শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

কেজির দরে বিক্রি হচ্ছে লঞ্চ, বন্ধের পথে ব্যবসা

পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর থেকেই ঢাকা নদীবন্দরে (সদরঘাটে) কমেছে যাত্রীর আনাগোনা। সেই আনাগোনা আরও কমিয়েছে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি। দাম বাড়ার পর থেকেই লঞ্চ হারিয়েছে তার চিরচেনা রূপ।

সদরঘাটে নেই চিরচেনা হাঁকডাক। এক সময়ে লোককথা প্রচলিত ছিল ‘উপরে ফিটফাট ভেতরে সদরঘাট’ সেই লোককথা হারিয়েছে তার যথার্থতা। যাত্রী সংকটে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে লঞ্চগুলো। কাজ হারাচ্ছেন লঞ্চ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত শ্রমিকরা।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, ঢাকা নদীবন্দর (সদরঘাট) থেকে লঞ্চযোগে যাতায়াত করে থাকে বরিশাল, ভোলা, চাঁদপুর, কুয়াকাটা, পটুয়াখালীসহ বিভিন্ন জায়গার লঞ্চ। দক্ষিণবঙ্গের মানুষের অন্যতম যাতায়াতের পথ নৌপথ হলেও সদরঘাটে আগের চেয়ে যাত্রীর আনাগোনা কমেছে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় অধিকাংশ যাত্রীই ঝুকেছে সড়কপথে। অধিকাংশ লঞ্চই পাচ্ছে না কাঙ্ক্ষিত যাত্রী। লঞ্চের ব্যবসায় লোকসান গুণনছেন বেশিরভাগ লঞ্চমালিক।

ব্যবসা খারাপ হওয়ায় কমেছে আয় এজন্যই অনেক লঞ্চেই ছাঁটাই হচ্ছে বিভিন্ন পদে কর্মরত কর্মী। লঞ্চে শুধু কর্মী ছাঁটাইই নয়, ব্যবসায় লোকসান হওয়াতে অনেক মালিকই লঞ্চ কেটে বিক্রি করছেন কেজি দরে।

জানা যায়, ঢাকা-বরিশাল রুটে ডেকের ভাড়া আগে ছিল ৩৫২ টাকা বর্তমানে নতুন ভাড়া কার্যকর করা হয়েছে ৪৫৯ টাকা কিন্ত লঞ্চে ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ৪০০ টাকা। সিঙ্গেল কেবিনের ভাড়া ছিল ১২০০ টাকা, বাড়িয়ে বর্তমানে করা হয়েছে ১৮৩৬ টাকা কিন্ত লঞ্চে নেওয়া হচ্ছে ১০০০ টাকা। ডাবল কেবিনের পূর্বের ভাড়া ছিল ২২০০ টাকা বর্তমান নতুন ভাড়া কার্যকর করে করা হয়েছে ৩৬৭২ টাকা তবে বর্তমানে নেওয়া হচ্ছে ২০০০ টাকা।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভাড়া কমিয়েও যাত্রী পাচ্ছে না লঞ্চগুলো। লঞ্চের চেয়ে কম ভাড়ায় যাওয়া যায় বাসে, বাচে সময়ও তাই যাত্রীদের পছন্দ সড়কপথ।

ব্যবসা আগের মতো না হওয়ায় কাজ হারানোর শঙ্কায় রয়েছে বেশিরভাগ শ্রমিক। ঢাকাপ্রকাশ-কে তারা জানান, এখন তো ব্যবসাই নেই, মালিকের আয় নেই। মালিকের আয় না থাকলে আমাদের বেতন দেবে কী করে। কাজ আমাদের এখন চলে যাবে। বেতন ঠিকঠাক মতো পাচ্ছি না। কীভাবে এই পেশায় থাকব?

সরেজমিনে দেখা যায়, পোস্তগোলার শ্মশান ঘাটে কাটা হচ্ছে লঞ্চ, কেজি ধরে বিক্রি করবেন মালিকরা। এক সময়ের জনপ্রিয় লঞ্চ কীর্তণখোলার নাম বদলে হয়েছে কামাল-১। কাজ চলছে সেটি কাটার। লোহা বিক্রি হচ্ছে কেজি দরে। বিক্রি করে দেওয়া হবে ইঞ্জিনও। কেটে বিক্রি হবে সেই অপেক্ষায় রয়েছে প্রিন্স সাকিন-৪। রাজধানী নামের আরেকটি লঞ্চ কাটা হয়েছে কিছুদিন আগে।

অধিকাংশ মালিকরা জানান, তেলের দাম বাড়ার পর যাত্রী নেই লঞ্চগুলোতে। অধিকাংশ যাত্রীই এখন সেতু দিয়ে যাতায়াত করেন। ব্যবসা আগের মতো নেই, তাই লঞ্চগুলো কেটে বিক্রি করছি। কোটি কোটি টাকা লস যাচ্ছে আমাদের। ৪০-৫০ কোটি টাকার লঞ্চ আমরা ৫-৬ কোটিতে বিক্রি করছি।

লঞ্চ কাটার ইজারা নেওয়া ককন্ট্রাক্টর হাসান বলেন, ‘আমরা মূলত ইজারা নিয়ে লঞ্চ কাটি। প্রতিটি লঞ্চে গড়ে ১০-১২ লাখ টাকার মজুরি খরচ হয়। আগে লঞ্চ মেরামত করতাম, এখন কাটাকাটির কাজ করছি, সামনে আরও লঞ্চ আসবে। একটা লঞ্চ কাটতে ৪০-৫০ দিনের মতো সময় লাগে। সাধারণত এসব লঞ্চ বানাতে ৫০ কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছিল। এখন এভাবে বিক্রি করে ২-৫ কোটি টাকা পাওয়া যায়।’

কামাল-১ কাটার কাজ করছেন সাজেদুর নামের এক শ্রমিক। তিনি বলেন, ‘আমরা প্লেন শিট কাটছি, লোহা কাটছি, ইঞ্জিন আলাদা করছি, সব বিক্রি করে দেওয়া হবে। ইঞ্জিন ব্যবহার হবে অন্য কোনো লঞ্চে, লোহা আর প্লেন শিট রিফাইন করে রড বা গ্রিল বানানোতে লাগবে।’

সাইফুদ্দিন নামের আরেক শ্রমিক জানান, ‘এখন আর নতুন লঞ্চ বানানো হচ্ছে না। তেলের দাম বাড়ার পর সবকিছুর দামই বেড়ে গেছে। যাত্রীও নেই। নতুন লঞ্চ বানিয়ে কী করবে? বরং যেসব লঞ্চ তৈরি হচ্ছিল সেগুলো বন্ধ আছে। একটা ভিআইপি লঞ্চ বানানোর কাজ শুরুর পর সেটা আবার কেটে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে।’

রাজধানীর সদরঘাটে লঞ্চ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এখন আগের মতো যাত্রী আসেন না। পদ্মা সেতু চালু হয়েছে, এ ছাড়া নানা কারণ। লঞ্চ সংশ্লিষ্টদের আশা ছিল, আরামে যাত্রার জন্য আবারও লঞ্চমুখী হবেন যাত্রীরা। তবে যাত্রী ফিরলেও আগের অবস্থা ফেরেনি। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে যেখানে শ্রনিকদের বেতন বাড়ার কথা, সেখানে নিয়মিত বেতন পাচ্ছেন না তারা। আছে চাকরি হারানোর ভয়।

সুরভি লঞ্চের কেরানি রহমান বলেন, ‘লঞ্চ এখন রোটেশন করে চলে। ৭-৮টার জায়গায় ৩টা চলে। কখন চাকরি চলে যায় আতঙ্কে আছি আনরা। মালিকপক্ষের তো সক্ষমতা থাকতে হবে, তেলের দাম বেড়েছে, জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে।’

মালিকপক্ষ বলছেন, আগের মতো এখন ব্যবসা নেই। সবকিছুর দাম বাড়লেও ভাড়া বেশি দিতে চায় না। আমরা অনেকেই ভাবছি ব্যবসা বন্ধ করে দেব। অনেকেই ইতিমধ্যে লঞ্চ কাটতে শুরু করেছে। লস দিয়ে ব্যবসা চালানো সম্ভব না।

লঞ্চ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আমাদের ব্যবসায় লোকসানের অন্যতম কারণ করোনায় মানুষের আর্থিক অবস্থা বাজে হয়েছে। পদ্মা সেতু চালু হয়েছে এবং সবচেয়ে বড় কারণ তেলের দাম বেড়ে যাওয়া। আমার মনে হয় যেই ডিজেল ও মবিল দেশে আসছে এসব বিশুদ্ধ নয়। অনেক লঞ্চ এখন কাটা হচ্ছে,বড় লঞ্চগুলোও হয়তো কাটা শুরু হবে।

এমএমএ/

Header Ad

ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ককে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ডিবিতে নেওয়া ওই তিন সমন্বয়ক হলেন- নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নিরাপত্তা এবং জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

নাহিদ, আসিফ ও আবু বাকের তিনজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

গতকাল শুক্রবার বিকেলে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে এই তিনজনকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠে।

গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, নাহিদ হাসপাতালের সপ্তম তলার ৭০৩ নম্বর কক্ষে আর আসিফ তৃতীয় তলার ৩১১ নম্বর কক্ষে ভর্তি ছিলেন। নাহিদের সঙ্গে তার স্ত্রী আর আসিফের সঙ্গে বাকের ছিলেন।

আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে দেশের মোবাইল ইন্টারনেট সেবা। ফলে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছেন কয়েক কোটি মানুষ। বিপাকে পড়েছেন এসব ইউজাররা। যদিও দিন দুয়েক আগে চালু করা হয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট। কিন্তু ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা কম। সীমিত পরিসরে চালু হওয়া এই ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের সুবিধা অনেকেরই নেই।

এদিকে মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে গত সপ্তাহে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছিলেন, রবি-সোমবারের মধ্যেই চালু হবে কাঙ্ক্ষিত মোবাইল ইন্টারনেট।

প্রতিমন্ত্রী পলক আশ্বাস দিয়েছেন, রবি সোমবারের মধ্যেই দেশে পুরোদমে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হবে।

তবে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হলেও ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করা যাবে কি না সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি।

এদিকে দেশে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি করতে গুগলের ক্যাশ সার্ভার চালুর জন্য আইআইজি অপারেটরদের নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন কমিশন (বিটিআরসি)।

জানা গেছে, দেশের আইন ও সরকারের নির্দেশনা না মানায় বন্ধ থাকবে মেটার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। তবে যদি ফেসবুক সরকারের নির্দেশনা মানার নিশ্চয়তা দেয়, তখনই এটি চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।

এর আগে, পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর গত ২৩ জুলাই রাতে পরীক্ষামূলকভাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালু করা হয়। কূটনীতিক পাড়া, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ, ফ্রিল্যান্সিং ও প্রযুক্তি এবং রফতানিমুখী খাত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এ সেবা চালু করা হয়। এরপর বুধবার (২৪ জুলাই) রাত থেকে বাসা-বাড়িতেও ইন্টারনেট সেবা মিলছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে কলকাতায় গত ২১ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে কেউ পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় চাইলে তাকে ফেরাবে না রাজ্য সরকার।

মমতার এমন মন্তব্যে আপত্তিও জানিয়েছিল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে কথা স্বীকারও করে নেওয়া হয়েছে। দিল্লি পৌঁছে অবশ্য বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে অবহিত। আমি সাতবারের সাংসদ ছিলাম, দুবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি আমি অন্যদের থেকে ভালো জানি। আমাকে শেখানোর দরকার নেই। বরং সঠিক নিয়মগুলো ওরাই শিখে নিক।

একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মমতা বলেছিলেন, আমি বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা বলার ভারত সরকার বলবে। তবে বাংলাদেশের কোনও অসহায় মানুষ যদি বাংলার দরজা খটখটায় তাহলে আমি তাদের আশ্রয় নিশ্চয়ই দেবো। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, উদ্বাস্তু হলে তাকে পাশের এলাকা সম্মান জানাবে। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও প্ররোচনা, উত্তেজনাতে না যাই। ছাত্রছাত্রীদের তাজা প্রাণ চলে যাচ্ছে, তার প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্য ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আপত্তি জানায়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই ধরনের মন্তব্যে বিভ্রান্তি বাড়বে।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জওসওয়াল জানিয়ে দেন, অন্য কোনও রাষ্ট্র সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।

সর্বশেষ সংবাদ

ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক
আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে