
‘বর্তমান পরিস্থিতি অতিক্রম করে পূর্বের অবস্থায় ফেরার চেষ্টা করছি’
৩১ আগস্ট ২০২২, ১০:৪০ এএম | আপডেট: ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:২২ পিএম

ড. ফা হ আনসারী। দেশের বৃহত্তম করপোরেট প্রতিষ্ঠান এসিআই (অ্যাডভান্সড কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ) শিল্প গ্রুপের এসিআই মোটরস লিমিটেড, এসিআই এগ্রোলিংক, প্রিমিয়ারফ্লেক্স প্লাস্টিকস ও এসিআই এগ্রিবিজনেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করছেন। সুইজারল্যান্ডের কৃষিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান সিনজেনটায় চাকরি শুরু করে ৩৮ বছরের ব্যবধানে বর্তমানে এই পর্যায়ে এসেছেন তিনি।
কৃষি সেক্টর কীভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, কৃষি শিল্পের রূপান্তর, কৃষিতে এসিআই কী অবদান রাখছে? ঢাকাপ্রকাশ-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব বিষয়ে কথা বলেছেন ফা হ আনসারী। গত রবিবার (২৮ আগস্ট) এসিআই এর তেজগাঁও অফিসে সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন ঢাকাপ্রকাশ-এর সিনিয়র রিপোর্টার জাহাঙ্গীর আলম।
ঢাকাপ্রকাশ: জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি আপনাদের ব্যবসায় কী ধরনের প্রভাব ফেলেছে?
ফা হ আনসারী: ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রায় পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। বর্তমানে দেশেও পেট্রোল, ডিজেলের দাম বেড়ে গেছে। এর প্রভাবে কারখানা চালাতে গিয়ে খরচ বেড়ে গেছে। কারণ ডিজেল দিয়ে কারখানা চালাতে হচ্ছে। ধানের দাম বৃদ্ধির কারণে চালের দাম বেড়ে গেছে। আমদানি খরচ বেড়েছে, উৎপাদন খরচ বেড়ে গেছে। ধান ও গমের কারণে চাল, আটার দামও বেড়ে গেছে। তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে পরিবহন ব্যয়ও বেড়ে গেছে। সামগ্রিকভাবে দেশে সব জায়গায় প্রায় সব জিনিসের দাম বেড়েছে। শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বজুড়ে একই অবস্থা। প্রায় পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। তাই আমাদের পণ্যের দামও কিছুটা বেড়েছে। সর্বসাকুল্যে যে মূল্যস্ফীতি হয়েছে তাতে আমাদের ব্যবসাকে হার্ড করছে। তার মানে এই নয় যে, আমাদের ব্যবসা কমে গেছে। বরং আমাদের ব্যবসা বেড়েছে। তবে লাভটা কমেছে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা ভয় পাই না। আমাদের টিমকে সেভাবে শক্তিশালী করছি। কাস্টমার বৃদ্ধির চেষ্টা করছি। এই পরিস্থিতিকে অতিক্রম করে আবার পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করছি।
ঢাকাপ্রকাশ: এসিআই কীভাবে কৃষকদের সহায়তা করছে?
ড. ফা হ আনসারী: আমরা (এসিআই) কমপ্লিট এগ্রিকালচার ভ্যালু চেইন নিয়ে কাজ করি। ভ্যালু চেইনের মধ্যে টেকনোলজি, সিড, ফার্টিলাইজার, ক্রপ প্রটেকশন, অ্যানিম্যাল হেল্থ, গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারের জন্য সিমেন উৎপাদন ও এক্সপোর্ট করছি। আমাদের ফ্লাওয়ারমিল, রাইসমিল করা হয়েছে। ফুড প্রসেস করি। এসব পণ্য স্থানীয়ভাবে বিক্রি করি। রপ্তানিও করি। আমাদের ‘স্বপ্ন’কে দেশের সবচেয়ে বড় রিটেইল শপিং সেন্টার করা হয়েছে। কমপ্লিট এগ্রিকালচার ও ফুড ভ্যালু চেইন নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। উদ্দেশ্য হচ্ছে কৃষকের সম্পদ বৃদ্ধি করা। কৃষককে ফোকাস করা। বাংলাদেশের অর্ধেক মানুষ হচ্ছে কৃষক। তাই এসিআই দেশে সবচেয়ে বড় কোম্পানি হিসেবে কৃষকের সম্পদ বৃদ্ধিতে সব কিছু করার চেষ্টা করছে। এতে কৃষকের আরও উন্নয়ন হবে।
ঢাকাপ্রকাশ: এসিআই কীভাবে কৃষি থেকে শিল্পপণ্যে রূপান্তর করছে?
ড. ফা হ আনসারী: গত চার দশকে কৃষিতে একটি বিপ্লব সাধিত হয়েছে। এরফলে দেশের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে। যেহেতু এ দেশের অর্ধেক মানুষ গ্রামে বাস করে। আমরা তাদের সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছি। যাতে কৃষি পণ্য উৎপাদন করে কৃষকরা লাভ করতে পারে। এতে কৃষকের খরচ কমে যায়। আমরা এক্সটেনশন ওয়ার্ক করি। আমাদের হাজার হাজার কর্মী মাঠে কাজ করছে। ডিজিটাল প্লাটফর্ম আছে। সব ফার্মারকে কানেক্ট করছি। কৃষকের উৎপাদন খরচ কমাতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করতে দেশের ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ারদের মাধ্যমে টেকনিক্যাল সহযোহিতা দিচ্ছি। কৃষকের দোড় গোড়ায় সব সেবা পৌঁছে দিচ্ছি। জমিতে বীজ উৎপাদন করছি। সারাদেশে আমাদের ১০ হাজারের বেশি কন্ট্রাক্ট ফার্মিং আছে। তারা আমাদের বীজ সরবরাহ করে। আমরা কৃষকের পণ্য কিনে প্রক্রিয়াজাত করে তা দেশের বাজারে বিক্রি করি, রপ্তানিও করি। আমরা কৃষকদের অ্যানিম্যাল হেল্থ, এগ্রিমেশিনারিজ সাপ্লাই দিই। ফার্মাসিউটিক্যিাল প্রডাক্ট, ভ্যাকসিনও সাপ্লাই দিই।
ঢাকাপ্রকাশ: করোনার প্রভাব কেটে বর্তমানে কোনো পর্যায়ে এসেছে এসিআই?
ড. ফা হ আনসারী: করোনা আমাদের ব্যবসায় মারাত্মক প্রভাব পড়েছে। ১৩ হাজার কোটি টাকার টার্নওভার। আমাদের বেশির ভাগ কাঁচামাল আমদানি করা হয়। এ ছাড়া ডলারের দাম রেকর্ড পরিমাণ বেড়েছে। ৮৬ থেকে বাড়তে বাড়তে ১১৮ টাকায় চলে এসেছে। এতে মারাত্মক প্রভাব পড়েছে।
ঢাকাপ্রকাশ: প্রযুক্তিনির্ভর কৃষিপণ্য কীভাবে কৃষকের উপর প্রভাব ফেলেছে?
ড. ফা হ আনসারী: আমরা বাজারে পর্যাপ্ত ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি নিয়ে এসেছি। কৃষিযন্ত্রপাতিতে আমরা বাংলাদেশে প্রথম অবস্থানে। আমরাই বাংলাদেশে প্রথম কমবাইন্ড হারভেস্ট মেশিন নিয়ে এসেছি বাজারে। এর মাধ্যমে কৃষক বাড়িতে বসে দেখতে পায় কতটুকু জমির ধান কাটা হচ্ছে। কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না তা জানতে পারছে। সেচ পাম্পও কৃষকের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে। এভাবে প্রায় কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হচ্ছে কৃষকের কাছে। তাদের সমাধান দিচ্ছি। শুধু সসমাধান দিলে হবে না, তাদের সার্ভিসও দেওয়া হচ্ছে। প্রকৌশলীদের সেভাবে কন্ট্রাক্ট করে ৬ ঘণ্টার মধ্যে ট্রাক্টর সেবার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাদের সেভাবে সেবাও দেওয়া হচ্ছে। মোটরসইকেলের ক্ষেত্রে আড়াই ঘন্টার মধ্যে সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে।
ঢাকাপ্রকাশ: নতুন আর কোনো পণ্য আনার উদ্যোগ নিয়েছেন কি?
ড. ফা হ আনসারী: আমরা কৃষি সেক্টরের জন্য নতুন করে আরও মেশিন আনার চিন্তাভাবনা করছি। এগুলো ট্রায়াল স্টেজে আছে। আমরা কনস্ট্রাটশনের মধ্যে ক্রেন, মিক্সার মেশিন বিক্রি করি। মেশিনারিজ ব্যবসার মধ্যে আমরা মোটরসাইকেল বিক্রি করি। তা উৎপাদনও করছি। এসিআই মোটরস নামে রাজেন্দ্রপুরে কারখানা আছে।
এনএইচবি/এসএন

তদন্তের প্রয়োজনে ড. ইউনুসকে ডাকা হয়েছে, আসা না আসা তার ব্যাপার :দুদক চেয়ারম্যান
০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:৩৫ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০২:৩৯ এএম

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেছেন, তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন তাই ডেকেছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনুস দুদকে আসবেন কি না, এটা তার ব্যাপার।
মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান।
অর্থপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোবেলজয়ী ড. ইউনূসসহ ১৩ জনকে দুদকে তলব করা হয়েছে। আগামী ৪ ও ৫ অক্টোবর দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ চলবে।
এদিন বিকেলে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কাউকে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়টি কমিশনের কাজ নয়। মামলা হবে কি, হবে না এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। এ ব্যাপারে মামলা হয়েছে, এখন তদন্ত কর্মকর্তা ঠিক করবেন কাকে ডাকবেন তিনি। যাকে প্রয়োজন মনে করবেন তাকে ডাকবেন। তার নিজস্ব বিষয় এটা।
তিনি আরও বলেন, তলবের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর জানতে পেরেছি আমি। তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন, তাই ডেকেছেন। তিনি আসলে ভালো, আর না আসলে সেটা তার ব্যাপার।
এছাড়া ড. ইউনূসকে হয়রানি করা হচ্ছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কেন হয়রানি করা হবে তাকে। শ্রমিকদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগের ভিত্তিতে কারখানা পরিদপ্তর থেকে তদন্ত প্রতিবেদনের সূত্র ধরে তদন্ত করেছে দুদক এবং মামলা হয়েছে। আপনারা এটাকে কেন হয়রানি বলছেন?
এর আগে ২০২২ সালের ২৩ জুলাই নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে দুদকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেয় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। অভিযোগে বলা হয়, ১৯৯৬ সাল থেকে গ্রামীণ টেলিকমের বেশিরভাগ লেনদেনই সন্দেহজনক। শুধু তাই নয়, আইএলওতে দেয়া শ্রমিকদের অর্থপাচারের অভিযোগেরও তদন্ত চায় সংস্থাটি।

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে :ওবায়দুল কাদের
০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:৪৯ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০২:৪৯ এএম

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, দিল্লি কিংবা আমেরিকারসহ সবার সঙ্গে আওয়ামী লীগের বন্ধুত্ব রয়েছে, কারও সঙ্গে শত্রুতা নেই।
মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নিষেধাজ্ঞা কিংবা ভিসা নীতির পরোয়া করে না, বিএনপি যতই ষড়যন্ত্র করুক বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচন হবেই হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনও চিন্তা নেই, এটা সঠিক সময় অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি কোনো কারণে ফাউল করলে লাল কার্ড। তারা আন্দোলনের হেরে গেছে, নির্বাচনেও হেরে যাবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, খালেদা জিয়া ছাড়া ইলেকশনে না যাওয়ার হুমকি বিএনপি আর কত দেবে? বিএনপি খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন করবে না, এ কথা একেবারেই মিথ্যা। তাদের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার জন্য একটি আন্দোলনও করতে পারলেন না।
সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি আবারও ক্ষমতায় গেলে দেশের সম্পদ চুরি, লুটপাট, ষড়যন্ত্র সন্ত্রাস করবে। গণতন্ত্রকেও গিলে খাবে। আবারও এই দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানাবে। তাদের নেতা কাপুরুষের মতো লন্ডনে পালিয়ে বেড়াচ্ছে কেন, সাহস থাকলে ঢাকায় আসুক।
দেশের জনগণকে শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ছাড়া জনপ্রিয়, বিশ্বস্ত এবং সাহসী নেতা আর নেই। জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম।

অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই ঘরে ফিরব: বিএনপির আমির খসরু
০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:৪৬ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০২:৪৮ এএম

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই তার পর আমরা ঘরে ফিরব।
মঙ্গলবার সকালে রাজবাড়ী সদর উপজেলার গোয়ালন্দ মোড় এলাকায় ২ ঘণ্টাব্যাপী রোডমার্চ অনুষ্ঠিত হয়। এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌদুরী।
তিনি বলেন, মানবতার মা বেগম খালেদা জিয়া খুবই অসুস্থ। তাকে চিকিৎসা করা খুবই জরুরি কিন্তু সরকার নানান রকম দোহাই দিয়ে কালক্ষেপণ করছে।
তিনি বলেন, একটি অবৈধ সরকার ক্ষমতা টেকানোর জন্যে একের পর এক অবৈধ কাজ করে যাচ্ছে। তাদের ভয়, বেগম খালেদা জিয়া যদি দেশের বাইরে যান, তবে তাদের ক্ষমতাচ্যুত হতে হবে, তবে তারেক রহমান দেশে চলে আসবেন।
বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রধান বক্তা বেগম সেলিমা রহমান, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার মাশুকুর রহমান মাশুক, জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক শাহাজাদা মিয়া,বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং একদফা আদায়ের লক্ষ্যে ফরিদপুর বিভাগীয় রোডমার্চের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।