পিতা আব্বাসউদ্দীন আহমেদ ছিলেন পল্লিগীতির অগ্রপথিক। এ দেশের পল্লিসংগীতকে তিনিই প্রথম বিশ্বের দেশে দেশে জনপ্রিয় করেছেন। চাচা আবদুল করিম ছিলেন পল্লিগীতি ও ভাওয়াইয়া-ভাটিয়ালির জনপ্রিয় শিল্পী। মুস্তাফা জামান আব্বাসীর বড় ভাই মোস্তফা কামাল ছিলেন প্রধান বিচারপতি। বোন ফেরদৌসী রহমান ও ভাতিজি নাশিদ কামালও সংগীতাঙ্গনে সুপ্রতিষ্ঠিত। তাঁর স্ত্রী আসমা আব্বাসী একজন প্রথিতযশা শিক্ষক ও লেখিকা। তিনি গত বছর মারা গেছেন।

১৯৩৬ সালের ৮ ডিসেম্বর ভারতের কোচবিহারের বলরামপুর গ্রামে জন্ম নেওয়া আব্বাসী শৈশব কাটিয়েছেন কলকাতায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ, এমএ ডিগ্রি অর্জনের পর হার্ভার্ড গ্রুপ থেকে মার্কেটিং বিষয়ে উচ্চশিক্ষা নেন। দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালকসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের নানা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।

লোকসংগীত গবেষণা ও সংগ্রহে তাঁর অবদান অনন্য। তিনি দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে ফোক মিউজিক রিসার্চ গ্রুপের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাঁর সংগ্রহে আছে কয়েক হাজার লোকগান। তিনি ২৫টির বেশি দেশে ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া, নজরুলগীতি পরিবেশন করে বাংলাদেশের সংগীতকে পৌঁছে দিয়েছেন বিশ্বদরবারে। তিনি ছিলেন ইউনেসকোর বাংলাদেশ ন্যাশনাল কমিটি অব মিউজিকের সভাপতি, নজরুল ও আব্বাসউদ্দীনের ইংরেজি জীবনী লেখার দায়িত্বপ্রাপ্ত গবেষক। তাঁর উপস্থাপনায় বিটিভির ‘ভরা নদীর বাঁকে’, ‘আমার ঠিকানা’, ‘আপন ভুবন’ প্রভৃতি অনুষ্ঠান জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বাংলাদেশ টেলিভিশনে তাঁর ‘ভরা নদীর বাঁকে’ অনুষ্ঠানটি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। সমাজসেবায়ও তিনি ছিলেন সক্রিয়, রোটারি ক্লাবের গভর্নর হিসেবে বহু উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

মুস্তাফা জামান আব্বাসী রচিত অসংখ্য গ্রন্থের মধ্যে অন্যতম ‘লোকসঙ্গীতের ইতিহাস’, ‘ভাটির দ্যাশের ভাটিয়ালি’, ‘রুমির অলৌকিক বাগান’, উপন্যাস ‘হরিণাক্ষি’, স্মৃতিকথা ‘স্বপ্নরা থাকে স্বপ্নের ওধারে’ এবং ইংরেজি জীবনী। বাংলা সংস্কৃতিতে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি একুশে পদকসহ অসংখ্য সম্মাননা লাভ করেছেন।

Header Ad
Header Ad

মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা

ছবি: সংগৃহীত

দেশের দক্ষিন-পশ্চিমের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ শনিবার (১০ মে) দুপুর ১২ টায় চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষনাগার কেন্দ্র এ তাপমাত্রা রেকর্ড করে।

এরআগে, শুক্রবার (৯ মে) চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা লিপিবদ্ধ হয়েছে ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত কয়েকদিন ধরে তীব্র দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে এ জেলায়। এতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জেলার মানুষ। রোদের তেজ আর গরমে স্বাভাবিক জীবন যাত্রা মারাত্মক ভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
প্রখর রোদের তাপদাহে তেঁতে উঠেছে প্রকৃতি। ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকা তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে পুরো জেলা। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।

অস্ত যাওয়ার আগ পর্যন্ত সুর্যের তীব্র তেঁজে পুড়ছে প্রকৃতি। দুপুরের রোদে যেন আগুনের ফুলকি ঝরছে। দুপুর ১২ টার রাস্তাঘাটে লোকজনের চলাচল সীমিত হয়ে পড়ছে। দিনে পাশাপাশি রাতের তাপমাত্রাও বাড়ছে।

এর আগে চলতি গ্ৰীষ্ম মৌসুমে ২৩ ও ২৪ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় যথাক্রমে ৩৬ দশমিক ৬ এবং ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষনাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান,  আগামী কয়েকদিন  এ জেলার তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে।   ১৪ মে'র পর বৃষ্টিপাতের সম্ভবনা রয়েছে। তারপর তাপমাত্রা কমতে পারে। 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনা ও সচিবালয়সহ বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী মারা গেছেন
মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
সালিসে নারীর চুল কাটলেন ‘বিচারকরা’
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো শাহবাগে অবরোধ
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭১১৫ হজযাত্রী, ৫ জনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মালবাহী ট্রেন উদ্ধারের পর কক্সবাজার এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেফতার
ভারতের বিরুদ্ধে ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস’ শুরু করল পাকিস্তান
শাহবাগ ছাড়া অন্য কোথাও ‘ব্লকেড’ দিবেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা
ছয়টি ব্যালিস্টিক মিসাইল ছুড়েছে ভারত, পড়েছে নিজেদের রাজ্যেই
শাহবাগে বিক্ষোভে উত্তাল জনতা, খালেদা জিয়ার উপস্থিতি চায় ইনকিলাব মঞ্চ
১৭ বছর পর দেশে ফিরে মসজিদে জুমার নামাজ পড়লেন জোবাইদা রহমান
ভারতে ইউটিউবে বন্ধ যমুনা-বাংলাভিশনসহ ৪ বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল
আটকের পরও যে ফোনে ছেড়ে দেওয়া হয় আবদুল হামিদকে
নওগাঁয় দুলাভাইয়ের বাড়িতে বেড়াতে এসে গ্রেপ্তার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারত, অনিশ্চিত এশিয়া কাপ
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল শাহবাগ, জনস্রোতে ভরপুর রাজপথ
বিএনপি ছাড়া সব রাজনৈতিক দল এখন শাহবাগে: সারজিস আলম