রবিবার, ৫ মে ২০২৪ | ২২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

পদ্মা সেতুর মাধ্যমে উৎপাদনমুখী অর্থনীতি গড়ে উঠুক

আমি মনে করি, যেকোনো বড় প্রজেক্ট যখন নেওয়া হয় তখন একই সঙ্গে দুটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। একটি হলো—সঠিক ব্যয় খরচ নির্ধারণ করা, দ্বিতীয়ত সময়ের দিকটা লক্ষ্য রাখা। পদ্মা সেতু নিশ্চয়ই একটি মেগা প্রকল্প এবং সেটি অবশেষে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। নিজস্ব অর্থায়নে শেখ হাসিনা সরকার সেটি সম্পন্ন করেছে। আমি মনে করি, এটি নিশ্চয় খুশির খবর।

ঘটনা প্রবাহে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু তৈরি হয়েছে । এটি অনেক আনন্দ ও অনেক গৌরবের বিষয়। আমরা জানি, সেতু নির্মাণের পূর্বে প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই শুরু হয়েছিল ১৯৯৮ সালে। ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল র্পযন্ত জাপানি সাহায্য সহায়ক সংস্থা (জাইকা) সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শুরু করে এবং ওই সময়ই সেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। ফলে সেতু নির্মাণ কাজ শুরু হয়। তারপর অনেকদিন খুব একটা অগ্রগতি আমরা দেখিনি। তবে যেহেতু সদিচ্ছা ছিল কাজেই বাংলাদেশের স্বপ্ন পদ্মা সেতুর নকশা চূড়ান্তকরণের কাজ একসময় সম্পন্ন হয়। এর মধ্য দিয়েই পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে সরকারের চুক্তি হয়। বিশ্বব্যাংক হঠাৎ করেই পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে এবং বিশ্বব্যাংক নিজেরাই তদন্ত শুরু করে। ২০১২ সালে পদ্মা সেতু প্রকল্পে উচ্চ পর্যায়ে নীতি ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে বিশ্বব্যাংক সরকারের সঙ্গে করা ১২০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি বাতিল করে দেয়। বিদেশি সাহায্যগুলো যখন বন্ধ হয়ে গেল, তখন সরকার পিছিয়ে না গিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে প্রজেক্টটি সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছে, সেজন্য সরকারকে সাধুবাদ জানানো উচিত।

তবে আমার ব্যক্তিগত মত হচ্ছে,পদ্মাসেতুর ক্ষেত্রে যেটি হয়েছে, প্রকল্প প্রণয়নের পরে দীর্ঘ সময় লেগেছে। এই দীর্ঘ সময়ে প্রজেক্ট কস্ট তিনগুণ বেড়ে গেছে। এখন যদি কস্ট বেনিফিট এনালিস্ট দেখা হয়, আগে যে কস্ট নির্ধারণ ছিল, সেটি অপেক্ষাকৃত ভাল ছিল। এখন সেটি তিনগুণ বেড়ে যাওয়াতে সেই অনুপাতে কতটুকু আয় তুলে আনতে পারবে এটি একটি বিষয়। ১০ হাজার কোটি এবং ৩০ হাজার কোটির একটি বিস্তর ফাঁক আমরা দেখছি। এখন কস্ট যদি দশগুণ বাড়িয়ে আমরা মনে করি যে, এটি আমাদের করতেই হবে কিন্তু তার বেনিফিট কি হবে, সেটি যদি আমরা না দেখি তাহলে তার ফলাফল খুব একটা ভাল হবে না বলাই বাহুল্য।

আমি এখানে একটি কথা উল্লেখ করতে চাই, আমরা আমাদের নদীপথকে উন্নত করার দিকে আরও বেশি মনযোগ দেব। নেদারল্যান্ডের মত একটি দেশ, যেখানে খালবিল অনেক বেশি। ওদের অনেক বেশি ট্রান্সপোর্ট হয় নদীপথে। ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি থেকে শুরু করে নদীপথে প্রচুর ট্রান্সপোর্ট হয়। নদীপথে অনেক মালপত্র আসে নেদারল্যান্ডে, এটি একটি উদাহরণ হতে পারে। আমরা কেন করতে পারব না? শুধু রাস্তা ব্রিজ বানালেই সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে সেটি ঠিক নয়। নদীপথ অপেক্ষাকৃত সাশ্রয়ী। ব্যয় অপেক্ষাকৃত কম। কিছু কিছু মুখ্য জায়গায় যেমন যমুনা সেতু করা হয়েছে, পদ্মা সেতু করা হচ্ছে সেটি ঠিক আছে। কিন্তু এখন যদি সব জায়গায় নদীর উপর সেতু বসানো হয়, সেটি কাজের কিছু হবে না। একথা বলার কারণ হচ্ছে, যেহেতু বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। সুতরাং ক্রেডিটগুলো নেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

শ্রীলঙ্কা যে কাজটি করেছে সেটি একটি সংকেত বলতেই হবে। সেরকম যেন কোনোভাবেই না হয়। প্রোডাকশন অব এক্টিভিটিস যদি না হয়, তাহলে তো হবে না। রাস্তাঘাট ব্রিজ কোনো কাজে আসবে না। তাহলে লাভ কি? আমাদের উৎপাদনমুখী অর্থনীতি গড়ে তুলতে হবে। শিল্প যদি গড়ে না উঠে তাহলে এগুলো করে লাভ কি হবে সেটিও আমাদের ভেবে দেখতে হবে। কাজেই আশা করবো, পদ্মা সেতুর মাধ্যমে আমরা ব্যয় থেকে আয়ে ফিরব।

লেখক: সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

আরএ/

Header Ad

আটকে গেল এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি

ছবি: সংগৃহীত

শিক্ষা প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরোধিতায় বেসরকারি এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের বদলি কার্যক্রম আটকে গেছে। কর্মকর্তাদের আপত্তি থাকায় আপাতত বদলি প্রক্রিয়া চালু না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নিজেদের মধ্যে কয়েক দফা বৈঠক করে প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে সেই প্রক্রিয়া আটকে দিলেন তারা।

রবিবার (৫ মে) বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নীতিমালা চূড়ান্ত করতে সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

এর আগে গত সোমবার (২০ এপ্রিল) মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে আজকের বৈঠকের বিষয়টি জানা যায়।

সভায় অংশ নেওয়া একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, শিক্ষামন্ত্রী বদলি নিয়ে উপস্থিত কর্মকর্তাদের মতামত জানতে চান। এ সময় একটি সংস্থার শীর্ষ এক কর্মকর্তা জানান, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম চলছে। ৯৬ হাজারের বেশি শূন্যপদ থাকলেও পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে অর্ধেক পদও পূরণ হবে না। এ অবস্থায় বদলি চালু করা হলে গ্রামের সব শিক্ষক শহরে চলে আসবেন। গ্রামের স্কুলগুলোতে খালি হওয়া ওই পদগুলো আর পূরণ করা সম্ভব হবে না। এজন্য আপাতত বদলি চালু না করতে শিক্ষামন্ত্রীকে মত দেন ওই কর্মকর্তা।

তারা আরও জানান, শিক্ষা প্রশাসনের আরেক কর্মকর্তা সরাসরি বদলি চালু করা বা সম্ভব হলে সম পদে এবং সম স্কেলে প্রতিষ্ঠান পরিবর্তনের সুযোগ দেওয়ার পরামর্শ দেন। তবে এখানে মামলাসহ আরও কিছু জটিলতা দেখা দেওয়ায় এ প্রস্তাবও আপাতত অনুমোদন না করার সিদ্ধান্ত হয়। বদলির প্রক্রিয়া কবে চালু হবে, সে বিষয়ে নতুন করে কিছু বলা যাচ্ছে না।

জানা গেছে, ২০১৫ সালের আগে কমিটির পরীক্ষার মাধ্যমে উত্তীর্ণ হয়ে নিয়োগ পেতেন শিক্ষকরা। এভাবে একজন শিক্ষক প্রতিষ্ঠান পরিবর্তনের সুযোগ পেতেন। তবে ২০১৫ সালের পর নিয়োগ সুপারিশের ক্ষমতা এনটিআরসিএর হাতে যাওয়ায় সে সুযোগও বন্ধ হয়ে গেছে। নিজ এলাকার বাইরে চাকরি করতে হচ্ছে। এর ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটির সভাপতি, সদস্য কিংবা প্রতিষ্ঠান প্রধানের হাতে নানা ধরনের হয়রানির শিকার হতে হয় তাদের।

শিক্ষকদের নানা সমস্যার কথা বিবেচনা করে ২০২৩ সালে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালুর উদ্যোগ নেয় সরকার। গত বছরের ২২ অক্টোবর বদলি নিয়ে প্রথম কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। সে কর্মশালায় এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে একাধিক পরামর্শ দেওয়া হয়।

ওই পরামর্শের আলোকে বদলির খসড়া তৈরি করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) ঢাকা বিভাগীয় আঞ্চলিক কার্যালয়। খসড়া নিয়ে চলতি বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। ওইদিন কর্মশালায় বদলির খসড়া প্রায় চূড়ান্ত করা হয়। রবিবার (৫ মে) এ নীতিমালা চূড়ান্ত করে পরিপত্র কবে জারি হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা ছিল।

৩০ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সুন্দরবনের আগুন

ছবি: সংগৃহীত

পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আজ রবিবার (৫ মে) সকাল থেকে ফায়ার সার্ভিস, বনবিভাগ, কোস্টগার্ড, নৌবাহিনী, আনসার ভিডিপি, গ্রাম পুলিশ স্থানীয়দের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এছাড়া, আগুন নিয়ন্ত্রণে হেলিকপ্টার দিয়ে উপর থেকে পানি ঢালে বিমানবাহিনী। আগুনের ঘটনা তদন্তে ৩ সদস্যের কমিটি করেছে বন বিভাগ।

বন বিভাগের খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক (সিএফ) মিহির কুমার দে গণমাধ্যমকে বলেন, সুন্দরবনের আমুরবুনিয়া জঙ্গলের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। নতুন করে আগুন আর ছড়ায়নি। ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় বন বিভাগের ২ শতাধিক বনকর্মীসহ নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, আনসার-ভিডিপি সদস্যরা আগুন নেভাতে কাজ করে। বিমানবাহিনীও আগুন নির্বাপণে অংশ নেয়।

প্রাথমিকভাবে বনের ৫/৬ একর বনভূমির লতাগুল্ম পুড়ে গেছে বলে সিএফ জানিয়েছেন। রবিবার দুপুরে বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালিদ হোসেন ও পুলিশ সুপার মো. আবুল হাসনাত খান অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বন পরিদর্শন করেন।

পূর্ব সুন্দরবন বিভাগ বাগেরহাটের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মো. নুরুল করিম বলেন, অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত ও এতে বনের ক্ষতি সম্পর্কে জানতে ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটিকে ৭ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা নিয়ে যা বললেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রীর প্রস্তাব পেয়েছেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। এই তথ্য জানিয়ে তিনি বলেছেন, এটি রাষ্ট্রের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়। প্রধানমন্ত্রীর কাছে এ প্রস্তাব উপস্থাপিত হওয়ার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।

রবিবার (৫ মে) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা সাধারণভাবে ৩৫ ও কোটার ক্ষেত্রে ৩৭ বছর করার সুপারিশ করেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। সম্প্রতি এ সুপারিশ করে জনপ্রশাসনমন্ত্রীর কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী।

বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পোষ্যসহ বিভিন্ন কোটার ক্ষেত্রে এ বয়স ৩২ বছর। দীর্ঘদিন ধরে চাকরিপ্রার্থীরা বয়সসীমা বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছেন।

এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে জনপ্রশাসনমন্ত্রী বলেন, যেকোনও বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত একটি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে হয়। আমরা বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করবো। তিনি পরামর্শ দেবেন কোন প্রক্রিয়া অনুসরণ করে কোন জায়গায় যাওয়া যায়।

তিনি বলেন, এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সামনে বিষয়গুলো উত্থাপিত হয়েছে। একাদশ সংসদের এমপিরা এ বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। সেই প্রশ্নের উত্তর আমি নিজে দিয়েছি, প্রধানমন্ত্রীও কিন্তু সেসব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ বছর হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে দুই বছর বেশি অর্থাৎ ৩২ বছর হবে।

তিনি বলেন, চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রেও বাড়িয়ে ২৭ বছর থেকে ৩০ বছর হয়েছে। আমরা কিন্তু বাড়িয়েছি। এটা (প্রবেশের বয়স) বাড়ালে আবার ওই দিকটার (অবসরের বয়স) একটা ব্যাপার আছে। তখন যে বাস্তবতা ছিল, বাস্তবতা বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তন হয়। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী সুন্দরভাবে প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। বিষয়গুলো পরিষ্কার করেছেন।

মন্ত্রী বলেন, চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ালে নিয়োগের নীতিমালার পরিবর্তন আনতে হবে। এটার ওপর আমাদের বিশেষ কাজ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করলেই বলা যাবে এটি করা যাবে কি যাবে না বা আমরা এটা কখন করবো।

সর্বশেষ সংবাদ

আটকে গেল এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি
৩০ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সুন্দরবনের আগুন
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা নিয়ে যা বললেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী
এবার মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে তালাকের অভিযোগ
দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ‘কৌশল’ জানাল আবহাওয়া অফিস
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল জনতা
সত্য বলায় যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে আঘাত লাগলে কিছু করার নেই: ওবায়দুল কাদের
সেনাবাহিনীকে আরও আধুনিক ও দক্ষ করে তোলা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
উপজেলা নির্বাচন বর্জনে রিজভীর লিফলেট বিতরণ
টাঙ্গাইলে বজ্রপাতে বাবুর্চির মৃত্যু
জিম্বাবুয়ে-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের ফলাফল কোনো কাজে আসবে না : সাকিব
১৫ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
সুন্দরবনের আগুন নেভাতে যোগ দিয়েছে নৌ ও বিমান বাহিনী
গাজায় দেড় লাখের বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী পানিশূন্যতায় ভুগছেন
স্বামীর সঙ্গে অভিমানে নববধূর আত্মহত্যা
নারী এমপিকে মাদক খাইয়ে যৌন হেনস্তা
নীলক্ষেতে দুই রেস্টুরেন্টে আগুন