শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

তারপরও কাটছে না ডলার সংকট

নানা পদক্ষেপ নেওয়ার পরও কাটছে না ডলার সংকট। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর বিশ্ব পরিস্থিতি টালমাটাল হতে শুরু করলে অস্থির হয়ে উঠে ডলারের বাজার। ডলারের দাম বাড়তে বাড়তে গিয়ে ঠেকে ১০৭ টাকায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ১২ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করে। কিন্তু তাতেও সংকট কাটেনি। ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে আমদানিতেও হ্রাস টানা হয়। গত নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে রেকর্ড ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশে পৌঁছায়।

বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে রেমিট্যান্স বাড়িয়ে এবং আমদানি ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করেই ডলার সংকট দূর করা হবে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমদানি নিয়ন্ত্রণ কোনো সমাধান নয়। এটা চলতে থাকলে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাবে। অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর আব্দুর রউফ তালুকদার সম্প্রতি জানিয়েছেন, ডলার সমস্যা কাটিয়ে উঠতে আরও কিছু দিন সময় লাগবে।

এদিকে গত বছর মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রায় ১১ লাখ বাংলাদেশি গিয়েছেন কর্মসংস্থানের উদ্দেশে। কিন্তু সেই তুলনায় দেশে রেমিট্যান্স আসার পরিমান অনেক কম। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, হুন্ডির কারণে বৈধ পথে রেমিট্যান্স আসছে না। নানরকম ঝামেলার কারণে বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশিরা অবৈধ পথে অর্থাৎ ব্যাংকের চেয়ে হুন্ডিতে টাকা পাঠাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।

রেমিট্যান্স কম আসার কারণে বাধ্য হয়েই রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত বছরে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে ১২ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে। তারপরও ডলার সংকট ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বর্তমানে ডলার সংকটের কারণে বিলাসী পণ্য আমদানি বন্ধ রয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সহনীয় মাত্রায় ডলার বিক্রি করতে বললেও বিভিন্ন ব্যাংক বেশি দামে ডলার বিক্রি করেছে। এই সুযোগে ব্যাংকগুলো হাজার কোটি টাকার বেশি অতিরিক্ত মুনাফা করেছে। এ নিয়ে হইচই পড়লে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্নভাবে পরিদর্শন করে ১২টি ব্যাংকের বিরুদ্ধে শান্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়।

ডলার সংকটের ব্যাপারে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, হুন্ডির প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় গত কয়েক মাস থেকে রেমিট্যান্স কমে যায়। এ জন্য সরকারি আমদানি ব্যয় মেটাতে রিজার্ভ থেকে ডলার সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। গত বছরে প্রায় ১২ বিলিয়ন (১২০০ কোটি) ডলার বিক্রি করা হয়েছে।

এই সময়ে আমদানি ব্যয়ও প্রায় অর্ধেকে নেমেছে। আগে প্রতি মাসে প্রায় আট বিলিয়ন ডলার আমদানিতে ব্যয় হলেও তা কমে সাড়ে চার বিলিয়নে নেমে এসেছে।

এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাহী পরিচালক বলেন, দেখেন আমেরিকা ডিপোজিটে (আমানত) ৭ শতাংশ সুদ দিচ্ছে। কাজেই সবাই ইউএসএ তে চলে যাচ্ছে। তাদের চাহিদাও বাড়ছে। এরফলে ব্রিটেন, শ্রীলঙ্কা. জার্মানিসহ সারা বিশ্বে ডলার সংকটের প্রভাব পড়েছে। তাই আমাদের একমাত্র উপায় হচ্ছে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়িয়ে আমদানি ব্যয় কমানো। এ জন্য আমরা সেই পথে যাচ্ছি। বিলাসী পণ্যের ব্যবহারে কঠোর হচ্ছি, যাতে ডলারের চাহিদা কমে যায়। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক ১০০ টাকায় ডলার বিক্রি করছে। রেমিট্যান্সে ১০৭ টাকা ও রপ্তানিতে ১০৩ টাকা দিতে বলা হয়েছে। যাতে প্রবাসীরা বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠায়। হুন্ডি কম হয়।

এদিকে মুদ্রানীতি ঘোষণার সময় গত ১৫ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারও বলেছেন, জুলাই মাসে আমদানি কমাতে আমরা নানা পদক্ষেপ নিয়েছি। বেশি দামে ঋণপত্র যেন খোলা না হয়, সে জন্য ব্যবস্থা নিয়েছি। এসব পদক্ষেপের ফলে আমদানি কমেছে। এখন প্রতি মাসে আমদানিতে যে খরচ হচ্ছে, রপ্তানি আয় ও প্রবাসী আয় তার চেয়ে বেশি। তবে আগের আমদানি দায় এখন পরিশোধ করতে হচ্ছে। এ জন্য ডলারের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে আরও কিছুদিন সময় লাগবে। এ ছাড়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুদ বৃদ্ধি ও করোনার ওপর নির্ভর করছে ডলার–সংকট সুরাহার বিষয়টি।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায়, করোনার সময় দেশে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসে। এরফলে ২০২১ সালের আগস্টে রিজার্ভ বেড়ে ৪৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছে। এরপর থেকেই রেমিট্যান্স কমতে থাকে। রেমিট্যান্স কম আসায় রিজার্ভও কমে যাচ্ছে। কারণ সরকারি আমদানির জন্য ডলার বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ডলার বিক্রি করতে থাকায় ও রেমিট্যান্স কমে যাওয়ায় গত বছরের আগস্টের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে বর্তমানে ৩৩ বিলিয়নের কম দাঁড়িয়েছে।

ডলার সংকট কিভাবে দূর হবে জানতে চাইলে অর্থনীতিবিদ ও বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিআরআই এর নির্বাহী পরিচালক এবং ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. আহসান এইচ মনসুর ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ডলারের দাম ফ্রি করে দিতে হবে। তা না করলে সংকট দূর হবে না। কারণ বর্তমানে ডলারের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। আমদানি কমানো বা নিয়ন্ত্রণ করা কোনো সমাধান নয়। এটা চলতে থাকলে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাবে। বিনিয়োগ কমে যাবে। সামনে নির্বাচন। এ জন্য হুন্ডি বাড়ছে। সরকারের বিভিন্ন দুর্বলতার কারণেই অর্থ পাচার হচ্ছে। বাণিজ্যের নামে আন্ডার ও ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে অর্থ পাচার হচ্ছে। মানে ডলার চলে যাচ্ছে। এ জন্য ডলার সংকট ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।

এনএইচবি/এএস

Header Ad
Header Ad

অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

ছবি: সংগৃহীত

ভারত-পাকিস্তানের চলমান দ্বন্দ্বের প্রভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) আঠারোতম আসর স্থগিত করেছে বিসিসিআই। আজ (শুক্রবার) জরুরি এক বৈঠক শেষে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইপিএলের গভর্নিং কাউন্সিল।

এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পরবর্তী সিদ্ধান্ত আসা পর্যন্ত স্থগিত থাকবে আইপিএল। টুর্নামেন্টের বাকি সূচি ও ভেন্যু নতুন করে পর্যালোচনার পর ঘোষণা করা হবে। এখন পর্যন্ত চলতি মৌসুমে ৫৮টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে গ্রুপ পর্বের। প্লে অফের আগে বাকি আছে আরও ১২ ম্যাচ।

ভারত-পাকিস্তানের চলমান এই সঙ্কট, দুই প্রতিবেশি রাষ্ট্রের আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণের কারণে নিরাপত্তা ঝুঁকিতে আছেন আইপিএল খেলতে যাওয়া বিদেশি ক্রিকেটাররাও। বিসিসিআই জানিয়েছে, সব বিদেশি ক্রিকেটারকেই তাদের নিজ নিজ দেশের পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। ইতোমধ্যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজিকে টুর্নামেন্ট স্থগিতের ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে বিসিসিআই।

মূলত গতকাল ধর্মশালায় পাঞ্জাব কিংস ও দিল্লি ক্যাপিটাল ম্যাচের প্রথম ইনিংসের মাঝপথে হঠাত করেই বন্ধ হয়ে যায় মাঠের তিনটি ফ্লাডলাইট। নিরাপত্তা শংকায় এর মিনিট দশেক পরই পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয় ম্যাচ। সীমান্তবর্তী বেশ কয়টি বিমানবন্দরু ঘোষণা করেছে ভারত, এর মধ্যে আছে ধর্মশালার একমাত্র বিমানবন্দরটিও। সে কারণে বিশেষ ট্রেন যোগে খেলোয়াড় ও সাপোর্ট স্টাফদের সরিয়ে নেয়ার কথা জানান, বিসিসিআই সভাপতি রাজিব শুক্লা।

Header Ad
Header Ad

এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার পর এবার দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ফেরার অপেক্ষায় রয়েছেন নেতাকর্মীরা। এরইমধ্যে তার রাজনৈতিক কার্যালয় গোছানো ও নিরাপত্তা প্রস্তুতি নেয়া শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে।

নানা প্রতিকূলতার পর লন্ডনে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ আর পরিবারের সান্নিধ্যে চার মাস কাটিয়ে গত মঙ্গলবার (৬ মে) দেশে ফিরেছেন বেগম খালেদা জিয়া। হেঁটে ঢুকেছেন গুলশানের বাসা ফিরোজায়। সঙ্গে ফিরেছেন দুই পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান ও সৈয়দা শামিলা রহমানও। এবার অপেক্ষা শুধু তারেক রহমানের দেশে ফেরার।

বিএনপি নেতারা বলছেন, আপসহীন চরিত্রে গণতন্ত্রের প্রতীক বেগম জিয়া। যথাসময়ে উন্নত চিকিৎসা না পাওয়ার আক্ষেপ তাদের। তবে শারীরিক জটিলতায় মাঠের রাজনীতিতে পুরোদমে সক্রিয় না হতে পারলেও চেয়ারপারসনের উপস্থিতি নেতাকর্মীদের উদ্যম বাড়াবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, খালেদা জিয়া জীবনে কোনোদিন রাজনীতিতে আপস করেননি। তাকে হেঁটে জেলে যেতে হয়েছে, হুইলচেয়ারে বের হতে হয়েছে শেখ হাসিনার নির্যাতনে। কিন্তু সেসময় তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হতে পারতেন। উনাকে কোনোদিনই বাংলাদেশ দূরে রাখতে পারেননি।’

দীর্ঘদিন নির্বাসিত তারেক রহমানও দেশে ফেরার জন্য প্রস্তুত জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘তার ফেরার পরে এখানকার অবস্থান, রাজনৈতিক কার্যালয় এবং নিরাপত্তায় কী ব্যবস্থা নেয়া হবে, এর আয়োজন আমরা শুরু করে দিয়েছি। আমরা আশা করি তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন।’

তারেক রহমানের সহধর্মিণী ডা. জোবাইদা রহমানকে ঘিরে কর্মীদের মাঝে বাড়তি উন্মাদনা দেখা গেলেও নেতারা জানান, এখনই রাজনীতিতে অংশ নিতে আগ্রহী নন তিনি।

Header Ad
Header Ad

পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

ছবি: সংগৃহীত

পদ্মা নদী থেকে ধরা প্রায় দুই কেজি ওজনের একটি ইলিশ বিক্রি হয়েছে সাড়ে আট হাজার টাকায়। আজ শুক্রবার সকালে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া বাজারে ইলিশটি নিলামে বিক্রি হলে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী আট হাজার টাকায় কেনেন। পরে তিনিও যোগাযোগ করে এক প্রবাসীর কাছে সাড়ে আট হাজার টাকায় বিক্রি করেন। আজ সকালে পদ্মা নদীর মোহনায় ফরিদপুরের কবিরপুর চরে জেলেদের জালে ইলিশটি ধরা পড়ে।

স্থানীয় মৎস্যজীবীরা জানান, বর্তমানে পদ্মা নদীতে ইলিশের আকাল চলছে। জেলেদের জালে বিভিন্ন প্রকারের মাছ ধরা পড়লেও ইলিশের তেমন দেখা মিলছে না। আজ ভোরে পদ্মা নদীর মোহনায় রাজবাড়ীর সীমান্তবর্তী এবং ফরিদপুর জেলার শুরু কবিরপুর চরে জেলে ইসমাইল হালদারের জালে একটি বড় ইলিশ ধরা পড়ে। মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়া ঘাট বাজারের হালিম সরদারের আড়ত ঘরে তোলা হয়। এ সময় ওজন দিয়ে দেখা যায়, ইলিশটি প্রায় ১ কেজি ৯৬০ গ্রামের। পরে নিলামে তোলা হলে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ কিনে নেন।

মো. শাহজাহান শেখ বলেন, মাঝেমধ্যে কাতলা, রুই, পাঙাশের দেখা মিললেও ইলিশের দেখা মিলে না বললেই চলে। হঠাৎ মাঝেমধ্যে দু–একটি ইলিশ পাওয়া গেলেও দাম অনেক বেশি হওয়ায় ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। এ সময় শৌখিন টাকাওয়ালা মানুষেরা এসব মাছ কিনে নেন। এ ছাড়া এ বছর এক থেকে দেড় কেজি ওজনের ইলিশ ধরা পড়েছে। তবে প্রায় দুই কেজি ওজনের এত বড় ইলিশ এই প্রথম ধরা পড়েছে বলে তিনি দাবি করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি
পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
প্রথম আমেরিকান পোপ হলেন রবার্ট প্রিভোস্ট
একের পর এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ভারত, সীমান্তজুড়ে ব্ল্যাকআউট
নিষিদ্ধ হচ্ছে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগ
অবশেষে গ্রেফতার আইভী
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার জেরে পিএসএলের বিদেশি ক্রিকেটারদের দেশত্যাগ শুরু
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল দুই মাস
মাহফুজ-আসিফ আ’লীগ নিষিদ্ধ চায়, কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে কারা: হাসনাত
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও পদ ছাড়লেন স্নিগ্ধ
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
টাঙ্গাইলে ট্রাক-পিকআপের সংঘর্ষে ৩ জন নিহত
ভারতীয় অর্ধশত সৈন্যকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
নওগাঁর পতিসরে বিশ্বকবির কাছারি বাড়িতে জন্মবার্ষিকী ঘিরে উৎসবের আমেজ
অভিমানে ঘর ছাড়লেন শামীমের স্ত্রী
পাকিস্তানের পাল্টা হামলার ভয়ে ভারতের ব্ল্যাকআউট ঘোষণা
গরমকালে আম টাটকা রাখার উপায়