মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫ | ৩০ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি গ্রামীণ রূপান্তরে মনোযোগ দিতে হবে

গ্রামীণ রূপান্তর নিয়ে বেশকিছু প্রশ্ন সামনে আসছে। এগুলোর উত্তর খোঁজা জরুরি। স্বীকার করতেই হবে, গ্রাম নিয়ে সমাজতাত্ত্বিক গবেষণার ঘাটতি রয়েছে। গ্রামীণ অর্থনীতি নিয়ে কিছু গবেষণা হয়েছে বটে, কিন্তু তার বিস্তৃতি বাড়েনি। সমাজতাত্ত্বিক গবেষণার দৃষ্টিভঙ্গিতে নতুন গ্রামীণ বাস্তবতায় দুটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য দেখার আছে- নতুন গ্রামীণ বাস্তবতায় ক্ষমতা বলতে কী বোঝায় এবং ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুগুলো কী? আগে গ্রামের ক্ষমতাকাঠামোয় জোতদার, মাতব্বর প্রভৃতি শিক্ষিত মধ্যবিত্ত গোষ্ঠী ছিল। এখন সেখানে রাজনীতি ও রাষ্ট্রের অনুপ্রবেশ ঘটেছে। গ্রামীণ ক্ষমতার কেন্দ্রের মধ্যে পুলিশের উপস্থিতি এখন দৃশ্যমান। গবেষণার একটা বিষয় হতে পারে, গ্রামে আজকাল কী নিয়ে ঝগড়া হয়? গ্রামীণ বিবাদের মূল বিষয়গুলো কী? বিবাদের ধরনগুলো বুঝলে ক্ষমতার ভরকেন্দ্রগুলো সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। নারীর আবির্ভাবও গ্রামীণ বিবর্তনের একটি নিয়ামক শক্তি। আরেকটা বড় ইস্যু চলে আসছে পরিবেশ। জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে ঢাকায় যত সেমিনার হয়, তার তথ্যউপাত্ত আসে গ্রাম থেকেই। উপকূলীয় অঞ্চলে কয়েকটা ঘূর্ণিঝড় হলো, সেটার জন্য জলবায়ু পরিবর্তন কতটা দায়ী ইত্যাদি বিষয় রয়েছে।

আরেকটা বড় বিষয় হচ্ছে গ্রামীণ সংস্কৃতির পরিবর্তন। সংস্কৃতির বিবর্তনটা গ্রামে কেমন হয়েছে? একটা বিষয় আমরা বুঝতে পারছি গ্রামে নগরের সংস্কৃতি, এমনকি বিশ্ব সংস্কৃতি প্রবেশ করছে। বাউল গান, যাত্রাপালা, পটগান ইত্যাদি একসময় গ্রামীণ সংস্কৃতির অংশ ছিল। এখন সেখানেও পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে। ক্যাবল টিভি এখনো গ্রামেও বিস্তৃত হয়েছে। এক্ষেত্রে গ্রামীণ সংস্কৃতির বিবর্তনটা কেমন হচ্ছে, সেটাও খুব স্পষ্ট নয়। এর ফলে দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভেদ তৈরি হচ্ছে, যা অর্থনীতির অগ্রগতির জন্য সুখকর নয়।

গ্রাম হচ্ছে পুনর্জন্মের আধার। গ্রাম হচ্ছে বাড়ি। বাড়ি শব্দটা এখনো ব্যবহার হয়। মানুষকে তার বাড়ি জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, ‘আমার বাড়ি ওমুক গ্রামে। পৃথিবী যদি বিলীন হয়ে যায়, তাহলে আমি কোথায় গিয়ে থাকব? আমি গ্রামের বাড়িতে থাকব, এ ধারণাটি এখনো বিদ্যমান। কভিডের সময়ে কর্মসংস্থান হারিয়ে মানুষ গ্রামে ফিরেছে। সুতরাং গ্রামের মনস্তাত্ত্বিক আকর্ষণ এখনো রয়েছে। এক্ষেত্রে গ্রাম হচ্ছে আশ্রয়স্থল, সেখানে এত নিয়ম-কানুন নেই। যে নিয়ম-কানুনগুলো আছে, সেগুলো সামাজিক নিয়ম-কানুন। যেটা সবাই আত্মস্থ করে রেখেছে।’

এক্ষেত্রে একটি প্রশ্ন রেখে গ্রামীণ রূপান্তরের এবারের পর্ব শেষ করতে চাই। পারিবারিক ব্যবস্থা কি গ্রামেও ভেঙে গেছে? আমরা জানি শহরে মানুষ আসে, হঠাৎ করে চলেও যায়। এর মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন শহরের অভিবাসনকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। তার পরও মনস্তাত্ত্বিক আশ্রয়স্থল হিসেবে শহর এখনো নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেনি। ব্যতিক্রম হিসেবে বিশেষ একটা গোষ্ঠী হয়তো করতে পেরেছে। এমনকি শহরের মধ্যে পাড়াভিত্তিক যে কমিউনিটি লাইফ ছিল, সেটাও ছিল গ্রামীণ সমাজের একটা রূপান্তর। গ্রামের পাড়াকে কেন্দ্র করে শহরের পাড়া গড়ে উঠেছিল। গ্রামের মনস্তাত্ত্বিক আশ্রয়স্থলকে মানুষ নগরে নিয়ে এসেছিল। গ্রামে পাড়ার কী অবস্থা? সেটি ভেঙে গেছে, নাকি চিন্তার মধ্যে একটা অবস্থান এখনো রয়ে গেছে।

বাংলাদেশের উন্নয়নের পাঠ ও পরের স্তরকে বুঝতে হলে গ্রামের রূপান্তর সম্পর্কে সম্মুখ ধারণা লাভ করতে হবে। সেক্ষেত্রে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও নৃতাত্ত্বিক গবেষণা প্রয়োজন। কারণ ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির বড় অংশের জোগান আসবে গ্রাম থেকে। ফলে গ্রামের কাঠামোগত বিবর্তন, বিন্যাস সম্পর্কে ধারণা লাভ না করে উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন কঠিন হয়ে পড়বে। উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া নীতি গ্রামীণ রূপান্তরকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। বাস্তবতা উপলব্ধি করে গ্রামীণ রূপান্তরকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যেতে হবে। এক্ষেত্রে সরকার, ব্যক্তি খাত ও এনজিওকে বড় ভূমিকা রাখতে হবে।

ড. হোসেন জিল্লুর রহমান: নির্বাহী চেয়ারম্যান, পিপিআরসি ও চেয়ারম্যান, ব্র্যাক।

এসএন

Header Ad
Header Ad

কেন থামাল ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধ, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

ছবি: সংগৃহীত

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সাম্প্রতিক উত্তেজনা ও সংঘর্ষ থামানোর নেপথ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত চাপই মূল ভূমিকা রেখেছে বলে দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

সোমবার (১২ মে) রাতে হোয়াইট হাউসে দেওয়া এক বক্তৃতায় ট্রাম্প বলেন, তিনি দুই দেশের নেতাদের সরাসরি বার্তা দিয়ে জানান, যদি তারা যুদ্ধ বন্ধ না করে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থগিত করবে। তার এই সতর্কবার্তার পরপরই ভারত ও পাকিস্তান উভয় দেশই সংঘর্ষবিরতিতে সম্মত হয়।

ট্রাম্প বলেন, “আমরা স্পষ্ট করে দিয়েছিলাম—সংঘর্ষ চলতে থাকলে তাদের সঙ্গে আর কোনো বাণিজ্য হবে না। আমরা তাদের বলেছি, 'আপনারা এটা বন্ধ করুন, তাহলে আমরা বাণিজ্য করবো। যদি না করেন, তাহলে আমরা পিছিয়ে যাবো।’ আমি এই বার্তাটি সরাসরি দিয়েছি।”

ট্রাম্প আরও দাবি করেন, তার দেওয়া কড়া বার্তার ফলেই দুই দেশের মধ্যে ভয়াবহ একটি যুদ্ধ এড়ানো সম্ভব হয়েছে।

“ভারত ও পাকিস্তান—দুই দেশেই পরমাণু অস্ত্র রয়েছে। পরিস্থিতি এমন হয়ে উঠেছিল যে কেউই থামতে চাইছিল না। কিন্তু আমরা মধ্যস্থতায় নেমে যুদ্ধ থামিয়েছি,” বলেন তিনি।

বক্তৃতার একপর্যায়ে ট্রাম্প আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলেন, “আমি বাণিজ্যিক কৌশলকে যেভাবে ব্যবহার করি, অন্য কেউ তা পারে না। এই ঘটনাটিও তারই প্রমাণ।”

এই বক্তব্য দেন ঠিক তখনই, যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ট্রাম্পের দাবি নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে।

বিশ্লেষকদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের এই ধরনের কৌশলগত হস্তক্ষেপ একদিকে দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে উত্তেজনা প্রশমনে ভূমিকা রাখতে পারে, অন্যদিকে এটি আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে ওয়াশিংটনের প্রভাবও তুলে ধরে।

তবে ভারত বা পাকিস্তানের পক্ষ থেকে এ নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া এখনো আসেনি।

Header Ad
Header Ad

মধ্যরাতে এনবিআর ভেঙে ‘রাজস্ব নীতি’ ও ‘রাজস্ব ব্যবস্থাপনা’ বিভাগ চালু

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করে নতুন করে ‘রাজস্ব নীতি’ ও ‘রাজস্ব ব্যবস্থাপনা’ নামে দুটি পৃথক বিভাগ গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। সোমবার (১২ মে) দিবাগত মধ্যরাতে কঠোর গোপনীয়তার সঙ্গে জারি করা হয় বহুল আলোচিত ‘রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ’।

অধ্যাদেশ অনুযায়ী, এনবিআর আর আগের কাঠামোয় থাকবে না। এর পরিবর্তে কর সংক্রান্ত নীতি নির্ধারণ, তদারকি ও পর্যবেক্ষণের দায়িত্বে থাকবে রাজস্ব নীতি বিভাগ, আর রাজস্ব সংগ্রহ ও বাস্তবায়ন কার্যক্রম পরিচালনা করবে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ।

বলা হয়েছে, রাজস্ব নীতি বিভাগ কর আইন প্রয়োগ এবং আদায় পরিস্থিতি পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন করবে। অপরদিকে, রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধীনে থাকবে মাঠপর্যায়ে কর আদায় এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমের মূল দায়িত্ব।

এই অধ্যাদেশ জারিতে বিসিএস (আয়কর) ও (কাস্টমস) ক্যাডার কর্মকর্তাদের সুপারিশ ও মতামত উপেক্ষা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। যদিও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রশাসনিক কাঠামোতে প্রশাসন ক্যাডারের পাশাপাশি আয়কর ও কাস্টমস ক্যাডারদের কিছু পদ অন্তর্ভুক্ত রাখা হয়েছে।

এ সিদ্ধান্তকে ঘিরে প্রশাসন ও রাজস্ব ক্যাডার কর্মকর্তাদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। কেউ কেউ বলছেন, এটি দীর্ঘদিনের কাঙ্ক্ষিত সংস্কার, আবার অনেকেই একে হঠকারী ও অপরিকল্পিত পদক্ষেপ বলেও অভিহিত করছেন।

বিশ্লেষকদের মতে, এমন একটি মৌলিক ও প্রভাবশালী পরিবর্তন রাতারাতি ও গোপনীয়ভাবে কার্যকর করাটা নীতিগত স্বচ্ছতার অভাবকেই তুলে ধরে। রাজস্ব আদায়ে কী ধরনের ইতিবাচক বা নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, তা সময়ই বলে দেবে।

সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে বিস্তারিত কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।

Header Ad
Header Ad

চোখের চিকিৎসায় ব্যাংকক গেলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জরুরি চোখের চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের ব্যাংককে গেছেন। তার সঙ্গে রয়েছেন স্ত্রী রাহাত আরা বেগম। সোমবার দিবাগত রাত ২টা ৪৫ মিনিটে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে তিনি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, সোমবার হঠাৎ মির্জা ফখরুলের চোখে সমস্যা দেখা দিলে তাকে দ্রুত গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চক্ষু বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানান, তার চোখের রেটিনায় অবিলম্বে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন।

চিকিৎসকদের পরামর্শে দ্রুত ব্যাংককের রুটনিন আই হসপিটালের (Rutnin Eye Hospital) সঙ্গে যোগাযোগ করে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিশ্চিত করা হয় এবং সেখানেই চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বিএনপি মহাসচিবের একান্ত সহকারী ইউনুস আলী জানিয়েছেন, “স্যারের সুস্থতা কামনায় তার পরিবার দেশবাসী ও দলীয় নেতা-কর্মীদের কাছে দোয়া চেয়েছে।”

দীর্ঘদিন ধরেই মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা ভুগছেন। এর আগেও তিনি চিকিৎসার জন্য দেশ ও বিদেশে চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে এবারের চক্ষু জটিলতা হঠাৎ করে দেখা দেওয়ায় পরিস্থিতি জটিল হয়ে ওঠে বলে তার ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কেন থামাল ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধ, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
মধ্যরাতে এনবিআর ভেঙে ‘রাজস্ব নীতি’ ও ‘রাজস্ব ব্যবস্থাপনা’ বিভাগ চালু
চোখের চিকিৎসায় ব্যাংকক গেলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল
কাতারের বিমান উপহার প্রস্তাব ‘ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ’: ডোনাল্ড ট্রাম্প
মিয়ানমারে স্কুলে জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত, আহত ২০
রাজধানীতে গ্রেপ্তার সাবেক এমপি ও সংগীতশিল্পী মমতাজ বেগম
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়, নিয়েছেন শপথ
জাতির উদ্দেশে মোদির ২২ মিনিটের ভাষণ: কী বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী?
রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে ঢাবিতে প্রথম ‘পলিটিক্যাল সায়েন্স কনফারেন্স’ ২২ জুন
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: নির্বাচন কমিশন
রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে ব্রাজিলের হেড কোচ হচ্ছেন কার্লো আনচেলত্তি
৮৪ বছর পর নাৎসি ইতিহাসের গোপন দলিল মিলল আর্জেন্টিনায়
যমজ সন্তানের মা হয়েছেন অ্যাম্বার হার্ড, বাবার পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা
শাহবাগ-যমুনার সামনে বসে যা তা বলা যাবে না: এ্যানি চৌধুরী
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‍্যাব পুনর্গঠনে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন
চুয়াডাঙ্গায় কিশোর রিশাদকে কুপিয়ে হত্যা, ঘাতক পলাতক
কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ ভারতই করেছে, পাকিস্তান করেনি’
টাঙ্গাইলে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ দলের নতুন পেস বোলিং কোচ শন টেইট