বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১০ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মানুষের ক্রয়ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমছে: ড. মোয়াজ্জেম

ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম

সরবরাহ চেইন নষ্ট হলে নেতিবাচক পরিস্থিতির দিকে যেতে পারে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডির) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। তিনি বলেন, খাদ্য সংকটের নেতিবাচক পরিস্থিতি মোকাবিলার আগাম প্রস্তুতি হিসেবে সরকার প্রধান হয়ত সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। তবে এখনো আমাদের সেরকম পরিস্থিতি হয়নি যে এটাকে দুর্ভিক্ষ বলা যবে। ঢাকাপ্রকাশ-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ সব কথা বলেন তিনি। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক শাহজাহান মোল্লা।

ঢাকাপ্রকাশ: প্রধানমন্ত্রী বেশ কিছু দিন ধরেই বলছেন দুর্ভিক্ষ আসতে পারে। তার এই আশঙ্কার কারণ কী বলে মনে করেন?

ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম: এই মুহূর্তে বড় চ্যালেঞ্জ যাচ্ছে। খাদ্য সরবরাহ রয়েছে, কিন্তু খাদ্য কেনার ক্ষমতা আস্তে আস্তে মানুষের কমে যাচ্ছে। ফলে এই বিষয়টাই অনেক সময় দুর্ভাগ্যের কারণ হয়ে যায়। বাজারে হয়ত পণ্য থাকবে কিন্তু পণ্য কেনার ক্রয় ক্ষমতা মানুষের থাকবে না। আগের দুর্ভিক্ষগুলোর ঐতিহাসিক ইঙ্গিত তাই দেয়। তবে এখনো আমাদের সে রকম পরিস্থিতি হয়নি, যে এটাকে দুর্ভিক্ষ বলা যাবে। বরং এই মুহূর্তে উচ্চ মূল্যস্ফীতির জন্য মানুষের খাদ্য কেনায় সংকোচন করতে হচ্ছে, পুষ্টি নিরাপত্তায় আঘাত পড়ছে, খাদ্য নিরাপত্তায় আঘাত পড়ছে। এরমধ্যে দীর্ঘস্থায়ী মূল্যস্ফীতির জন্য দারিদ্রও বাড়ছে। এরকম পরিস্থিতির জন্য, আগামী বছরের জন্য যে ধরনের অবস্থা দাঁড়াতে পারে, আমাদের যে সমস্ত পণ্য আমদানি করতে হয় বা খাদ্যের জন্য যেসমস্ত কাঁচামাল আমদানি করতে হয় সেগুলোর সরবরাহ যদি আস্তে আস্তে সংকুচিত হয়, কোনো কারণে বা সেগুলোর যদি মূল্য বেড়ে যায় বা ডলারের যে রিজার্ভ তার কারণে যদি আমদানি পর্যাপ্তভাবে না করতে পারি তাহলে পণ্য সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিতে পারে।

সেই প্রেক্ষাপটেই আগাম সতর্ক বাণী দিয়ে রাখা। যদি মূল্যস্ফীতি অব্যাহত থাকে এবং খাদ্য সরবরাহ যদি এখনকার মতো না থাকে তার জন্য আগাম প্রস্তুতি দরকার। সেটার জন্য যেন মানুষ এখনই সতর্ক হয়। সতর্ক অনেকভাবে করা যায়। যারা উৎপাদন করে তারা যেন যার যতটুকু জমি আছে সেটাতেই যেন তারা উৎপাদনে যায়। যার আয় আছে, আয় থেকে কম ব্যয় করে সঞ্চয় করা।

ঢাকাপ্রকাশ: এই পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে সরকারের কী করা দরকার?

ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম: সরকারের দরকার সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি আরও বাড়ানো। যদি এরকম পরিস্থিতি হয় তার জন্য দরকার হলে অর্থের ব্যবস্থা রাখা। আমদানির প্রয়োজন হলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানো। বৈদেশিক উৎস ঋণ করা যেতে পারে। এই প্রস্তুতিগুলোর অংশ হিসেবে আগাম সতর্কবাণী হয়ত দিয়ে রাখা। নেতিবাচক পরিস্থিতির জন্য সকলে যেন প্রস্তুত থাকে। সরকার প্রধান হিসেবে তিনি এরকম একটা মেসেজ আগাম দিয়ে রাখতে চাচ্ছেন, যেন সকলে এখনই প্রস্তুত থাকেন। হঠাৎ করে যদি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে আসে তখন যে কোনো ধরনের পরিস্থিতি সামাল দেওয়া আমাদের জন্য কষ্ট হবে।

এরকম পরিস্থিতি চলতে থাকলে বাজারে শুধু খাদ্য সরবরাহ থাকলে চলবে না, খাদ্য কেনার সামর্থ্য থাকতে হবে। খাদ্য মূল্য যেভাবে বেড়ে যাচ্ছে ফলে আগামী বছর ওই চ্যালেঞ্জটা আবারও বাড়বে। খাদ্য উৎপাদন যতটুকু হয় ততটুকুই হয়ত হবে, কিন্তু উচ্চ মূল্যের জন্য মানুষ হয়ত কিনতে পারবে না। এজন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি আরও বাড়ানো দরকার হতে পারে। সরকারকে নিজের উদ্যোগে আমাদনি করে সরবরাহ নিশ্চিত করা দরকার। এজন্য বৈদেশিক ঋণের সাহায্য নেওয়ার মাধ্যমে রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। টাকার যত অবমূল্যায়ন হবে তত আমদানি ব্যয় বাড়বে, তত খাদ্য মূল্য বাড়বে। ডলারের বিপরীতে টাকার বিনিময় হার থাকা দরকার। প্রয়োজনবোধে বিদেশি উৎস থেকে ঋণ করা যেতে পারে।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

আন্দোলনের নামে রাস্তা অবরোধ না করার অনুরোধ ডিএমপির

ফাইল ছবি

দেশ ও জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে রাস্তা বন্ধ করে আন্দোলন না করতে আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। বুধবার (২৩ এপ্রিল) ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি রাজধানীতে বিভিন্ন গোষ্ঠী ও কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহল দাবি-দাওয়া আদায়ের উদ্দেশ্যে যখন-তখন প্রতিবাদ কর্মসূচির নামে সড়ক অবরোধ করছেন। এতে ঢাকা মহানগরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। ফলে স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং অফিসগামী যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন।

এছাড়াও বিদেশগামী যাত্রী ও জরুরি প্রয়োজনে রোগী পরিবহনের ক্ষেত্রেও মারাত্মক ব্যাঘাত ঘটছে। যানজট নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ প্রাণান্তকর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবুও অকারণে সড়ক অবরোধের ফলে জনদুর্ভোগ চরমে উঠছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এমতাবস্থায় নগরবাসীর বৃহত্তর স্বার্থে এবং সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে অহেতুক সড়ক অবরোধ থেকে বিরত থাকার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে বেড়েছে গরমের তীব্রতা, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ

ফাইল ছবি

টাঙ্গাইলে গত তিন দিনে জেলায় তাপমাত্রার উর্ধ্বমুখী প্রবণতা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। এতে তীব্র গরমে জনজীবনে দুর্ভোগ নেমে এসেছে। ফলে চরম বিপাকে পড়েছেন খেটে-খাওয়া নিম্ন আয়ের সাধারণ মানুষ। এছাড়াও হিট স্ট্রোক, ডিহাইড্রেশন এবং উচ্চ রক্ত চাপজনিত রোগীর সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

টাঙ্গাইল আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দিনে ২ বার অর্থাৎ বিকাল ৩টা ও সন্ধ্যা ৬ টায় আবহাওয়ার পরিমাপ নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিকাল ৩টায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা নির্ধারিত হয়েছে ৩৭.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এর আগে ২২ এপ্রিল (মঙ্গলবার) তাপমাত্রা ছিল ৩৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ২১ এপ্রিল (সোমবার) টাঙ্গাইলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তিন দিনে টানা প্রায় ৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে স্বাভাবিক বলছেন না আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা।

তবে, আগামী কয়েকদিন টাঙ্গাইলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। তবে ২৫ এপ্রিলের পর কিছু কিছু এলাকায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে- যা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক করতে পারে।

আবহাওয়াবিদদের মতে, এটা দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি তাপ প্রবাহেরই প্রভাব। বিশেষ করে রাজধানী ঢাকা, রাজশাহী, যশোর, কুষ্টিয়া, টাঙ্গাইল ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলোর ওপর দিয়ে এখন একটি গ্রীষ্মকালীন উচ্চচাপ বলয় কাজ করছে। ফলে দিনের বেলায় সূর্যের তীব্রতা বাড়ছে এবং তাপমাত্রাও দ্রুত ঊর্ধ্বগামী।

সরেজমিনে টাঙ্গাইল শহর এবং আশপাশের উপজেলাগুলোতে বুধবার গরমে জনজীবনে স্থবিরতা লক্ষ্য করা গেছে। এদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল অনেকটাই কম ছিল। যারা জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হচ্ছেন তাদের অধিকাংশই মাথায় কাপড় বা ছাতা ব্যবহার করছেন। প্রচণ্ড গরমে রিকশাচালক, দিনমজুর ও শ্রমজীবী মানুষজন সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন।

টাঙ্গাইল সদর উপজেলার দিনমজুর শফিকুল ইসলাম, মাজহার মিয়া, রিকশা চালক আয়েন উদ্দিন, রহিম বক্স, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালক আজমীর জামান, আব্দুল মজিদ, রাফসান মাহমুদ সহ অনেকেই জানান, গত দুইদিন ধরে এমন গরম পড়ছে যে দুপুরের পর কাজ করতে পারেন না। শরীর ঝিম ঝিম করে- ঘামে কাপড় ভিজে যায়। কিন্তু না খাটলে তো পরিবারের মুখে আহার তুলে দেওয়া হবেনা। তাই কষ্ট হলেও পরিশ্রম করছেন।

টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক খায়রুল হাসান জানান, প্রচণ্ড গরমের কারণে হাসপাতালগুলোতে তাপজনিত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এরমধ্যে হিট স্ট্রোক, ডিহাইড্রেশন এবং উচ্চ রক্তচাপজনিত রোগী রয়েছে। এসব সমস্যা নিয়ে বর্তমানে সমস্যা প্রতিদিন গড়ে ২০-৩০ জন রোগী ভর্তি হচ্ছেন। প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে শিশু ও বয়স্করা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন।

তিনি জানান, গরম থেকে বাঁচতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ইতোমধ্যে কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছে। এই সময়ে পর্যাপ্ত পানি পান করা, সরাসরি রোদে না যাওয়া, হালকা ও সুতির কাপড় পরিধান করা এবং শিশু ও বয়স্কদের বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি।

টাঙ্গাইল আবহাওয়া অধিদপ্তরের উচ্চ পর্যবেক্ষক মো. জামাল উদ্দিন জানান, বর্তমানে দেশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এটি আগামী ২৪-৪৮ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। এরপর উত্তর-পূর্বাঞ্চলে কিছুটা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে টাঙ্গাইলে তৎক্ষণাৎ স্বস্তির আশা করা যাচ্ছে না।

টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(শিক্ষা ও আইসিটি) সঞ্জয় কুমার মহন্ত জানান, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্কুলের শিশুদের এই গরম থেকে রক্ষা করতে প্রতিষ্ঠানগুলোকে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। চলমান এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের জন্য কেন্দ্রগুলোতে জেনারেটরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কেন্দ্র সচিবদেরকে তাদের বিষয়ে একটু বেশি সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সরকার সরিয়ে না দিলে পদত্যাগ করব না: কুয়েট ভিসি

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদ। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) চলমান উত্তেজনা এবং শিক্ষার্থীদের লাগাতার আমরণ অনশনের মধ্যেও উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদ স্পষ্ট জানিয়েছেন, সরকার তাকে পদ থেকে না সরালে তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করবেন না।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) কুয়েট চত্বরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার।

তিনি শিক্ষার্থীদের অনশন কর্মসূচি থেকে সরে আসার আহ্বান জানান। তবে শিক্ষার্থীরা একবাক্যে তা প্রত্যাখ্যান করে জানিয়ে দেন—উপাচার্যের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে।

উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদ বলেন, “আমাকে সরকার এই পদে নিয়োগ দিয়েছে। এখন যদি সরকার মনে করে আমি এই দায়িত্ব পালনের জন্য যথাযথ নই, তাহলে সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে। বিষয়টি এখন আমার হাতে নেই।”

ইলেক্ট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র গালিব ইফতেখার রাহাত বলেন, “ভিসির পদত্যাগ না হলে আমরা এই অনশন ছাড়ব না—যদি মরে যাই, তবুও না।” তিনি জানান, অনশনে অংশ নেওয়া অনেক শিক্ষার্থী গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

বুধবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় সংঘর্ষের ঘটনায় বহিষ্কৃত ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যদিও শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, তাদের মূল দাবি উপাচার্যের পদত্যাগ—সেটি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।

একই দিনে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি কুয়েট ক্যাম্পাসে এসে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেন। পরিস্থিতি মূল্যায়ন ও প্রতিবেদন তৈরির কাজ চলছে।

এদিকে কুয়েটের আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়েও অনশন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আন্দোলনের নামে রাস্তা অবরোধ না করার অনুরোধ ডিএমপির
টাঙ্গাইলে বেড়েছে গরমের তীব্রতা, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
সরকার সরিয়ে না দিলে পদত্যাগ করব না: কুয়েট ভিসি
বিরামপুরে ছিনতাইকালে পুলিশের হাতে 'ভুয়া সেনাসদস্য' আটক
হাসিনাকে যারা খুনি হতে সাহায্য করেছে, তাদেরও বিচার করতে হবে: সারজিস আলম
কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, খুললো আবাসিক হল
কাশ্মীরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’, মসজিদে ঘোষণার পর বিক্ষোভ শুরু
ইতিহাস গড়ল জিম্বাবুয়ে, ঘরের মাঠে লজ্জার হার বাংলাদেশের
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'এ' ইউনিটে প্রথম আব্দুল্লাহ
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র পারভেজ হত্যা: প্রধান আসামি মেহরাজ গ্রেপ্তার
তুরস্কের ইস্তানবুলে একের পর এক ভূমিকম্প
এবার সেই গৃহকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করলেন পরীমণি
দ্রুত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন না হলে পুরো অঞ্চল অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে: প্রধান উপদেষ্টা
আমরা সংস্কারও চাই, নির্বাচনও চাই: মির্জা আব্বাস
কাশ্মীরের হামলা ‘সাজানো’ দাবি পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমের
ভাইরাল ভিডিও সমন্বয়ক রুবাইয়ার নয়, দাবি এনসিপি নেতার
স্বৈরাচারের দোসররাই ভাস্কর মানবেন্দ্রর বাড়িতে আগুন দিয়েছে: রিজভী
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি
সিলেট টেস্ট চলাকালে হার্ট অ্যাটাক, বিসিবি কর্মকর্তার মৃত্যু
আমাকে দেখলেই মানুষ বলে ‘শাকিব খানের বউ’: টিকটকার রিমু