বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

তারপরও কাটছে না ডলার সংকট

নানা পদক্ষেপ নেওয়ার পরও কাটছে না ডলার সংকট। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর বিশ্ব পরিস্থিতি টালমাটাল হতে শুরু করলে অস্থির হয়ে উঠে ডলারের বাজার। ডলারের দাম বাড়তে বাড়তে গিয়ে ঠেকে ১০৭ টাকায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ১২ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করে। কিন্তু তাতেও সংকট কাটেনি। ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে আমদানিতেও হ্রাস টানা হয়। গত নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে রেকর্ড ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশে পৌঁছায়।

বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে রেমিট্যান্স বাড়িয়ে এবং আমদানি ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করেই ডলার সংকট দূর করা হবে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমদানি নিয়ন্ত্রণ কোনো সমাধান নয়। এটা চলতে থাকলে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাবে। অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর আব্দুর রউফ তালুকদার সম্প্রতি জানিয়েছেন, ডলার সমস্যা কাটিয়ে উঠতে আরও কিছু দিন সময় লাগবে।

এদিকে গত বছর মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রায় ১১ লাখ বাংলাদেশি গিয়েছেন কর্মসংস্থানের উদ্দেশে। কিন্তু সেই তুলনায় দেশে রেমিট্যান্স আসার পরিমান অনেক কম। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, হুন্ডির কারণে বৈধ পথে রেমিট্যান্স আসছে না। নানরকম ঝামেলার কারণে বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশিরা অবৈধ পথে অর্থাৎ ব্যাংকের চেয়ে হুন্ডিতে টাকা পাঠাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।

রেমিট্যান্স কম আসার কারণে বাধ্য হয়েই রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত বছরে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে ১২ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে। তারপরও ডলার সংকট ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বর্তমানে ডলার সংকটের কারণে বিলাসী পণ্য আমদানি বন্ধ রয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সহনীয় মাত্রায় ডলার বিক্রি করতে বললেও বিভিন্ন ব্যাংক বেশি দামে ডলার বিক্রি করেছে। এই সুযোগে ব্যাংকগুলো হাজার কোটি টাকার বেশি অতিরিক্ত মুনাফা করেছে। এ নিয়ে হইচই পড়লে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্নভাবে পরিদর্শন করে ১২টি ব্যাংকের বিরুদ্ধে শান্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়।

ডলার সংকটের ব্যাপারে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, হুন্ডির প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় গত কয়েক মাস থেকে রেমিট্যান্স কমে যায়। এ জন্য সরকারি আমদানি ব্যয় মেটাতে রিজার্ভ থেকে ডলার সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। গত বছরে প্রায় ১২ বিলিয়ন (১২০০ কোটি) ডলার বিক্রি করা হয়েছে।

এই সময়ে আমদানি ব্যয়ও প্রায় অর্ধেকে নেমেছে। আগে প্রতি মাসে প্রায় আট বিলিয়ন ডলার আমদানিতে ব্যয় হলেও তা কমে সাড়ে চার বিলিয়নে নেমে এসেছে।

এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাহী পরিচালক বলেন, দেখেন আমেরিকা ডিপোজিটে (আমানত) ৭ শতাংশ সুদ দিচ্ছে। কাজেই সবাই ইউএসএ তে চলে যাচ্ছে। তাদের চাহিদাও বাড়ছে। এরফলে ব্রিটেন, শ্রীলঙ্কা. জার্মানিসহ সারা বিশ্বে ডলার সংকটের প্রভাব পড়েছে। তাই আমাদের একমাত্র উপায় হচ্ছে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়িয়ে আমদানি ব্যয় কমানো। এ জন্য আমরা সেই পথে যাচ্ছি। বিলাসী পণ্যের ব্যবহারে কঠোর হচ্ছি, যাতে ডলারের চাহিদা কমে যায়। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক ১০০ টাকায় ডলার বিক্রি করছে। রেমিট্যান্সে ১০৭ টাকা ও রপ্তানিতে ১০৩ টাকা দিতে বলা হয়েছে। যাতে প্রবাসীরা বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠায়। হুন্ডি কম হয়।

এদিকে মুদ্রানীতি ঘোষণার সময় গত ১৫ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারও বলেছেন, জুলাই মাসে আমদানি কমাতে আমরা নানা পদক্ষেপ নিয়েছি। বেশি দামে ঋণপত্র যেন খোলা না হয়, সে জন্য ব্যবস্থা নিয়েছি। এসব পদক্ষেপের ফলে আমদানি কমেছে। এখন প্রতি মাসে আমদানিতে যে খরচ হচ্ছে, রপ্তানি আয় ও প্রবাসী আয় তার চেয়ে বেশি। তবে আগের আমদানি দায় এখন পরিশোধ করতে হচ্ছে। এ জন্য ডলারের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে আরও কিছুদিন সময় লাগবে। এ ছাড়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুদ বৃদ্ধি ও করোনার ওপর নির্ভর করছে ডলার–সংকট সুরাহার বিষয়টি।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায়, করোনার সময় দেশে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসে। এরফলে ২০২১ সালের আগস্টে রিজার্ভ বেড়ে ৪৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছে। এরপর থেকেই রেমিট্যান্স কমতে থাকে। রেমিট্যান্স কম আসায় রিজার্ভও কমে যাচ্ছে। কারণ সরকারি আমদানির জন্য ডলার বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ডলার বিক্রি করতে থাকায় ও রেমিট্যান্স কমে যাওয়ায় গত বছরের আগস্টের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে বর্তমানে ৩৩ বিলিয়নের কম দাঁড়িয়েছে।

ডলার সংকট কিভাবে দূর হবে জানতে চাইলে অর্থনীতিবিদ ও বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিআরআই এর নির্বাহী পরিচালক এবং ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. আহসান এইচ মনসুর ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ডলারের দাম ফ্রি করে দিতে হবে। তা না করলে সংকট দূর হবে না। কারণ বর্তমানে ডলারের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। আমদানি কমানো বা নিয়ন্ত্রণ করা কোনো সমাধান নয়। এটা চলতে থাকলে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাবে। বিনিয়োগ কমে যাবে। সামনে নির্বাচন। এ জন্য হুন্ডি বাড়ছে। সরকারের বিভিন্ন দুর্বলতার কারণেই অর্থ পাচার হচ্ছে। বাণিজ্যের নামে আন্ডার ও ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে অর্থ পাচার হচ্ছে। মানে ডলার চলে যাচ্ছে। এ জন্য ডলার সংকট ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।

এনএইচবি/এএস

Header Ad
Header Ad

বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

দেশ ও প্রবাসীদের কল্যাণে ভবিষ্যতে নজর দেওয়া হবে জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আমরা শেখ হাসিনার পতনের আগেই ৩১ দফা এবং সাত বছর আগে ভিশন-২০৩০ ঘোষণা করেছি, যা বাস্তবায়নে আমরা জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

আমীর খসরু বলেন, সরকারকে সহযোগিতা করছি, যাতে দেশ যত দ্রুত সম্ভব একটি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। এর বিকল্প নেই। এর বাইরে অন্য কোনো রাজনৈতিক প্রক্রিয়া করতে গেলে মানুষের মনে সন্দেহ ও ভিন্ন ধারণা তৈরি হবে। সেটা হবে অগণতান্ত্রিক।

তিনি বলেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার পতনের আন্দোলন ড্রাইভ করেছে বিএনপি। এই আন্দোলনের মূল চালিকাশক্তি ছিলো তারেক রহমান ও বেগম খালেদা জিয়া।

তিনি আরও বলেন, আজকে অনেকেই এই আন্দোলনের ক্রেডিট নিতে চায়। অথচ তারা আন্দোলন শুরুর অনেক পরে এসেছে। তারা জানে না বিদেশে কিভাবে আন্দোলন হয়েছে। লন্ডন, ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্যে কিভাবে আন্দোলন হয়েছে তারা জানে না।

এ সময় আন্দোলনে প্রবাসীদের ভূমিকাকে ডকুমেন্টস বা বই আকারে তুলে ধরার আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ইতিহাস সংরক্ষণ না করলে তা ভবিষ্যৎ ইতিহাসে জায়গা পাবে না। তাই প্রবাসীদের এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ বই বা ডকুমেন্ট করে জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় বিএনপি সর্বোচ্চ সহায়তা করবে বলেও জানান তিনি।

আলোচনা সভায় প্রবাসীরা জাতীয় সংসদ ও মন্ত্রী সভায় তাদের প্রতিনিধিত্বের দাবি তুলে ধরেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল লতিফ সম্রাট, গিয়াস আহমেদ, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল লতিফ জুলি, সুইডেন বিএনপির সাবেক সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ, ফ্লোরিডা বিএনপির সভাপতি এমরান হক চাকলাদার, আব্দুল খান হারুন, অস্ট্রেলিয়া স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতিব মুসলেমউদ্দীন হাওলাদার আরিফ প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস

অপু বিশ্বাস। ছবি: সংগৃহীত

ঢালিউড কুইন’খ্যাত অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস। শোবিজে তার পথচলা দুই যুগেরও বেশি। ভক্ত-দর্শকদের তিনি উপহার দিয়েছেন অসংখ্য ব্যবসাসফল সিনেমা।

সাবলীল অভিনয় ও সৌন্দর্য দিয়ে সিনেমাপ্রেমীদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন এই চিত্রনায়িকা। দীর্ঘ এই পথচলায় কারণে-অকারণে অসংখ্য খবরের শিরোনাম হয়েছেন তিনি। কাজের পাশাপাশি উঠে এসেছে নায়িকার ব্যক্তিজীবনও।

দীর্ঘ এই পথচলায় অপ্রকাশিত এক সত্য এবার প্রকাশ্যে আনলেন অপু বিশ্বাস। জানালেন, নায়িকার জন্মের সময় তার বাবা-মা দ্বিধায় ছিলেন। তারা চাননি আর কোনো সন্তানের জন্ম দিতে। দেবাশীষ বিশ্বাসের উপস্থাপনায় ‘বিশ্বাসে মেলায় বন্ধু’তে হাজির হয়ে এসব কথা বলেন অপু।

অপু বিশ্বাস

নায়িকার কথায়, ‘বাবা মা ওই সময় তো এত বুঝতেন না। যতটুকু মার মুখে শোনা- পাঁচ মাস পর হওয়ার পর জানতে পেরেছেন যে, আমি আসছি। তখন মা-বাবা চাচ্ছিলেন না…। যেহেতু আমার তিন ভাই-বোন অলরেডি ছিলেন।’

বাবার চেয়ে কাকা ছিলেন অপুর সবচেয়ে কাছের মানুষ। সে কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কাকা আমার সবকিছু। একদম স্কুল থেকে সবকিছু। বাবাও অনেক ভালোবাসেন। কিন্তু আমার সমস্ত আবদার ছিল কাকার কাছে।’

Header Ad
Header Ad

৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

চার দফা দাবিতে ‘সাধারণ ম্যাটস শিক্ষার্থী ঐক্য পরিষদ’-এর ব্যানারে আজ বুধবার রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন ম্যাটস শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভের কারণে শাহবাগ মোড় এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

আজ সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে ম্যাটস শিক্ষার্থীরা প্রথমে কারওয়ান বাজার এলাকায় মেট্রোরেল স্টেশনের নিচে মূল সড়কের এক পাশে বিক্ষোভ শুরু করেন। বেলা সোয়া ১১টার দিকে তাঁরা শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে গিয়ে সমাবেশ করেন এবং দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে অবরোধ শুরু করেন।

শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, তিন মাস ধরে আন্দোলন করেও তাঁদের দাবি পূরণ হয়নি। তাঁদের চার দফা দাবি হলো:

১. দশম গ্রেডে শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগ ও নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি।
২. কোর্স কারিকুলাম সংশোধন এবং প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন করে মেডিকেল ইনস্টিটিউট করা।
৩. ‘অ্যালাইড-হেলথ প্রফেশনাল বোর্ড’ বাতিল করে স্বতন্ত্র ‘মেডিকেল এডুকেশন বোর্ড অব বাংলাদেশ’ গঠন।
৪. আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের ক্লিনিক্যাল বিষয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ প্রদান।

শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, আন্দোলনকারীদের বুঝিয়ে সরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে, তবে তাঁরা এখনও কথা শুনছেন না।

আন্দোলনের ফলে শাহবাগ এলাকার যানবাহন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে, যা আশপাশের এলাকায়ও প্রভাব ফেলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
শিশুদেরও গোপন কারাগারে রেখেছিলেন হাসিনা, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ!
অভিযানকালে জুয়াড়িদের হামলা, ডিবি পুলিশের ৭ সদস্য আহত
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে অবিশ্বাস্য জয়, নকআউট পর্বে বার্সেলোনা
চালের দাম বাড়ার আর সুযোগ দেব না, বরং কমবে: খাদ্য উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপন সম্ভব হচ্ছে না, চলছে বিকল্প চিকিৎসা