শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ট্যাক্সের নামে খ্রিস্টান কমিশনের কোটি টাকা লোপাট

খ্রিস্টান কমিশন ফর ডেভেলপমেন্ট ইন বাংলাদেশ (সিসিডিবি) এর কর্পাস ফান্ডের ৩২ কোটি টাকার বিপরীতে ট্যাক্স দেওয়ার নামে ১ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন— সিসিডিবি'র চেয়ারম্যান ডেভিড অনিল হালদার, এডভিন বরুন ব্যানার্জি ও লিগ্যাল অ্যাডভাইজার অ্যাডভোকেট শাহীন ব্যাপারী ও নির্বাহী পরিচালক কেয়া জুলিয়েট মালাকার।

যদিও অভিযুক্তদের দাবি, এ সব টাকার সঙ্গে তাদের কোনো সর্ম্পক নেই। এ সব অভিযোগ মিথ্যা।

জানা যায়, সিসিডিবি'র প্রতিষ্ঠাতা সুশান্ত অধিকারী এনজিওটিকে পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আলাদা করে একটি তহবিল তৈরি করেন। এই তহবিলটি বিভিন্ন প্রজেক্টের অনুদানের অর্থে গঠিত হয়। বর্তমানে এই তহবিলে ৩২ কোটি টাকা আছে। বিধিমতে, এই তহবিলের জন্য সরকারকে কোনো ট্যাক্স প্রদান করতে হয় না। যদিও অভিযুক্তরা বলছেন, ট্যাক্স দেওয়া হয়েছে ১ কোটি টাকা। তবে ১ কোটি টাকার ট্যাক্স এর সঠিক কাগজ নিয়ে রয়েছে ধোঁয়াশা।

এনজিওটির বর্তমান দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের দাবি, এই ফান্ডের টাকা ট্যাক্স ফ্রি নয়। ট্যাক্স জমা দেওয়া হয়েছে।

ট্যাক্স দিয়েছেন এমন কাগজপত্র আপনাদের কাছে কি না ঢাকাপ্রকাশের এমন প্রশ্নের জবাবে অভিযুক্তরা বলেন, ট্যাক্সের কাগজ আপাতত আমাদের কাছে নেই। এসময় তারা ট্যাক্স আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন।

সিসিডিবি’র চেয়ারম্যান ডেভিড অনিল হালদার, সদস্য এডভিন বরুন ব্যানার্জি ও লিগ্যাল অ্যাডভাইজার অ্যাড. শাহীন ব্যাপারী কৌশলে প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক কেয়া জুলিয়েট মালাকারকে সঙ্গে নিয়ে ভাগবাটোয়ারা করেছেন। যদিও কেয়া জুলিয়েট মালাকার বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে চাননি। তার বোন ফোন ধরে এই প্রতিবেদককে জানান, আপাতত এই বিষয়ে তিনি বক্তব্য দিতে পারছেন না।

এখন সিসিডিবি'র চেয়ারম্যান ডেভিড অনিল হালদার, এডভিন বরুণ ব্যানার্জি ও লিগ্যাল অ্যাডভাইজার অ্যাডভোকেট শাহীন ব্যাপারী ১ কোটি টাকার কোনো হিসাব দিতে পারেছেন না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত এডভিন বরুন ব্যানার্জি ঢাকাপ্রকাশ-কে ফোনে বলেন, আমরা ট্রাক্সের টাকা খেয়ে ফেলবো কেন? এসব বিষয়ে আমি তেমন কিছু জানি না। দরকার হলে সরাসরি এসে আমাদের সঙ্গে কথা বলুন।

সিসিডিবি এডভিন বরুন ব্যানার্জি আরও বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠানের মূল নীতি নির্ধারক দেশের বাইরে আছেন। আর আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগের কথা বললেন সেটা সঠিক নয়।

জানতে চাইলে সিসিডিবি চেয়ারম্যান ডেভিড অনিল হালদার বলেন, আমরা ট্যাক্স দিয়েছি এটা সত্য আর যে অভিযোগগুলো আপনি করেছেন এগুলো সব ভিত্তিহীন এবং মিথ্যা। ট্যাক্সের কাগজ আপনার কাছে আছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ট্যাক্স গ্রহণকারী সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করুন, আপাতত ট্যাক্সের কাগজ আমার কাছে নেই। তবে কোটি টাকার ট্যাক্স দেওয়া হয়েছে তা সত্য। আপনি ট্যাক্সের কাগজটি দেখেছেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ট্যাক্স যখন দেওয়া হয় তখন আমি বিষয়টি জানতাম না এবং আপাতত আমার কাছে কাগজও নেই, অফিসে হয়ত আছে।

এই বিষয়ে কথা বলতে সিসিডিবি নির্বাহী পরিচালক কেয়া জুলিয়েট মালাকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। কয়েকবার ফোন করার পর রিসিভ করেন তার ছোট বোন পরিচয়ে এক ব্যক্তি। তিনি তার নাম রাজি না হয়ে বলেন, কেয়া জুলিয়েটকে যদি কোনো মেসেজ দিতে হয় তাহলে আমাকে বলুন আমি মেসেজ পাঠিয়ে দেব। তার বিরুদ্ধে ১ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে বিষয়টি জানতে বারবার তাকে ফোন করা হচ্ছে— এমন কথার জবাবে তিনি বলেন, মালাকার আপু বাইরে আছেন এবং তিনি ব্যস্ত আছেন। যোগাযোগ হলে বিষয়টি আমি পরে তাকে জানাবো। উত্তর আসলেও আপনাকে জানাবো।

এই ব্যাপারে সিসিডিবি লিগাল অ্যাডভাইজার শাহীন ব্যাপারী বলেন, এখানে ট্যাক্সের আইনজীবী আছেন তিনি এই বিষয়টি জানেন। আমি এখানকার আইন উপদেষ্টা। আমার জানামতে এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। কমিটির একটা লোক বিভিন্নভাবে হয়রানি করার জন্য মিথ্যা একটা অভিযোগ দিচ্ছেন বিভিন্ন দপ্তরে এমনটাই আমরা জানতে পেরেছি। আমি এর সঙ্গে কোনোভাবে যুক্ত নেই।

ট্যাক্সের টাকা জমা দেওয়া হয়েছে জানিয়ে শাহীন বলেন, তা ছাড়া এটা আমাদের অফিসিয়াল ইন্টার্নাল বিষয়। বাংলাদেশে অনেক পত্রিকার লোক এটা তদন্ত করেছে তারা দেখেছেন এই অভিযোগ সত্যি না। সরকারি একটি সংস্থার লোক তদন্ত করেছে, তারা অভিযোগের সত্যতা পায়নি। আশা করি আপনিও পাবেন না।

আপনারা এক কোটি টাকার ট্যাক্স দিয়েছেন কি না এবং এর হিসাব মেলাতে পারছেন না অভিযোগ রয়েছে— এমন প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বলেন, আমি কমিটিতে নেই। যদি কোনো কাজে লাগে সেই ক্ষেত্রে তারা আমাকে ডাকেন, আমি যাই এবং বিষয়টি সমাধানের জন্য কাজ করি। তাছাড়া সরিয়ে ফেলা ১ কোটি টাকার হিসাব আমি জানি না। কমিটিতে যারা আছেন বা অন্য যারা দায়িত্বে রয়েছেন তারা বিষয়টি ভালো বলতে পারবেন।

এদিকে এই ১ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগে অভিযুক্তদের বক্তব্য যাচাই করার জন্য সিসিডিবি একাধিক সদস্যের মতামত গ্রহণ করা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন সদস্য বলেন, ঘটনাটি ঘটেছে এটা নিঃসন্দেহে সত্য। তবে ১ কোটি টাকা লোপাটের বিষয়ে কে কে, কীভাবে জড়িত তা তদন্ত হওয়া দরকার। দুদক এবং অন্যান্য সরকারি সংস্থার তরফ থেকেও তদন্ত হওয়া উচিত। প্রকৃতপক্ষে সিসিডিবি চেয়ারম্যান ডেভিড অনিল হালদার যে এসব দুর্নীতিতে জড়িত থাকতে পারেন— তা কমিশন সদস্যদের কেউ কেউ মনে করেন।

আরইউ/আরএ/

Header Ad

কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে কলকাতায় গত ২১ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে কেউ পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় চাইলে তাকে ফেরাবে না রাজ্য সরকার।

মমতার এমন মন্তব্যে আপত্তিও জানিয়েছিল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে কথা স্বীকারও করে নেওয়া হয়েছে। দিল্লি পৌঁছে অবশ্য বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে অবহিত। আমি সাতবারের সাংসদ ছিলাম, দুবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি আমি অন্যদের থেকে ভালো জানি। আমাকে শেখানোর দরকার নেই। বরং সঠিক নিয়মগুলো ওরাই শিখে নিক।

একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মমতা বলেছিলেন, আমি বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা বলার ভারত সরকার বলবে। তবে বাংলাদেশের কোনও অসহায় মানুষ যদি বাংলার দরজা খটখটায় তাহলে আমি তাদের আশ্রয় নিশ্চয়ই দেবো। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, উদ্বাস্তু হলে তাকে পাশের এলাকা সম্মান জানাবে। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও প্ররোচনা, উত্তেজনাতে না যাই। ছাত্রছাত্রীদের তাজা প্রাণ চলে যাচ্ছে, তার প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্য ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আপত্তি জানায়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই ধরনের মন্তব্যে বিভ্রান্তি বাড়বে।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জওসওয়াল জানিয়ে দেন, অন্য কোনও রাষ্ট্র সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।

‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’

ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এমন সহিংসতা চালানো হয়েছে ।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরিদর্শনে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এর বিচার দেশবাসীর কাছে চাই। আন্দোলনের নামে এতোগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো এর দায়িত্ব্য কার? আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা করবে সরকার।’

বিস্তারিত আসছে......

দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী দিমিত্রি বুলগাকভকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থা ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস (এফএসবি)। রুশ সংবাদমাধ্যম ইন্টারফ্যাক্সের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

দিমিত্রি বুলকাভ রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের রসদ বিভাগের প্রধান ছিলেন। দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পদচ্যুত করা হয় তাকে। তারপর তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে ইন্টারফ্যাক্সকে জানিয়েছেন এফএসবির এক কর্মকর্তা।

বস্তুত, দিমিত্রি বুলগাকভের দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগ গত বেশ কয়েক বছরের মধ্যে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারিগুলোর মধ্যে একটি। এর আগে গত ২৩ এপ্রিল রুশ প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী তিমুর ইভানভের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর তাকে পদচ্যুত ও গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তিমুর ইভানভ সাবেক রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুর ঘনিষ্ঠ ছিলেন।

তারপর থেকে এ পর্যন্ত প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ৫ জন বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা-মন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে সর্বশেষ গ্রেপ্তার হলেন বুলগাকভ। তার গ্রেপ্তারের পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, প্রতিরক্ষা ও সামরিক খাতকে দুর্নীতিমুক্ত রাখতে সরকার বদ্ধ পরিকর।

৬৯ বছর বয়সী বুলগাকভ রুশ সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীদের একজন ছিলেন। সেনাবাহিনীতে তার বেশ প্রভাব ছিল। সামরিক খাতে অবদানের জন্য বেশ কিছু পদক ও সম্মাননা পেয়েছেন তিনি। রাশিয়ার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘হিরো অব রাশিয়া’-ও পেয়েছেন তিনি।

 

সর্বশেষ সংবাদ

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে
অলিম্পিক উদ্বোধনের আগেই প্যারিসে উচ্চগতির রেল নেটওয়ার্কে ভয়াবহ হামলা
তারেক রহমানের নির্দেশেই রাষ্ট্রের ওপর হামলা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী