রবিবার, ৫ মে ২০২৪ | ২২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সরকারের ব্যয় কমলে বাড়তে পারে সাধারণ মানুষের

সরকার অহেতুক ব্যয় সাশ্রয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির ব্যবহার কমিয়ে আনতে সব মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় কর্মপন্থা নিরূপণ করবে। সরকারি সব দপ্তরে বিদ্যুতের ব্যবহার ২৫ শতাংশ হ্রাস করতে হবে। জ্বালানি খাতের বাজেট বরাদ্দের ২০ শতাংশ কম ব্যবহারের লক্ষে অর্থ বিভাগ প্রয়োজনীয় পরিপত্র জারি করবে।

অর্থাৎ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী যারা তেল ব্যবহার করেন এখন তাদের বরাদ্দ ২০ শতাংশ কম হবে। অনিবার্য না হলে শারীরিক উপস্থিতিতে সভা পরিহার করতে হবে এবং অধিকাংশ সভা অনলাইনে আয়োজন করতে হবে। অত্যাবশ্যক না হলে বিদেশ ভ্রমণ যথাসম্ভব পরিহার করতে হবে। খাদ্যদ্রব্যসহ নিত্যপণ্যের মূল্য সহনীয় রাখতে বাজার মনিটরিং, মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে মজুদদারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ অন্যান্য পদক্ষেপ জোরদার করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী পরিবহনে ব্যক্তিগত যানবাহনের ব্যবহার যৌক্তিকিকরণের লক্ষে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করবে। অভ্যন্তরীণ সম্পদ সংগ্রহ বৃদ্ধিকল্পে অর্থবছরের শুরু থেকেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে এবং লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এনবিআরকে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রতিটি মন্ত্রণালয় নিজস্ব ক্রয় পরিকল্পনা পুনঃপর্যালোচনা করে রাজস্ব ব্যয় কমানোর উদ্যোগ গ্রহণ করবে।

সরকার মোটা দাগে ব্যয় কমানোর জন্য যে পদক্ষেপগুলো নিয়েছে সেটি প্রশংসার দাবিদার। অহেতুক ভ্রমণ, ট্রান্সপোর্ট ব্যবহারসহ ইত্যাদি অতিরিক্ত ব্যয়গুলো সম্পর্কে বলব এসব বাহুল্য বাদ দেওয়া উচিত। এর বেশি যেটি করা হয়েছে, লোডশেডিং কমাতে অফিস সময় কমিয়ে দেবে। প্রাইভেট জেনারেটর যেগুলো আছে সেসব কিন্তু চলতে থাকবে। এখন ঘরে ঘরে গড়ে কতটুকু খরচ হচ্ছে সেটিও দেখার দরকার আছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, আমার বাড়িতে একঘণ্টা লোডশেডিং এ জেনারেটর চলত, এখন লোডশেডিং এর কারণে আরও একঘণ্টা চলবে। সরকারের ব্যয় কমলে কিন্তু সাধারণ মানুষের ব্যয় বাড়তে পারে।

এখন আমাদের বুঝতে হবে, সেটি সার্বিকভাবে মঙ্গলজনক কিনা। জরুরিভিত্তিতে যেটি করা উচিত, বিশেষ করে অফিস আদালতে অযথা লাইটিং করা— সেগুলো বাহুল্য। এটিতে কোন কিছু এসে যায় না এবং কারও কোনো ক্ষতিও হবে না। মানুষের জনজীবনে সাধারণ কিছুতে প্রভাব বিস্তার না করে যে ব্যয়গুলো অপ্রয়োজনীয় সেগুলো দূর করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ যদি বলি, এক একটি দোকানে কতগুলো লাইট জ্বলে? বিশেষ করে শাড়ির শো-রুমগুলোতে, তারপর হোটেলের লবিতে, যেকোনো শপিং প্লাজাগুলোতে কতগুলো লাইট জ্বলে? এগুলোতো মিনিমাইজ করা যেতেই পারে। এমনি এমনিতে এতগুলো আলো জ্বালানোর কথা না। যাইহোক, আমি মনে করি এসব অনাহূত ব্যয় কমাতে হবে। ব্যয় কমানোর ক্ষেত্রে আরও যেটি হয়, সরকারি যে ব্যয়গুলো আছে, বাহুল্য খরচতো সরকারের বহু আছে। সরকারি কর্মচারীদের মোবাইল বিল দিয়ে দিচ্ছেন, ইচ্ছেমতো খরচ করছেন, সেগুলো কমান না কেন? রেন্টাল এলাউন্স দিয়ে দিয়েছেন, গাড়ি কেনার জন্য লোন দিয়ে দিয়েছেন, সেগুলো কমান না কেন?

এখন যেটি হয়েছে, যখন ভাল সময় ছিল, সব সুযোগ সুবিধা দিয়েছেন। অব্যবহৃত অনেক বিল্ডিং আছে, যেগুলো থেকে মাসে ১০/১২ লাখ টাকা ইলেক্ট্রিসিটি বিল দিতে হয়, এসবের কি দরকার আছে?

আমি মনে করি, এখন সময় এসেছে, আমাদের ইকোনোমাইজ করার। খরচ কমানো বিশেষ করে বাহুল্য খরচ কমানো। সরকারি অর্থের অপচয় বন্ধ করা। এখন এটি একটি সুযোগ। এখন সরকার যেটি করেছে, সেটি কিছুদিন চলুক। চ্যালেঞ্জ তো আছেই, সবাইকে এটির ভার বহন করতে হবে। তবে আপাত অর্থে সরকার যে ব্যয় সাশ্রয়ের কথা ভেবে যে সিদ্ধান্তগুলো নিয়েছে সেটি আশার কথা এবং এর বাস্তবায়নের পাশাপাশি সরকারকে আরও বেশি সুক্ষ্মদর্শিতার পরিচয় দিতে হবে।

লেখক: সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

আরএ/

Header Ad

নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৫ মে) বেলা ১১টায় নওগাঁ সদর হাসপাতাল মোড়ে বাংলাদেশ কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতি জেলা শাখার উদ্যোগে এ কর্মসূচী পালিত হয়। মানববন্ধনে সংগঠনের জেলা শাখার সহ-সভাপতি মাসুদ হায়দার টিপুর সভাপতিত্বে ঘন্টাব্যাপী এ কর্মসূচী পালিত হয়।

এদিকে সকাল থেকে ঔষদের দোকান বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করায় ভোগান্তীতে পড়েছে রোগীর স্বজনরা। দোকান বন্ধ পেয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে।

সংগঠনের জেলা শাখার সহ-সভাপতি মাসুদ হায়দার টিপু বলেন- চিকিৎসকগণ ব্যবস্থাপত্রে অ্যালোপ্যাথিক ঔষধের পাশাপাশি কসমেটিক্স প্রোডাস্টস ও ফুড সাপ্লিমেন্টস লিখে থাকেন। ঔষধ ব্যবসায়ীগণ চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ঔষধ বিপণন করে। ঔষধ ব্যবসায়ীর কোন অপরাধ না থাকলেও আমাদের দুইজন সদস্য আবুল কালাম আজাদ ও রাশেদুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে ঔষধ প্রশাসন মামলা করে। গত ১৬ এপ্রিল রাশেদুল ইসলাম আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন। কিন্তু বিচারক তার জামিন না মঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠিয়ে দেন। অপরজন আবুল কালাম আজাদ মামলার পর থেকে পলাতক রয়েছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

তিনি আরো বলেন- মামলায় আসামীর ১০ লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ১০ বছর কারাদন্ডের কথা বলা হয়েছে। দীর্ঘ ৩৯ বছর পর ঔষধ ও কসমেটিকক্স আইন ২০২৩ এর সংশোধন করে দ্রুত এসব হয়রানি মূলক নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। তা না হলে অবিলম্বে আরও বৃহৎ আন্দোলন শুরু করা হবে।

ঔষধ ব্যবসায়ী বজলুর রহমান বলেন- আমরা মানবসেবার ব্রত নিয়ে এ পেশায় এসেছি। কিন্তু ঔষধ প্রশাসন আমাদের সঙ্গে অবিচার করছে। অন্যায়ভাবে মামলা দিয়ে আমাদের সদস্যদের হয়রানি করা হচ্ছে। অন্যায়ের প্রতিবাদে দোকান বন্ধ রেখে রাস্তায় নেমেছি। এ কঠোর আইন সংশোধনের দাবী জানানা তারা।

নওগাঁ শহরের কোমাইগাড়ী মহল্লার বাসীন্দা মুনি আরা বলেন- এক বছরের ছেলে মুহিত গত কয়েক দিন বমি ও পাতলা পায়খানা করছে। হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর পর ভর্তি করে নেয়। একটি ব্যবস্থাপত্রে চারপদের ঔষধ লিখে দেয়। ব্যবস্থাপত্র নিয়ে ঔষধ ব্যবসায়ীদের এসে দেখি সব দোকান। আধা ঘন্টা ধরে বিভিন্ন দোকানে গিয়েও ঔষধ পাওয়া যায়নি। পরে পরিচিত এক মাধ্যম দিয়ে ঔষধগুলো সংগ্রহ করা হয়। ঔষদের দোকানগুলো বন্ধ থাকায় আমাদের ভোগান্তী পোহাতে হচ্ছে।
জেলার মহাদেবপুর উপজেলার চকগৌরি হাটের বাসীন্দা নিমাই চন্দ্র বলেন- গত কয়েকদিন থেকে হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম। আজ হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দিয়েছে। ব্যবস্থাপত্র নিয়ে দোকানে এসে দেখি সবগুলো বন্ধ রয়েছে। আমার মতো অনেকেই ঔষধ নিতে এসে দোকান বন্ধ পেয়ে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। আমরা দ্রুত এ সমস্যা সমাধান চাই।

বাংলাদেশ কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতি নওগাঁ জেলা শাখার সভাপতি আতাউর রহমান খোকা বলেন, বিষয়টি নিয়ে সংগঠনের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক কে একটি স্মারকলিপি দেয়া হয়েছিল। কিন্তু সদুত্তর পাওয়া যায়নি। তাই বাধ্য হয়ে আমরা রাস্তায় নেমেছি।

কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল জনতা

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মেঘালয়ে এক কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে উত্তেজিত জনতা। শনিবার মেঘালয়ের পূর্ব পশ্চিম খাসি হিলস জেলায় এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

রোববার দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেঘালয়ের পূর্ব পশ্চিম খাসি হিলস জেলার নংথলিউ গ্রামে কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টা করায় ওই দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে গ্রামবাসী।

পুলিশ বলেছে, ভুক্তভোগী কিশোরী অভিযোগ করে বলেছে ঘটনার সময় সে বাড়িতে ছিল। ওই সময় দুই যুবক ছুরি হাতে তার ওপর আক্রমণ চালায় এবং তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। তার চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা ঘটনাস্থলে জড়ো হয়ে দু’জনকে ধরে ফেলে।

পরে গ্রামের প্রায় দেড় হাজার মানুষ সেখান থেকে অভিযুক্ত দুই যুবককে পার্শ্ববর্তী একটি কমিউনিটি হলে নিয়ে যায়। সেখানে তাদের বেধড়ক মারপিট করা হয়।

ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও উত্তেজিত জনতা অভিযুক্ত দুই যুবককে পুলিশ কর্মকর্তাদের জিম্মায় দেয়নি।

স্থানীয় কমিউনিটির নেতাদের সাথে পুলিশের আলোচনার সময় জনতা কমিউনিটি হলে ঢুকে পড়ে এবং অভিযুক্তদের মারধর করে। পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, লোকজনের বাধার কারণে পুলিশ কমিউনিটি হলে প্রবেশ করতে পারেনি।

পরে অভিযুক্ত দুই যুবককে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের চিকিৎসকরা ওই দুই যুবককে মৃত ঘোষণা করেন।

মেঘালয় পুলিশ বলেছে, এই ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং তদন্ত চলছে। গণপিটুনিতে নিহত দুই যুবক নংথলিউতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।

সত্য বলায় যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে আঘাত লাগলে কিছু করার নেই: ওবায়দুল কাদের

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আওয়ামী লীগ কোনো সংঘাতে নেই, তবে সত্য বলায় যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে আঘাত লাগলে কিছুই করার নেই বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (৫ মে) ধানমন্ডিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সংঘাতে নেই। তবে সত্য বললে তাদের স্বার্থে আঘাত লাগলে তো কিছু করার নেই। ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদ দমনে যে আচরণ করা হয়েছিল, একই রকম নির্মম আচরণ এখন করা হচ্ছে। এটা বললে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বন্ধুত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলার কী আছে?

তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র আমাদের মানবাধিকার, নির্বাচন, গণতন্ত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারলে আমরা কেন বলতে পারব না প্রায় প্রতিদিনই যুক্তরাষ্ট্রে গান ভায়োলেন্স হচ্ছে।’

সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশের মানবাধিকার নিয়ে তারা কথা বলে। আমরা কি এসব নিয়ে কথা বলতে পারব না? আমাদের দেশে তারা যে দৃষ্টিতে মানবাধিকার দেখে সে দৃষ্টিতে নিজের দেশে দেখবে না কেন? তাদের সঙ্গে আমাদের বন্ধুত্ব নেই এমন কথা তো আমরা বলিনি।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে যখন বিরোধীরা ধ্বংসযজ্ঞ চালায়, যখন সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালায়, পুলিশকে পিটিয়ে মারে তখন যুক্তরাষ্ট্র চুপ থাকে।’

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যুদ্ধের কারণে বিশ্বে যে অর্থনৈতিক সংকট চলছে তা বাংলাদেশেও আছে। বাংলাদেশ এ প্রভাব থেকে মুক্ত নয়। আমদানি-রফতানি, জ্বালানি, ডলার সংকট এগুলো অর্থনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। তাই সে ক্ষেত্রে আমরা চাপে আছি। যেমন: দ্রব্যমূল্যের যে চাপ তা তো অস্বীকার করার উপায় নেই।’

তিনি বলেন, প্রতীক ছাড়া স্থানীয় সরকার নির্বাচনের রেকর্ড আছে। প্রতীক ছাড়া নির্বাচন করলে নির্বাচন বেশি অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে-এমন চিন্তা থেকে আমরা প্রতীক দিইনি। এর মানে এই নয় যে অন্য দলগুলো নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ করতে পারবে না।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ান আব্দুস সবুর, সংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

সর্বশেষ সংবাদ

নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল জনতা
সত্য বলায় যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে আঘাত লাগলে কিছু করার নেই: ওবায়দুল কাদের
সেনাবাহিনীকে আরও আধুনিক ও দক্ষ করে তোলা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
উপজেলা নির্বাচন বর্জনে রিজভীর লিফলেট বিতরণ
টাঙ্গাইলে বজ্রপাতে বাবুর্চির মৃত্যু
জিম্বাবুয়ে-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের ফলাফল কোনো কাজে আসবে না : সাকিব
১৫ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
সুন্দরবনের আগুন নেভাতে যোগ দিয়েছে নৌ ও বিমান বাহিনী
গাজায় দেড় লাখের বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী পানিশূন্যতায় ভুগছেন
স্বামীর সঙ্গে অভিমানে নববধূর আত্মহত্যা
নারী এমপিকে মাদক খাইয়ে যৌন হেনস্তা
নীলক্ষেতে দুই রেস্টুরেন্টে আগুন
খাগড়াছড়িতে টিনের চালে বজ্রপাত, ঘরসহ পুড়ে ছাই মা-ছেলে
যুদ্ধে বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রকেও পাত্তা দিচ্ছে না দখলদার ইসরায়েল
সুন্দরবনে আগুন নেভানোর কাজ শুরু
ঢাকা সফরে আসছেন আইওএম মহাপরিচালক অ্যামি পোপ
কেমন থাকবে আজকের আবহাওয়া, যা জানাল আবহাওয়া অফিস
আজ থেকে খুলছে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
মিল্টন সমাদ্দারের মানবিকতার আড়ালে প্রতারণা, যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন