
‘দানব’ হয়ে ওঠা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে গলদ দেখছেন বিশেষজ্ঞরা
০৭ নভেম্বর ২০২২, ০৯:২৬ পিএম | আপডেট: ০১ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৫ পিএম

দানব হয়ে উঠছে ডেঙ্গু। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে প্রতিদিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। মৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে প্রতিদিন। হঠাৎ করে ডেঙ্গুর এমন ভয়ঙ্কর রূপ নিয়ে উদ্বিগ্ন বিশেজ্ঞরা।
তারা মনে করছেন, ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে গলদ রয়েছে। শুধু মশক নিধনকর্মীদের উপর নির্ভরশীল না থেকে মশা নিয়ন্ত্রণে সিটি করপোরেশনকে স্বেচ্ছাসেবীদের সম্পৃক্ত করার উদ্যোগ, পর্যাপ্ত কীটতত্ত্ববিদ নিয়োগ দেওয়া ও হটস্পট ব্যবস্থাপনার মতো বিষয়গুলো সফল করতে পারলেই শুধু ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব কমতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, বর্তমানে ডেঙ্গু মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। যেই অক্টোবরে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব কমে সেই অক্টোবরেই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন সবচেয়ে বেশি ৮৬ জন। নভেম্বরের সাত দিনেই মারা গেছেন ৩৬জন মানুষ। কাজেই ডেঙ্গুর গতিপ্রকৃতিও পরিবর্তিত হয়ে শক্তিশালী হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন সরকারি সংস্থা নানা তৎপরতা শুরু করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ওষুধ ছিটানো, সরকারি অফিসের কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিল, বিনামূল্যে অ্যারোসল বিতরণ এবং সেলিব্রেটিদের সঙ্গে পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মাধ্যমে জনসচেতনতা তৈরি করা ইত্যাদি। কিন্তু এসব উদ্যোগ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখতে পারছে না বলেই অভিযোগ অনেকের।
বিশেষজ্ঞদের অনেকেই কলকাতার উদাহরণ টেনে বলছেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কলকাতায় নেওয়া পদক্ষেপের দিকে তাকালে এবং একই রকম পদক্ষেপ নিলে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবের ভয়াবহতা প্রশমিত হতে পারে। কলকাতার ১৪৪টি ওয়ার্ডের প্রতিটিতে, সিটি করপোরেশনের ২০ থেকে ২৫ জন কর্মচারী রয়েছে। যাদের মধ্যে কেউ কেউ প্রচারের কাজ চালায়, অন্যরা পানি জমে আছে কি না সেদিকে নজর রাখে। কোথাও ডেঙ্গু হলে তারা খুব দ্রুত সেখানে পৌঁছে এডিস মশার লার্ভা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে।
করপোরেশনের মনিটরিং কর্মীরা পানি জমে আছে এমন ভবনকে ১ লাখ রুপি পর্যন্ত জরিমানা করতে পারবেন এমন আইন করা হয়েছে। কলকাতার এই উদ্যোগ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করছে বলেই দাবি সংশ্লিষ্টদের।
কিন্তু ঢাকায় দুই সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম মূলত মশক নিধনকর্মীদের উপর নির্ভরশীল। যদিও কিছু ব্যতিক্রমও আছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম মাঝে মাঝে নগরবাসীদের সচেতন করতে লিফলেট বিতরণ করছেন। কিন্তু আদতে সিটি করপোরেশনের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবীদের সংযুক্ত করে এডিস নিধনের কাজ করলে সুফল পাওয়া যাবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের একটি বড় শক্তি হলো জাতীয় দুর্যোগে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করার লোকের অভাব নেই। অতীতে বহুবার দেখা গেছে কীভাবে মানুষ বিভিন্ন বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ের সময় স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করে। এই স্বেচ্ছাসেবকদের ডেঙ্গুর উৎস নির্মূলের জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে। সরকার উদ্যোগ নিলে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থী এ কাজে আগ্রহ নিয়ে অংশগ্রহণ করবে।
এ প্রসঙ্গে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলামও সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে এডিস নিয়ন্ত্রণে জনসম্পৃক্ততার তাগিদ দিয়ে বলেন, এডিস মশার প্রজননক্ষেত্র ধ্বংস করার সরকারি প্রচেষ্টায় জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. বেনজির আহমেদ ঢাকাপ্রকাশে-কে বলেন, মশক নিধনে দুই সিটি করপোরেশন মুলত মশক নিধন কর্মীদের উপর নির্ভরশীল। অথচ পর্যাপ্ত কীটতত্ত্ববিদ নাই। আগে তো একেবারেই ছিল না। এ নিয়ে অনেক কথাবার্তা হওয়ার পর হাতেগোণা কয়েকজন কীটতত্ত্ববিদকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে জনসম্পৃক্ততার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক এই পরিচালক বলেন, মশা নিয়ন্ত্রণে ব্যপকমাত্রায় জনসম্পৃক্ততা ঘটাতে না পারলে এক্ষেত্রে আদৌ সফলতা আসবে না।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সব এলাকায় এক সঙ্গে মশা নিধন কার্যক্রম চালাতে হবে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে দুই সিটি করপোরেশন ওয়ার্ডভিত্তিক মশক নিধন কার্যক্রম গ্রহণ করে।
এ প্রসঙ্গে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেন বলছেন, একক কোনো পন্থা দিয়ে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। একাধিক পন্থায় কাজ করতে হবে। একসঙ্গে যদি সব এলাকায় মশা নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা যায় তাহলে এটি সুফল বয়ে আনবে।
আরেকটি বিষয় হলো হটস্পট ব্যবস্থাপনা। হটস্পট ধরে ক্রাশ প্রোগ্রাম করার তাগিদ দেন সংশ্লিষ্টরা। উদাহরণ হিসেবে তারা বলছেন, কোনো বাড়িতে ডেঙ্গু রোগী পাওয়া গেলে আশেপাশে আধা কিলোমিটার এলাকায় যাতে উড়ন্ত মশা না বেঁচে থাকে সেই ব্যবস্থা করা। কিন্তু এক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনের এমন উদ্যোগের অভাব রয়েছে বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের।
জানতে চাইলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও কীটতত্ত্ববিদ কবিরুল বাশার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, হটস্পট ধরে ক্রাশ প্রোগ্রাম করতে হবে। এসব হটস্পট ব্যবস্থাপনায় আমরা ব্যর্থ হয়েছি।
এনএইচবি/এমএমএ/

তদন্তের প্রয়োজনে ড. ইউনুসকে ডাকা হয়েছে, আসা না আসা তার ব্যাপার :দুদক চেয়ারম্যান
০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:৩৫ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০২:০৩ এএম

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেছেন, তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন তাই ডেকেছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনুস দুদকে আসবেন কি না, এটা তার ব্যাপার।
মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান।
অর্থপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোবেলজয়ী ড. ইউনূসসহ ১৩ জনকে দুদকে তলব করা হয়েছে। আগামী ৪ ও ৫ অক্টোবর দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ চলবে।
এদিন বিকেলে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কাউকে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়টি কমিশনের কাজ নয়। মামলা হবে কি, হবে না এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। এ ব্যাপারে মামলা হয়েছে, এখন তদন্ত কর্মকর্তা ঠিক করবেন কাকে ডাকবেন তিনি। যাকে প্রয়োজন মনে করবেন তাকে ডাকবেন। তার নিজস্ব বিষয় এটা।
তিনি আরও বলেন, তলবের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর জানতে পেরেছি আমি। তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন, তাই ডেকেছেন। তিনি আসলে ভালো, আর না আসলে সেটা তার ব্যাপার।
এছাড়া ড. ইউনূসকে হয়রানি করা হচ্ছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কেন হয়রানি করা হবে তাকে। শ্রমিকদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগের ভিত্তিতে কারখানা পরিদপ্তর থেকে তদন্ত প্রতিবেদনের সূত্র ধরে তদন্ত করেছে দুদক এবং মামলা হয়েছে। আপনারা এটাকে কেন হয়রানি বলছেন?
এর আগে ২০২২ সালের ২৩ জুলাই নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে দুদকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেয় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। অভিযোগে বলা হয়, ১৯৯৬ সাল থেকে গ্রামীণ টেলিকমের বেশিরভাগ লেনদেনই সন্দেহজনক। শুধু তাই নয়, আইএলওতে দেয়া শ্রমিকদের অর্থপাচারের অভিযোগেরও তদন্ত চায় সংস্থাটি।

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে :ওবায়দুল কাদের
০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:৪৯ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০২:১৩ এএম

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, দিল্লি কিংবা আমেরিকারসহ সবার সঙ্গে আওয়ামী লীগের বন্ধুত্ব রয়েছে, কারও সঙ্গে শত্রুতা নেই।
মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নিষেধাজ্ঞা কিংবা ভিসা নীতির পরোয়া করে না, বিএনপি যতই ষড়যন্ত্র করুক বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচন হবেই হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনও চিন্তা নেই, এটা সঠিক সময় অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি কোনো কারণে ফাউল করলে লাল কার্ড। তারা আন্দোলনের হেরে গেছে, নির্বাচনেও হেরে যাবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, খালেদা জিয়া ছাড়া ইলেকশনে না যাওয়ার হুমকি বিএনপি আর কত দেবে? বিএনপি খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন করবে না, এ কথা একেবারেই মিথ্যা। তাদের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার জন্য একটি আন্দোলনও করতে পারলেন না।
সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি আবারও ক্ষমতায় গেলে দেশের সম্পদ চুরি, লুটপাট, ষড়যন্ত্র সন্ত্রাস করবে। গণতন্ত্রকেও গিলে খাবে। আবারও এই দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানাবে। তাদের নেতা কাপুরুষের মতো লন্ডনে পালিয়ে বেড়াচ্ছে কেন, সাহস থাকলে ঢাকায় আসুক।
দেশের জনগণকে শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ছাড়া জনপ্রিয়, বিশ্বস্ত এবং সাহসী নেতা আর নেই। জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম।

অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই ঘরে ফিরব: বিএনপির আমির খসরু
০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:৪৬ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০২:১১ এএম

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই তার পর আমরা ঘরে ফিরব।
মঙ্গলবার সকালে রাজবাড়ী সদর উপজেলার গোয়ালন্দ মোড় এলাকায় ২ ঘণ্টাব্যাপী রোডমার্চ অনুষ্ঠিত হয়। এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌদুরী।
তিনি বলেন, মানবতার মা বেগম খালেদা জিয়া খুবই অসুস্থ। তাকে চিকিৎসা করা খুবই জরুরি কিন্তু সরকার নানান রকম দোহাই দিয়ে কালক্ষেপণ করছে।
তিনি বলেন, একটি অবৈধ সরকার ক্ষমতা টেকানোর জন্যে একের পর এক অবৈধ কাজ করে যাচ্ছে। তাদের ভয়, বেগম খালেদা জিয়া যদি দেশের বাইরে যান, তবে তাদের ক্ষমতাচ্যুত হতে হবে, তবে তারেক রহমান দেশে চলে আসবেন।
বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রধান বক্তা বেগম সেলিমা রহমান, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার মাশুকুর রহমান মাশুক, জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক শাহাজাদা মিয়া,বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং একদফা আদায়ের লক্ষ্যে ফরিদপুর বিভাগীয় রোডমার্চের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।