সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৩১ ভাদ্র ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘দানব’ হয়ে ওঠা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে গলদ দেখছেন বিশেষজ্ঞরা

দানব হয়ে উঠছে ডেঙ্গু। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে প্রতিদিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। মৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে প্রতিদিন। হঠাৎ করে ডেঙ্গুর এমন ভয়ঙ্কর রূপ নিয়ে উদ্বিগ্ন বিশেজ্ঞরা।

তারা মনে করছেন, ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে গলদ রয়েছে। শুধু মশক নিধনকর্মীদের উপর নির্ভরশীল না থেকে মশা নিয়ন্ত্রণে সিটি করপোরেশনকে স্বেচ্ছাসেবীদের সম্পৃক্ত করার উদ্যোগ, পর্যাপ্ত কীটতত্ত্ববিদ নিয়োগ দেওয়া ও হটস্পট ব্যবস্থাপনার মতো বিষয়গুলো সফল করতে পারলেই শুধু ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব কমতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, বর্তমানে ডেঙ্গু মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। যেই অক্টোবরে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব কমে সেই অক্টোবরেই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন সবচেয়ে বেশি ৮৬ জন। নভেম্বরের সাত দিনেই মারা গেছেন ৩৬জন মানুষ। কাজেই ডেঙ্গুর গতিপ্রকৃতিও পরিবর্তিত হয়ে শক্তিশালী হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন সরকারি সংস্থা নানা তৎপরতা শুরু করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ওষুধ ছিটানো, সরকারি অফিসের কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিল, বিনামূল্যে অ্যারোসল বিতরণ এবং সেলিব্রেটিদের সঙ্গে পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মাধ্যমে জনসচেতনতা তৈরি করা ইত্যাদি। কিন্তু এসব উদ্যোগ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখতে পারছে না বলেই অভিযোগ অনেকের।

বিশেষজ্ঞদের অনেকেই কলকাতার উদাহরণ টেনে বলছেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কলকাতায় নেওয়া পদক্ষেপের দিকে তাকালে এবং একই রকম পদক্ষেপ নিলে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবের ভয়াবহতা প্রশমিত হতে পারে। কলকাতার ১৪৪টি ওয়ার্ডের প্রতিটিতে, সিটি করপোরেশনের ২০ থেকে ২৫ জন কর্মচারী রয়েছে। যাদের মধ্যে কেউ কেউ প্রচারের কাজ চালায়, অন্যরা পানি জমে আছে কি না সেদিকে নজর রাখে। কোথাও ডেঙ্গু হলে তারা খুব দ্রুত সেখানে পৌঁছে এডিস মশার লার্ভা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে।

করপোরেশনের মনিটরিং কর্মীরা পানি জমে আছে এমন ভবনকে ১ লাখ রুপি পর্যন্ত জরিমানা করতে পারবেন এমন আইন করা হয়েছে। কলকাতার এই উদ্যোগ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করছে বলেই দাবি সংশ্লিষ্টদের।

কিন্তু ঢাকায় দুই সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম মূলত মশক নিধনকর্মীদের উপর নির্ভরশীল। যদিও কিছু ব্যতিক্রমও আছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম মাঝে মাঝে নগরবাসীদের সচেতন করতে লিফলেট বিতরণ করছেন। কিন্তু আদতে সিটি করপোরেশনের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবীদের সংযুক্ত করে এডিস নিধনের কাজ করলে সুফল পাওয়া যাবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের একটি বড় শক্তি হলো জাতীয় দুর্যোগে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করার লোকের অভাব নেই। অতীতে বহুবার দেখা গেছে কীভাবে মানুষ বিভিন্ন বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ের সময় স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করে। এই স্বেচ্ছাসেবকদের ডেঙ্গুর উৎস নির্মূলের জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে। সরকার উদ্যোগ নিলে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থী এ কাজে আগ্রহ নিয়ে অংশগ্রহণ করবে।

এ প্রসঙ্গে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলামও সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে এডিস নিয়ন্ত্রণে জনসম্পৃক্ততার তাগিদ দিয়ে বলেন, এডিস মশার প্রজননক্ষেত্র ধ্বংস করার সরকারি প্রচেষ্টায় জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. বেনজির আহমেদ ঢাকাপ্রকাশে-কে বলেন, মশক নিধনে দুই সিটি করপোরেশন মুলত মশক নিধন কর্মীদের উপর নির্ভরশীল। অথচ পর্যাপ্ত কীটতত্ত্ববিদ নাই। আগে তো একেবারেই ছিল না। এ নিয়ে অনেক কথাবার্তা হওয়ার পর হাতেগোণা কয়েকজন কীটতত্ত্ববিদকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে জনসম্পৃক্ততার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক এই পরিচালক বলেন, মশা নিয়ন্ত্রণে ব্যপকমাত্রায় জনসম্পৃক্ততা ঘটাতে না পারলে এক্ষেত্রে আদৌ সফলতা আসবে না।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সব এলাকায় এক সঙ্গে মশা নিধন কার্যক্রম চালাতে হবে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে দুই সিটি করপোরেশন ওয়ার্ডভিত্তিক মশক নিধন কার্যক্রম গ্রহণ করে।

এ প্রসঙ্গে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেন বলছেন, একক কোনো পন্থা দিয়ে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। একাধিক পন্থায় কাজ করতে হবে। একসঙ্গে যদি সব এলাকায় মশা নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা যায় তাহলে এটি সুফল বয়ে আনবে।

আরেকটি বিষয় হলো হটস্পট ব্যবস্থাপনা। হটস্পট ধরে ক্রাশ প্রোগ্রাম করার তাগিদ দেন সংশ্লিষ্টরা। উদাহরণ হিসেবে তারা বলছেন, কোনো বাড়িতে ডেঙ্গু রোগী পাওয়া গেলে আশেপাশে আধা কিলোমিটার এলাকায় যাতে উড়ন্ত মশা না বেঁচে থাকে সেই ব্যবস্থা করা। কিন্তু এক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনের এমন উদ্যোগের অভাব রয়েছে বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের।

জানতে চাইলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও কীটতত্ত্ববিদ কবিরুল বাশার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, হটস্পট ধরে ক্রাশ প্রোগ্রাম করতে হবে। এসব হটস্পট ব্যবস্থাপনায় আমরা ব্যর্থ হয়েছি।

এনএইচবি/এমএমএ/

 

Header Ad

মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ব মানবতার জন্য অনুসরণীয় আদর্শ: প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে; প্রতিটি ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে তিনি বিশ্ব মানবতার জন্য অনিন্দ্য সুন্দর অনুসরণীয় শিক্ষা ও আদর্শ রেখে গেছেন; যা প্রতিটি যুগ ও শতাব্দীর মানুষের জন্য মুক্তির দিশারি হিসেবে পথ দেখাবে।

সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ‘পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)’ উপলক্ষে আজ রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) দেওয়া এক বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব, বিশ্বমানবতার মুক্তির দিশারি, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাতের পবিত্র স্মৃতিবিজড়িত ১২ রবিউল আউয়াল ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) বিশ্ববাসী বিশেষত মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত দিন। এ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মুসলিম উম্মাহকে আন্তরিক মোবারকবাদ জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন হজরত মুহাম্মদ (সা.) কে বিশ্বজগতের হেদায়েত ও নাজাতের জন্য ‘রাহমাতুল্লিল আলামিন’ তথা সারা জাহানের রহমত হিসেবে প্রেরণ করেছেন। নবী করিম (সা.) সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘হে নবী, আমি আপনাকে সমগ্র বিশ্বজগতের জন্য কেবল রহমতরূপে প্রেরণ করেছি’ (সূরা আল-আম্বিয়া, আয়াত: ১০৭)। মুহাম্মদ (সা.) এসেছিলেন তওহিদের মহান বাণী নিয়ে। সব ধরনের কুসংস্কার, অন্যায়, অবিচার, পাপাচার ও দাসত্বের শৃঙ্খল ভেঙে মানবসত্তার চিরমুক্তি, শান্তি, প্রগতি ও সামগ্রিক কল্যাণের বার্তা নিয়ে এসেছিলেন তিনি। বিশ্ববাসীকে তিনি মুক্তি ও শান্তির পথে আসার আহ্বান জানিয়ে অন্ধকার যুগের অবসান ঘটিয়েছিলেন এবং সত্যের আলো জ্বালিয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, আজকের দ্বন্দ্ব-সংঘাতময় বিশ্বে মহানবীর (সা.) অনুপম জীবনাদর্শ, তার সর্বজনীন শিক্ষা ও সুন্নাহর অনুসরণ এবং ইবাদতের মাধ্যমেই বিশ্বের শান্তি, ন্যায় এবং কল্যাণ নিশ্চিত হতে পারে বলে আমি মনে করি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, ধর্মীয় ও পার্থিব জীবনে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর সুমহান আদর্শ ও সুন্নাহ বিশ্ববাসীর জন্য সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ, উৎকৃষ্টতম অনুসরণীয় ও অনুকরণীয় এবং এর মধ্যেই মুসলমানদের অফুরন্ত কল্যাণ, সফলতা ও শান্তি নিহিত রয়েছে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস ‘পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)’ উপলক্ষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহ তথা বিশ্ববাসীর শান্তি, মঙ্গল ও সমৃদ্ধি কামনা করে বলেন, মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে মহানবী (সা.) এর সুমহান আদর্শ ও সুন্নাহ যথাযথভাবে অনুসরণের মাধ্যমে দেশ, জাতি ও মানবতার কল্যাণে কাজ করার তৌফিক দান করুন। আমিন।

সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে যৌক্তিক সমালোচনা করার কথা বললেন নওগাঁর ডিসি আব্দুল আউয়াল

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় কর্মরত অনলাইন, ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল।

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর ) বিকেলে জেলা প্রশাসকের অফিস কক্ষে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় নওগাঁয় বিদ্যমান সমস্যা-সম্ভাবনা তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন- নওগাঁয় অনলাইন, ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকরা।

এতে বক্তারা নওগাঁর সুখ্যাতি সম্পন্ন ধান, আম, পর্যটনসহ বিভিন্ন সম্ভাবনা তুলে ধরে সড়ক যোগাযোগ,শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবার প্রভৃতি সমস্যা সমাধানে জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এসময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল যৌক্তিক সমালোচনা করুন উল্লেখ করে বলেন, ‘কাজে সমালোচনা থাকবে। তবে সেটা হতে হবে যৌক্তিক। প্রশংসা যেমন আমাদের অনুপ্রাণিত করে, তেমনি সমালোচনা থেকে শিখতেও পারি। তবে অবশ্যই সেটা হতে হবে যৌক্তিক। আমার চলার পথে কোন ভুল হলে ধরিয়ে দিবেন, যাতে সঠিকভাবে কাজ করতে পারি।’

তিনি আরোও বলেন, ‘আমি সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে চাই। জনগণ যাতে সেবা নিতে এসে কোন ধরনের হয়রানি না হয় এবং কাঙ্খিত সেবা পায় সে ব্যাপারে আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে কথা বলবো। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন না হলে পর্যটন শিল্পের বিকাশ হবে না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

স্বাস্থ্য সেবার মান,দুর্নীতি রোধে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কথা বলা হবে। বিষয়গুলো নিয়ে আমরা এক সঙ্গে কাজ করতে চাই।’

এ সময় তিনি নওগাঁর সার্বিক উন্নয়নে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন।

উল্লেখ, নওগাঁ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল তার জন্ম রংপুর জেলার মিঠাপুর উপজেলায়। তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স, মাষ্টার্স করেন এবং ২৫ তম ব্যাচে বিসিএস এর মাধ্যমে প্রশাসন ক্যাডারে যোগ দেন। তার পিতা একজন শিক্ষক ও মাতা একজন গৃহিনী, তিনি দুই সন্তানের জনক।

তিনি তার বর্ণাঢ্য জীবনে দূদুক সহ বিভিন্ন জেলায় গুরুত্বপূর্ণ দ্বায়িত্ব পালন শেষে গত ১৪ সেপ্টেম্বর নওগাঁ জেলা প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হোন।

আর্থিক খাত সংস্কারে ১০০ কোটি ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক

ছবি: সংগৃহীত

গত ১৫ বছর একের পর এক অনিয়মে ভঙ্গুর বাংলাদেশের আর্থিক খাত সংস্কারে প্রায় ১০০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক।

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

বাংলাদেশকে ১০০ কোটি বা ১ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক জানিয়ে হুসনে আরা শিখা বলেন, এই মধ্যে পলিসি বেসড লোন হিসেবে ৭৫০ মিলিয়ন ডলার এবংইনভেস্টমেন্ট লোন ও গ্যারান্টি ফ্যাসিলিটি হিসেবে ২৫০ মিলিয়ন ডলারের ঋণ সহায়তা দেওয়া হবে।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বিশ্বব্যাংকের বোর্ডে এ ঋণ অনুমোন হওয়ার কথা রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, তবে এই ঋণ পেতে তিনটি শর্ত পালন করতে হবে বাংলাদেশকে।

বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, বেসরকারি খাতে অ্যাসেস ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি করা, আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে খেলাপি ঋণের নতুন সংজ্ঞায়ন করা, নতুন গঠিত টাস্কফোর্সের অডিট ফার্মের কার্যবিবরণী বিশ্বব্যাংকে উপস্থাপন করার শর্ত মানতে হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ব মানবতার জন্য অনুসরণীয় আদর্শ: প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে যৌক্তিক সমালোচনা করার কথা বললেন নওগাঁর ডিসি আব্দুল আউয়াল
আর্থিক খাত সংস্কারে ১০০ কোটি ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক
এবার ডিম ও মুরগির দাম ধার্য করে দিল সরকার
পদত্যাগ চাইলে রাগে সোহেল তাজকে গান শুনিয়েছিলেন শেখ হাসিনা
বাংলাদেশিদের নিয়ে তোপ দাগলেন নরেন্দ্র মোদি
‘শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট’-এর সদস্য কনকচাঁপা-নিপুণ-নওশাবা
মারধরের পর সাবেক এমপি শাহে আলমকে থানায় দিলো উত্তেজিত জনতা
সংসদ থেকে খোয়া গেছে ৯০ লাখ টাকা, ফেরত আনার সিদ্ধান্ত
পুলিশের মনোবল ফেরানোই এখন বড় চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন কমিশনার
আওয়ামী লীগ সরকার পতনে চল্লিশা আয়োজন ইবি শিক্ষার্থীদের
দেশ পুনর্গঠনে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
বৃষ্টি থামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
নওগাঁয় ডিবির অভিযানে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল
কুড়িগ্রামের রাজিবপুরে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় ৪ আসামি এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে
ভারত বধের লক্ষ্য নিয়ে দেশ ছাড়ল বাংলাদেশ দল
টাঙ্গাইলে বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে অধ্যক্ষ নিয়োগের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার প্রমাণ পেলেই ব্যবস্থা: ত্রাণ উপদেষ্টা
এমপি ফজলে করিমের ২৪ বছরের গুম-খুনের রাজত্ব